দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক মাল্টিফেইথ কর্মশালা সমাপ্ত
প্রতিনিধি, ঢাবি
বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে সহিষ্ণুতা থাকতে হবে। নিজ নিজ ধর্ম পালনসহ সকল মানবিক অধিকার নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
মঙ্গলবার বহুধর্মীয় সংলাপ বিষয়ক আন্তর্জাতিক কর্মশালা ইন্টারন্যাশনাল ওয়ার্কশপ অন মাল্টিফেইথ ডায়লগ (আইডব্লিওএমডি ২০২৫)-এর সমাপনী সেশনে তিনি এই কথা বলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন মিলনায়তনে এই কর্মশালাটি সোমবার শুরু হয়ে মঙ্গলবার শেষ হয়।
কর্মশালাটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্ত:ধর্মীয় ও আন্ত:সাংস্কৃতিক সংলাপ কেন্দ্র, যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক মাল্টি-ফেইথ নেইবারস নেটওয়ার্ক (এমএফএনএন) এবং বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থট (বিআইআইটি) যৌথভাবে আয়োজন করে।
বক্তব্য প্রদানকালে ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ কাজ করে যাচ্ছে। এটা মনে রাখতে হবে, নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল তাদের রাজনৈতিক মতাদর্শ প্রচারের জন্য যদি মাঠে নেমে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়, তা আমরা করতে দেবো না।
তিনি আরো বলেন, বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে বোঝাপড়া ও সহিষ্ণুতা থাকতে হবে। সব ধর্মকে এক করার পরিকল্পনা আমাদের নাই। প্রতিটি ধর্ম তার নিজ নিজ ঐতিহ্য, সংস্কৃতি নিয়ে এগোবে। সকলের প্রতি পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ আমাদের মধ্যে থাকবে।
সম্মেলনের ঘোষণাপত্রে সমৃদ্ধ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্য বহুধর্মীয় সম্প্রীতিকে গুরুত্ব দেয়ার কথা বলা হয়। বাংলাদেশের খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, হিন্দু ও ইসলাম ধর্মের প্রতিনিধিগণ এবং অংশগ্রহণকারীরা একত্রিত হয়ে স্বীকার করে সব ধর্মের অনুসারীরাই একই মানব জাতি, যারা মহান স্রষ্টার সর্বোত্তম সৃষ্টি। এদের মধ্যকার একতার শক্তি সর্বজনীন।
এই সম্মেলনে বলা হয়, সবাই সহযোগিতামূলক নীতি ও কর্মের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ব্যক্তিগত স্তরে আন্তঃধর্মীয় সম্পর্ক গড়ে তোলা, পরস্পরের সুখে দুখে অংশগ্রহণের মাধ্যমে সামাজিকীকরণ বৃদ্ধি করা, স্থানীয়ভাবে ও বৃহত্তর পরিসরে সহযোগিতামূলক কর্মসূচি গ্রহণ, ভিন্ন বিশ্বাসের বা ধর্মেরও প্রতিবেশীর পাশে দাঁড়ানো, মানবিক প্রয়োজনে ভিন্ন বিশ্বাসের লোকদের পাশে থাা, অন্য ধর্মের প্রতি ঘৃণা সৃষ্টি করে এমন কোনো কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ না করা এবং অসামঞ্জস্য সৃষ্টি করে ও সম্পর্কের ক্ষতি করে এমন অপপ্রচার বন্ধে সুপারিশ করা হয়।
কর্মশালার সমাপনী সেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিআইআইটি’র মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. এম আবদুল আজিজ এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এছাড়া মাল্টি-ফেইথ নেইবারস নেটওয়ার্ক এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা ড. বব রবার্টস জুনিয়র, ইসলামিক সোসাইটি অব নর্থ আমেরিকার (আইএসএনএ) চেয়ারম্যান ইমাম মোহাম্মদ মাজিদ, আইআরএফ সেক্রেটারিয়েট এর প্রেসিডেন্ট নাদিন মায়েনজা, ইনস্টিটিউট অব গ্লোবাল এনগেজমেন্ট এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট জেমস চেন, ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়য়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. নকীব মুহাম্মদ নসরুল্লাহ প্রমুখ।
এমএস
বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে সহিষ্ণুতা থাকতে হবে। নিজ নিজ ধর্ম পালনসহ সকল মানবিক অধিকার নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
মঙ্গলবার বহুধর্মীয় সংলাপ বিষয়ক আন্তর্জাতিক কর্মশালা ইন্টারন্যাশনাল ওয়ার্কশপ অন মাল্টিফেইথ ডায়লগ (আইডব্লিওএমডি ২০২৫)-এর সমাপনী সেশনে তিনি এই কথা বলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন মিলনায়তনে এই কর্মশালাটি সোমবার শুরু হয়ে মঙ্গলবার শেষ হয়।
কর্মশালাটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্ত:ধর্মীয় ও আন্ত:সাংস্কৃতিক সংলাপ কেন্দ্র, যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক মাল্টি-ফেইথ নেইবারস নেটওয়ার্ক (এমএফএনএন) এবং বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থট (বিআইআইটি) যৌথভাবে আয়োজন করে।
বক্তব্য প্রদানকালে ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ কাজ করে যাচ্ছে। এটা মনে রাখতে হবে, নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল তাদের রাজনৈতিক মতাদর্শ প্রচারের জন্য যদি মাঠে নেমে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়, তা আমরা করতে দেবো না।
তিনি আরো বলেন, বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে বোঝাপড়া ও সহিষ্ণুতা থাকতে হবে। সব ধর্মকে এক করার পরিকল্পনা আমাদের নাই। প্রতিটি ধর্ম তার নিজ নিজ ঐতিহ্য, সংস্কৃতি নিয়ে এগোবে। সকলের প্রতি পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ আমাদের মধ্যে থাকবে।
সম্মেলনের ঘোষণাপত্রে সমৃদ্ধ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্য বহুধর্মীয় সম্প্রীতিকে গুরুত্ব দেয়ার কথা বলা হয়। বাংলাদেশের খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, হিন্দু ও ইসলাম ধর্মের প্রতিনিধিগণ এবং অংশগ্রহণকারীরা একত্রিত হয়ে স্বীকার করে সব ধর্মের অনুসারীরাই একই মানব জাতি, যারা মহান স্রষ্টার সর্বোত্তম সৃষ্টি। এদের মধ্যকার একতার শক্তি সর্বজনীন।
এই সম্মেলনে বলা হয়, সবাই সহযোগিতামূলক নীতি ও কর্মের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ব্যক্তিগত স্তরে আন্তঃধর্মীয় সম্পর্ক গড়ে তোলা, পরস্পরের সুখে দুখে অংশগ্রহণের মাধ্যমে সামাজিকীকরণ বৃদ্ধি করা, স্থানীয়ভাবে ও বৃহত্তর পরিসরে সহযোগিতামূলক কর্মসূচি গ্রহণ, ভিন্ন বিশ্বাসের বা ধর্মেরও প্রতিবেশীর পাশে দাঁড়ানো, মানবিক প্রয়োজনে ভিন্ন বিশ্বাসের লোকদের পাশে থাা, অন্য ধর্মের প্রতি ঘৃণা সৃষ্টি করে এমন কোনো কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ না করা এবং অসামঞ্জস্য সৃষ্টি করে ও সম্পর্কের ক্ষতি করে এমন অপপ্রচার বন্ধে সুপারিশ করা হয়।
কর্মশালার সমাপনী সেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিআইআইটি’র মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. এম আবদুল আজিজ এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এছাড়া মাল্টি-ফেইথ নেইবারস নেটওয়ার্ক এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা ড. বব রবার্টস জুনিয়র, ইসলামিক সোসাইটি অব নর্থ আমেরিকার (আইএসএনএ) চেয়ারম্যান ইমাম মোহাম্মদ মাজিদ, আইআরএফ সেক্রেটারিয়েট এর প্রেসিডেন্ট নাদিন মায়েনজা, ইনস্টিটিউট অব গ্লোবাল এনগেজমেন্ট এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট জেমস চেন, ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়য়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. নকীব মুহাম্মদ নসরুল্লাহ প্রমুখ।
এমএস
মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। শনিবার সকালে রাজধানীর গুলশানে জাতিসংঘের নতুন ভবনে এক অনুষ্ঠানে এ আশ্বাস দেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়াকে হত্যা করিয়েছেন সালমান এফ রহমান। তিনিই বহুল আলোচিত এ হত্যাকাণ্ডের মূল মাস্টারমাইন্ড। হবিগঞ্জের তৎকালীন দুই এমপির সহযোগিতায় কিলিং গ্রুপ ভাড়া করে এ হত্যাকাণ্ড ঘটান।
৩ ঘণ্টা আগে‘ইউএন হাউস’ (জাতিসংঘ ভবন) উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার সকালে রাজধানীর গুলশানের এ নতুন ভবনের উদ্বোধন করেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে সফররত জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে গোলটেবিল বৈঠকে অংশ নিতে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আসছেন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।
৪ ঘণ্টা আগে