বড়দিন উপলক্ষে শুভেচ্ছা বিনিময়
স্পোর্টস রিপোর্টার
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, সংখ্যালঘু, সংখ্যাগরিষ্ঠ এই শব্দগুলো আমরা চাই না। এদেশে আমরা সবাই এক পরিবার, সবাই মিলে একত্রে থাকব-এটা আমাদের স্বপ্ন। এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য সবার এগিয়ে আসতে হবে।
মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বড়দিন উপলক্ষে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এই কথা বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন আমরা মানুষ একই। আমাদের মানুষ পরিচয় আগে, তারপর ধর্ম। প্রত্যেক ধর্মে শান্তির বাণী আছে। সেই শান্তির বাণী নিজের মধ্যে স্থাপন করতে হবে। তাহলেই বিভেদ দূর হবে। নিজ নিজ ধর্মের শান্তির বাণী নিজের মনের মধ্যে স্থাপন করা গেলে অন্য ধর্মের মধ্যেও তা খুঁজে পাবেন। তখন আর অন্য ধর্মের সঙ্গে বিভেদ হবে না। আমাদের ছেলেমেয়েরা সুন্দর শৈশব পাবে।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনের সঞ্চালনায় খ্রিস্টান ধর্মের নেতাদের মধ্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মগুরু আর্চবিশপ বিজয় এন ডি ক্রুজ, দ্যা ন্যাশনাল ক্রিশ্চিয়ান ফেলোশিপ অফ বাংলাদেশের সভাপতি বিশপ ফিলিপ পি অধিকারী, বাংলাদেশ ক্রিশ্চিয়ান এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নির্মল রোজারিও, বাংলাদেশ ক্রিশ্চিয়ান এসোসিয়েশনের মহাসচিব ইগ্লাসিওস হেমন্ত কোড়াইয়া এবং বাংলাদেশ খ্রিস্টান মহাজোটের প্রেসিডেন্ট ড্যানিয়েল নির্মল ডি' কস্তা।
বক্তব্যে তারা প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বাংলাদেশে উদারতা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি গড়ে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং খ্রিষ্ট্রান সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
আর্চবিশপ বিজয় এন ডি ক্রুজ তার বক্তব্যে বলেন, ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। প্রফেসর ইউনূস দেশ পরিচালনার কঠিন দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছেন। আপনি জ্ঞানী, সৎ এবং বাংলাদেশে সবার আস্থাভাজন ব্যক্তি। আপনার নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ হয়ে উঠুক, মানুষের মধ্যে ভালোবাসা, মমত্ববোধ, মানবপ্রেম, ভ্রাতৃত্ববোধ ও ক্ষমাশীলতা গড়ে উঠুক। বড়দিনে এটাই আমাদের প্রার্থনা।
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্ট্রান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে আড়াই কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান তারা। দেশব্যাপী গির্জাগুলোতে এ অনুদান বণ্টন হয়েছে বলে জানান তারা।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, সংখ্যালঘু, সংখ্যাগরিষ্ঠ এই শব্দগুলো আমরা চাই না। এদেশে আমরা সবাই এক পরিবার, সবাই মিলে একত্রে থাকব-এটা আমাদের স্বপ্ন। এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য সবার এগিয়ে আসতে হবে।
মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বড়দিন উপলক্ষে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এই কথা বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন আমরা মানুষ একই। আমাদের মানুষ পরিচয় আগে, তারপর ধর্ম। প্রত্যেক ধর্মে শান্তির বাণী আছে। সেই শান্তির বাণী নিজের মধ্যে স্থাপন করতে হবে। তাহলেই বিভেদ দূর হবে। নিজ নিজ ধর্মের শান্তির বাণী নিজের মনের মধ্যে স্থাপন করা গেলে অন্য ধর্মের মধ্যেও তা খুঁজে পাবেন। তখন আর অন্য ধর্মের সঙ্গে বিভেদ হবে না। আমাদের ছেলেমেয়েরা সুন্দর শৈশব পাবে।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনের সঞ্চালনায় খ্রিস্টান ধর্মের নেতাদের মধ্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মগুরু আর্চবিশপ বিজয় এন ডি ক্রুজ, দ্যা ন্যাশনাল ক্রিশ্চিয়ান ফেলোশিপ অফ বাংলাদেশের সভাপতি বিশপ ফিলিপ পি অধিকারী, বাংলাদেশ ক্রিশ্চিয়ান এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নির্মল রোজারিও, বাংলাদেশ ক্রিশ্চিয়ান এসোসিয়েশনের মহাসচিব ইগ্লাসিওস হেমন্ত কোড়াইয়া এবং বাংলাদেশ খ্রিস্টান মহাজোটের প্রেসিডেন্ট ড্যানিয়েল নির্মল ডি' কস্তা।
বক্তব্যে তারা প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বাংলাদেশে উদারতা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি গড়ে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং খ্রিষ্ট্রান সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
আর্চবিশপ বিজয় এন ডি ক্রুজ তার বক্তব্যে বলেন, ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। প্রফেসর ইউনূস দেশ পরিচালনার কঠিন দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছেন। আপনি জ্ঞানী, সৎ এবং বাংলাদেশে সবার আস্থাভাজন ব্যক্তি। আপনার নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ হয়ে উঠুক, মানুষের মধ্যে ভালোবাসা, মমত্ববোধ, মানবপ্রেম, ভ্রাতৃত্ববোধ ও ক্ষমাশীলতা গড়ে উঠুক। বড়দিনে এটাই আমাদের প্রার্থনা।
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্ট্রান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে আড়াই কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান তারা। দেশব্যাপী গির্জাগুলোতে এ অনুদান বণ্টন হয়েছে বলে জানান তারা।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘মহিষ আমাদের সম্পদ। মহিষ পালনকারীরা আমাদের সম্পদ। মহিষের মাংসে কোলেস্টেরল কম, তাই মহিষের মাংসকে জনপ্রিয় করতে হবে।
২১ মিনিট আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, গণমাধ্যমের দায়িত্ব সরকারের ভুলত্রুটি এবং সমাজের অসঙ্গতি তুলে ধরা। সংবাদমাধ্যমের ফোকাস ঠিক রাখা জরুরি। অনেক সময় এটি নষ্ট হয়ে যায়। তিনি বলেন, সরকার খাল খনন করে, কিন্তু খননের পর অনেক সময় সেই মাটি
২৮ মিনিট আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বাংলাদেশকে বিপজ্জনক বর্জ্যের ভাগাড় হতে দেওয়া যাবে না। তিনি এ লক্ষ্যে জাহাজ ভাঙা শিল্পে কঠোর পরিবেশ আইন প্রয়োগ ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, জরুরি সংস্কার না হলে বাংলাদেশ বিপজ্জনক বর্জ্যের
৪৩ মিনিট আগেএ মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে দক্ষিণ বাকলিয়া ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি রিজান চৌধুরীকে। সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, সাবেক সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, পূর্ব বাকলিয়া ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর হারুনুর রশিদ, দক্ষিণ বাকলিয়া ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর নুরুল আলম মিয়া এবং নগর ছাত্রলীগের (বর্তমান
১ ঘণ্টা আগে