স্টাফ রিপোর্টার
আখেরি মোনাজাতের মধ্যেদিয়ে তাবলিগ জামাতের শুরায়ী নেজাম আয়োজিত বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শেষ হয়েছে। রোববার সকাল ৯টা ১২ মিনিটে মোনাজাত শুরু হয়ে শেষে হয় ৯টা ৩৭ মিনিটে।
আখেরি মোনাজাতে অংশ নিতে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ধর্মপ্রাণ মানুষ টঙ্গীর তুরাগ তীরে হাজির হন। মোনাজাত পরিচালনা করেছেন মাওলানা জুবায়ের।
মোনাজাতে বিশ্বের মুসলমানদের হেদায়েত, ঐক্য, শান্তি, সমৃদ্ধি, ইহকাল ও পরকালের নাজাত এবং দ্বীনের দাওয়াত সর্বত্র পৌঁছে দেওয়ার জন্য দোয়া করা হয়। এছাড়া সব ধরনের গুনাহ থেকে মুক্তির জন্য আল্লাহর কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করা হয়। মোনাজাতের সময় ‘আমিন আমিন’ ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে টঙ্গীর তুরাগ তীর ও ইজতেমা ময়দানের আশপাশ।
দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা শত শত নারী ইজতেমা ময়দানের আশপাশ, কলকারখানা ও বাসাবাড়ির ছাদসহ বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নিয়ে আখেরি মোনাজাতে অংশ নেন। ভারত, পাকিস্তান, সৌদি আরব, কাতার, মালয়েশিয়া, ফিলিপিন্স, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ইন্দোনেশিয়া, চীনসহ বিভিন্ন দেশের তাবলিগ জামাতের ৩ হাজার ২০০ বিদেশি মেহমান এবারের ইজতেমায় অংশগ্রহণ করেন।
তাবলিগের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান আমার দেশকে জানান, রোববার সকালে বয়ান করেন ভারতের মাওলানা আকবর শরীফ। এর তরজমা করেন- মাওলানা নুরুর রহমান।
মোনাজাতের আগে হেদায়েতের বয়ান শুরু হয়। যারা এখান থেকে এক চিল্লা, তিন চিল্লার জন্য বের হবেন তারা জামাতে যেয়ে কি আমল করবেন এবং মহল্লায় যারা এখান থেকে ফিরে যাচ্ছেন, তারা নিজ এলাকায় যেয়ে কি আমল করবেন তার দিক নির্দেশনামূলক বক্তব্য দেয়া হয়। এ বিষয়ে বয়ান করেন ভারতের মাওলানা আব্দুর রহমান। তরজমা করেছেন- মাওলানা আব্দুল মতিন।
এই বয়ানের পরেই-ভারতের মাওলানা ইব্রাহিম দেওলা নসিহত মূলক কিছু কথা বলেন। এর তরজমা করেন- মাওলানা জুবায়ের।
মুসল্লিদের চাপ সামলাতে বিশেষ পরিকল্পনা নিয়েছে গাজীপুর মহানগর পুলিশ। রোববার ভোর ৬টা থেকে টঙ্গী-কামারপাড়া রোড, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের টঙ্গী থেকে গাজীপুরের ভোগড়া বাইপাস মোড় এবং আবদুল্লাহপুর থেকে আশুলিয়ার বাইপাইল পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
আখেরি মোনাজাতের মধ্যেদিয়ে তাবলিগ জামাতের শুরায়ী নেজাম আয়োজিত বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শেষ হয়েছে। রোববার সকাল ৯টা ১২ মিনিটে মোনাজাত শুরু হয়ে শেষে হয় ৯টা ৩৭ মিনিটে।
আখেরি মোনাজাতে অংশ নিতে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ধর্মপ্রাণ মানুষ টঙ্গীর তুরাগ তীরে হাজির হন। মোনাজাত পরিচালনা করেছেন মাওলানা জুবায়ের।
মোনাজাতে বিশ্বের মুসলমানদের হেদায়েত, ঐক্য, শান্তি, সমৃদ্ধি, ইহকাল ও পরকালের নাজাত এবং দ্বীনের দাওয়াত সর্বত্র পৌঁছে দেওয়ার জন্য দোয়া করা হয়। এছাড়া সব ধরনের গুনাহ থেকে মুক্তির জন্য আল্লাহর কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করা হয়। মোনাজাতের সময় ‘আমিন আমিন’ ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে টঙ্গীর তুরাগ তীর ও ইজতেমা ময়দানের আশপাশ।
দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা শত শত নারী ইজতেমা ময়দানের আশপাশ, কলকারখানা ও বাসাবাড়ির ছাদসহ বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নিয়ে আখেরি মোনাজাতে অংশ নেন। ভারত, পাকিস্তান, সৌদি আরব, কাতার, মালয়েশিয়া, ফিলিপিন্স, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ইন্দোনেশিয়া, চীনসহ বিভিন্ন দেশের তাবলিগ জামাতের ৩ হাজার ২০০ বিদেশি মেহমান এবারের ইজতেমায় অংশগ্রহণ করেন।
তাবলিগের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান আমার দেশকে জানান, রোববার সকালে বয়ান করেন ভারতের মাওলানা আকবর শরীফ। এর তরজমা করেন- মাওলানা নুরুর রহমান।
মোনাজাতের আগে হেদায়েতের বয়ান শুরু হয়। যারা এখান থেকে এক চিল্লা, তিন চিল্লার জন্য বের হবেন তারা জামাতে যেয়ে কি আমল করবেন এবং মহল্লায় যারা এখান থেকে ফিরে যাচ্ছেন, তারা নিজ এলাকায় যেয়ে কি আমল করবেন তার দিক নির্দেশনামূলক বক্তব্য দেয়া হয়। এ বিষয়ে বয়ান করেন ভারতের মাওলানা আব্দুর রহমান। তরজমা করেছেন- মাওলানা আব্দুল মতিন।
এই বয়ানের পরেই-ভারতের মাওলানা ইব্রাহিম দেওলা নসিহত মূলক কিছু কথা বলেন। এর তরজমা করেন- মাওলানা জুবায়ের।
মুসল্লিদের চাপ সামলাতে বিশেষ পরিকল্পনা নিয়েছে গাজীপুর মহানগর পুলিশ। রোববার ভোর ৬টা থেকে টঙ্গী-কামারপাড়া রোড, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের টঙ্গী থেকে গাজীপুরের ভোগড়া বাইপাস মোড় এবং আবদুল্লাহপুর থেকে আশুলিয়ার বাইপাইল পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
টঙ্গী ইজতেমা ময়দানে গত ১৭ ডিসেম্বর হামলার সঙ্গে জড়িত সাদপন্থিদের দ্রুত বিচারের দাবি জানিয়েছে ওলামা-মাশায়েখ বাংলাদেশ ও তাবলিগের সাথীরা।
১ দিন আগেউত্তরাধিকার আইনে নারীর বৈষম্য নিয়ে উত্থাপিত বিষয়টি ইসলাম ও মুসলিমবিরোধীদের একটি অমূলক ও ভ্রান্ত অভিযোগ। যুগে যুগে এ প্রশ্নটি যেমন তর্ক-বিতর্কে রূপ নিয়েছে, তেমনি শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানকে নস্যাৎ করতে তৎপর তথাকথিত সুশীলরা কৌশল বুঝে বিষয়টি সময়ে সময়ে সামনে এনেছে; বিশেষ শ্রেণিকে উসকে দিয়েছে।
৪ দিন আগেমানুষ সমাজবদ্ধ জীব। সমাজকে কেন্দ্র করেই গড়ে ওঠে মানবসভ্যতা। আর সামাজিক সুশাসন ও শৃঙ্খলার ওপরই নির্ভর করে মানুষের সার্থকতা। শুধু দল বেঁধে বাস করলেই সমাজ হয় না। প্রত্যেক মানুষ একে অপরের কল্যাণের কথা ভেবে সাধ্যমতো সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে নিয়ম ও শৃঙ্খলার অদৃশ্য বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে বাস করলে সেই জনগোষ
৪ দিন আগেইসলামের প্রধান ভিত্তি মহান আল্লাহ কর্তৃক অবতীর্ণ করা মহাগ্রন্থ আল-কোরআন। পৃথিবীর নির্ভুলতম বই আল-কোরআন। কোরআনের দ্বিতীয় প্রারম্ভিক সুরা আল-বাকারার শুরুতে এ বই সম্পর্কে আল্লাহ নিজেই পরিচয় দিয়েছেন।
৪ দিন আগে