টানা তৃতীয় দিনে বিশ্বের শীর্ষে ঢাকা
সরদার আনিছ
রাজধানী ঢাকার বায়ুদূষণের প্রধান উপাদান বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২ দশমিক ৫-এর উপস্থিতি। ঢাকার বাতাসে এর উপস্থিতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মানমাত্রার চেয়ে প্রায় ৩৫ গুণ বেশি। এ পরিস্থিতি খুবই উদ্বেগজনক হলেও সরকারি ও বেসরকারিভাবে উন্নয়নে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেই।
সতর্কবার্তায় আইকিউ এয়ার ঢাকাবাসীকে ঘরের বাইরে বের হলে সুস্বাস্থ্যের জন্য অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার, খোলা স্থানে ব্যায়াম করতে মানা এবং বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া ঘরের জানালা বন্ধ রাখতে পরামর্শ দিয়েছে।
বাতাসের মান নিয়ে গবেষণা ও পর্যবেক্ষণ করে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ারের মতে, কোনো অঞ্চলে পরপর তিন দিন বায়ুর মান ৩০০–এর বেশি থাকলে সেখানে স্বাস্থ্যগত জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। এদিক থেকে গতকাল মঙ্গলবার টানা তৃতীয় দিন বিশ্বের ১২৩ নগরীর মধ্যে বায়ুদূষণে শীর্ষে ছিল দেশের রাজধানী ঢাকা।
রোববার ও সোমবারের সকালের মতো মঙ্গলবার ২৪৮ পয়েন্ট নিয়ে ঢাকা বায়ুদূষণে বিশ্বের শীর্ষে ছিল। বিশ্বের ১২৩ শহরের মধ্যে বায়ুদূষণে ঢাকার এ অবস্থান। এদিন সকাল সাড়ে আটটার দিকে আইকিউ এয়ারের মান সূচকে ঢাকার গড় বায়ুর মান ২৪৮। বায়ুর এ মানকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে ধরা হয়।
রাজধানী ও এর আশপাশের এলাকাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বায়ুর মান মারাত্মক দূষিত ছিল কল্যাণপুর (৪৩৯), মিরপুরের ইস্টার্ন হাউজিং-২ (৩৯৪), ঢাকার মার্কিন দূতাবাস (৩৭৯)। এ দিন দেশের অন্য বিভাগীয় শহরগুলোর বায়ুর মানও ছিল বেশ নাজুক। এর মধ্যে ছিল বায়ুর মান রাজশাহীতে ১৬৭, খুলনায় ১৬৯ ও চট্টগ্রামে ১৪০ পয়েন্ট।
এ অবস্থা শুধু চলতি মাসেই নয়, গত জানুয়ারি মাসের একাধিক দিনও বায়ুর মান ৩০০-এর বেশি ছিল।
এছাড়া গত দু’মাসে এক দিনও নির্মল বায়ু পায়নি ঢাকার বাসিন্দারা। দূষণসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে গবেষণা-প্রতিষ্ঠান ক্যাপসের এক জরিপে, ডিসেম্বরের বায়ুদূষণ মান গত ৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। ফলে ক্রমেই পরিস্থিতি অবনতি হলেও এর প্রতিকারে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার গবেষণা ও পর্যবেক্ষণধর্মী প্রতিষ্ঠানটি বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা এই লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় ও সতর্ক করে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, পরিবেশগত কারণে প্রতি বছর ১৩ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটে। জলবায়ু সঙ্কট মানব স্বাস্থ্যের জন্যও বর্তমানে একক বৃহত্তম হুমকি।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সংক্রামক ও অসংক্রামক সব ব্যাধির জন্যই বর্তমানে জলবায়ু পরিবর্তন দায়ী। এ কারণে মানসিক প্রশান্তি নষ্ট হচ্ছে, বাড়ছে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা। ফলে দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন অসংক্রামক রোগ বাসা বাঁধছে শরীরে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় মেডিক্যাল সেন্টারের ডেপুটি চিফ (এলপিআর) ডা. আব্দুল ওয়াদুদের মতে, বায়ুদূষণের বিষয়ে সবচেয়ে বেশি সচেতন হওয়া প্রয়োজন। প্রায়ই দেখা যাচ্ছে, বায়ুদূষণে ঢাকা শীর্ষে অবস্থানে চলে যাচ্ছে। তার মতে, বায়ুদূষণের সঙ্গে হৃদ্রোগ, উচ্চরক্তচাপ, শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন রোগের একটা বড় সম্পর্ক রয়েছে। ফলে বায়ুদূষণের এ দুর্যোগময় পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে জনস্বাস্থ্য রক্ষায় সরকারি ও বেসরকারিভাবে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া জরুরি।
ভৌগোলিকসহ নানা কারণে প্রতি বছর শীতের সময় ঢাকার বায়ুদূষণ বাড়লেও এবার শীতের শুরু থেকেই রাজধানীর বাতাসে দূষণের পরিমাণ বেড়েছে এবং দূষণের দিক থেকে প্রায়ই প্রথম হচ্ছে। বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইএকিউ এয়ারের মতে, কোনো স্থানের আইকিউ এয়ারের স্কোর যদি ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকে, তবে তা ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচিত হওয়ার কথা। এমনকি, এই আইকিউ এয়ারের স্কোর যদি পরপর তিন ঘণ্টা ৩০০-এর বেশি থাকে, তবে সেখান স্বাস্থ্যগত জরুরি অবস্থাও ঘোষণা করা যেতে পারে।
গত এক দশকের মধ্যে গড়ে এই বছরে ১০-১২ ভাগেরও বেশি বায়ুদূষণ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা একটি বড় শঙ্কার বিষয়। আগের সব রেকর্ডকে ভেঙে বারবার দূষণের তালিকায় ঢাকার শীর্ষে চলে আসার পেছনে সুনির্দিষ্ট কিছু কারণকে চিহ্নিত করেছেন বিশেষজ্ঞরা। এর মধ্যে নির্মাণকাজ, বর্জ্য পোড়ানো, ঢাকার আশপাশে ইটভাটা, অতি পুরোনো যানবাহন অন্যতম। ঢাকার বায়ুদূষণের জন্য সিটি কর্পোরেশনকেও দুষছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ সড়কে নিয়মিত পানি ছিটায় না কর্তৃপক্ষ।
এদিকে বায়ুদূষণ বন্ধে সাত দিনের মধ্যে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে এর আগে দেওয়া ৯ দফা নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে পুনরায় নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। পরিবেশ অধিদপ্তর ও সিটি করপোরেশনসহ সংশ্লিষ্টদের এই আদেশ বাস্তবায়ন করতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে গত ২৬ জানুয়ারি পরিবেশ অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্টদের আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছিল, কিন্তু প্রতিবেদন দাখিল হয়নি বলে জানা গেছে।
এমএস
রাজধানী ঢাকার বায়ুদূষণের প্রধান উপাদান বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২ দশমিক ৫-এর উপস্থিতি। ঢাকার বাতাসে এর উপস্থিতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মানমাত্রার চেয়ে প্রায় ৩৫ গুণ বেশি। এ পরিস্থিতি খুবই উদ্বেগজনক হলেও সরকারি ও বেসরকারিভাবে উন্নয়নে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেই।
সতর্কবার্তায় আইকিউ এয়ার ঢাকাবাসীকে ঘরের বাইরে বের হলে সুস্বাস্থ্যের জন্য অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার, খোলা স্থানে ব্যায়াম করতে মানা এবং বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া ঘরের জানালা বন্ধ রাখতে পরামর্শ দিয়েছে।
বাতাসের মান নিয়ে গবেষণা ও পর্যবেক্ষণ করে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ারের মতে, কোনো অঞ্চলে পরপর তিন দিন বায়ুর মান ৩০০–এর বেশি থাকলে সেখানে স্বাস্থ্যগত জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। এদিক থেকে গতকাল মঙ্গলবার টানা তৃতীয় দিন বিশ্বের ১২৩ নগরীর মধ্যে বায়ুদূষণে শীর্ষে ছিল দেশের রাজধানী ঢাকা।
রোববার ও সোমবারের সকালের মতো মঙ্গলবার ২৪৮ পয়েন্ট নিয়ে ঢাকা বায়ুদূষণে বিশ্বের শীর্ষে ছিল। বিশ্বের ১২৩ শহরের মধ্যে বায়ুদূষণে ঢাকার এ অবস্থান। এদিন সকাল সাড়ে আটটার দিকে আইকিউ এয়ারের মান সূচকে ঢাকার গড় বায়ুর মান ২৪৮। বায়ুর এ মানকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে ধরা হয়।
রাজধানী ও এর আশপাশের এলাকাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বায়ুর মান মারাত্মক দূষিত ছিল কল্যাণপুর (৪৩৯), মিরপুরের ইস্টার্ন হাউজিং-২ (৩৯৪), ঢাকার মার্কিন দূতাবাস (৩৭৯)। এ দিন দেশের অন্য বিভাগীয় শহরগুলোর বায়ুর মানও ছিল বেশ নাজুক। এর মধ্যে ছিল বায়ুর মান রাজশাহীতে ১৬৭, খুলনায় ১৬৯ ও চট্টগ্রামে ১৪০ পয়েন্ট।
এ অবস্থা শুধু চলতি মাসেই নয়, গত জানুয়ারি মাসের একাধিক দিনও বায়ুর মান ৩০০-এর বেশি ছিল।
এছাড়া গত দু’মাসে এক দিনও নির্মল বায়ু পায়নি ঢাকার বাসিন্দারা। দূষণসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে গবেষণা-প্রতিষ্ঠান ক্যাপসের এক জরিপে, ডিসেম্বরের বায়ুদূষণ মান গত ৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। ফলে ক্রমেই পরিস্থিতি অবনতি হলেও এর প্রতিকারে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার গবেষণা ও পর্যবেক্ষণধর্মী প্রতিষ্ঠানটি বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা এই লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় ও সতর্ক করে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, পরিবেশগত কারণে প্রতি বছর ১৩ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটে। জলবায়ু সঙ্কট মানব স্বাস্থ্যের জন্যও বর্তমানে একক বৃহত্তম হুমকি।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সংক্রামক ও অসংক্রামক সব ব্যাধির জন্যই বর্তমানে জলবায়ু পরিবর্তন দায়ী। এ কারণে মানসিক প্রশান্তি নষ্ট হচ্ছে, বাড়ছে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা। ফলে দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন অসংক্রামক রোগ বাসা বাঁধছে শরীরে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় মেডিক্যাল সেন্টারের ডেপুটি চিফ (এলপিআর) ডা. আব্দুল ওয়াদুদের মতে, বায়ুদূষণের বিষয়ে সবচেয়ে বেশি সচেতন হওয়া প্রয়োজন। প্রায়ই দেখা যাচ্ছে, বায়ুদূষণে ঢাকা শীর্ষে অবস্থানে চলে যাচ্ছে। তার মতে, বায়ুদূষণের সঙ্গে হৃদ্রোগ, উচ্চরক্তচাপ, শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন রোগের একটা বড় সম্পর্ক রয়েছে। ফলে বায়ুদূষণের এ দুর্যোগময় পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে জনস্বাস্থ্য রক্ষায় সরকারি ও বেসরকারিভাবে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া জরুরি।
ভৌগোলিকসহ নানা কারণে প্রতি বছর শীতের সময় ঢাকার বায়ুদূষণ বাড়লেও এবার শীতের শুরু থেকেই রাজধানীর বাতাসে দূষণের পরিমাণ বেড়েছে এবং দূষণের দিক থেকে প্রায়ই প্রথম হচ্ছে। বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইএকিউ এয়ারের মতে, কোনো স্থানের আইকিউ এয়ারের স্কোর যদি ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকে, তবে তা ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচিত হওয়ার কথা। এমনকি, এই আইকিউ এয়ারের স্কোর যদি পরপর তিন ঘণ্টা ৩০০-এর বেশি থাকে, তবে সেখান স্বাস্থ্যগত জরুরি অবস্থাও ঘোষণা করা যেতে পারে।
গত এক দশকের মধ্যে গড়ে এই বছরে ১০-১২ ভাগেরও বেশি বায়ুদূষণ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা একটি বড় শঙ্কার বিষয়। আগের সব রেকর্ডকে ভেঙে বারবার দূষণের তালিকায় ঢাকার শীর্ষে চলে আসার পেছনে সুনির্দিষ্ট কিছু কারণকে চিহ্নিত করেছেন বিশেষজ্ঞরা। এর মধ্যে নির্মাণকাজ, বর্জ্য পোড়ানো, ঢাকার আশপাশে ইটভাটা, অতি পুরোনো যানবাহন অন্যতম। ঢাকার বায়ুদূষণের জন্য সিটি কর্পোরেশনকেও দুষছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ সড়কে নিয়মিত পানি ছিটায় না কর্তৃপক্ষ।
এদিকে বায়ুদূষণ বন্ধে সাত দিনের মধ্যে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে এর আগে দেওয়া ৯ দফা নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে পুনরায় নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। পরিবেশ অধিদপ্তর ও সিটি করপোরেশনসহ সংশ্লিষ্টদের এই আদেশ বাস্তবায়ন করতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে গত ২৬ জানুয়ারি পরিবেশ অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্টদের আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছিল, কিন্তু প্রতিবেদন দাখিল হয়নি বলে জানা গেছে।
এমএস
দেশের দুই অঞ্চলের উপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে আজ। শুক্রবার ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের নদীবন্দরের জন্য দেয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেসিলেট বিভাগে বজ্রসহ ঝড়বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া অন্যত্র আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। বৃহস্পতিবার এমন পূর্বাভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক জানিয়েছেন, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
২ দিন আগেসারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা প্রায় ২ ডিগ্রি পর্যন্ত বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৩ দিন আগেরাজধানী ঢাকাসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় আজ দুপুর পর্যন্ত দিনের তাপমাত্রা আগের তুলনায় হালকা বাড়তে পারে। একইসঙ্গে আবহাওয়াও থাকবে শুষ্ক। তবে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। এমন অবস্থায় গরমের অনুভূতি কিছুটা বাড়তে পারে।
৩ দিন আগে