প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
স্পোর্টস রিপোর্টার
গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর সংহিতা নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশ করা তথ্য বিভ্রান্তিকর ও অতিরঞ্জিত বলে জানিয়েছে সিএ (প্রধান উপদেষ্টার) প্রেস উইং ফ্যাক্টস। এ ধরনের অপরাধ নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য দেওয়া থেকে বিরত থাকতে সবার প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে।
শুক্রবার রাতে ফেসবুকে সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্টস'র ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলা হয়।
এতে বলা হয়, 'ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে ইন্ডিয়া টুডে, আনন্দবাজারসহ একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম শুক্রবার জানিয়েছে, হিন্দু ধর্মালম্বীদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে ২০২২ সালে ৪৭টি, ২০২৩ সালে ৩০২টি এবং ২০২৪ সালে ২ হাজার ২০০টি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে।
স্বাধীন মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের মতে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংস ঘটনার সংখ্যা ১৩৮টি, যাতে ৩৬৮টি বাড়ি ঘরে হামলা হয়েছে এবং ৮২ জন আহত হয়েছে। '
এতে আরও বলা হয়েছে, 'বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিটি ঘটনার তদন্ত করছে এবং দোষীদের আইনের আওতায় আনতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ৪ আগস্ট থেকে ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে অন্তত ৯৭টি মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার অভিযোগে ৭৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্টস'র ফেসবুক পোস্টে উল্লেখ করা হয়, 'এসব ঘটনার বেশিরভাগই ৫ আগস্ট থেকে ৮ আগস্টের মধ্যে ঘটেছে, যখন দেশে কোনো সরকার ছিল না। এসব হামলার বেশিরভাগই ঘটেছে রাজনৈতিক কারণে।'
গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর সংহিতা নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশ করা তথ্য বিভ্রান্তিকর ও অতিরঞ্জিত বলে জানিয়েছে সিএ (প্রধান উপদেষ্টার) প্রেস উইং ফ্যাক্টস। এ ধরনের অপরাধ নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য দেওয়া থেকে বিরত থাকতে সবার প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে।
শুক্রবার রাতে ফেসবুকে সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্টস'র ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলা হয়।
এতে বলা হয়, 'ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে ইন্ডিয়া টুডে, আনন্দবাজারসহ একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম শুক্রবার জানিয়েছে, হিন্দু ধর্মালম্বীদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে ২০২২ সালে ৪৭টি, ২০২৩ সালে ৩০২টি এবং ২০২৪ সালে ২ হাজার ২০০টি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে।
স্বাধীন মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের মতে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংস ঘটনার সংখ্যা ১৩৮টি, যাতে ৩৬৮টি বাড়ি ঘরে হামলা হয়েছে এবং ৮২ জন আহত হয়েছে। '
এতে আরও বলা হয়েছে, 'বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিটি ঘটনার তদন্ত করছে এবং দোষীদের আইনের আওতায় আনতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ৪ আগস্ট থেকে ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে অন্তত ৯৭টি মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার অভিযোগে ৭৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্টস'র ফেসবুক পোস্টে উল্লেখ করা হয়, 'এসব ঘটনার বেশিরভাগই ৫ আগস্ট থেকে ৮ আগস্টের মধ্যে ঘটেছে, যখন দেশে কোনো সরকার ছিল না। এসব হামলার বেশিরভাগই ঘটেছে রাজনৈতিক কারণে।'
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পদক-২০২৫ প্রদানের লক্ষে তিন দেশি-বিদেশি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে মনোনীত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
১৭ মিনিট আগেসিলেটের সুধীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় যোগদান করেছেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমান।
১ ঘণ্টা আগেঢাকাসহ সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযানে (ডেভিল হান্ট) ৩৮৯ জনসহ সারাদেশে মোট ১১৪০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশনের (বিসিক) সহকারী মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ রাশেদুর রহমান (রাশেদ) বলেছেন, ‘১৮ বছরেও কোন রাজনীতি করিনি।
১ ঘণ্টা আগে