মেসির ম্যাচে দর্শকদের রেকর্ড
স্পোর্টস ডেস্ক
লিওনেল মেসি মাঠে খেলবেন আর গ্যালারি থাকবে দর্শকে টইটুম্বুর। এটা ভালো করেই জানতো কলম্বাস ক্রু। এ জন্য ওহিওর ক্লাবটি নিজেদের মাঠ লোয়ার ডট কম ফিল্ডে আয়োজন করেনি আর্জেন্টােইন ফুটবল জাদুকরের ম্যাচ। কারণ মেসির ম্যাচ আয়োজন করার সক্ষমতা ছিল ওই মাঠের। এ মাঠের দর্শক ধারণক্ষমতা মাত্র ২০ হাজার। ম্যাচটি সরিয়ে নেওয়া হয় অন্য মাঠে। এনএফএল দল ক্লিভল্যান্ড ব্রাউনস আর কলম্বাস ক্রুর মালিক একই। কলম্বাস ক্রু-ইন্টার মিয়ামি ম্যাচটি আয়োজন করা হয় হান্টিংটন ব্যাংক ফিল্ডে।
আজ রোববার সকালে মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) ম্যাচটিতে রেকর্ড গড়েছে দর্শকরা। ম্যাচে ১-০ গোলে জিতে ইন্টার মিয়ামি এমএলএসের এবারের মৌসুমে একমাত্র দল হিসেবে অপরাজিত রইয়ে গেছে মেসির ক্লাব। কলম্বাস ক্রু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানিয়েছে, মিয়ামি-কলম্বাস ম্যাচ দেখতে হান্টিংটন ব্যাংক ফিল্ডে উপস্থিত ছিলেন ৬০ হাজার ৬১৪ জন দর্শক। এই মাঠে এনএফএলের ম্যাচের বাইরে সবচেয়ে বেশি দর্শক উপস্থিতির রেকর্ড এটি। ২০০২ সালের নভেম্বরে আমেরিকান ফুটবলের ব্রাউনস-স্টিলার্স ম্যাচ উপভোগ করে ছিলেন ৭৩ হাজার ৭১৮ জন দর্শক।
মেসির ম্যাচে দর্শক উপস্থিতির রেকর্ড হয়েছে এর আগেও। কানসাস স্টেডিয়ামে মেসি ম্যাচে দর্শক ছিলেন ৭২ হাজার ৬১০ জন। বোস্টনের মাঠে ৬৫ হাজার ৬১২ ও গত সপ্তাহে শিকাগো ফায়ারের মাঠ সোলজার ফিল্ডেও ৬২ হাজার ৩৫৮ জন দর্শক উপস্থিত ছিলেন।
এমএলএসের ইস্টার্ন ও ওয়েস্টার্ন কনফারেন্সের ৩০ দলের মধ্যে অপরাজিত ছিল মাত্র দুটি ক্লাব- ইন্টার মিয়ামি ও কলম্বাস ক্রু। মিয়ামি অজেয় রয়ে গেলেও কলম্বাস ক্রু হজম করেছে প্রথম হারের স্বাদ। লড়াইয়ের ৩০ মিনিটে মার্সেলোনা ভেইগান্টের আড়াআড়ি শট থেকে উড়ে আসা বলে জাল কাঁপান বেঞ্জামিন ক্রেমাচি। এই গোলই ব্যবধান গড়ে দেয় ম্যাচে। ৮ ম্যাচে মিয়ামির ১৮ পয়েন্ট নিয়ে রয়েছে তিনে। কলম্বাসের পয়েন্টও সমান ১৮। তবে অবস্থান চারে।
লিওনেল মেসি মাঠে খেলবেন আর গ্যালারি থাকবে দর্শকে টইটুম্বুর। এটা ভালো করেই জানতো কলম্বাস ক্রু। এ জন্য ওহিওর ক্লাবটি নিজেদের মাঠ লোয়ার ডট কম ফিল্ডে আয়োজন করেনি আর্জেন্টােইন ফুটবল জাদুকরের ম্যাচ। কারণ মেসির ম্যাচ আয়োজন করার সক্ষমতা ছিল ওই মাঠের। এ মাঠের দর্শক ধারণক্ষমতা মাত্র ২০ হাজার। ম্যাচটি সরিয়ে নেওয়া হয় অন্য মাঠে। এনএফএল দল ক্লিভল্যান্ড ব্রাউনস আর কলম্বাস ক্রুর মালিক একই। কলম্বাস ক্রু-ইন্টার মিয়ামি ম্যাচটি আয়োজন করা হয় হান্টিংটন ব্যাংক ফিল্ডে।
আজ রোববার সকালে মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) ম্যাচটিতে রেকর্ড গড়েছে দর্শকরা। ম্যাচে ১-০ গোলে জিতে ইন্টার মিয়ামি এমএলএসের এবারের মৌসুমে একমাত্র দল হিসেবে অপরাজিত রইয়ে গেছে মেসির ক্লাব। কলম্বাস ক্রু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানিয়েছে, মিয়ামি-কলম্বাস ম্যাচ দেখতে হান্টিংটন ব্যাংক ফিল্ডে উপস্থিত ছিলেন ৬০ হাজার ৬১৪ জন দর্শক। এই মাঠে এনএফএলের ম্যাচের বাইরে সবচেয়ে বেশি দর্শক উপস্থিতির রেকর্ড এটি। ২০০২ সালের নভেম্বরে আমেরিকান ফুটবলের ব্রাউনস-স্টিলার্স ম্যাচ উপভোগ করে ছিলেন ৭৩ হাজার ৭১৮ জন দর্শক।
মেসির ম্যাচে দর্শক উপস্থিতির রেকর্ড হয়েছে এর আগেও। কানসাস স্টেডিয়ামে মেসি ম্যাচে দর্শক ছিলেন ৭২ হাজার ৬১০ জন। বোস্টনের মাঠে ৬৫ হাজার ৬১২ ও গত সপ্তাহে শিকাগো ফায়ারের মাঠ সোলজার ফিল্ডেও ৬২ হাজার ৩৫৮ জন দর্শক উপস্থিত ছিলেন।
এমএলএসের ইস্টার্ন ও ওয়েস্টার্ন কনফারেন্সের ৩০ দলের মধ্যে অপরাজিত ছিল মাত্র দুটি ক্লাব- ইন্টার মিয়ামি ও কলম্বাস ক্রু। মিয়ামি অজেয় রয়ে গেলেও কলম্বাস ক্রু হজম করেছে প্রথম হারের স্বাদ। লড়াইয়ের ৩০ মিনিটে মার্সেলোনা ভেইগান্টের আড়াআড়ি শট থেকে উড়ে আসা বলে জাল কাঁপান বেঞ্জামিন ক্রেমাচি। এই গোলই ব্যবধান গড়ে দেয় ম্যাচে। ৮ ম্যাচে মিয়ামির ১৮ পয়েন্ট নিয়ে রয়েছে তিনে। কলম্বাসের পয়েন্টও সমান ১৮। তবে অবস্থান চারে।
জয় মানেই তো আনন্দ! আর খুশির জোয়ারে ভেসে যাওয়া। কিন্তু এসপানিওলকে হারানো বার্সেলোনার কাছে তার চেয়েও বেশি কিছু। কারণটা কারো কাছেই অজানা নয়! কাতালান ডার্বি জয়ে যে শিরোপাও ধরা দিয়েছে বার্সার হাতে। তাতে মাঠে এক দফা উল্লাস হলো।
৬ ঘণ্টা আগে
দুবাইয়ে অনুশীলন আর খেলা শারজা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। অনুশীলন আর ম্যাচ ভেন্যুতে পার্থক্য থাকলেও কন্ডিশনে নেই কোনো পার্থক্য। আরব আমিরাতের সেই কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে ভালো ক্রিকেট খেলাই লক্ষ্য অধিনায়ক লিটন দাসের।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্যাম্পে এর আগে ডাক পেয়েছিলেন ফাহামিদুল ইসলাম। তবে সৌদি আরবে কন্ডিশনিং ক্যাম্প থেকেই ফেরত দেওয়া হয়েছিল ইতালি প্রবাসী এ ফুটবলারকে। এ নিয়ে জল কম ঘোলা হয়নি দেশের ফুটবল অঙ্গনে।
১১ ঘণ্টা আগে