প্রকৃতিতে বসন্তের উঁকি
সরদার আনিছ
মাঘ মাস শেষ হওয়ার আগেই পড়ছে গরম। ক্রমেই বাড়ছে তাপমাত্রা। গ্রামে কিছুটা দাপট দেখালেও শীত জেঁকে বসতে পারেনি রাজধানীসহ দেশের শহরাঞ্চলে। গ্রামাঞ্চলে এখনো রাতের বেলা কিছুটা ঠাণ্ডা অনুভূত হচ্ছে। শহরে দিন বা রাত সমানতালে চলছে সিলিংফ্যান ও এসি। এরই মধ্যে প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে বসন্ত।
আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বলেন, বর্ষার মতো শীত নির্দিষ্ট নিয়মে বিদায় নেয় না। তবে বিদায় হয়ে গেছে বললেই চলে। কিন্তু ফেব্রুয়ারির ৭ থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে। এরপর আর কমার সম্ভাবনা নেই। শীত পড়ার মতো পরিস্থিতি আর হবে না।
তিনি বলেন, এ বছর গোটা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোরও একই অবস্থা। এ অঞ্চলে চলতি বছরে তেমন দীর্ঘ কিংবা তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ছিল না। এর অনেকগুলো কারণের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন অন্যতম।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তাপমাত্রা কমে গেছে। ঢাকায় একদিনের ব্যবধানে মঙ্গলবার দুই ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রা কমেছে। তাপমাত্রা কমেছে উত্তরের জনপদসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলেও।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ বুধবারও এ অবস্থা চলতে পারে। তবে এরপর থেকে তাপমাত্রা আবার বাড়তে পারে। এ মাসে অবশ্য নতুন করে শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা কম বলেই জানিয়েছেন আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তারা। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়, ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগের দিন সোমবারও এখানে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ এক দিনের মধ্যে দেড় ডিগ্রি তাপমাত্রা কমে গেছে।
১০ ফেব্রুয়ারির পর শীত একেবারেই চলে যেতে পারে বলে জানান আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ। তিনি বলেন, আগের থেকে শীতের সময় কমে এসেছে। আগে দেখা যেত ডিসেম্বর, জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি শীত থাকত। এখন দেখা যাচ্ছে ডিসেম্বরে ওভাবে ঠাণ্ডা অনুভূত হয় না।
শীতের সময়কাল কমে আসার বিষয়টি নিয়ে একাধিক গবেষণা পরিচালিত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে ১৮৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত সময়কালের আবহাওয়ার উপাত্ত নিয়ে গবেষণা করেন কেনেথ কংকেল। এতে দেখা যায়, দেশটিতে শীতের সময়কাল কমে আসছে। একইসঙ্গে শীতের সময় তুষারপাত ১০০ বছর আগের তুলনায় প্রায় এক মাস পর শুরু হচ্ছে। আর ১৯৭১ থেকে ১৯৮০ সালের তুলনায় ২০০৭ থেকে ২০১৬ সালে এ সময়টা পিছিয়েছে এক সপ্তাহ।
সব মিলিয়ে ১৯১৬ সালের তুলনায় ২০১৬ সালের শীতকাল এক মাসেরও বেশি সময় কম ছিল। গবেষকরা বলছেন, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণেই এমনটা হচ্ছে।
‘আমাদের শীতকাল অসুস্থ হয়ে পড়ছে, এর কারণও আমরা জানি’ বলে মন্তব্য করেন সান ডিয়াগোর দ্য স্ক্রিপস ইনস্টিটিউশন অব ওশেনোগ্রাফির অধ্যাপক আমাতো ইভান। এ বিষয়ে তারও একটি গবেষণা রয়েছে। তিনি বলেন, এর কারণ জলবায়ু পরিবর্তন, যার কারণ বাড়তে থাকা তাপমাত্রা।
মাঘ মাস শেষ হওয়ার আগেই পড়ছে গরম। ক্রমেই বাড়ছে তাপমাত্রা। গ্রামে কিছুটা দাপট দেখালেও শীত জেঁকে বসতে পারেনি রাজধানীসহ দেশের শহরাঞ্চলে। গ্রামাঞ্চলে এখনো রাতের বেলা কিছুটা ঠাণ্ডা অনুভূত হচ্ছে। শহরে দিন বা রাত সমানতালে চলছে সিলিংফ্যান ও এসি। এরই মধ্যে প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে বসন্ত।
আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বলেন, বর্ষার মতো শীত নির্দিষ্ট নিয়মে বিদায় নেয় না। তবে বিদায় হয়ে গেছে বললেই চলে। কিন্তু ফেব্রুয়ারির ৭ থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে। এরপর আর কমার সম্ভাবনা নেই। শীত পড়ার মতো পরিস্থিতি আর হবে না।
তিনি বলেন, এ বছর গোটা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোরও একই অবস্থা। এ অঞ্চলে চলতি বছরে তেমন দীর্ঘ কিংবা তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ছিল না। এর অনেকগুলো কারণের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন অন্যতম।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তাপমাত্রা কমে গেছে। ঢাকায় একদিনের ব্যবধানে মঙ্গলবার দুই ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রা কমেছে। তাপমাত্রা কমেছে উত্তরের জনপদসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলেও।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ বুধবারও এ অবস্থা চলতে পারে। তবে এরপর থেকে তাপমাত্রা আবার বাড়তে পারে। এ মাসে অবশ্য নতুন করে শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা কম বলেই জানিয়েছেন আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তারা। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়, ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগের দিন সোমবারও এখানে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ এক দিনের মধ্যে দেড় ডিগ্রি তাপমাত্রা কমে গেছে।
১০ ফেব্রুয়ারির পর শীত একেবারেই চলে যেতে পারে বলে জানান আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ। তিনি বলেন, আগের থেকে শীতের সময় কমে এসেছে। আগে দেখা যেত ডিসেম্বর, জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি শীত থাকত। এখন দেখা যাচ্ছে ডিসেম্বরে ওভাবে ঠাণ্ডা অনুভূত হয় না।
শীতের সময়কাল কমে আসার বিষয়টি নিয়ে একাধিক গবেষণা পরিচালিত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে ১৮৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত সময়কালের আবহাওয়ার উপাত্ত নিয়ে গবেষণা করেন কেনেথ কংকেল। এতে দেখা যায়, দেশটিতে শীতের সময়কাল কমে আসছে। একইসঙ্গে শীতের সময় তুষারপাত ১০০ বছর আগের তুলনায় প্রায় এক মাস পর শুরু হচ্ছে। আর ১৯৭১ থেকে ১৯৮০ সালের তুলনায় ২০০৭ থেকে ২০১৬ সালে এ সময়টা পিছিয়েছে এক সপ্তাহ।
সব মিলিয়ে ১৯১৬ সালের তুলনায় ২০১৬ সালের শীতকাল এক মাসেরও বেশি সময় কম ছিল। গবেষকরা বলছেন, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণেই এমনটা হচ্ছে।
‘আমাদের শীতকাল অসুস্থ হয়ে পড়ছে, এর কারণও আমরা জানি’ বলে মন্তব্য করেন সান ডিয়াগোর দ্য স্ক্রিপস ইনস্টিটিউশন অব ওশেনোগ্রাফির অধ্যাপক আমাতো ইভান। এ বিষয়ে তারও একটি গবেষণা রয়েছে। তিনি বলেন, এর কারণ জলবায়ু পরিবর্তন, যার কারণ বাড়তে থাকা তাপমাত্রা।
দেশের দুই অঞ্চলের উপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে আজ। শুক্রবার ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের নদীবন্দরের জন্য দেয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেসিলেট বিভাগে বজ্রসহ ঝড়বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া অন্যত্র আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। বৃহস্পতিবার এমন পূর্বাভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক জানিয়েছেন, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
২ দিন আগেসারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা প্রায় ২ ডিগ্রি পর্যন্ত বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৩ দিন আগেরাজধানী ঢাকাসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় আজ দুপুর পর্যন্ত দিনের তাপমাত্রা আগের তুলনায় হালকা বাড়তে পারে। একইসঙ্গে আবহাওয়াও থাকবে শুষ্ক। তবে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। এমন অবস্থায় গরমের অনুভূতি কিছুটা বাড়তে পারে।
৩ দিন আগে