স্টাফ রিপোর্টার
ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের মজলিসে শূরার অধিবেশনে কেন্দ্রীয় আমির ড. মওলানা মুহাম্মাদ ঈসা শাহেদী বলেছেন, আমরা আপাতত ভোটের রাজনীতিতে নাই। আমরা পূর্ণাঙ্গ ইসলামী বিপ্লবে বিশ্বাসী। যতদিন সেই লক্ষ্য অর্জিত না হবে ততদিন প্রেসার গ্রুপের ভূমিকায় মাঠে-ময়দানে ‘আমর বিল মারুফ ও নাহি আনিল মুনকার’-এর দায়িত্ব পালনের সরব চেষ্টা চালিয়ে যাব।
মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত মজলিসে শূরার অধিবেশন উদ্বোধনীতে তিনি এসব কথা বলেন।
ঈসা শাহেদী বলেন, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের পর দেশে বাকস্বাধীনতা ও মুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি হলেও ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য নগদ সুখবর নেই। এর বহুবিদ কারণের মধ্যে রয়েছে, এখানকার ধর্মীয় মহল একদিকে মাহফিল মজলিস নিয়ে দিলখোশ করে আছেন, অন্যদিকে রাজনীতির ময়দানে সোচ্চার ইসলামী দলগুলো ইসলামী বিপ্লব বা ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি জোরালোভাবে উপস্থাপনের পরিবর্তে কল্যাণরাষ্ট্রের দাবি নিয়ে ভোটের হিসেব নিকাশ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।
তিনি বলেন, সংবিধানের মূলনীতির ব্যাপারে সংস্কার প্রস্তাবে যে বহুত্ববাদের প্রস্তাব করা হয়েছে তা দিয়ে একদিকে ইসলামের তাওহিদ বা একত্ববাদের বিপরীত শিরকি ধ্যান ধারণার বিস্তার, অন্যদিকে পশ্চিমা পঁচা সংস্কৃতির বহুগামিতা, পরকিয়া ও সমকামিতাকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে ।
আমাদের মতে, শহীদ জিয়াউর রহমান সংবিধানের শুরুতে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম এবং ধর্মনিরপেক্ষতার পরিবর্তে আল্লাহর ওপর বিশ্বাস ও আস্থার যে মূলনীতি সংযোজন করেছিলেন, তা অনেক উত্তম ছিল। আমরা সংবিধানে বহুত্ববাদের পরিবর্তে অন্তত ‘ধর্মীয় মূল্যবোধ’ এর মূলনীতি বা শহীদ জিয়াউর রহমানের সংস্কার, আল্লাহর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস, যা বিগত আওয়ামী ফ্যাসিবাদীরা বাতিল করেছিল তা পূণর্বহালের দাবি জানাচ্ছি।
অধিবেশনে নায়েবে আমির অধ্যক্ষ মুহাম্মাদ শওকত হোসেনসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, মওলানা মুহাম্মাদ রুহুল আমীন, ড. মওলানা মুহাম্মাদ এনামুল হক আজাদ, অধ্যাপক মওলানা মুহিব্বুল্লাহ নাসির, অধ্যক্ষ মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান এবং সারাদেশ থেকে আগত শূরা সদস্যবৃন্দ।
শূরা অধিবেশন সঞ্চালনা করেন আন্দোলনের সেক্রেটারি জেনারেল মোস্তফা তারেকুল হাসান।
ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের মজলিসে শূরার অধিবেশনে কেন্দ্রীয় আমির ড. মওলানা মুহাম্মাদ ঈসা শাহেদী বলেছেন, আমরা আপাতত ভোটের রাজনীতিতে নাই। আমরা পূর্ণাঙ্গ ইসলামী বিপ্লবে বিশ্বাসী। যতদিন সেই লক্ষ্য অর্জিত না হবে ততদিন প্রেসার গ্রুপের ভূমিকায় মাঠে-ময়দানে ‘আমর বিল মারুফ ও নাহি আনিল মুনকার’-এর দায়িত্ব পালনের সরব চেষ্টা চালিয়ে যাব।
মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত মজলিসে শূরার অধিবেশন উদ্বোধনীতে তিনি এসব কথা বলেন।
ঈসা শাহেদী বলেন, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের পর দেশে বাকস্বাধীনতা ও মুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি হলেও ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য নগদ সুখবর নেই। এর বহুবিদ কারণের মধ্যে রয়েছে, এখানকার ধর্মীয় মহল একদিকে মাহফিল মজলিস নিয়ে দিলখোশ করে আছেন, অন্যদিকে রাজনীতির ময়দানে সোচ্চার ইসলামী দলগুলো ইসলামী বিপ্লব বা ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি জোরালোভাবে উপস্থাপনের পরিবর্তে কল্যাণরাষ্ট্রের দাবি নিয়ে ভোটের হিসেব নিকাশ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।
তিনি বলেন, সংবিধানের মূলনীতির ব্যাপারে সংস্কার প্রস্তাবে যে বহুত্ববাদের প্রস্তাব করা হয়েছে তা দিয়ে একদিকে ইসলামের তাওহিদ বা একত্ববাদের বিপরীত শিরকি ধ্যান ধারণার বিস্তার, অন্যদিকে পশ্চিমা পঁচা সংস্কৃতির বহুগামিতা, পরকিয়া ও সমকামিতাকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে ।
আমাদের মতে, শহীদ জিয়াউর রহমান সংবিধানের শুরুতে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম এবং ধর্মনিরপেক্ষতার পরিবর্তে আল্লাহর ওপর বিশ্বাস ও আস্থার যে মূলনীতি সংযোজন করেছিলেন, তা অনেক উত্তম ছিল। আমরা সংবিধানে বহুত্ববাদের পরিবর্তে অন্তত ‘ধর্মীয় মূল্যবোধ’ এর মূলনীতি বা শহীদ জিয়াউর রহমানের সংস্কার, আল্লাহর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস, যা বিগত আওয়ামী ফ্যাসিবাদীরা বাতিল করেছিল তা পূণর্বহালের দাবি জানাচ্ছি।
অধিবেশনে নায়েবে আমির অধ্যক্ষ মুহাম্মাদ শওকত হোসেনসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, মওলানা মুহাম্মাদ রুহুল আমীন, ড. মওলানা মুহাম্মাদ এনামুল হক আজাদ, অধ্যাপক মওলানা মুহিব্বুল্লাহ নাসির, অধ্যক্ষ মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান এবং সারাদেশ থেকে আগত শূরা সদস্যবৃন্দ।
শূরা অধিবেশন সঞ্চালনা করেন আন্দোলনের সেক্রেটারি জেনারেল মোস্তফা তারেকুল হাসান।
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পুলিশ প্রশাসনকে সহযোগিতা করতে দলের নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি কেন্দ্রীয় ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক ও দলটির ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমিনুল হক।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন আমাদের নেতা তারেক রহমান । অথচ বর্তমানে দেশকে বিভাজনের মাধ্যমে এ কাজটি করতে চান অনেকে। তবে দেশকে ভাগ করে এমন সংস্কার জনগণ কখনোই চান না।
৮ ঘণ্টা আগেমঈন খান বলেছেন, ৫ আগস্ট যে মুক্তির আনন্দ উপভোগ করে ছিলাম। এখন ছয় মাস পরে এসে সে আনন্দ উপভোগ করতে পাচ্ছি না। জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বর্তমান সরকার অযথা সময় ক্ষেপন করলে সেটা যৌক্তিক হবে না বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগেআসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ও দেশে চলমান অস্থিরতা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সঙ্গে আলোচনা করতে যমুনায় এসেছে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
১১ ঘণ্টা আগে