বগুড়ার সাবেক এমপির লুটপাট
সবুর শাহ্ লোটাস, বগুড়া
সাহাদারা মান্নান বগুড়া-১ আসনে হন এমপি। ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুর্নীতিসহ সারিয়াকান্দি-সোনাতলা থানার বিরোধীদলীয় নেতাদের দমনে একচ্ছত্র অধিপতি হয়ে ওঠেন। ভাই ও ছেলেকে সর্বশেষ বানিয়েছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান। গত ৫ আগস্টের পর ভাইসহ গোটা পরিবার গা ঢাকা দিয়েছে। এ পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এদিকে সাহাদারা মান্নানের সাবেক এপিএসকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।
বগুড়া-১ (সারিয়াকান্দি-সোনাতলা) আসনের সাবেক এমপি ও কেন্দ্রীয় মহিলা লীগের নির্বাহী সদস্য সাহাদারা মান্নানের ৪৫ মাসে অর্থসম্পদ বেড়েছে চার কোটি টাকার বেশি। ঋণ বাদে তার বর্তমান অর্থসম্পদের পরিমাণ ১৪ কোটি ৩৬ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪ টাকা। সাহাদারা মান্নান আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মরহুম আবদুল মান্নানের স্ত্রী। স্বামীর মৃত্যুর পর উপনির্বাচনে তিনি সংসদ সদস্য হন।
যমুনা ও বাঙালি নদীর ভাঙনকবলিত বগুড়া-১ আসনে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল মান্নান পরপর তিনবার এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। ২০২০ সালের ১৮ জানুয়ারি তার মৃত্যুতে নির্বাচন কমিশন আসনটি শূন্য ঘোষণা করে। আবদুল মান্নানের স্ত্রী সাহাদারা মান্নান নৌকা মার্কায় এক লাখ ৪৫ হাজার ২৯৫ ভোট পেয়ে স্বামীর আসনে এমপি নির্বাচিত হন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী (ট্রাক) ইয়াসির রহমতুল্লাহ ইন্তাজ এক হাজার ৫৬৩ ভোট পেয়ে জামানত হারান।
সাহাদারা মান্নানের ২০২০ সালের ২৫ মার্চ দাখিল করা হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছিল, তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। ছয় লাখ ৪২ হাজার টাকার বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট ও দোকান রয়েছে। এক্সিম ব্যাংকের শেয়ার থেকে লাভ পেয়েছেন ১৬ লাখ ২৩ হাজার ১৩১ টাকা। ব্যাংক থেকে পাওয়া সুদ ১২ লাখ ৫০ হাজার ৪০ টাকা। বগুড়া জেলা পরিষদের সদস্য হিসাবে সম্মানী ভাতা পেয়েছেন ৩০ হাজার টাকা। নগদ ২৮ লাখ ৯৬ হাজার ২০০ টাকা। ব্যাংকে জমা এক কোটি ৭৭ লাখ ৮০ হাজার ৯৬১ টাকা।
গাজীপুরে ২৫ লাখ টাকা মূল্যের ৩২ দশমিক ২২৫ শতাংশ কৃষিজমি। বগুড়া শহর, সারিয়াকান্দি ও গাজীপুরে দালান ও অকৃষি জমি চার কোটি ১৯ লাখ ৫২ হাজার ২৪২ টাকার। সোনাতলা ও সারিয়াকান্দিতে দুটি দালান ২২ লাখ ৪২ হাজার টাকা এবং অ্যাপার্টমেন্ট ১৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এছাড়া ১০ লাখ টাকা মূল্যের একটি দোকানঘরের হিসাব দাখিল করা হয়। সবমিলিয়ে তার অর্থসম্পদের পরিমাণ ছিল ১০ কোটি ৩১ লাখ ১১ হাজার ১২৪ টাকা।
এরপর ২০২৪ সালের নির্বাচনের জন্য ২৯ নভেম্বর দাখিল করা হলফনামা অনুসারে ৫৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা দেনা বাদে ৪৫ মাসে তার অর্থসম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৪ কোটি ৩৬ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪ টাকায়। অর্থাৎ একাদশ জাতীয় সংসদের উপনির্বাচন থেকে দ্বাদশ নির্বাচনের আগ মুহূর্তে তার অর্থসম্পদ বেড়েছে চার কোটি পাঁচ লাখ ৩১ হাজার ১৯০ টাকার।
এবারের হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেছেন, কৃষি খাত থেকে তার আয় তিন লাখ ৬৮ হাজার ৯২৭ টাকা। বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্ট/দোকানভাড়া ২৭ লাখ ৫৭ হাজার ১৩৭ টাকা। শেয়ার/সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক আমানত ২০ লাখ ২৭ হাজার ৩৫২ টাকা। সংসদ সদস্য হিসেবে সম্মানী ছয় লাখ ৬০ হাজার টাকা। নগদ এক কোটি তিন লাখ ৫১ হাজার ১৭ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা দুই কোটি ৩৮ লাখ ৯১ হাজার ৭৯৯ টাকা। বন্ড, ঋণপত্র, তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত শেয়ার কোম্পানির শেয়ার দুই কোটি ২৪ লাখ ৪৫০ টাকা। পোস্টাল, সেভিংস ও স্থায়ী জামানতে বিনিয়োগ ৫০ লাখ টাকা। যানবাহনের মূল্য ৯০ লাখ টাকা। স্বর্ণালংকার ৩০ হাজার টাকা। আসবাবপত্র ৪০ হাজার টাকা।
বগুড়া ও গাজীপুরে ২৬ দশমিক ২৬ বিঘা কৃষিজমি দুই কোটি ৯৯ লাখ ৮৯ হাজার ৬১০ টাকা এবং অকৃষি জমি ১৩ লাখ পাঁচ হাজার ২০১ টাকা। বগুড়া শহর, সারিয়াকান্দি, সোনাতলা ও গাজীপুরের শ্রীপুরে দালান চার কোটি আট লাখ ৭৬ হাজার ৮৩১ টাকা। একটি অ্যাপার্টমেন্ট ১৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা এবং বগুড়ায় দোকানঘর ১০ লাখ টাকা। গত নির্বাচনে তার দেনা না থাকলেও এবারের হলফনামায় ৫৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার দেনা দেখানো হয়েছে।
এদিকে সারিয়াকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মাছুদুর রহমান হিরু ও জেলা বিএনপি নেতা আহসানুল তৈয়ব জাকির বলেছেন, গত ১৫ বছরে ক্ষমতাধর স্বামী প্রয়াত আব্দুল মান্নান, ভাই মিনহাদুজ্জামান লিটন ও ছেলে সাখাওয়াত হোসেনের ভূমিকা আগ্রাসী ছিল। প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে হেনস্তা করতেন বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের। কাউকে বাড়িতে থাকতে দেননি। দুই উপজেলায় কমপক্ষে ১০ হাজার লোকের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। এলাকাবাসী তাদের ক্ষমতার অপব্যবহারের জন্য বিভিন্ন প্রজেক্টের দুর্নীতির বিচার দাবি করেছেন।
সাহাদারা মান্নান বগুড়া-১ আসনে হন এমপি। ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুর্নীতিসহ সারিয়াকান্দি-সোনাতলা থানার বিরোধীদলীয় নেতাদের দমনে একচ্ছত্র অধিপতি হয়ে ওঠেন। ভাই ও ছেলেকে সর্বশেষ বানিয়েছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান। গত ৫ আগস্টের পর ভাইসহ গোটা পরিবার গা ঢাকা দিয়েছে। এ পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এদিকে সাহাদারা মান্নানের সাবেক এপিএসকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।
বগুড়া-১ (সারিয়াকান্দি-সোনাতলা) আসনের সাবেক এমপি ও কেন্দ্রীয় মহিলা লীগের নির্বাহী সদস্য সাহাদারা মান্নানের ৪৫ মাসে অর্থসম্পদ বেড়েছে চার কোটি টাকার বেশি। ঋণ বাদে তার বর্তমান অর্থসম্পদের পরিমাণ ১৪ কোটি ৩৬ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪ টাকা। সাহাদারা মান্নান আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মরহুম আবদুল মান্নানের স্ত্রী। স্বামীর মৃত্যুর পর উপনির্বাচনে তিনি সংসদ সদস্য হন।
যমুনা ও বাঙালি নদীর ভাঙনকবলিত বগুড়া-১ আসনে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল মান্নান পরপর তিনবার এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। ২০২০ সালের ১৮ জানুয়ারি তার মৃত্যুতে নির্বাচন কমিশন আসনটি শূন্য ঘোষণা করে। আবদুল মান্নানের স্ত্রী সাহাদারা মান্নান নৌকা মার্কায় এক লাখ ৪৫ হাজার ২৯৫ ভোট পেয়ে স্বামীর আসনে এমপি নির্বাচিত হন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী (ট্রাক) ইয়াসির রহমতুল্লাহ ইন্তাজ এক হাজার ৫৬৩ ভোট পেয়ে জামানত হারান।
সাহাদারা মান্নানের ২০২০ সালের ২৫ মার্চ দাখিল করা হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছিল, তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। ছয় লাখ ৪২ হাজার টাকার বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট ও দোকান রয়েছে। এক্সিম ব্যাংকের শেয়ার থেকে লাভ পেয়েছেন ১৬ লাখ ২৩ হাজার ১৩১ টাকা। ব্যাংক থেকে পাওয়া সুদ ১২ লাখ ৫০ হাজার ৪০ টাকা। বগুড়া জেলা পরিষদের সদস্য হিসাবে সম্মানী ভাতা পেয়েছেন ৩০ হাজার টাকা। নগদ ২৮ লাখ ৯৬ হাজার ২০০ টাকা। ব্যাংকে জমা এক কোটি ৭৭ লাখ ৮০ হাজার ৯৬১ টাকা।
গাজীপুরে ২৫ লাখ টাকা মূল্যের ৩২ দশমিক ২২৫ শতাংশ কৃষিজমি। বগুড়া শহর, সারিয়াকান্দি ও গাজীপুরে দালান ও অকৃষি জমি চার কোটি ১৯ লাখ ৫২ হাজার ২৪২ টাকার। সোনাতলা ও সারিয়াকান্দিতে দুটি দালান ২২ লাখ ৪২ হাজার টাকা এবং অ্যাপার্টমেন্ট ১৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এছাড়া ১০ লাখ টাকা মূল্যের একটি দোকানঘরের হিসাব দাখিল করা হয়। সবমিলিয়ে তার অর্থসম্পদের পরিমাণ ছিল ১০ কোটি ৩১ লাখ ১১ হাজার ১২৪ টাকা।
এরপর ২০২৪ সালের নির্বাচনের জন্য ২৯ নভেম্বর দাখিল করা হলফনামা অনুসারে ৫৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা দেনা বাদে ৪৫ মাসে তার অর্থসম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৪ কোটি ৩৬ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪ টাকায়। অর্থাৎ একাদশ জাতীয় সংসদের উপনির্বাচন থেকে দ্বাদশ নির্বাচনের আগ মুহূর্তে তার অর্থসম্পদ বেড়েছে চার কোটি পাঁচ লাখ ৩১ হাজার ১৯০ টাকার।
এবারের হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেছেন, কৃষি খাত থেকে তার আয় তিন লাখ ৬৮ হাজার ৯২৭ টাকা। বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্ট/দোকানভাড়া ২৭ লাখ ৫৭ হাজার ১৩৭ টাকা। শেয়ার/সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক আমানত ২০ লাখ ২৭ হাজার ৩৫২ টাকা। সংসদ সদস্য হিসেবে সম্মানী ছয় লাখ ৬০ হাজার টাকা। নগদ এক কোটি তিন লাখ ৫১ হাজার ১৭ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা দুই কোটি ৩৮ লাখ ৯১ হাজার ৭৯৯ টাকা। বন্ড, ঋণপত্র, তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত শেয়ার কোম্পানির শেয়ার দুই কোটি ২৪ লাখ ৪৫০ টাকা। পোস্টাল, সেভিংস ও স্থায়ী জামানতে বিনিয়োগ ৫০ লাখ টাকা। যানবাহনের মূল্য ৯০ লাখ টাকা। স্বর্ণালংকার ৩০ হাজার টাকা। আসবাবপত্র ৪০ হাজার টাকা।
বগুড়া ও গাজীপুরে ২৬ দশমিক ২৬ বিঘা কৃষিজমি দুই কোটি ৯৯ লাখ ৮৯ হাজার ৬১০ টাকা এবং অকৃষি জমি ১৩ লাখ পাঁচ হাজার ২০১ টাকা। বগুড়া শহর, সারিয়াকান্দি, সোনাতলা ও গাজীপুরের শ্রীপুরে দালান চার কোটি আট লাখ ৭৬ হাজার ৮৩১ টাকা। একটি অ্যাপার্টমেন্ট ১৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা এবং বগুড়ায় দোকানঘর ১০ লাখ টাকা। গত নির্বাচনে তার দেনা না থাকলেও এবারের হলফনামায় ৫৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার দেনা দেখানো হয়েছে।
এদিকে সারিয়াকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মাছুদুর রহমান হিরু ও জেলা বিএনপি নেতা আহসানুল তৈয়ব জাকির বলেছেন, গত ১৫ বছরে ক্ষমতাধর স্বামী প্রয়াত আব্দুল মান্নান, ভাই মিনহাদুজ্জামান লিটন ও ছেলে সাখাওয়াত হোসেনের ভূমিকা আগ্রাসী ছিল। প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে হেনস্তা করতেন বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের। কাউকে বাড়িতে থাকতে দেননি। দুই উপজেলায় কমপক্ষে ১০ হাজার লোকের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। এলাকাবাসী তাদের ক্ষমতার অপব্যবহারের জন্য বিভিন্ন প্রজেক্টের দুর্নীতির বিচার দাবি করেছেন।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বাংলাদেশ পুলিশের এলিট ফোর্স র্যাবকে বিলুপ্ত করার আহ্বান জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, র্যাব ‘গুরুতর মানবাধিকার’ লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত। এরপর থেকেই মূলত সরকার নড়েচড়ে বসেছে।
১০ ঘণ্টা আগেযাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের উদ্যোগে বাংলাদেশ নিয়ে একটি আলোচনা সভায় শেখ হাসিনার সমালোচনা করলেন বিশিষ্ট সাংবাদিক অর্ক দেব। তিনি দিনকয়েক আগে ড. ইউনূসের সঙ্গে আয়নাঘর পরিদর্শনে হাজির ছিলেন বাংলাদেশে।
১২ ঘণ্টা আগে২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআর দরবার শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে ৪৪ ব্যাটালিয়নের সদস্য সিপাহি মঈন একটি অস্ত্র নিয়ে মঞ্চে উঠে বিডিআরের ডিরেক্টর জেনারেল (ডিজি) মেজর জেনারেল শাকিলের মাথায় তাক করেছিলেন। একজন অফিসার তাকে নিরস্ত্র করেন।
১৩ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে অনিয়ম, দুর্নীতি ও লুটপাটের করাল গ্রাসে ধ্বংস হয়ে গেছে দেশের প্রতিটি খাত। বিশেষ করে স্বাস্থ্য খাত ভঙ্গুর হয়ে পড়েছে। অবৈধ আর্থিক লেনদেন, স্বজনপ্রীতি করে প্রয়োজনের তুলনায় তিনগুণেরও বেশি লোকবল নিয়োগ দিয়েছে ইডিসিএল।
১৪ ঘণ্টা আগে