স্টাফ রিপোর্টার
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসকে উদ্দেশ্য করে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, সংস্কার কম সময়ের মধ্যে করে নির্বাচনের ম্যাপ দিন, তারিখ দিন। তাড়াতাড়ি করুন, না হলে অস্থিরতা আবার বেড়ে যাবে। আবার কোনো ষড়যন্ত্র ফাঁক করে ঢুকে যাবে। সেই ষড়যন্ত্র রুখতে আবার নির্বাচনের সময় অতিবাহিত করবেন, আমরা সেটা আর গ্রহণ করতে চাই না।
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী চালক দল কর্তৃক ‘অবিলম্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি’তে আয়োজিত এক প্রতীকী অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, নির্বাচন বলতে বলতে ৬ মাস থেকে শুরু করলাম, আজও কেন কার ইঙ্গিতে, কিসের ইঙ্গিতে, কার ষড়যন্ত্রের জালে আপনারা আবার পড়ে যাচ্ছেন। নির্বাচনকে দেরি করে আবার মইন-ফখরুদ্দিনের জন্ম দেয়া; এই জিনিগুলো ইতোমধ্যে জনগণ বলা শুরু করেছেন।
ফারুক বলেন, অন্ধকার দিয়ে অন্ধকার ঢাকা যায় না। আলোর দরকার হয়। সেই আলো আপনার (ড. ইউনূস) কাছে আশা করি আমরা। দয়া করে আপনার সহকর্মীরা যাতে না বলেন, ৫৪ বছরে রাজনৈতিক দল সংস্কার করতে পারেনি, এমন কথা আপনার স্টাফরা যাতে না বলে, নির্বাচন ২০২৬ এর মাঝামাঝি হতে পারে। এমন বেফাঁস কথা বলে দেশের মানুষকে আর আতঙ্কিত করার কোনো প্রয়োজন নেই।
তিনি আরও বলেন, তারেক রহমান বলেছেন, নির্যাতন সহ্য করেছে আমার দলের কর্মী, হাঁটু পানিতে দাঁড়িয়ে পুলিশের ভয়ে তারা রাত কাটিয়েছে। যারা জঙ্গলে, কবরস্থানে ঘুমিয়ে হাসিনার পুলিশের অত্যাচার থেকে রক্ষা পেয়েছে, তাদের অনেক ক্ষোভ ছিল। শেখ হাসিনা বলেছিল, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে, তাদের একটি কর্মীও থাকবে না। হাসিনা, মোদির আশ্রয়স্থলে থেকে তুমি একবার চোখ বুলিয়ে দেখো, তারেক রহমান ৫ আগস্টের পর তোমার একটি কর্মীর গায়েও হাত দেয়নি৷ এটাই ব্যক্তিত্ব, এটাই তার গ্রহণযোগ্যতা। এই গ্রহণযোগ্যতাকে ঠেকাতে আরেকটি ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। এই ষড়যন্ত্র রুখতে হবে।
নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার কথা উল্লেখ করে বিএনপির চেয়ারপারসনের এই উপদেষ্টা বলেন, অসংখ্য আহত নেতাকর্মী যাদের চোখ নাই, হাত নাই, পা নাই; তাদের মা চোখের পানি ফেলছে, চিকিৎসা নিতে পারছে না, তাদের দাবি আপনি আর দীর্ঘায়িত করবেন না; অনুগ্রহ করে নির্বাচনের তারিখ দিন। কারণ আপনি বিলম্বিত হলে আপনার যে গ্রহণযোগ্যতা, আপনার যে ইতিহাস সেটা কলংকিত করবে আওয়ামী লীগের ডেভিল হান্টের সদস্যরা।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন কবিরের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. জুয়েল খন্দকারের সঞ্চালনায় এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমতুল্লাহ প্রমুখ।
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসকে উদ্দেশ্য করে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, সংস্কার কম সময়ের মধ্যে করে নির্বাচনের ম্যাপ দিন, তারিখ দিন। তাড়াতাড়ি করুন, না হলে অস্থিরতা আবার বেড়ে যাবে। আবার কোনো ষড়যন্ত্র ফাঁক করে ঢুকে যাবে। সেই ষড়যন্ত্র রুখতে আবার নির্বাচনের সময় অতিবাহিত করবেন, আমরা সেটা আর গ্রহণ করতে চাই না।
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী চালক দল কর্তৃক ‘অবিলম্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি’তে আয়োজিত এক প্রতীকী অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, নির্বাচন বলতে বলতে ৬ মাস থেকে শুরু করলাম, আজও কেন কার ইঙ্গিতে, কিসের ইঙ্গিতে, কার ষড়যন্ত্রের জালে আপনারা আবার পড়ে যাচ্ছেন। নির্বাচনকে দেরি করে আবার মইন-ফখরুদ্দিনের জন্ম দেয়া; এই জিনিগুলো ইতোমধ্যে জনগণ বলা শুরু করেছেন।
ফারুক বলেন, অন্ধকার দিয়ে অন্ধকার ঢাকা যায় না। আলোর দরকার হয়। সেই আলো আপনার (ড. ইউনূস) কাছে আশা করি আমরা। দয়া করে আপনার সহকর্মীরা যাতে না বলেন, ৫৪ বছরে রাজনৈতিক দল সংস্কার করতে পারেনি, এমন কথা আপনার স্টাফরা যাতে না বলে, নির্বাচন ২০২৬ এর মাঝামাঝি হতে পারে। এমন বেফাঁস কথা বলে দেশের মানুষকে আর আতঙ্কিত করার কোনো প্রয়োজন নেই।
তিনি আরও বলেন, তারেক রহমান বলেছেন, নির্যাতন সহ্য করেছে আমার দলের কর্মী, হাঁটু পানিতে দাঁড়িয়ে পুলিশের ভয়ে তারা রাত কাটিয়েছে। যারা জঙ্গলে, কবরস্থানে ঘুমিয়ে হাসিনার পুলিশের অত্যাচার থেকে রক্ষা পেয়েছে, তাদের অনেক ক্ষোভ ছিল। শেখ হাসিনা বলেছিল, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে, তাদের একটি কর্মীও থাকবে না। হাসিনা, মোদির আশ্রয়স্থলে থেকে তুমি একবার চোখ বুলিয়ে দেখো, তারেক রহমান ৫ আগস্টের পর তোমার একটি কর্মীর গায়েও হাত দেয়নি৷ এটাই ব্যক্তিত্ব, এটাই তার গ্রহণযোগ্যতা। এই গ্রহণযোগ্যতাকে ঠেকাতে আরেকটি ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। এই ষড়যন্ত্র রুখতে হবে।
নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার কথা উল্লেখ করে বিএনপির চেয়ারপারসনের এই উপদেষ্টা বলেন, অসংখ্য আহত নেতাকর্মী যাদের চোখ নাই, হাত নাই, পা নাই; তাদের মা চোখের পানি ফেলছে, চিকিৎসা নিতে পারছে না, তাদের দাবি আপনি আর দীর্ঘায়িত করবেন না; অনুগ্রহ করে নির্বাচনের তারিখ দিন। কারণ আপনি বিলম্বিত হলে আপনার যে গ্রহণযোগ্যতা, আপনার যে ইতিহাস সেটা কলংকিত করবে আওয়ামী লীগের ডেভিল হান্টের সদস্যরা।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন কবিরের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. জুয়েল খন্দকারের সঞ্চালনায় এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমতুল্লাহ প্রমুখ।
আমরা সংস্কারের ব্যাপারে কথা বলেছি। একটা ফেয়ার নির্বাচনের বিষয়ে বলেছি, টেকসই গণতন্ত্র ও জাতীয় ঐক্যের ব্যাপারে কথা বলেছি। জাতিসংঘের মহাসচিব আমাদের অধিকাংশ বক্তব্য সমর্থন করে বলেছেন, বাংলাদেশের সিদ্ধান্তের কাজে আমাদের সহযোগিতা করবেন এবং সুষ্ঠু নির্বাচন আমরা নিয়ে আশাবাদী।
১ ঘণ্টা আগেডা. শফিকুর রহমান বলেন, ৯০ দিনের মধ্যে বিচার ও রায় কার্যকর দেখতে চাই, ৯১ দিন যেন পার না হয়।
২ ঘণ্টা আগেমৌলিক সংস্কারের ভিত্তি এই সরকারের সময়েই তৈরি করতে হবে এবং সকল রাজনৈতিক দল মিলে একটি ঐক্যমত্য পোষণ করতে হবে জুলাই সনদে স্বাক্ষরের মাধ্যমে বলে মন্তব্য করেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের মহাসচিব সংস্কার বিষয়ে কোন মন্তব্য করেছেন কি না জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, জাতিসংঘ মহাসচিব এই ব্যাপারে কোন কথা বলেননি, এটা আমাদের আভ্যন্তরীণ বিষয়। এই গোলটেবিল টা কেন, আমি আসলে বুঝিনি আর কী।
২ ঘণ্টা আগে