পোস্টে আব্দুল কাদের

আমার দেশ অনলাইন

নির্বাচনে ২০টি সিটের জন্য বিএনপির কাছে ধরনা দিচ্ছে, অথচ বাইরে গলাবাজি করছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সাবেক ভিপি প্রার্থী আব্দুল কাদের।
মঙ্গলবার নিজের ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
পোস্টে আব্দুল কাদের বলেন, একটা দলের নেতারা দিনের বেলায় হাঁক-ডাক ছাড়ে, দিনভর বিএনপিরে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে; আর রাতের বেলায় বিএনপির নেতাদের বাসায় গিয়ে ধরনা দেয়! মিডিয়ায় গলাবাজি করা আপসহীন ঐ নেতা এবং তার ইমাম সাহেব গত পনেরো দিনে বিশটা সিটের জন্য বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন সাহেবের বাসায় তিনবার মিটিং করেছেন, মির্জা ফখরুল ইসলামের বাসায় ধরনা দিয়েছেন এখন পর্যন্ত একবার!
তিনি বলেন, আসন সমঝোতায় ব্যাটার ন্যাগোসিয়েশানের কৌশল হিসেবে এমন উলটাপালটা বক্তব্য দিচ্ছেন—তথাকথিত আপসহীন নেতা। আত্মতৃপ্তির ঢেকুর তুলতে তুলতে এই নেতা আবার সেটা বলেও বেড়াচ্ছেন। অথচ গণ-অভ্যুত্থানের পরের চিত্র কেমন ছিল! পুরানা রাজনৈতিক দলগুলা তরুণদের কাছে আসবে, তরুণ থাকবে ড্রাইভিং সিটে। কিন্তু খোদ ইমামরা গিয়ে বসে থাকেন বিশটা সিটের জন্য! আসন ভাগানোর কৌশল হিসেবে মিডিয়ায় গালি-গালাজ করে বেড়ান; বাসায় গিয়ে বসে থাকেন; তবুও আসন মিলে না! হা হা হা...
আব্দুল কাদের বলেন, বন্ধু বন্ধু বলে একদিকে ব্ল্যাকমেইল করে; অন্যদিকে মাইনাস করে। গুটিকয়েক মানুষের মধ্যে দল কুক্ষিগত করে। মনোভাব এমন যে, নিজের আসনসহ চাহিত আসন নিশ্চিত হইলে তথাকথিত আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হইতে সমস্যা নাই। কিন্তু তাদের মাইনাস আর অপরাজনীতির শিকার কেউ স্বাধীনভাবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে চাইলেই তাদেরকে লাল টুকটুকে স্বপ্ন বিক্রির অপবাদ দেওয়া হবে। যেই ২০ জনের জন্য সিট চাওয়া হয়েছে সেই তালিকাটা এখন আর দিলাম না। দলের ক্ষমতা কুক্ষিগত, মাইনাসের রাজনীতি আর কোরামবাজির বাজে অবস্থা দেখলে দলের বাকিদেরও ঘুম ভাঙবে।


নির্বাচনে ২০টি সিটের জন্য বিএনপির কাছে ধরনা দিচ্ছে, অথচ বাইরে গলাবাজি করছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সাবেক ভিপি প্রার্থী আব্দুল কাদের।
মঙ্গলবার নিজের ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
পোস্টে আব্দুল কাদের বলেন, একটা দলের নেতারা দিনের বেলায় হাঁক-ডাক ছাড়ে, দিনভর বিএনপিরে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে; আর রাতের বেলায় বিএনপির নেতাদের বাসায় গিয়ে ধরনা দেয়! মিডিয়ায় গলাবাজি করা আপসহীন ঐ নেতা এবং তার ইমাম সাহেব গত পনেরো দিনে বিশটা সিটের জন্য বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন সাহেবের বাসায় তিনবার মিটিং করেছেন, মির্জা ফখরুল ইসলামের বাসায় ধরনা দিয়েছেন এখন পর্যন্ত একবার!
তিনি বলেন, আসন সমঝোতায় ব্যাটার ন্যাগোসিয়েশানের কৌশল হিসেবে এমন উলটাপালটা বক্তব্য দিচ্ছেন—তথাকথিত আপসহীন নেতা। আত্মতৃপ্তির ঢেকুর তুলতে তুলতে এই নেতা আবার সেটা বলেও বেড়াচ্ছেন। অথচ গণ-অভ্যুত্থানের পরের চিত্র কেমন ছিল! পুরানা রাজনৈতিক দলগুলা তরুণদের কাছে আসবে, তরুণ থাকবে ড্রাইভিং সিটে। কিন্তু খোদ ইমামরা গিয়ে বসে থাকেন বিশটা সিটের জন্য! আসন ভাগানোর কৌশল হিসেবে মিডিয়ায় গালি-গালাজ করে বেড়ান; বাসায় গিয়ে বসে থাকেন; তবুও আসন মিলে না! হা হা হা...
আব্দুল কাদের বলেন, বন্ধু বন্ধু বলে একদিকে ব্ল্যাকমেইল করে; অন্যদিকে মাইনাস করে। গুটিকয়েক মানুষের মধ্যে দল কুক্ষিগত করে। মনোভাব এমন যে, নিজের আসনসহ চাহিত আসন নিশ্চিত হইলে তথাকথিত আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হইতে সমস্যা নাই। কিন্তু তাদের মাইনাস আর অপরাজনীতির শিকার কেউ স্বাধীনভাবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে চাইলেই তাদেরকে লাল টুকটুকে স্বপ্ন বিক্রির অপবাদ দেওয়া হবে। যেই ২০ জনের জন্য সিট চাওয়া হয়েছে সেই তালিকাটা এখন আর দিলাম না। দলের ক্ষমতা কুক্ষিগত, মাইনাসের রাজনীতি আর কোরামবাজির বাজে অবস্থা দেখলে দলের বাকিদেরও ঘুম ভাঙবে।


সংবিধান অনুযায়ী গণভোট না হলে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে ২০২৯ সালে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। তিনি বলেন, সংবিধান অনুযায়ী গণভোট ছাড়া আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে না।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া ২৬ সালে কোনো নির্বাচন হবে না। মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলনসহ আট দলের ডাকা সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগে
হামলা-নির্যাতন, আর্থিক অনিয়ম ও চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানের মনোনয়ন বাতিলের দাবি করেছেন একই আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী ও সাবেক ছাত্রদল নেতা আবদুর রহিম মোল্লা।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপি মহাসচিব বলেন, নির্বাচন যদি আর পিছিয়ে দেওয়া হয়, তবে বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হবে। সংস্কারের বিষয়ে যে বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি, তার বাইরে কিছু জোর করে চাপিয়ে দিলে এর সমস্ত দায় সরকারকেই নিতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে