
ওমর শাহেদ

অনেক বাধা পেরিয়ে ফারজানা মোর্শেদ মিতার সেবা বুটিক শপ এখন বড় প্রতিষ্ঠান। কীভাবে তার শুরু হয়েছিল, আর আজকের অবস্থানে পৌঁছালেন কী করে—এ বিষয়ে তুলো ধরা হলো—
ফারজানা মোর্শেদ মিতার বাড়ি ফরিদপুর সদরের ২১ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ কালিবাড়ী কলেজ রোডে। তিনি এসএসসি পাস করে এইচএসসিতে ১৯৯৪ সালে ভর্তি হওয়ার পর থেকে উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। তখন তিনি নারীপক্ষ নামের একটি এনজিওতে চাকরি নেন।

২০১৫ সালের মার্চে পারিবারিকভাবে তার বিয়ে হয়। মিতা মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে, বিয়েও করেছেন মধ্যবিত্ত পরিবারের এক ছেলেকে। তবে বিয়ের আগে থেকে তার স্বামী সৌদি আরব প্রবাসী। মিতার বাবার পরিবারে তারা সাত ভাইবোন। ভাইটি সবার ছোট ও উপার্জনশীল। বোনদের বিয়ে হয়ে গেছে। তিনি চিন্তা করেছিলেন, যেহেতু বড় ভাই নেই, তাই তাকে বাবা-মা ও ভাইয়ের পাশে দাঁড়াতে হবে। এই চিন্তা থেকে তিনি এনজিওতে চাকরি শুরু করেন। চাকরির শুরু থেকে অনেক অসহায় অবহেলিত নারীর সঙ্গে তার পরিচয় হয় এবং তাদের জীবনসংগ্রামের কথা তিনি জানতে পারেন। তখন থেকে তার মনের মধ্যে ছিলÑতিনি এই অসহায় নারীদের পাশে দাঁড়াবেন। তাদের নিয়ে কাজ করবেন।
এরপর মিতা ব্লক, বাটিকের কোর্স করেন। তার বাবা তাকে কিছু টাকা দেন। তিনিও তার বেতনের টাকা মিলিয়ে কিছু টাকা সঞ্চয় করলেন। এরপর আরো দুই মেয়ে নিয়ে মিতা উদ্যোক্তা হিসেবে যাত্রা শুরু করলেন ১৯৯৯ সালে বাবার বাসায়। এর আগে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে ব্লক-বাটিকের একটি প্রশিক্ষণ নেন। ব্যবসার পাশাপাশি তিনি চাকরিটিও রাখলেন। এরপর মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর থেকে রেজিস্ট্রেশন করেন। তিনি ও তার প্রতিষ্ঠান যুব উন্নয়নের তালিকাভুক্ত হয়। শুরুর দিকে অনেক কষ্ট হয়েছে তার কাজ করতে, সামাজিক অনেক বাধা পেরুতে হয়েছে। মেয়ে হয়ে ব্যবসা করার বিষয়টি সমাজের অনেকের কাছে খুবই বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। তাদের কাছে এটি অসামাজিক বিষয় বলেও প্রতীয়মান হয়। তারপরও সব বাধা উপেক্ষা করে আস্তে আস্তে তিনি ব্যবসায় সাফল্যের মুখ দেখেছিলেন।
শুরুতে তিনি ব্লকের ওড়না, বিছানার চাদর, থ্রিপিস ও শিশুদের পোশাক তৈরি করতেন। তারপর শুরু করলেন শাড়ি, নকশিকাঁথা, পোশাকে কারচুপির কাজ, পাটের ব্যাগসহ নানা পণ্যের কাজ। আরো তৈরি করতে শুরু করেন নানা ধরনের শোপিস, পুতুল, মোবাইল স্ট্যান্ড, বিউটি বক্স ইত্যাদি। কিন্তু যখনই মিতা একটু সফলতার মুখ দেখেন, তখনই কিছু ভূমিদস্যু তার পিছু নিল। তাকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করে এবং প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে তারা। জায়গাটি তাদের দরকার। এখানে মিতাকে তারা ব্যবসা করতে দেবে না। জায়গাটি কেনার আগে মিতার ব্যাংকের ও এনজিওর ঋণ ছিল। প্রভাবশালীরা এসে মিতার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে তালা ঝুলিয়ে দিল। তিনি এরপর আদালতের দ্বারস্থ হলেন। এত কিছুর পরেও তিনি হতাশ হলেন না।
অনেক কষ্ট করে ব্যাংক ও এনজিওর ঋণ পরিশোধ করলেন। এত সমস্যার দরুন তিনি দিশাহারা হয়ে পড়লেন। এত লোকের চাপে মনোবল হারিয়ে যেন মরণাপন্ন হয়ে পড়েন। নিজের সব কর্মচারীকে অব্যাহতি দিয়ে দেন। তার প্রতিষ্ঠান চালানোর আর ক্ষমতা নেই। কেননা চারদিকে কেবল হতাশা। তারপরও হাল ছাড়েননি মিতা। নিজের মতো করে উঠে দাঁড়াতে চেষ্টা করেন। কাজের শুরুতে ছুটে যান তার পুরোনো সব সহকর্মীর কাছে, যারা তার ব্যবসা দাঁড় করতে শ্রম দিয়েছেন। তারা সবাই তার দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। তবে এই অশান্ত সময়ে তার হাতে কোনো টাকা নেই। সাহায্য যিনি করতেন, সে বাবাও আর নেই। তাকে ফেলে রেখে বাবা অন্যলোকে যাত্রা করেছেন। ছোট ভাইটি তখনো অনেক ছোট। মা ও ভাইটি তার ওপর নির্ভরশীল। যেহেতু তার ব্যবসার স্থানটি ছিল, সেখানে দুটি মেশিনের ব্যবস্থা করে তারা দিনরাত পরিশ্রম করতে লাগলেন।

মিতা বাজারে বাজারে ঘুরে ক্রেতা জোগাড় করেছেন। তার স্বামী ও পরিবারের অন্যরা তাকে সাহায্য না করায় শ্রম অনেক বেশি দিতে হয়েছে। অনেক বাধা ও ঝামেলাও পোহাতে হয়েছে। তার কিছু গহনা ছিল, সেগুলো বন্ধক রেখে ব্যবসার পুঁজি জোগাড় করেছেন। করোনাভাইরাসের আক্রমণের সময় সমাজসেবার একটি প্রোগ্রামে গ্রামে গিয়ে মেয়েদের কাজের প্রশিক্ষণ দিয়ে কাজ করার উপযোগী হিসেবে তৈরি করেছেন। এছাড়া এখন পর্যন্ত এক হাজারের বেশি নারী ও পুরুষকে উদ্যোক্তা হওয়ার প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। এখনো তাদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলমান আছে। তিনিও ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। পাঁচ বছরের মধ্যে নিজস্ব জায়গা কেনেন মিতা। লোকবলও বাড়ালেন। প্রতিষ্ঠান তৈরি করলেন। বাড়ি করলেন। তিনি এখন একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে গর্বিত।
এখন তার ব্যবসার অবস্থা ভালো। নানা ধরনের পণ্য ও পোশাক তৈরি করছেন। আলাদা করে পাটপণ্যের কথা বললেন। পাটপণ্যের চাহিদা প্রচুর দেশে ও দেশের বাইরে। স্থানীয় বাজার ঢাকা ও সিলেটে ভালো বিক্রি হয়। এখন তার প্রতিষ্ঠানের ভেতরে ৪০ জনের বেশি কারিগর কাজ করছেন। এই কারখানার কারিগররা সকাল ৯টায় আসেন, সন্ধ্যা ৭টায় তাদের ছুটি হয়। তারা দুপুরে এক ঘণ্টা কাজের বিরতি পান। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ বাধ্যতামূলক করেছেন মুসলিম কারিগরদের জন্য। আর বাইরে ৩৫০ জনের মতো নারী চুক্তিভিত্তিতে কাজ করছেন। তার প্রতিষ্ঠিত এই সেবা বুটিক শপকে আরো বড় ও বিস্তৃত আকার দেওয়ার জন্য কাজ করে চলেছেন। ব্যবসার পাশাপাশি নারীপক্ষ, ফরিদপুরে তিনি দুর্বার নেটওয়ার্কে কাজ করেন। সেখানে তারা নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ, বাল্যবিয়ে রোধ ও যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কাজ করেন।

অনেক বাধা পেরিয়ে ফারজানা মোর্শেদ মিতার সেবা বুটিক শপ এখন বড় প্রতিষ্ঠান। কীভাবে তার শুরু হয়েছিল, আর আজকের অবস্থানে পৌঁছালেন কী করে—এ বিষয়ে তুলো ধরা হলো—
ফারজানা মোর্শেদ মিতার বাড়ি ফরিদপুর সদরের ২১ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ কালিবাড়ী কলেজ রোডে। তিনি এসএসসি পাস করে এইচএসসিতে ১৯৯৪ সালে ভর্তি হওয়ার পর থেকে উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। তখন তিনি নারীপক্ষ নামের একটি এনজিওতে চাকরি নেন।

২০১৫ সালের মার্চে পারিবারিকভাবে তার বিয়ে হয়। মিতা মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে, বিয়েও করেছেন মধ্যবিত্ত পরিবারের এক ছেলেকে। তবে বিয়ের আগে থেকে তার স্বামী সৌদি আরব প্রবাসী। মিতার বাবার পরিবারে তারা সাত ভাইবোন। ভাইটি সবার ছোট ও উপার্জনশীল। বোনদের বিয়ে হয়ে গেছে। তিনি চিন্তা করেছিলেন, যেহেতু বড় ভাই নেই, তাই তাকে বাবা-মা ও ভাইয়ের পাশে দাঁড়াতে হবে। এই চিন্তা থেকে তিনি এনজিওতে চাকরি শুরু করেন। চাকরির শুরু থেকে অনেক অসহায় অবহেলিত নারীর সঙ্গে তার পরিচয় হয় এবং তাদের জীবনসংগ্রামের কথা তিনি জানতে পারেন। তখন থেকে তার মনের মধ্যে ছিলÑতিনি এই অসহায় নারীদের পাশে দাঁড়াবেন। তাদের নিয়ে কাজ করবেন।
এরপর মিতা ব্লক, বাটিকের কোর্স করেন। তার বাবা তাকে কিছু টাকা দেন। তিনিও তার বেতনের টাকা মিলিয়ে কিছু টাকা সঞ্চয় করলেন। এরপর আরো দুই মেয়ে নিয়ে মিতা উদ্যোক্তা হিসেবে যাত্রা শুরু করলেন ১৯৯৯ সালে বাবার বাসায়। এর আগে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে ব্লক-বাটিকের একটি প্রশিক্ষণ নেন। ব্যবসার পাশাপাশি তিনি চাকরিটিও রাখলেন। এরপর মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর থেকে রেজিস্ট্রেশন করেন। তিনি ও তার প্রতিষ্ঠান যুব উন্নয়নের তালিকাভুক্ত হয়। শুরুর দিকে অনেক কষ্ট হয়েছে তার কাজ করতে, সামাজিক অনেক বাধা পেরুতে হয়েছে। মেয়ে হয়ে ব্যবসা করার বিষয়টি সমাজের অনেকের কাছে খুবই বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। তাদের কাছে এটি অসামাজিক বিষয় বলেও প্রতীয়মান হয়। তারপরও সব বাধা উপেক্ষা করে আস্তে আস্তে তিনি ব্যবসায় সাফল্যের মুখ দেখেছিলেন।
শুরুতে তিনি ব্লকের ওড়না, বিছানার চাদর, থ্রিপিস ও শিশুদের পোশাক তৈরি করতেন। তারপর শুরু করলেন শাড়ি, নকশিকাঁথা, পোশাকে কারচুপির কাজ, পাটের ব্যাগসহ নানা পণ্যের কাজ। আরো তৈরি করতে শুরু করেন নানা ধরনের শোপিস, পুতুল, মোবাইল স্ট্যান্ড, বিউটি বক্স ইত্যাদি। কিন্তু যখনই মিতা একটু সফলতার মুখ দেখেন, তখনই কিছু ভূমিদস্যু তার পিছু নিল। তাকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করে এবং প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে তারা। জায়গাটি তাদের দরকার। এখানে মিতাকে তারা ব্যবসা করতে দেবে না। জায়গাটি কেনার আগে মিতার ব্যাংকের ও এনজিওর ঋণ ছিল। প্রভাবশালীরা এসে মিতার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে তালা ঝুলিয়ে দিল। তিনি এরপর আদালতের দ্বারস্থ হলেন। এত কিছুর পরেও তিনি হতাশ হলেন না।
অনেক কষ্ট করে ব্যাংক ও এনজিওর ঋণ পরিশোধ করলেন। এত সমস্যার দরুন তিনি দিশাহারা হয়ে পড়লেন। এত লোকের চাপে মনোবল হারিয়ে যেন মরণাপন্ন হয়ে পড়েন। নিজের সব কর্মচারীকে অব্যাহতি দিয়ে দেন। তার প্রতিষ্ঠান চালানোর আর ক্ষমতা নেই। কেননা চারদিকে কেবল হতাশা। তারপরও হাল ছাড়েননি মিতা। নিজের মতো করে উঠে দাঁড়াতে চেষ্টা করেন। কাজের শুরুতে ছুটে যান তার পুরোনো সব সহকর্মীর কাছে, যারা তার ব্যবসা দাঁড় করতে শ্রম দিয়েছেন। তারা সবাই তার দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। তবে এই অশান্ত সময়ে তার হাতে কোনো টাকা নেই। সাহায্য যিনি করতেন, সে বাবাও আর নেই। তাকে ফেলে রেখে বাবা অন্যলোকে যাত্রা করেছেন। ছোট ভাইটি তখনো অনেক ছোট। মা ও ভাইটি তার ওপর নির্ভরশীল। যেহেতু তার ব্যবসার স্থানটি ছিল, সেখানে দুটি মেশিনের ব্যবস্থা করে তারা দিনরাত পরিশ্রম করতে লাগলেন।

মিতা বাজারে বাজারে ঘুরে ক্রেতা জোগাড় করেছেন। তার স্বামী ও পরিবারের অন্যরা তাকে সাহায্য না করায় শ্রম অনেক বেশি দিতে হয়েছে। অনেক বাধা ও ঝামেলাও পোহাতে হয়েছে। তার কিছু গহনা ছিল, সেগুলো বন্ধক রেখে ব্যবসার পুঁজি জোগাড় করেছেন। করোনাভাইরাসের আক্রমণের সময় সমাজসেবার একটি প্রোগ্রামে গ্রামে গিয়ে মেয়েদের কাজের প্রশিক্ষণ দিয়ে কাজ করার উপযোগী হিসেবে তৈরি করেছেন। এছাড়া এখন পর্যন্ত এক হাজারের বেশি নারী ও পুরুষকে উদ্যোক্তা হওয়ার প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। এখনো তাদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলমান আছে। তিনিও ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। পাঁচ বছরের মধ্যে নিজস্ব জায়গা কেনেন মিতা। লোকবলও বাড়ালেন। প্রতিষ্ঠান তৈরি করলেন। বাড়ি করলেন। তিনি এখন একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে গর্বিত।
এখন তার ব্যবসার অবস্থা ভালো। নানা ধরনের পণ্য ও পোশাক তৈরি করছেন। আলাদা করে পাটপণ্যের কথা বললেন। পাটপণ্যের চাহিদা প্রচুর দেশে ও দেশের বাইরে। স্থানীয় বাজার ঢাকা ও সিলেটে ভালো বিক্রি হয়। এখন তার প্রতিষ্ঠানের ভেতরে ৪০ জনের বেশি কারিগর কাজ করছেন। এই কারখানার কারিগররা সকাল ৯টায় আসেন, সন্ধ্যা ৭টায় তাদের ছুটি হয়। তারা দুপুরে এক ঘণ্টা কাজের বিরতি পান। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ বাধ্যতামূলক করেছেন মুসলিম কারিগরদের জন্য। আর বাইরে ৩৫০ জনের মতো নারী চুক্তিভিত্তিতে কাজ করছেন। তার প্রতিষ্ঠিত এই সেবা বুটিক শপকে আরো বড় ও বিস্তৃত আকার দেওয়ার জন্য কাজ করে চলেছেন। ব্যবসার পাশাপাশি নারীপক্ষ, ফরিদপুরে তিনি দুর্বার নেটওয়ার্কে কাজ করেন। সেখানে তারা নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ, বাল্যবিয়ে রোধ ও যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কাজ করেন।

দেশজুড়ে চলমান সহিংসতা, গাজীপুরে মসজিদের ইমাম অপহরণ ও ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে এবং অভিযুক্তদের দ্রুত বিচার এবং বাংলাদেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা।
৬ ঘণ্টা আগে
লাগাতার ধর্ষণ-নিপীড়ন,উগ্র হিন্দুত্ববাদী অতৎপরতা ও টঙ্গীতে মসজিদের খতিবকে অপহরণের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় বটতলায় এসে শেষ হয়।
৮ ঘণ্টা আগে
শব্দ, আলো, গন্ধ, বাতাসের চাপের তারতম্য অথবা কিছু খাবার খেলে মাইগ্রেনের সমস্যা দেখা দেয়। এ সমস্যা একবার শুরু হলে তা নিয়ন্ত্রণে আনা কঠিন হয়ে পড়ে। অনেক সময় ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত মাথাব্যথা থাকতে পারে, আবার কিছুদিনের মধ্যেই তা ফিরে আসে।
৮ ঘণ্টা আগে
অগ্নিকাণ্ড এখন প্রায় দৈনন্দিন খবর হয়ে দাঁড়িয়েছে। বেশিরভাগ সময় অসতর্কতা, সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ না থাকা বা নিরাপত্তা ব্যবস্থার অভাবে আগুন লাগে। এতে মানুষের প্রাণহানি হয় এবং সম্পদেরও বড় ক্ষতি হয়। তবে কিছু সচেতনতা ও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করলে আগুন লাগা অনেকাংশে প্রতিরোধ করা সম্ভব।
৯ ঘণ্টা আগে