স্টাফ রিপোর্টার
আলোচিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা ১ হাজার ১৪ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব জমির বাজার মূল্য ৫৫৯ কোটি ৪৮ লাখ ২০ হাজার টাকা।
রোববার ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত এ আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, এদিন এস আলম ও তার স্বার্থ অসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে থাকা জমি জব্দের আবেদন করে দুদক। শুনানি শেষে আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত।
দুদকের আবেদনে বলা হয়, অভিযুক্ত মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নেয়। এসব অর্থ আত্মসাৎপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেন। তিনি এবং তার পরিবারের সদস্যরা তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থাবর সম্পদগুলো অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর ও বেহাত করার চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে। এসব অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের সম্পদ সমূহ জব্দ করা আবশ্যক।
এর আগে গত ২৩ এপ্রিল শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১৫৯ দশমিক ১৫ একর জমি জব্দের আদেশ দেন একই আদালত। যার বাজার মূল্য ৪০৭ কোটি টাকা বলে তদন্তকারী কর্মকর্তা আবেদনে উল্লেখ করা হয়।
এর আগে গত ১৭ এপ্রিল এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের নামে থাকা এক হাজার ৩৬০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব হিসাবে দুই হাজার ৬১৯ কোটি সাত লাখ ১৬ হাজার টাকা রয়েছে। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত। গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার পাঁচশ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ জব্দের আদেশ দেন বিচারক।
এ ছাড়াও গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছিলেন মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১০ মার্চ এস আলমের এক হাজার ছয় বিঘা জমি জব্দের আদেশ দেন আদালত। গত ৯ এপ্রিল তার ৯০ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দেয়া হয়। একইদিন আদালত তার ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাবও অবরুদ্ধ করেন।
আলোচিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা ১ হাজার ১৪ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব জমির বাজার মূল্য ৫৫৯ কোটি ৪৮ লাখ ২০ হাজার টাকা।
রোববার ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত এ আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, এদিন এস আলম ও তার স্বার্থ অসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে থাকা জমি জব্দের আবেদন করে দুদক। শুনানি শেষে আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত।
দুদকের আবেদনে বলা হয়, অভিযুক্ত মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নেয়। এসব অর্থ আত্মসাৎপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেন। তিনি এবং তার পরিবারের সদস্যরা তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থাবর সম্পদগুলো অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর ও বেহাত করার চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে। এসব অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের সম্পদ সমূহ জব্দ করা আবশ্যক।
এর আগে গত ২৩ এপ্রিল শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১৫৯ দশমিক ১৫ একর জমি জব্দের আদেশ দেন একই আদালত। যার বাজার মূল্য ৪০৭ কোটি টাকা বলে তদন্তকারী কর্মকর্তা আবেদনে উল্লেখ করা হয়।
এর আগে গত ১৭ এপ্রিল এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের নামে থাকা এক হাজার ৩৬০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব হিসাবে দুই হাজার ৬১৯ কোটি সাত লাখ ১৬ হাজার টাকা রয়েছে। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত। গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার পাঁচশ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ জব্দের আদেশ দেন বিচারক।
এ ছাড়াও গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছিলেন মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১০ মার্চ এস আলমের এক হাজার ছয় বিঘা জমি জব্দের আদেশ দেন আদালত। গত ৯ এপ্রিল তার ৯০ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দেয়া হয়। একইদিন আদালত তার ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাবও অবরুদ্ধ করেন।
পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে অনিয়ম ও জালিয়াতির মাধ্যমে যেসব ঋণ দেওয়া হয়েছিল, তা একে একে খেলাপি হয়ে পড়েছে। পাশাপাশি দেড় দশক ধরে খেলাপি না থাকা বেক্সিমকো ও এস আলম গ্রুপ এক লাফে চলে এসেছে তালিকার শীর্ষে।
২৩ মিনিট আগেএজেন্ট ব্যাংকিংয়ে আমানত আসার চেয়ে ঋণ বিতরণ দ্রুতগতিতে বাড়ছে। সর্বশেষ চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে ঋণ বিতরণে প্রায় ১১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আর গত এক বছরে এই প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে প্রায় সাড়ে ৬১ শতাংশ। অন্যদিকে আলোচ্য তিন মাসে আমানতের প্রবৃদ্ধি হয়েছে আড়াই শতাংশেরও কম।
২১ ঘণ্টা আগেমোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস নগদ পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছে ডাক অধিদপ্তর। ডাক অধিদপ্তরের পরিচালক আবু তালেবকে প্রধান করে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বনানীর নগদ অফিসে গিয়ে দায়িত্ব নিয়েছেন।
১ দিন আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর ম্যানেজিং ডাইরেক্টর (চলতি দায়িত্ব) মো. ওমর ফারুক খান- এর সাথে প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, জোন ও শাখাপ্রধানদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ দিন আগে