আমার দেশ অনলাইন
আজ বুদ্ধ পূর্ণিমা। যথাযোগ্য মর্যাদায় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব উদযাপিত হচ্ছে। বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক গৌতম বুদ্ধ এই দিনে জন্ম নেন। ‘জগতের সব প্রাণী সুখী হোক’— এই অহিংস বাণীর প্রচারক গৌতম বুদ্ধের আবির্ভাব, বোধিপ্রাপ্তি আর মহাপরিনির্বাণ, এই স্মৃতিবিজড়িত দিনটিকে বুদ্ধ পূর্ণিমা হিসেবে পালন করবেন বুদ্ধ-ভক্তরা।
আজ সরকারি ছুটি। দিনটি উদযাপনে বৌদ্ধরা বুদ্ধপূজাসহ পঞ্চশীল, অষ্টশীল, সূত্রপাঠ, সূত্রশ্রবণ, সমবেত প্রার্থনা করেন। বৌদ্ধ বিহারগুলোতে ধর্মীয় সভার আয়োজন করা হয়। বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপনে বাংলাদেশে বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা, অষ্ট পরিষ্কার দান, পঞ্চশীল ও অষ্টশীল গ্রহণ, দিবসের তাৎপর্যবিষয়ক ধর্মীয় আলোচনা, সমবেত প্রার্থনা ও প্রদীপ পূজা হচ্ছে।
দিবসটি উপলক্ষে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পৃথক বাণী দিয়েছেন। এছাড়া বৌদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা গতকাল শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের নেতৃবৃন্দ ও বৌদ্ধধর্মগুরুদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
গৌতম বুদ্ধ রাজপুত্র হলেও সমস্ত বিলাসিতা ত্যাগ করেন। সংসারের মায়া তাকে আবদ্ধ করতে পারেনি। তার কাছে জাতি, শ্রেণি ও গোত্রের কোনো ভেদাভেদ ছিল না। তিনি মানুষকে মানুষ এবং প্রাণীকে প্রাণী রূপেই মূল্যায়ন করতেন।
‘সবেব সত্তা ভবন্তু সুখীতত্তা, জগতের সব প্রাণী সুখী হোক’ ছিল তার মর্মচেতনা। এই চেতনা জাগ্রত করতে সত্যের সন্ধানে পরিভ্রমণ করতে করতে এক সময় তিনি গয়ার উরুবেলায় (বুদ্ধগয়া) গিয়ে নিবিষ্টচিত্তে সাধনামগ্ন হন। দীর্ঘ ছয় বছর অবিরাম সাধনায় তিনি লাভ করেন সম্যক সম্বুদ্ধ বা বুদ্ধত্ব।
দীর্ঘ ৪৫ বছর তিনি প্রাচীন ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল পরিভ্রমণ করে তার এই ধর্মতত্ত্ব প্রচার করেন। ৮০ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন গৌতম বুদ্ধ।
বৌদ্ধদের বিশ্বাস, খ্রিষ্টপূর্ব ৬২৩ অব্দের এই দিনে গৌতম বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করেন, ৫৮৮ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের এ দিনে তিনি বোধিলাভ করেন এবং ৫৪৩ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের এ দিনে তিনি নির্বাণ লাভ করেন। তার জন্ম, বোধিলাভ ও মহাপ্রয়াণ বৈশাখী পূর্ণিমার দিনে হয়েছিল বলে এর অপর নাম দেওয়া হয় ‘বুদ্ধ পূর্ণিমা’।
আজ বুদ্ধ পূর্ণিমা। যথাযোগ্য মর্যাদায় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব উদযাপিত হচ্ছে। বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক গৌতম বুদ্ধ এই দিনে জন্ম নেন। ‘জগতের সব প্রাণী সুখী হোক’— এই অহিংস বাণীর প্রচারক গৌতম বুদ্ধের আবির্ভাব, বোধিপ্রাপ্তি আর মহাপরিনির্বাণ, এই স্মৃতিবিজড়িত দিনটিকে বুদ্ধ পূর্ণিমা হিসেবে পালন করবেন বুদ্ধ-ভক্তরা।
আজ সরকারি ছুটি। দিনটি উদযাপনে বৌদ্ধরা বুদ্ধপূজাসহ পঞ্চশীল, অষ্টশীল, সূত্রপাঠ, সূত্রশ্রবণ, সমবেত প্রার্থনা করেন। বৌদ্ধ বিহারগুলোতে ধর্মীয় সভার আয়োজন করা হয়। বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপনে বাংলাদেশে বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা, অষ্ট পরিষ্কার দান, পঞ্চশীল ও অষ্টশীল গ্রহণ, দিবসের তাৎপর্যবিষয়ক ধর্মীয় আলোচনা, সমবেত প্রার্থনা ও প্রদীপ পূজা হচ্ছে।
দিবসটি উপলক্ষে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পৃথক বাণী দিয়েছেন। এছাড়া বৌদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা গতকাল শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের নেতৃবৃন্দ ও বৌদ্ধধর্মগুরুদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
গৌতম বুদ্ধ রাজপুত্র হলেও সমস্ত বিলাসিতা ত্যাগ করেন। সংসারের মায়া তাকে আবদ্ধ করতে পারেনি। তার কাছে জাতি, শ্রেণি ও গোত্রের কোনো ভেদাভেদ ছিল না। তিনি মানুষকে মানুষ এবং প্রাণীকে প্রাণী রূপেই মূল্যায়ন করতেন।
‘সবেব সত্তা ভবন্তু সুখীতত্তা, জগতের সব প্রাণী সুখী হোক’ ছিল তার মর্মচেতনা। এই চেতনা জাগ্রত করতে সত্যের সন্ধানে পরিভ্রমণ করতে করতে এক সময় তিনি গয়ার উরুবেলায় (বুদ্ধগয়া) গিয়ে নিবিষ্টচিত্তে সাধনামগ্ন হন। দীর্ঘ ছয় বছর অবিরাম সাধনায় তিনি লাভ করেন সম্যক সম্বুদ্ধ বা বুদ্ধত্ব।
দীর্ঘ ৪৫ বছর তিনি প্রাচীন ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল পরিভ্রমণ করে তার এই ধর্মতত্ত্ব প্রচার করেন। ৮০ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন গৌতম বুদ্ধ।
বৌদ্ধদের বিশ্বাস, খ্রিষ্টপূর্ব ৬২৩ অব্দের এই দিনে গৌতম বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করেন, ৫৮৮ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের এ দিনে তিনি বোধিলাভ করেন এবং ৫৪৩ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের এ দিনে তিনি নির্বাণ লাভ করেন। তার জন্ম, বোধিলাভ ও মহাপ্রয়াণ বৈশাখী পূর্ণিমার দিনে হয়েছিল বলে এর অপর নাম দেওয়া হয় ‘বুদ্ধ পূর্ণিমা’।
১৫ মে ছিল আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস ২০২৫। যৌথ পরিবারের ঐতিহ্য ধরে রাখার মানসিকতা সৃষ্টির লক্ষ্যে জাতিসংঘ ১৯৯৬ সাল থেকে দিবসটি পালন করে আসছে। পরিবার আত্মিক সম্পর্কের সূতিকাগার। রক্তের বন্ধন মানেই পারিবারিক বন্ধন। পরিবারের সব সদস্যের মধ্যে অকৃত্রিম সুসম্পর্ক গড়ে তোলা এবং তা অটুট রাখা আমাদের সবার নৈতিক
৪ মিনিট আগেযেসব সৌভাগ্যবান সাহাবি সর্বপ্রথম ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন, আবুবকর সিদ্দিক (রা.) তাদের মধ্যে অন্যতম। আবুবকর (রা.)-এর ইসলামগ্রহণ সম্পর্কে নবী (সা.) নিজে বলেন, ‘আমি যাকেই ইসলামের দাওয়াত দিয়েছি, তার মধ্যেই একপ্রকার দ্বিধাদ্বন্দ্ব অবস্থা দেখতে পেয়েছি।
১০ মিনিট আগেআমরা যারা হজে যাচ্ছি, আমরা তো হজে পশু কোরবানি করব, আমাদের নিজ দেশেও কি কোরবানি করতে হবে? এ ক্ষেত্রে অনেক অনেক কথা বলে থাকেন, সঠিক বিষয়টি দয়া করে জানাবেন।
১৭ মিনিট আগে২৯ এপ্রিল হজের প্রথম ফ্লাইট শুরু হয়ে প্রতিদিন উড়াল দিচ্ছে কাবার কাফেলা। হজ ইসলামের পাঁচটি বুনিয়াদের মধ্যে অন্যতম। সামর্থ্যবান মুসলিমের ওপর জীবনে একবার হজ ফরজ। জীবনের সব সঞ্চয় ব্যয় করে দীর্ঘ সাধনা ও স্বপ্নের এই সফর আসলে আখিরাতের সফর। তাই তো হজ মানুষের জীবনকে আমূল বদলে দেয়।
৭ দিন আগে