মুফতি জুবায়ের বিন আব্দুল কুদ্দুস
পবিত্র হজ আমাদের দোরগোড়ায় কড়া নাড়ছে। রবের প্রেমে মাতোয়ারা হয়ে লাখো হাজি কাবার পানে ছুটে চলছেন। হজের সফরে সবাই প্রিয় হাবিবের রওজা মোবারকে সালাম পৌঁছাতে ব্যাকুল থাকেন। বুকভরা ভালোবাসা ও মহাব্বত নিয়ে প্রিয় নবীজির সম্মুখে সালাম পেশ করে নিজেকে ধন্য করেন। তাদের খেদমতেই আমার কয়েকটি বিনীত নিবেদন।
মদিনা শরিফ অত্যন্ত বরকতময় স্থান। সেখানকার সবচেয়ে বড় লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে আদব ও সম্মান। নবীজির প্রতি ভালোবাসা, ভক্তি ও শ্রদ্ধার কারণে সেখানে সদা সতর্ক থাকতে হবে। কোনোভাবেই যেন কোনো ধরনের বেয়াদবি না হয়ে যায়। কেননা, বিভিন্ন সফরে এমন কিছু বিষয় পরিলক্ষিত হয়েছে, যা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। যার মাধ্যমে জিয়ারতকারীর সব আমল তার অজান্তেই নিষ্ফল হয়ে যাচ্ছে।
আবার এমন কিছু মানুষও আমরা দেখেছি, যারা দূর থেকেই জুতাগুলো খুলে রেখে দেন। বিনয়-বিনম্রতার সঙ্গে নিচের দিকে তাকিয়ে, প্রকম্পিত শরীরে, অশ্রুসজল নয়নে, ধীরগতিতে অপরাধীর মতো সালাম পেশ করার জন্য অগ্রসর হতে থাকে। রওজা মোবারকের পাশে দাঁড়িয়ে নিম্ন আওয়াজে ‘আস সালামু আলাইকা ইয়া রাসুলাল্লাহ’ বলে। আর তাদের চোখের নোনাজল গণ্ডদেশ বেয়ে বুক আর মদিনার জমিনকে সিক্ত করে।
আমরা সবাই যাতে এরূপ অশ্রুসিক্ত বিনয়াবত সালাম পেশ করতে পারি, তাই আমি পবিত্র মদিনার প্রিয় মুসাফির ভাই-বোনদের উদ্দেশে কয়েকটি কথা বলছি-
এক. পূর্ণ সফরে ও মদিনা শরিফে অবস্থানের সময় মহব্বতের সঙ্গে বেশি বেশি দরুদ শরিফ পাঠ করা।
দুই. মদিনা শরিফ পৌঁছে বাসায় গিয়ে ফ্রেশ হওয়া। অতঃপর আতর-সুগন্ধি লাগিয়ে আদবের সঙ্গে মসজিদে উপস্থিত হওয়া।
তিন. মসজিদে প্রবেশের পর দুই রাকাত দুখুলুল মসজিদ নামাজ পড়া।
চার. খুবই আদবের সঙ্গে সালাম দেওয়ার জন্য আগমন করা। অনুচ্চ আওয়াজে সালাম বলা।
প্রথমে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কবর শরিফে অতঃপর হজরত আবু বকর সিদ্দিক রাজি. অতঃপর হজরত ওমর রাজি.-এর কবরে সালাম পেশ করা।
সালাম পেশ করার সময় অনেক ভাই সেলফি তোলেন, ভিডিও ধারণ করেন, আবার কেউ লাইভ প্রচার করেন। আবার অনেকে উচ্চ স্বরে কথা বলেন। আহ! এগুলো কেন? একবার চিন্তা করে দেখা দরকার কোথায় এসেছি? কার কবর মোবারকের সামনে এই গুনাহের কাজগুলো করছি? একটু তো লজ্জা হওয়া উচিত?
পাঁচ. জুতা-স্যান্ডেল আস্তে রাখা।
অনেক ভাই মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় বিশেষত রওজা শরিফের আশপাশের দরজাগুলো দিয়ে বের হওয়ার সময় এত জোরে জুতা-স্যান্ডেল ফেলে থাকেন, যার আওয়াজ দূর পর্যন্ত শোনা যায়।
একটু চিন্তা করে দেখেন তো পাশে কে শুয়ে আছেন? নিজের পীর, ওস্তাদ, অফিসার, বাবা-মা কিংবা মহাব্বতের কেউ ঘুমিয়ে থাকলে আমরা কতটুকু সতর্কতা অবলম্বন করি; কিন্তু মদিনা মুনাওয়ারার সম্মান কী এর চেয়েও অনেক বেশি নয়? তাই এখানে সবচেয়ে বেশি ভদ্রতা বজায় রাখতে হবে।
ছয়. নিম্নস্বরে কথা বলা। বিশেষত রওজা শরিফের আশপাশে।
চার, পাঁচ ও ছয় নম্বরে যে বিষয়গুলোর কথা বলা হয়েছে, সেগুলো এত ভয়াবহ অপরাধ যে, এগুলোর কারণে আমাদের সব আমল অজান্তেই নিষ্ফল হয়ে যাবে। কেননা, আল্লাহতায়ালার এরশাদ করেন, ‘হে ঈমানদাররা! তোমরা নবীর কণ্ঠস্বরের ওপর নিজেদের কণ্ঠস্বর উঁচু করো না এবং নিজেদের মধ্যে যেভাবে উচ্চ স্বরে কথা বলো, তার সঙ্গে সেভাবে উচ্চ স্বরে কথা বলো না; কারণ এতে অজ্ঞাতসারে তোমাদের আমল নিষ্ফল হয়ে যাবে।’ (সুরা হুজুরাত : ২)
আর এ আয়াতটি রওজা শরিফের ওপরে স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ রয়েছে। অথচ আমাদের অনেক ভাই-বোনের প্রতি লক্ষ করেন না। যারা এগুলো করবেন তাদের আমলগুলো তাদের অজান্তে নিষ্ফল হয়ে যাবে। এ আয়াত এরই প্রমাণ বহন করে।
সাত. মদিনা শরিফের সবকিছুকে ভালো ও মহাব্বতের দৃষ্টিতে দেখা।
আট. ৪০ ওয়াক্ত নামাজ তাকবিরে উলার সঙ্গে মসজিদে নববিতে পড়তে চেষ্টা করা। জিয়ারাহ বা অন্য কোথাও গেলেও যেন মসজিদে নববির জামাত ছুটে না যায়, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকা।
নয়. জান্নাতুল বাকি (বাকিউল গরকদ কবরস্থানে) সবার জন্য সালাম পেশ করা ও ইসালে সওয়াব করা।
দশ. রিয়াজুল জান্নাহ প্রবেশের জন্য নিবন্ধন করা। সময়মতো লাইনে দাঁড়িয়ে ধৈর্যের সঙ্গে প্রবেশ করা।
এগারো. সম্ভব হলে প্রতিদিন সকালে ফজরের নামাজের পর মসজিদে কুবায় গিয়ে দু-চার রাকাত ইশরাকের নামাজ পড়া। দুই রিয়াল ভাড়ার বিনিময়ে গাড়িতে যাওয়া যায় কিংবা ইচ্ছা করলে ৩১০ নম্বর গেট দিয়ে বের হয়ে হেঁটে যাওয়া যায়। কেননা, হাদিস শরিফে বর্ণিত আছে- যে ব্যক্তি নিজের ঘরে পবিত্রতা অর্জন করল, অতঃপর কুবা মসজিদে এসে কোনো নামাজ পড়ল, তার জন্য একটি ওমরাহর সমান সওয়াব রয়েছে। (ইবনে মাজাহ : ১৪১২)
ও প্রিয় মদিনার মুসাফির ভাই! এ কয়েকটি বিষয় যদি সঠিকভাবে আমল করা যায়, তাহলে ইনশাআল্লাহ আমাদের সফর সফল এবং সার্থক হবে। প্রিয় নবীজির সঙ্গে আমাদের মহাব্বতের সম্পর্ক আরো গভীর এবং দৃঢ় হবে। আল্লাহতায়ালা আমাদের প্রিয় নবীজির ভালোবাসায় উজ্জীবিত হওয়া এবং নবীজির সুন্নাহ জিন্দা করার জন্য আমরণ চেষ্টার তৌফিক দান করেন। আমিন।
পবিত্র হজ আমাদের দোরগোড়ায় কড়া নাড়ছে। রবের প্রেমে মাতোয়ারা হয়ে লাখো হাজি কাবার পানে ছুটে চলছেন। হজের সফরে সবাই প্রিয় হাবিবের রওজা মোবারকে সালাম পৌঁছাতে ব্যাকুল থাকেন। বুকভরা ভালোবাসা ও মহাব্বত নিয়ে প্রিয় নবীজির সম্মুখে সালাম পেশ করে নিজেকে ধন্য করেন। তাদের খেদমতেই আমার কয়েকটি বিনীত নিবেদন।
মদিনা শরিফ অত্যন্ত বরকতময় স্থান। সেখানকার সবচেয়ে বড় লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে আদব ও সম্মান। নবীজির প্রতি ভালোবাসা, ভক্তি ও শ্রদ্ধার কারণে সেখানে সদা সতর্ক থাকতে হবে। কোনোভাবেই যেন কোনো ধরনের বেয়াদবি না হয়ে যায়। কেননা, বিভিন্ন সফরে এমন কিছু বিষয় পরিলক্ষিত হয়েছে, যা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। যার মাধ্যমে জিয়ারতকারীর সব আমল তার অজান্তেই নিষ্ফল হয়ে যাচ্ছে।
আবার এমন কিছু মানুষও আমরা দেখেছি, যারা দূর থেকেই জুতাগুলো খুলে রেখে দেন। বিনয়-বিনম্রতার সঙ্গে নিচের দিকে তাকিয়ে, প্রকম্পিত শরীরে, অশ্রুসজল নয়নে, ধীরগতিতে অপরাধীর মতো সালাম পেশ করার জন্য অগ্রসর হতে থাকে। রওজা মোবারকের পাশে দাঁড়িয়ে নিম্ন আওয়াজে ‘আস সালামু আলাইকা ইয়া রাসুলাল্লাহ’ বলে। আর তাদের চোখের নোনাজল গণ্ডদেশ বেয়ে বুক আর মদিনার জমিনকে সিক্ত করে।
আমরা সবাই যাতে এরূপ অশ্রুসিক্ত বিনয়াবত সালাম পেশ করতে পারি, তাই আমি পবিত্র মদিনার প্রিয় মুসাফির ভাই-বোনদের উদ্দেশে কয়েকটি কথা বলছি-
এক. পূর্ণ সফরে ও মদিনা শরিফে অবস্থানের সময় মহব্বতের সঙ্গে বেশি বেশি দরুদ শরিফ পাঠ করা।
দুই. মদিনা শরিফ পৌঁছে বাসায় গিয়ে ফ্রেশ হওয়া। অতঃপর আতর-সুগন্ধি লাগিয়ে আদবের সঙ্গে মসজিদে উপস্থিত হওয়া।
তিন. মসজিদে প্রবেশের পর দুই রাকাত দুখুলুল মসজিদ নামাজ পড়া।
চার. খুবই আদবের সঙ্গে সালাম দেওয়ার জন্য আগমন করা। অনুচ্চ আওয়াজে সালাম বলা।
প্রথমে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কবর শরিফে অতঃপর হজরত আবু বকর সিদ্দিক রাজি. অতঃপর হজরত ওমর রাজি.-এর কবরে সালাম পেশ করা।
সালাম পেশ করার সময় অনেক ভাই সেলফি তোলেন, ভিডিও ধারণ করেন, আবার কেউ লাইভ প্রচার করেন। আবার অনেকে উচ্চ স্বরে কথা বলেন। আহ! এগুলো কেন? একবার চিন্তা করে দেখা দরকার কোথায় এসেছি? কার কবর মোবারকের সামনে এই গুনাহের কাজগুলো করছি? একটু তো লজ্জা হওয়া উচিত?
পাঁচ. জুতা-স্যান্ডেল আস্তে রাখা।
অনেক ভাই মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় বিশেষত রওজা শরিফের আশপাশের দরজাগুলো দিয়ে বের হওয়ার সময় এত জোরে জুতা-স্যান্ডেল ফেলে থাকেন, যার আওয়াজ দূর পর্যন্ত শোনা যায়।
একটু চিন্তা করে দেখেন তো পাশে কে শুয়ে আছেন? নিজের পীর, ওস্তাদ, অফিসার, বাবা-মা কিংবা মহাব্বতের কেউ ঘুমিয়ে থাকলে আমরা কতটুকু সতর্কতা অবলম্বন করি; কিন্তু মদিনা মুনাওয়ারার সম্মান কী এর চেয়েও অনেক বেশি নয়? তাই এখানে সবচেয়ে বেশি ভদ্রতা বজায় রাখতে হবে।
ছয়. নিম্নস্বরে কথা বলা। বিশেষত রওজা শরিফের আশপাশে।
চার, পাঁচ ও ছয় নম্বরে যে বিষয়গুলোর কথা বলা হয়েছে, সেগুলো এত ভয়াবহ অপরাধ যে, এগুলোর কারণে আমাদের সব আমল অজান্তেই নিষ্ফল হয়ে যাবে। কেননা, আল্লাহতায়ালার এরশাদ করেন, ‘হে ঈমানদাররা! তোমরা নবীর কণ্ঠস্বরের ওপর নিজেদের কণ্ঠস্বর উঁচু করো না এবং নিজেদের মধ্যে যেভাবে উচ্চ স্বরে কথা বলো, তার সঙ্গে সেভাবে উচ্চ স্বরে কথা বলো না; কারণ এতে অজ্ঞাতসারে তোমাদের আমল নিষ্ফল হয়ে যাবে।’ (সুরা হুজুরাত : ২)
আর এ আয়াতটি রওজা শরিফের ওপরে স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ রয়েছে। অথচ আমাদের অনেক ভাই-বোনের প্রতি লক্ষ করেন না। যারা এগুলো করবেন তাদের আমলগুলো তাদের অজান্তে নিষ্ফল হয়ে যাবে। এ আয়াত এরই প্রমাণ বহন করে।
সাত. মদিনা শরিফের সবকিছুকে ভালো ও মহাব্বতের দৃষ্টিতে দেখা।
আট. ৪০ ওয়াক্ত নামাজ তাকবিরে উলার সঙ্গে মসজিদে নববিতে পড়তে চেষ্টা করা। জিয়ারাহ বা অন্য কোথাও গেলেও যেন মসজিদে নববির জামাত ছুটে না যায়, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকা।
নয়. জান্নাতুল বাকি (বাকিউল গরকদ কবরস্থানে) সবার জন্য সালাম পেশ করা ও ইসালে সওয়াব করা।
দশ. রিয়াজুল জান্নাহ প্রবেশের জন্য নিবন্ধন করা। সময়মতো লাইনে দাঁড়িয়ে ধৈর্যের সঙ্গে প্রবেশ করা।
এগারো. সম্ভব হলে প্রতিদিন সকালে ফজরের নামাজের পর মসজিদে কুবায় গিয়ে দু-চার রাকাত ইশরাকের নামাজ পড়া। দুই রিয়াল ভাড়ার বিনিময়ে গাড়িতে যাওয়া যায় কিংবা ইচ্ছা করলে ৩১০ নম্বর গেট দিয়ে বের হয়ে হেঁটে যাওয়া যায়। কেননা, হাদিস শরিফে বর্ণিত আছে- যে ব্যক্তি নিজের ঘরে পবিত্রতা অর্জন করল, অতঃপর কুবা মসজিদে এসে কোনো নামাজ পড়ল, তার জন্য একটি ওমরাহর সমান সওয়াব রয়েছে। (ইবনে মাজাহ : ১৪১২)
ও প্রিয় মদিনার মুসাফির ভাই! এ কয়েকটি বিষয় যদি সঠিকভাবে আমল করা যায়, তাহলে ইনশাআল্লাহ আমাদের সফর সফল এবং সার্থক হবে। প্রিয় নবীজির সঙ্গে আমাদের মহাব্বতের সম্পর্ক আরো গভীর এবং দৃঢ় হবে। আল্লাহতায়ালা আমাদের প্রিয় নবীজির ভালোবাসায় উজ্জীবিত হওয়া এবং নবীজির সুন্নাহ জিন্দা করার জন্য আমরণ চেষ্টার তৌফিক দান করেন। আমিন।
হজের সর্বপ্রথম আনুষ্ঠানিকতা হলো ইহরাম। ইহরাম পোশাকের ব্যাপারে হাজিকে তার দীর্ঘদিনের অভ্যাস পরিবর্তনে বাধ্য করে। পোশাক-পরিচ্ছদের আকর্ষণ ধ্বংস করে, রঙ, ডিজাইন, আকার-আকৃতির বিষয়ে তার নিজস্ব পছন্দ-অপছন্দের প্রক্রিয়া বিনষ্ট করে।
১ দিন আগেবর্তমান বিশ্বে বাংলাদেশের অন্যতম বরেণ্য কারি শায়খ আহমাদ বিন ইউসুফ আযহারী। কীর্তি এবং অনন্যতায় বহু দিক থেকে যিনি তার বাবাকেও ছাড়িয়ে গেছেন। বাবার স্বপ্নপূরণে কিরাতের ময়দানে তিনি অনন্য হয়ে উঠেছেন এবং হাল ধরেছেন বাংলাদেশের কিরাত অঙ্গনের।
১ দিন আগে১৫ মে ছিল আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস ২০২৫। যৌথ পরিবারের ঐতিহ্য ধরে রাখার মানসিকতা সৃষ্টির লক্ষ্যে জাতিসংঘ ১৯৯৬ সাল থেকে দিবসটি পালন করে আসছে। পরিবার আত্মিক সম্পর্কের সূতিকাগার। রক্তের বন্ধন মানেই পারিবারিক বন্ধন। পরিবারের সব সদস্যের মধ্যে অকৃত্রিম সুসম্পর্ক গড়ে তোলা এবং তা অটুট রাখা আমাদের সবার নৈতিক
১ দিন আগেযেসব সৌভাগ্যবান সাহাবি সর্বপ্রথম ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন, আবুবকর সিদ্দিক (রা.) তাদের মধ্যে অন্যতম। আবুবকর (রা.)-এর ইসলামগ্রহণ সম্পর্কে নবী (সা.) নিজে বলেন, ‘আমি যাকেই ইসলামের দাওয়াত দিয়েছি, তার মধ্যেই একপ্রকার দ্বিধাদ্বন্দ্ব অবস্থা দেখতে পেয়েছি।
১ দিন আগে