প্রতিনিধি, ইবি
পহেলা বৈশাখ নয় বরং ৩ বৈশাখ উদ্যাপিত হবে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বাংলা নববর্ষ। এদিন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উদ্যোগে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে একটি শোভাযাত্রা এবং পরে বাংলা মঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।
রোববার বিকেল ৩টায় "বাংলা বর্ষবরণ-১৪৩২" উৎসব উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক ড. মো. মনজুর রহমান এবং সদস্য সচিব মো. শামীম আকতার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। তবে পহেলা বৈশাখের পরিবর্তে ৩ বৈশাখে আয়োজন করায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভাইস-চ্যান্সেলর মহোদয়ের নির্দেশনায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে এবং উদযাপন কমিটির ব্যবস্থাপনায় আগামী ৩ বৈশাখ ১৪৩২ (১৬ এপ্রিল, বুধবার) বাংলা নববর্ষ উদযাপিত হবে। প্রতিটি বিভাগকে বাঙালি ইতিহাস-ঐতিহ্য ও ইসলামী মূল্যবোধের আলোকে সজ্জিত হয়ে শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে।
আহ্বায়ক ড. মো. মনজুর রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান দুটি শহরের মধ্যবর্তী অঞ্চলে হওয়াতে ছুটির দিনে ক্যাম্পাসে সবার উপস্থিতি অনেক কম থাকার কারণে আমরা এ আয়োজনটি আগামী ১৬ তারিখ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
বাঙালি ঐতিহ্য ও ইসলামী মূল্যবোধকে কিভাবে সমন্বয় করা হবে সে প্রশ্নের জবাবে তিনি আমার দেশকে বলেন, ইসলামী মূল্যবোধের ওপর সম্মান রেখে আমরা এমন কোনো প্রদর্শনী এ অনুষ্ঠানে রাখিনি যেগুলো সরাসরি শিরকের সাথে জড়িত। কোনো ধরনের প্রাণী অথবা মানুষের প্রতিকৃতি প্রদর্শন না করেই আমরা বাঙালি ঐতিহ্য সবার মাঝে তুলে ধরবো।
এ বিষয়ে শিক্ষার্থী নাফিজ তমাল বলেন, যেখানে সারা দেশে বৈশাখের ১ তারিখ নববর্ষ উদযাপিত হয়, সেখানে ইবিতে তিন দিন পর নববর্ষ পালনের বিষয়টা অদ্ভুত মনে হয়েছে, আমার মনে হয় এটা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো পহেলা বৈশাখে করলেই ভালো হতো সেক্ষেত্রে আমাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটা আলাদা উৎসাহ কাজ করতো। তাছাড়া ১৬ তারিখ আমার মতো অনেকেরই পরীক্ষা রয়েছে, আমরাও তো অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতেও পারবো না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. এয়াকুব আলী বলেন, নববর্ষের প্রথম দিনেই উৎসব পালন করা হলে সবচেয়ে ভালো হতো বলে আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি। পরে করলে সেই স্পৃহা আর থাকে না। তবে উদযাপন কমিটির মতে, ছুটির দিনে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম হওয়ার কারণে ১৬ তারিখে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব তৈরির অন্যতম সিঁড়ি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)। সেই ডাকসু নির্বাচন নিয়ে শিক্ষার্থীদের আকাঙ্ক্ষা ও প্রত্যাশা বহুদিনের। ২০১৯ সালে দীর্ঘ ২৮ বছর পর নির্বাচন হলেও এর ধারাবাহিকতা বজায় ছিল না।
২ ঘণ্টা আগেপাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) সংস্কারসহ আট দফা দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রাজুতে আমরণ অনশনে বসা বিসিএস প্রার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মূখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
১৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় স্বতন্ত্র পরীক্ষা কেন্দ্র, ৮টি লার্নিং সেন্টার, একটি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং ৮টি আঞ্চলিক কেন্দ্র স্থাপন করা হবে।
২ দিন আগেআনন্দমুখর পরিবেশে ও বর্ণিল সাজে উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘বৈশাখী পার্বণ-১৪৩২’। বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিস অব স্টুডেন্টস অ্যাফেয়ার্স-এর উদ্যোগে দিনব্যাপী এ উৎসবে ছিল নানা সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, বাঙালি খাবার, বৈচিত্র্যময় স্টল, বাংলার লোকজ ও সাজসজ্জার উপকরণ। এতে ফুটে ওঠে বাঙালির সংস্কৃতির রং ও সৌন্
২ দিন আগে