আন্তর্জাতিক ডেস্ক
লিবিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব মরুভূমিতে দুটি গণকবর থেকে প্রায় ৫০ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। উত্তর আফ্রিকার এই দেশ দিয়ে ইউরোপে পৌঁছানোর চেষ্টাকারী অভিবাসনপ্রত্যাশীরা ভয়াবহ এই পরিণতির শিকার হয়েছেন।
গত রোববার লিবিয়ার নিরাপত্তা অধিদপ্তর এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, প্রথম গণকবরটি পাওয়া যায় দক্ষিণ-পূর্ব শহর কুফরার একটি খামারে। গত শুক্রবার ওই গণকবর থেকে ১৯টি লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নেওয়া হয়। দ্বিতীয় গণকবরটি একই শহরের একটি অভিবাসন আটক কেন্দ্রে পাওয়া যায়, যেখানে অন্তত ৩০টি মরদেহ ছিল। এমনটাই জানিয়েছেন কুফরার নিরাপত্তা চেম্বারের প্রধান মোহাম্মদ আল-ফাদিল।
তিনি আরো বলেন, বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের বিবরণ অনুসারে ওই স্থানে প্রায় ৭০ জনকে সমাহিত করা হয়েছিল। সেসব মরদেহের সন্ধানে ওই এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছে স্থানীয় প্রশাসন।
পূর্ব ও দক্ষিণ লিবিয়ার অভিবাসী এবং শরণার্থীদের সাহায্যকারী সংস্থা আল-আবরিন জানিয়েছে, গণকবরে পাওয়া কিছু লোককে সমাহিত করার আগে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল।
আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্য থেকে ইউরোপে প্রবেশের চেষ্টাকারী অভিবাসীদের প্রধান ট্রানজিট পয়েন্ট লিবিয়া। এর আগেও আশ্রয়প্রার্থীদের মরদেহসংবলিত গণকবর আবিষ্কৃত হয়েছে এখানে। গত বছর দেশটির রাজধানী ত্রিপোলির দক্ষিণে শুয়ারিফ অঞ্চলে আরো ৬৫ অভিবাসীর গণকবর পাওয়া যায়।
লিবিয়ায় গত এক দশকের বেশি সময় ধরে অস্থিতিশীলতার সুযোগ নিয়ে মানবপাচারকারীরা দেশটির ছয়টি প্রতিবেশী দেশ— শাদ, নাইজার, সুদান, মিসর, আলজেরিয়া ও তিউনিসিয়ার সীমান্ত দিয়ে অভিবাসী ও শরণার্থীদের পাচার করে আসছে।
জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো বছরের পর বছর ধরে লিবিয়ায় আশ্রয়প্রার্থীদের ওপর জোরপূর্বক শ্রম, মারধর, ধর্ষণ এবং নির্যাতনসহ পদ্ধতিগত নির্যাতনের নথিভুক্ত বিবরণ প্রকাশ করে আসছে। বেশিরভাগ সময় মানবপাচারকারীরা অভিবাসীদের পরিবারের কাছ থেকে মুক্তিপণ আদায়ের জন্যও নির্মম নির্যাতন চালায়। এ ছাড়া যেসব অভিবাসী লিবিয়া থেকে ইউরোপ যাওয়ার চেষ্টা করার সময় লিবিয়ার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হন, তাদের রাখা হয় সরকারি আটক কেন্দ্রে। সেখানেও অত্যাচারের শিকার হন তারা।
লিবিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব মরুভূমিতে দুটি গণকবর থেকে প্রায় ৫০ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। উত্তর আফ্রিকার এই দেশ দিয়ে ইউরোপে পৌঁছানোর চেষ্টাকারী অভিবাসনপ্রত্যাশীরা ভয়াবহ এই পরিণতির শিকার হয়েছেন।
গত রোববার লিবিয়ার নিরাপত্তা অধিদপ্তর এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, প্রথম গণকবরটি পাওয়া যায় দক্ষিণ-পূর্ব শহর কুফরার একটি খামারে। গত শুক্রবার ওই গণকবর থেকে ১৯টি লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নেওয়া হয়। দ্বিতীয় গণকবরটি একই শহরের একটি অভিবাসন আটক কেন্দ্রে পাওয়া যায়, যেখানে অন্তত ৩০টি মরদেহ ছিল। এমনটাই জানিয়েছেন কুফরার নিরাপত্তা চেম্বারের প্রধান মোহাম্মদ আল-ফাদিল।
তিনি আরো বলেন, বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের বিবরণ অনুসারে ওই স্থানে প্রায় ৭০ জনকে সমাহিত করা হয়েছিল। সেসব মরদেহের সন্ধানে ওই এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছে স্থানীয় প্রশাসন।
পূর্ব ও দক্ষিণ লিবিয়ার অভিবাসী এবং শরণার্থীদের সাহায্যকারী সংস্থা আল-আবরিন জানিয়েছে, গণকবরে পাওয়া কিছু লোককে সমাহিত করার আগে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল।
আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্য থেকে ইউরোপে প্রবেশের চেষ্টাকারী অভিবাসীদের প্রধান ট্রানজিট পয়েন্ট লিবিয়া। এর আগেও আশ্রয়প্রার্থীদের মরদেহসংবলিত গণকবর আবিষ্কৃত হয়েছে এখানে। গত বছর দেশটির রাজধানী ত্রিপোলির দক্ষিণে শুয়ারিফ অঞ্চলে আরো ৬৫ অভিবাসীর গণকবর পাওয়া যায়।
লিবিয়ায় গত এক দশকের বেশি সময় ধরে অস্থিতিশীলতার সুযোগ নিয়ে মানবপাচারকারীরা দেশটির ছয়টি প্রতিবেশী দেশ— শাদ, নাইজার, সুদান, মিসর, আলজেরিয়া ও তিউনিসিয়ার সীমান্ত দিয়ে অভিবাসী ও শরণার্থীদের পাচার করে আসছে।
জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো বছরের পর বছর ধরে লিবিয়ায় আশ্রয়প্রার্থীদের ওপর জোরপূর্বক শ্রম, মারধর, ধর্ষণ এবং নির্যাতনসহ পদ্ধতিগত নির্যাতনের নথিভুক্ত বিবরণ প্রকাশ করে আসছে। বেশিরভাগ সময় মানবপাচারকারীরা অভিবাসীদের পরিবারের কাছ থেকে মুক্তিপণ আদায়ের জন্যও নির্মম নির্যাতন চালায়। এ ছাড়া যেসব অভিবাসী লিবিয়া থেকে ইউরোপ যাওয়ার চেষ্টা করার সময় লিবিয়ার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হন, তাদের রাখা হয় সরকারি আটক কেন্দ্রে। সেখানেও অত্যাচারের শিকার হন তারা।
সিরিয়ায় পাঁচ বছরের অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের জন্য অস্থায়ী সংবিধান জারি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দেশটির অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা অস্থায়ী এ সংবিধানে স্বাক্ষর করেন।
২১ ঘণ্টা আগেপানামা খাল দিয়ে আমেরিকার প্রবেশ অব্যাহত রাখতে হোয়াইট হাউসের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে দেশটির প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগন।
১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তারের নিন্দা জানাতে ম্যানহাটনের ট্রাম্প টাওয়ারে প্রতিবাদ করেন বিক্ষোভকারীরা। এ সময় সেখান থেকে প্রায় ১০০ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার তাদের আটক করা হয়। খবর সিএনএন।
১ দিন আগেসিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা সাংবিধানিক ঘোষণাপত্র সই করে পাঁচ বছরের জন্য সরকারের ভিত্তি স্থাপন করেন। এই ঘোষণাপত্র নতুন ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
১ দিন আগে