সরদার আনিছ
কয়েকদিন আগেই আবহাওয়া অধিদপ্তর পূর্বাভাস দিয়েছিল ৪-৫দিন বৃষ্টির পর মৃদু থেকে মাঝারি, আবার কোনো কোন অঞ্চলের তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। সেই পূর্বাভাসই যেন সত্যি হলো। বর্তমানে দেশজুড়ে মৃদু থেকে মাঝারি ও তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে চলছে। তাপমাত্রা আরও বাড়তে হতে পারে বলে তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক রাতে আমার দেশকে বলেন, বৃহস্পতিবারই ৭২ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করা হয়। শুক্রবার সেই সতর্কবার্তা আরও বর্ধিত করা হয়েছে। তিনি বলেন, এরই মধ্যে তাপপ্রবাহ তীব্র হয়েছে। এ অবস্থা আগামী ১১ মে নাগাদ চলতে পারে। এরপর ১২ মে থেকে প্রশমিত হতে পারে।
শুক্রবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায়, ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন রাজধানীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটাও রাজধানীতে চলতি বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এর আগে মার্চের শেষ সময় থেকে এপ্রিল নাগাদ বিভিন্ন সময়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে গেলেও গত বছরের তুলনায় তাপমাত্রা কম ছিল।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য মতে, এর আগে ২৮ মার্চ দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় যশোরে ৪১ দশমিক শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস। একই দিন রাজধানী ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর ২৩ এপ্রিল যশোরে ৩৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ওইদিন ৩৫ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তায় বলা হয়, আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে তাপপ্রবাহ আরও বাড়তে পারে। মৃদু ও মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে দেশের কোনো কোনো এলাকায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে ১৯৭৬ সালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয় ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর ২০২৩ ও ২০২৪ সালে তা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়ায়। সে হিসাবে পাঁচ দশকের বেশি সময়ের ব্যবধানে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বেড়েছে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
প্রসঙ্গত, তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত থাকলে তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ বলা হয়। তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তা মাঝারি তাপপ্রবাহ। তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তীব্র তাপপ্রবাহ ধরা হয়। তাপমাত্রা ৪২-এর বেশি হলে তা অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বলে গণ্য হয়।
কয়েকদিন আগেই আবহাওয়া অধিদপ্তর পূর্বাভাস দিয়েছিল ৪-৫দিন বৃষ্টির পর মৃদু থেকে মাঝারি, আবার কোনো কোন অঞ্চলের তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। সেই পূর্বাভাসই যেন সত্যি হলো। বর্তমানে দেশজুড়ে মৃদু থেকে মাঝারি ও তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে চলছে। তাপমাত্রা আরও বাড়তে হতে পারে বলে তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক রাতে আমার দেশকে বলেন, বৃহস্পতিবারই ৭২ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করা হয়। শুক্রবার সেই সতর্কবার্তা আরও বর্ধিত করা হয়েছে। তিনি বলেন, এরই মধ্যে তাপপ্রবাহ তীব্র হয়েছে। এ অবস্থা আগামী ১১ মে নাগাদ চলতে পারে। এরপর ১২ মে থেকে প্রশমিত হতে পারে।
শুক্রবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায়, ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন রাজধানীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটাও রাজধানীতে চলতি বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এর আগে মার্চের শেষ সময় থেকে এপ্রিল নাগাদ বিভিন্ন সময়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে গেলেও গত বছরের তুলনায় তাপমাত্রা কম ছিল।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য মতে, এর আগে ২৮ মার্চ দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় যশোরে ৪১ দশমিক শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস। একই দিন রাজধানী ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর ২৩ এপ্রিল যশোরে ৩৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ওইদিন ৩৫ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তায় বলা হয়, আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে তাপপ্রবাহ আরও বাড়তে পারে। মৃদু ও মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে দেশের কোনো কোনো এলাকায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে ১৯৭৬ সালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয় ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর ২০২৩ ও ২০২৪ সালে তা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়ায়। সে হিসাবে পাঁচ দশকের বেশি সময়ের ব্যবধানে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বেড়েছে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
প্রসঙ্গত, তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত থাকলে তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ বলা হয়। তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তা মাঝারি তাপপ্রবাহ। তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তীব্র তাপপ্রবাহ ধরা হয়। তাপমাত্রা ৪২-এর বেশি হলে তা অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বলে গণ্য হয়।
কয়েকদিনের টানা তাপদাহের পর সারাদেশেই বিচ্ছিন্নভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। এতে দেশের অধিকাংশ এলাকায় তাপমাত্রা কমে স্বস্তি ফিরলেও কিছু কিছু এলাকায় এখনো মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। সোমবার দুপুরে দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে ৩৯ দশমিক ২ এবং রাজধানীতে ৩১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।
৪ দিন আগেতিন জেলায় মুষলধারে বৃষ্টি হয়েছে। জেলাগুলো হলো-কুড়িগ্রাম, ময়মনসিংহ ও মৌলভীবাজার। এছাড়া ঢাকায়ও হালকা বৃষ্টি হয়েছে। আকাশ মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে। জনজীবনে ফিরেছে স্বস্তি।
৪ দিন আগেদেশজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বইছে। গতকাল শনিবারের তুলনায় আজ সকাল থেকেই তাপমাত্রা আরো বেড়েছে। এতে রাজধানীসহ দেশের অধিকাংশ এলাকাজুড়ে তীব্র গরম অনুভূত হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে আগামীকাল সোমবার থেকে কিছুটা প্রশমিত হতে পারে তাপপ্রবাহ। তবে আজ রংপুর, রাজশাহী, সিলেট ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
৫ দিন আগেসুনামগঞ্জ, সিলেট, নেত্রকোণা, ব্রাক্ষণবাড়িয়া, সাতক্ষীরা, যশোর, গোপালগঞ্জ ও ফরিদপুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে।
১৬ দিন আগে