নিজস্ব প্রতিবেদক, ফেনী
ফেনীর বিলোনীয়া স্থলবন্দরের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছিল ১০ একর। নির্মাণকাজে বিএসএফ বাধা সৃষ্টি করায় এখনো পূর্ণতা পায়নি দেশের ১৭তম এই স্থলবন্দরটি। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে ১০ একরের স্থলে মাত্র সাড়ে তিন একরেই গড়ে তোলা হয়েছে অবকাঠামো।
সংশ্লিষ্টদের দাবি, আন্তর্জাতিক সীমারেখা জটিলতায় মাত্র সাড়ে তিন একর জমির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে বন্দরটির অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্প। তার কারণ ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) বাধায় বাকি সাড়ে ছয় একর জায়গায় কাজ করা সম্ভব হয়নি।
১০ একরের জন্য বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি মালামাল সংরক্ষণ ও পার্কিং সুবিধার উন্নয়নের জন্য ৩৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকার প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়। সে জমির তিন ভাগের এক ভাগে এখন ব্যয় হয়েছে সাড়ে ২২ কোটি টাকা। এ অবকাঠামো উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ।
বিলোনীয়া স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, ২০১৯ সালে বন্দরের অবকাঠামো নির্মাণকাজ শুরু হলে আন্তর্জাতিক সীমারেখায় অবস্থিত অংশের কাজ বন্ধ করে দেয় বিএসএফ। আন্তর্জাতিক সীমারেখার ১৫০ গজের মধ্যে কোনো দেশ স্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণ করতে পারবে না বলে একটি আইন আছে।
বাংলাদেশের সরকার স্থলবন্দরের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিলে ১৫০ গজের মধ্যে জমি অধিগ্রহণ করা হয়। এর ফলে এ জটিলতা দেখা দেয়। অধিগ্রহণ করা জমির যে ৩০ ভাগ জমির মধ্যে জটিলতা নেই, সেখানে কাজ হয়েছে।
এদিকে বন্দর শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. ইব্রাহিম জানান, সীমানা জটিলতায় বিএসএফের বাধায় বিলোনীয়া স্থলবন্দরের ভৌত অবকাঠামো ১০ একর জায়গায় করা সম্ভব হয়নি। এতে করে আমদানি-রপ্তানিতে কাঙ্ক্ষিত সুফল পাবেন না চালক ও শ্রমিকরা।
প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে দেশের ১৭তম এ স্থলবন্দরটি স্থাপনের উদ্যোগ নেয় তৎকালীন সরকার। পরশুরাম উপজেলার বিলোনীয়া সীমান্তের ওপারে ভারতের ত্রিপুরা। রাজ্যটিতে বাংলাদেশে উৎপাদিত প্লাস্টিক পণ্য, ইট, সিমেন্টসহ বিভিন্ন পণ্যের বেশ চাহিদা রয়েছে। অন্যদিকে ভারত থেকে কয়লা, পাথর, ফলমূলসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানিরও সুযোগ রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে গতি আনতে ২০১৯ সালে বিলোনীয়া স্থলবন্দরে নতুন অবকাঠামোর নির্মাণকাজ শুরু হয়।
ফেনীর বিলোনীয়া স্থলবন্দরের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছিল ১০ একর। নির্মাণকাজে বিএসএফ বাধা সৃষ্টি করায় এখনো পূর্ণতা পায়নি দেশের ১৭তম এই স্থলবন্দরটি। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে ১০ একরের স্থলে মাত্র সাড়ে তিন একরেই গড়ে তোলা হয়েছে অবকাঠামো।
সংশ্লিষ্টদের দাবি, আন্তর্জাতিক সীমারেখা জটিলতায় মাত্র সাড়ে তিন একর জমির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে বন্দরটির অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্প। তার কারণ ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) বাধায় বাকি সাড়ে ছয় একর জায়গায় কাজ করা সম্ভব হয়নি।
১০ একরের জন্য বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি মালামাল সংরক্ষণ ও পার্কিং সুবিধার উন্নয়নের জন্য ৩৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকার প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়। সে জমির তিন ভাগের এক ভাগে এখন ব্যয় হয়েছে সাড়ে ২২ কোটি টাকা। এ অবকাঠামো উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ।
বিলোনীয়া স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, ২০১৯ সালে বন্দরের অবকাঠামো নির্মাণকাজ শুরু হলে আন্তর্জাতিক সীমারেখায় অবস্থিত অংশের কাজ বন্ধ করে দেয় বিএসএফ। আন্তর্জাতিক সীমারেখার ১৫০ গজের মধ্যে কোনো দেশ স্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণ করতে পারবে না বলে একটি আইন আছে।
বাংলাদেশের সরকার স্থলবন্দরের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিলে ১৫০ গজের মধ্যে জমি অধিগ্রহণ করা হয়। এর ফলে এ জটিলতা দেখা দেয়। অধিগ্রহণ করা জমির যে ৩০ ভাগ জমির মধ্যে জটিলতা নেই, সেখানে কাজ হয়েছে।
এদিকে বন্দর শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. ইব্রাহিম জানান, সীমানা জটিলতায় বিএসএফের বাধায় বিলোনীয়া স্থলবন্দরের ভৌত অবকাঠামো ১০ একর জায়গায় করা সম্ভব হয়নি। এতে করে আমদানি-রপ্তানিতে কাঙ্ক্ষিত সুফল পাবেন না চালক ও শ্রমিকরা।
প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে দেশের ১৭তম এ স্থলবন্দরটি স্থাপনের উদ্যোগ নেয় তৎকালীন সরকার। পরশুরাম উপজেলার বিলোনীয়া সীমান্তের ওপারে ভারতের ত্রিপুরা। রাজ্যটিতে বাংলাদেশে উৎপাদিত প্লাস্টিক পণ্য, ইট, সিমেন্টসহ বিভিন্ন পণ্যের বেশ চাহিদা রয়েছে। অন্যদিকে ভারত থেকে কয়লা, পাথর, ফলমূলসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানিরও সুযোগ রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে গতি আনতে ২০১৯ সালে বিলোনীয়া স্থলবন্দরে নতুন অবকাঠামোর নির্মাণকাজ শুরু হয়।
মাদারীপুরের শিবচরে উপজেলা বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস শিবচর উপজেলা শাখার আয়োজনে জুলাই গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসারাদেশে শুরু হওয়া অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানের দ্বিতীয় দিনে ১৪ জেলায় ১৬৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেএকটি মিষ্টির দোকানে কাজ করতেন জলিল। ২০১৬ সালের ৪ নভেম্বর এলাকার একটি পুকুর থেকে তার রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনাটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড হিসেবে সন্দেহভাজন ফজর আলীসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন নিহতের মা হাজেরা খাতুন। এরপর ফজর আলীকে গ্রেফতার করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেবন্ধুদের সঙ্গে বাড়ির পাশে খেলতে গিয়ে পুকুরে পড়ে যায় জিসান। পরে সঙ্গে থাকা বন্ধুরা স্বজনদের জানায়। এরপর খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে তার লাশ উদ্ধার করেন তারা।
৭ ঘণ্টা আগে