স্টাফ রিপোর্টার
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পুলিশ প্রশাসনকে সহযোগিতা করতে দলের নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি কেন্দ্রীয় ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক ও দলটির ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমিনুল হক।
সোমবার বিকেলে রাজধানীর হাতিরঝিল মধুবাগ মাঠে ঢাকা মহানগর উত্তরের হাতিরঝিল থানা বিএনপির কর্মীসভা ও রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফার কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
আমিনুল হক বলেন, গত ১৭ বছরে আওয়ামী স্বৈরাচার সরকার বাংলাদেশের পুলিশ বাহিনীকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। তারা পুলিশ প্রশাসনকে ব্যবহার করে একটি ধ্বংসস্তূপের আস্তাকুঁড়ে ফেলে রেখে গেছে। সেই আস্তাকুঁড় থেকে বাংলাদেশের পুলিশ বাহিনী এখন চেষ্টা করছে কীভাবে নতুন বাংলাদেশ গড়া যায়, কীভাবে নতুনভাবে পুলিশ প্রশাসনের প্রত্যেকটি স্তরের কর্মকর্তারা বাংলাদেশের জনগণের কাছে একটি আস্থার জায়গা তৈরি করতে পারে।
তিনি বলেন, গত ৫ আগস্টের পর আজকে দীর্ঘ ৬ মাস হতে চলেছে- এখন পর্যন্ত পুলিশ প্রশাসনে বিচার বিভাগে ও দেশের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্থিতিশীলতা আসেনি। কারন আওয়ামী স্বৈরাচারের দোসররা তারা রাষ্ট্রের স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠানে বহাল তরিয়তে ষড়যন্ত্র করে বেড়াচ্ছে।
তিনি বলেন, বিএনপি একটি নতুন আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে চায় যেখানে মানুষের অধিকার নিশ্চিত হবে। নতুন দেশ গড়তে এখন নানান প্রতিকূলতা সৃষ্টির মাধ্যমে আওয়ামী স্বৈরাচারের দোসররা অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালাচ্ছে।
দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করার জন্য চারিপাশে তারা নানান ষড়যন্ত্র চলছে। তাই সবাইকে সতর্ক হতে হবে। তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলেই ভবিষ্যৎ আধুনিক বাংলাদেশ নির্মিত হবে। যতই অনুপ্রবেশ এর চেষ্টা করা হউক না কেনো, বিএনপিতে নব্য বিএনপির কোন ঠাঁই নাই বলে হুঁশিয়ারি দেন আমিনুল হক।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য তারেক রহমানে নেতৃত্বে বিএনপি লড়াই করেছে। হাসিনার পতনে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপির বহু কর্মী প্রাণ দিয়েছে। গত ১৭ বছরে হাসিনা সরকারের নির্যাতন নিপীড়নের কথা কখনও ভুলা যাবে না বলে তিনি নেতাকর্মীদের স্মরণ রাখতে বলেন।
বিএনপির এই কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, বিএনপি গন মানুষের দল- তাই জনগণ কি চায়, তা আগে বুঝতে হবে। তারেক রহমানের ৩১ দফা ধ্বংস হওয়া দেশকে ঢেলে সাজানোর রূপরেখা। আর এই রূপরেখা বাস্তবায়নের জন্য বিএনপির নেতাকর্মীদের সারাদেশের সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় ৩১ দফার বার্তা পৌঁছাতে হবে।
দেশের প্রযুক্তি খাতের কথা উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, আমাদের পার্শ্ববর্তী একটি দেশ ও শেখ পরিবারের কাছে দেশের প্রযুক্তি খাত জিম্মি হয়ে রয়েছে। তাদের সামগ্রিক যে সিন্ডিকেট এই প্রযুক্তি খাতকে নিয়ন্ত্রণ করে চলেছে। এই খাতকে সিন্ডিকেট মুক্ত করতে না পারলে দেশের সকল তথ্য উপাত্ত রক্ষা করা কঠিন হয়ে যাবে।
সংস্কারের নামে অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশের নির্বাচনকে পিছিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কখনোই তা মেনে নিবে না। কারণ এদেশের জনগণ গত ১৫ বছর যাবৎ ভোট দিতে পার নাই।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে দেশে অতি দ্রুত সময়ের ভিতরে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দিন।
হাতিরঝিল থানা বিএনপি আহ্বায়ক নাজমুল হক মাসুমের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সাইফুল আলম নীরব, মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব মোস্তফা জামান, মহানগর বিএনপি সিনিয়র সদস্য আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, যুগ্ম আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান সেগুন, এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, ফেরদৌসী আহমেদ মিষ্টি,এবিএমএ রাজ্জাক,গাজী রেজাউনুল হোসেন রিয়াজ, আকতার হোসেন, আতাউর রহমান, হাজী মো. ইউসুফ, আফাজ উদ্দিন, মো. শাহআলম, মহানগর সদস্য মনিরুল আলম রাহিমী, ইব্রাহিম খলিল, নুরুল হুদা ভুঁইয়া নূরু, এম এস আহমাদ আলী, কৃষকদলের মহানগর আহ্বায়ক আরশাদুল আরিস ডল, শ্রমিক দলের মহানগর আহ্বায়ক কাজী শাহ আলম রাজা,জাসাস ঢাকা মহানগর সদস্যসচিব আনোয়ার হোসেন আনু, মহিলাদলের রোকেয়া সুলতানা তামান্না, মহানগর উত্তর ছাত্রদল সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান মীম,যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন মামুন, হাতিরঝিল থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফ হোসেন চৌধুরী অপু, সফি উদ্দিন শাহীন মাহমুদ,যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম, মোস্তফা কামাল জীবন, হাতিরঝিল থানা বিএনপি নেতা আকরাম হোসেন টুটুল, ২২ নং ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি নিজাম উদ্দিন টিপু, ক্যান্টনমেন্ট থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক মো. শফিকুর রহমান রতন, খিলক্ষেত থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক মোবারক হোসেন দেওয়ান, সিএম আনোয়ার হোসেন, দক্ষিণখান থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক দেওয়ান মো. নাজিম উদ্দীন,তুরাগথানা বিএনপি আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আব্দুল আলী, মো. পুর থানা বিএনপি যুগ্মআহবায়ক মীর মো. কামাল হোসেন, থানা বিএনপি সিনিয়র সদস্য ফরিদ উদ্দিন ফরহাদ ও ৩৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. ওসমান গনি সেন্টু।
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পুলিশ প্রশাসনকে সহযোগিতা করতে দলের নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি কেন্দ্রীয় ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক ও দলটির ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমিনুল হক।
সোমবার বিকেলে রাজধানীর হাতিরঝিল মধুবাগ মাঠে ঢাকা মহানগর উত্তরের হাতিরঝিল থানা বিএনপির কর্মীসভা ও রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফার কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
আমিনুল হক বলেন, গত ১৭ বছরে আওয়ামী স্বৈরাচার সরকার বাংলাদেশের পুলিশ বাহিনীকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। তারা পুলিশ প্রশাসনকে ব্যবহার করে একটি ধ্বংসস্তূপের আস্তাকুঁড়ে ফেলে রেখে গেছে। সেই আস্তাকুঁড় থেকে বাংলাদেশের পুলিশ বাহিনী এখন চেষ্টা করছে কীভাবে নতুন বাংলাদেশ গড়া যায়, কীভাবে নতুনভাবে পুলিশ প্রশাসনের প্রত্যেকটি স্তরের কর্মকর্তারা বাংলাদেশের জনগণের কাছে একটি আস্থার জায়গা তৈরি করতে পারে।
তিনি বলেন, গত ৫ আগস্টের পর আজকে দীর্ঘ ৬ মাস হতে চলেছে- এখন পর্যন্ত পুলিশ প্রশাসনে বিচার বিভাগে ও দেশের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্থিতিশীলতা আসেনি। কারন আওয়ামী স্বৈরাচারের দোসররা তারা রাষ্ট্রের স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠানে বহাল তরিয়তে ষড়যন্ত্র করে বেড়াচ্ছে।
তিনি বলেন, বিএনপি একটি নতুন আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে চায় যেখানে মানুষের অধিকার নিশ্চিত হবে। নতুন দেশ গড়তে এখন নানান প্রতিকূলতা সৃষ্টির মাধ্যমে আওয়ামী স্বৈরাচারের দোসররা অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালাচ্ছে।
দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করার জন্য চারিপাশে তারা নানান ষড়যন্ত্র চলছে। তাই সবাইকে সতর্ক হতে হবে। তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলেই ভবিষ্যৎ আধুনিক বাংলাদেশ নির্মিত হবে। যতই অনুপ্রবেশ এর চেষ্টা করা হউক না কেনো, বিএনপিতে নব্য বিএনপির কোন ঠাঁই নাই বলে হুঁশিয়ারি দেন আমিনুল হক।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য তারেক রহমানে নেতৃত্বে বিএনপি লড়াই করেছে। হাসিনার পতনে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপির বহু কর্মী প্রাণ দিয়েছে। গত ১৭ বছরে হাসিনা সরকারের নির্যাতন নিপীড়নের কথা কখনও ভুলা যাবে না বলে তিনি নেতাকর্মীদের স্মরণ রাখতে বলেন।
বিএনপির এই কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, বিএনপি গন মানুষের দল- তাই জনগণ কি চায়, তা আগে বুঝতে হবে। তারেক রহমানের ৩১ দফা ধ্বংস হওয়া দেশকে ঢেলে সাজানোর রূপরেখা। আর এই রূপরেখা বাস্তবায়নের জন্য বিএনপির নেতাকর্মীদের সারাদেশের সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় ৩১ দফার বার্তা পৌঁছাতে হবে।
দেশের প্রযুক্তি খাতের কথা উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, আমাদের পার্শ্ববর্তী একটি দেশ ও শেখ পরিবারের কাছে দেশের প্রযুক্তি খাত জিম্মি হয়ে রয়েছে। তাদের সামগ্রিক যে সিন্ডিকেট এই প্রযুক্তি খাতকে নিয়ন্ত্রণ করে চলেছে। এই খাতকে সিন্ডিকেট মুক্ত করতে না পারলে দেশের সকল তথ্য উপাত্ত রক্ষা করা কঠিন হয়ে যাবে।
সংস্কারের নামে অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশের নির্বাচনকে পিছিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কখনোই তা মেনে নিবে না। কারণ এদেশের জনগণ গত ১৫ বছর যাবৎ ভোট দিতে পার নাই।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে দেশে অতি দ্রুত সময়ের ভিতরে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দিন।
হাতিরঝিল থানা বিএনপি আহ্বায়ক নাজমুল হক মাসুমের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সাইফুল আলম নীরব, মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব মোস্তফা জামান, মহানগর বিএনপি সিনিয়র সদস্য আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, যুগ্ম আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান সেগুন, এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, ফেরদৌসী আহমেদ মিষ্টি,এবিএমএ রাজ্জাক,গাজী রেজাউনুল হোসেন রিয়াজ, আকতার হোসেন, আতাউর রহমান, হাজী মো. ইউসুফ, আফাজ উদ্দিন, মো. শাহআলম, মহানগর সদস্য মনিরুল আলম রাহিমী, ইব্রাহিম খলিল, নুরুল হুদা ভুঁইয়া নূরু, এম এস আহমাদ আলী, কৃষকদলের মহানগর আহ্বায়ক আরশাদুল আরিস ডল, শ্রমিক দলের মহানগর আহ্বায়ক কাজী শাহ আলম রাজা,জাসাস ঢাকা মহানগর সদস্যসচিব আনোয়ার হোসেন আনু, মহিলাদলের রোকেয়া সুলতানা তামান্না, মহানগর উত্তর ছাত্রদল সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান মীম,যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন মামুন, হাতিরঝিল থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফ হোসেন চৌধুরী অপু, সফি উদ্দিন শাহীন মাহমুদ,যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম, মোস্তফা কামাল জীবন, হাতিরঝিল থানা বিএনপি নেতা আকরাম হোসেন টুটুল, ২২ নং ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি নিজাম উদ্দিন টিপু, ক্যান্টনমেন্ট থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক মো. শফিকুর রহমান রতন, খিলক্ষেত থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক মোবারক হোসেন দেওয়ান, সিএম আনোয়ার হোসেন, দক্ষিণখান থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক দেওয়ান মো. নাজিম উদ্দীন,তুরাগথানা বিএনপি আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আব্দুল আলী, মো. পুর থানা বিএনপি যুগ্মআহবায়ক মীর মো. কামাল হোসেন, থানা বিএনপি সিনিয়র সদস্য ফরিদ উদ্দিন ফরহাদ ও ৩৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. ওসমান গনি সেন্টু।
আমরা সংস্কারের ব্যাপারে কথা বলেছি। একটা ফেয়ার নির্বাচনের বিষয়ে বলেছি, টেকসই গণতন্ত্র ও জাতীয় ঐক্যের ব্যাপারে কথা বলেছি। জাতিসংঘের মহাসচিব আমাদের অধিকাংশ বক্তব্য সমর্থন করে বলেছেন, বাংলাদেশের সিদ্ধান্তের কাজে আমাদের সহযোগিতা করবেন এবং সুষ্ঠু নির্বাচন আমরা নিয়ে আশাবাদী।
১ ঘণ্টা আগেডা. শফিকুর রহমান বলেন, ৯০ দিনের মধ্যে বিচার ও রায় কার্যকর দেখতে চাই, ৯১ দিন যেন পার না হয়।
১ ঘণ্টা আগেমৌলিক সংস্কারের ভিত্তি এই সরকারের সময়েই তৈরি করতে হবে এবং সকল রাজনৈতিক দল মিলে একটি ঐক্যমত্য পোষণ করতে হবে জুলাই সনদে স্বাক্ষরের মাধ্যমে বলে মন্তব্য করেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের মহাসচিব সংস্কার বিষয়ে কোন মন্তব্য করেছেন কি না জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, জাতিসংঘ মহাসচিব এই ব্যাপারে কোন কথা বলেননি, এটা আমাদের আভ্যন্তরীণ বিষয়। এই গোলটেবিল টা কেন, আমি আসলে বুঝিনি আর কী।
২ ঘণ্টা আগে