স্টাফ রিপোর্টার
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম আরো দ্রুততর ও সাবলীল করতে ট্রাইব্যুনালের স্বাধীনতা,তল্লাশি ও আলামত জব্দ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ আইন সংশোধনের পর তা অধ্যাদেশ আকারে জারি করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
গত ২০ নভেম্বর উপদেষ্টা পরিষদে এই অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদনের পর সোমবার তা অধ্যাদেশ আকারে প্রকাশ করে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ।
রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন এ অধ্যাদেশ জারি করেন। এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইব্যুনাল) (অ্যামেন্ডমেন্ট) অর্ডিন্যান্স ২০২৫’ নামের এই আইনের ৪, ৮, ৯, ১১, ১২ ও ১৯ নম্বর ধারা সংশোধন করা হয়েছে।
একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের বিচারে গঠিত এই ট্রাইব্যুনালে জুলাই অভ্যুত্থান দমাতে গণহত্যার অভিযোগ বিচারের প্রক্রিয়ার মধ্যেই এ আইন সংশোধন করা হলো। এর মধ্যে ৪ নম্বর ধারা সংশোধন করে আগ্রাসনকে বর্ণনা করা হয়েছে শান্তির বিরুদ্ধে অপরাধ হিসেবে।
৮ নম্বর ধারার (৩এ) উপধারায় বলা ছিল, তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করলে ট্রাইব্যুনালের অনুমতি নিয়ে তল্লাশি ও আলামত জব্দ করতে পারবেন। তবে, সংশোধনে ট্রাইব্যুনালের অনুমতি নেওয়ার বাধ্যবাধকতা তুলে দেওয়া হয়েছে।
৯ নম্বর ধারার (৩) উপধারায় বিচার শুরুর ছয় সপ্তাহ আগে সাক্ষীর তালিকা ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপনের বিধান ছিল, সেটা তিন সপ্তাহ করা হয়েছে।
১১ নম্বর ধারায় একটি নতুন উপধারা যুক্ত করা হয়েছে। নতুন যুক্ত (৯) উপধারায় বলা হচ্ছে, ট্রাইব্যুনাল আসামির সম্পদ অবরুদ্ধ বা জব্দের আদেশ দিতে পারবে এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য সেসব সম্পদ ক্ষতিপূরণ হিসেবে বাজেয়াপ্ত করার সিদ্ধান্ত দিতে পারবে।
আইনের ১২ নম্বর ধারার (৩) উপধারায় বলা ছিল, ট্রাইব্যুনালের মামলার প্রতিবেদনসহ নথি হবে গোপনীয়। এখন ওই নথির সঙ্গে অভিযোগও যুক্ত করা হয়েছে।১৯ নম্বর ধারায় একটি নতুন উপধারা (৫) সন্নিবেশিত হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, আইনে যা কিছু থাকুক না কেন, ট্রাইব্যুনাল সাক্ষ্যের কারিগরি নিয়ম দ্বারা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম আরো দ্রুততর ও সাবলীল করতে ট্রাইব্যুনালের স্বাধীনতা,তল্লাশি ও আলামত জব্দ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ আইন সংশোধনের পর তা অধ্যাদেশ আকারে জারি করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
গত ২০ নভেম্বর উপদেষ্টা পরিষদে এই অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদনের পর সোমবার তা অধ্যাদেশ আকারে প্রকাশ করে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ।
রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন এ অধ্যাদেশ জারি করেন। এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইব্যুনাল) (অ্যামেন্ডমেন্ট) অর্ডিন্যান্স ২০২৫’ নামের এই আইনের ৪, ৮, ৯, ১১, ১২ ও ১৯ নম্বর ধারা সংশোধন করা হয়েছে।
একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের বিচারে গঠিত এই ট্রাইব্যুনালে জুলাই অভ্যুত্থান দমাতে গণহত্যার অভিযোগ বিচারের প্রক্রিয়ার মধ্যেই এ আইন সংশোধন করা হলো। এর মধ্যে ৪ নম্বর ধারা সংশোধন করে আগ্রাসনকে বর্ণনা করা হয়েছে শান্তির বিরুদ্ধে অপরাধ হিসেবে।
৮ নম্বর ধারার (৩এ) উপধারায় বলা ছিল, তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করলে ট্রাইব্যুনালের অনুমতি নিয়ে তল্লাশি ও আলামত জব্দ করতে পারবেন। তবে, সংশোধনে ট্রাইব্যুনালের অনুমতি নেওয়ার বাধ্যবাধকতা তুলে দেওয়া হয়েছে।
৯ নম্বর ধারার (৩) উপধারায় বিচার শুরুর ছয় সপ্তাহ আগে সাক্ষীর তালিকা ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপনের বিধান ছিল, সেটা তিন সপ্তাহ করা হয়েছে।
১১ নম্বর ধারায় একটি নতুন উপধারা যুক্ত করা হয়েছে। নতুন যুক্ত (৯) উপধারায় বলা হচ্ছে, ট্রাইব্যুনাল আসামির সম্পদ অবরুদ্ধ বা জব্দের আদেশ দিতে পারবে এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য সেসব সম্পদ ক্ষতিপূরণ হিসেবে বাজেয়াপ্ত করার সিদ্ধান্ত দিতে পারবে।
আইনের ১২ নম্বর ধারার (৩) উপধারায় বলা ছিল, ট্রাইব্যুনালের মামলার প্রতিবেদনসহ নথি হবে গোপনীয়। এখন ওই নথির সঙ্গে অভিযোগও যুক্ত করা হয়েছে।১৯ নম্বর ধারায় একটি নতুন উপধারা (৫) সন্নিবেশিত হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, আইনে যা কিছু থাকুক না কেন, ট্রাইব্যুনাল সাক্ষ্যের কারিগরি নিয়ম দ্বারা
নোয়াখালীর সাউথ বাংলা হাসপাতালে ডাক্তারদের অবহেলা ও অপচিকিৎসার কারণে মা ও নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনায় কেন ৫০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
২ দিন আগেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকগণ দশম গ্রেডে দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদা পাবেন। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ রায় দিয়েছেন।
২ দিন আগেফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দোসর ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খান, তার স্ত্রী মিসেস ফেরদৌসী খান ও ছেলে ফাহিম সাদেক খানের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। অবরুদ্ধ করা এসব ব্যাংক হিসাবে ৪ কোটি ২০ লাখ ৭ হাজার ৬৮৬ টাকা রয়েছে।
২ দিন আগেআজকের কাগজ ও বাংলা ট্রিবিউনসহ জেমকন গ্রুপের মালিক ও সাবেক সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ এবং তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ৩৬ টি কোম্পানির ৪ কোটি ২৬ লাখ ৬ হাজার ৮৬৮ টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৬০ কোটি ৪৪ লাখ ৬৮ হাজার টাকা।
২ দিন আগে