প্রতিনিধি, ঢাবি
ফ্যাসিবাদ, আধিপত্যবাদ, ধর্মবিদ্বেষ ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রেরণা, প্রতিজ্ঞা ও ঐক্য সংরক্ষণের লক্ষ্যে আত্মপ্রকাশ করেছে ‘ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ বা আপ বাংলাদেশ’। সব সংগঠকের মতামতের ভিত্তিতে নতুন এই রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মটির আহ্বায়ক হয়েছেন আলী আহসান জুনায়েদ, সদস্য সচিব আরেফিন মোহাম্মদ হিযুবল্লাহ, প্রধান সমন্বয়কারী রাফে সালমান রিফাত, প্রধান সংগঠক নাঈম আহমদ ও মুখপাত্র শাহরিন সুলতানা ইরাসহ ৮২ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
শুক্রবার বিকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শহীদ ওসমান পাটওয়ারীর বাবা আব্দুর রহমান আনিষ্ঠানিকভাবে আপ বাংলাদেশের শীর্ষ নেতৃত্বের নাম ঘোষণা করেন। এ সময় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার আমাদের সাথে টিটকারি করতেছে। খুনিরা চোখের সামনে দিয়ে পালায়ে যাচ্ছে। নয় মাস অতিবাহিত হলেও খুনীরা এদেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে বেড়াচ্ছে। সকল শহীদ পরিবারের পক্ষ থেকে আমাদের একটাই দাবি, আ. লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হোক।
সংগঠনের পক্ষে ৮২ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করেন আহ্বায়ক আলী আহসান জুনায়েদ। তিনি বলেন, জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করাই হবে আপ বাংলাদেশের প্রধান উদ্দেশ্য। ১৯৪৭-১৯৭১-২০২৪-এর বিপ্লবকে ধারণ করে বাংলাদেশের বিদ্যমান রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন, সমাজের সর্বস্তরে যোগ্য ও নৈতিক নেতৃত্বের প্রতিষ্ঠা, সামাজিক সুবিচার ও মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠাকরণ ও ধর্মীয় বিশ্বাস ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সামাজিক চুক্তির পুনর্বহালের মাধ্যমে বৈষম্যহীন-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠন করা- এই ভিশনকে সামনে নিয়ে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ প্ল্যাটফর্মটি।
প্ল্যাটফর্মটির মিশন উল্লেখ করে আলী আহসান জুনায়েদ বলেন, পিলখানা, শাপলা ও জুলাই গণহত্যার মতো ভয়াবহ অপরাধের বিচার, ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধকরণ, পাচারকৃত হাজার হাজার কোটি টাকা দেশে ফিরিয়ে আনা এবং জুলাইয়ের আহত যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারকে আর্থ-সামাজিকভাবে স্বাবলম্বী করে তোলার দাবীতে জনমত ও রাজনৈতিক আন্দোলন গড়ে তোলাকে গ্রহণ করেছে এটি।
এ সময় তিনি আ. লীগ নিষিদ্ধ ও গণহত্যাকারীদের বিচার, জুলাই শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, বাঙালি মুসলমানদের সংস্কৃতি পূর্ণজীবিত করা, সকল ধর্ষণ মামলার দ্রুত বিচার, সীমান্ত সুরক্ষাসহ মোট ১৫টি কাজের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল রাজনৈতিক দল ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানকেন্দ্রিক সকল প্ল্যাটফর্মের সাথে সমন্বয় করে জুলাই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে জনমত গঠন ও রাজনৈতিক আন্দোলন চলমান রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানটিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক বিশ্লেষক, সমাজকর্মী, গবেষক, পিলখানার শহীদ পরিবারবৃন্দ, জুলাইয়ের শহীদ ওয়াসিমের বাবা শফিউল আলমসহ শহীদ পরিবারের সদস্যবৃন্দ, আহত যোদ্ধা ও তরুণ প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। এদিন ১৫টি কাজের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল রাজনৈতিক দল ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানকেন্দ্রিক সকল প্ল্যাটফর্মের সাথে সমন্বয় করে জুলাই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে জনমত গঠন ও রাজনৈতিক আন্দোলন চলমান রাখার কথা জানায় আপ বাংলাদেশ।
আপ বাংলাদেশের ৮২ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যরা হলেন— মোহাম্মদ রিদওয়ান হাসান, আব্দুল আলিম, মোঃ জসিম উদ্দিন, জাহিদুর রহমান, রবিউল করিম, মুরাদ হোসেন, সাজ্জাদ হোসেন, ফায়াজ শাহেদ, কাজী সালমান, আল মাহমুদ, দিলারা খানম, সুলতান মারুফ তালহা, আবরার হামিম, জাহিদ হাসান, মাসুদ রানা, আসমা উল হুসনা, ফারজানা আক্তার, আহম্মদ করিম চৌধুরী, আব্দুল আজিজ ভূঁইয়া, নজরুল ইসলাম, উমার রাজী আল ফারূক, ফারহা জাবীন লিরা, কাজী আহনাফ তাহমিদ, বখতিয়ার মুজাহিদ সিয়াম, আলী আম্মার মুয়াজ, আহছান উল্লাহ, শাহারিন সুলতানা ইরা, তৌসিব মাহমুদ সোহান, মোঃ রায়হানুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম সুজন, আবদুল কাইয়ূম সৌরভ, মুহাম্মদ আল আমিন রিফাত, বদরে আলম শাহীন, মুয়াজ বিন মাহমুদ, ফারহানা শারমিন শুচি, মাসুমা বিল্লাহ (সাবিহা), মুত্তাকী বিন মুনির, মীর ছিবগাতুল্লাহ তকি, মো. দ্বীন ইসলাম, অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ পাটোয়ারী, জি এম ফারুক, মোঃ মোশারফ হোসাইন, অ্যাডভোকেট সাদ্দাম হোসাইন, এম. ওয়ালি উল্লাহ, রাহাত বিন সায়েফ, সাদাব মুবতাসিম প্রান্তিক, তামজীদুল ইসলাম, আরাফাত ই রাব্বি প্রিন্স, রিজওয়ানুল বারী, সরোজ মেহেদী, দেলোয়ার হাসান শিশির, নাঈমুর রহমান দুর্জয়, জায়েদ হাসনাইন, তানভীর আজম, নাহিদা মুসাররাত, শেখ স্বপ্নীল হক আদিবা, আব্দুল্লাহ নাসের, মো: সুয়াইব হাসান, মো: তানভীর আহমেদ, আনিছুর রহমান, হাসান মাহমুদ, মোঃ শাহজালাল, জেরিন তাহসীন, আল ইমরান সুজন, মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, কাউসার আলম, সিরাজুম মনিরা, বোরহান উদ্দিন নোমান, মিনহাজুর রহমান রেজবী, আব্দুল্লাহ আল মিনহাজ, মোস্তফা মাহাথির,সাইফুল্লাহ আল গালিব, মাহমুদুল হাসান বাহার (প্রিয়ত), মিসবাহুর রহমান (আসিম), মহিউদ্দিন হাসান, সাইদুল ইসলাম, নোমান আব্দুল্লাহ, মোহাম্মদ ইমাম উদ্দিন রিয়াদ।
ফ্যাসিবাদ, আধিপত্যবাদ, ধর্মবিদ্বেষ ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রেরণা, প্রতিজ্ঞা ও ঐক্য সংরক্ষণের লক্ষ্যে আত্মপ্রকাশ করেছে ‘ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ বা আপ বাংলাদেশ’। সব সংগঠকের মতামতের ভিত্তিতে নতুন এই রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মটির আহ্বায়ক হয়েছেন আলী আহসান জুনায়েদ, সদস্য সচিব আরেফিন মোহাম্মদ হিযুবল্লাহ, প্রধান সমন্বয়কারী রাফে সালমান রিফাত, প্রধান সংগঠক নাঈম আহমদ ও মুখপাত্র শাহরিন সুলতানা ইরাসহ ৮২ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
শুক্রবার বিকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শহীদ ওসমান পাটওয়ারীর বাবা আব্দুর রহমান আনিষ্ঠানিকভাবে আপ বাংলাদেশের শীর্ষ নেতৃত্বের নাম ঘোষণা করেন। এ সময় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার আমাদের সাথে টিটকারি করতেছে। খুনিরা চোখের সামনে দিয়ে পালায়ে যাচ্ছে। নয় মাস অতিবাহিত হলেও খুনীরা এদেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে বেড়াচ্ছে। সকল শহীদ পরিবারের পক্ষ থেকে আমাদের একটাই দাবি, আ. লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হোক।
সংগঠনের পক্ষে ৮২ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করেন আহ্বায়ক আলী আহসান জুনায়েদ। তিনি বলেন, জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করাই হবে আপ বাংলাদেশের প্রধান উদ্দেশ্য। ১৯৪৭-১৯৭১-২০২৪-এর বিপ্লবকে ধারণ করে বাংলাদেশের বিদ্যমান রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন, সমাজের সর্বস্তরে যোগ্য ও নৈতিক নেতৃত্বের প্রতিষ্ঠা, সামাজিক সুবিচার ও মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠাকরণ ও ধর্মীয় বিশ্বাস ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সামাজিক চুক্তির পুনর্বহালের মাধ্যমে বৈষম্যহীন-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠন করা- এই ভিশনকে সামনে নিয়ে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ প্ল্যাটফর্মটি।
প্ল্যাটফর্মটির মিশন উল্লেখ করে আলী আহসান জুনায়েদ বলেন, পিলখানা, শাপলা ও জুলাই গণহত্যার মতো ভয়াবহ অপরাধের বিচার, ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধকরণ, পাচারকৃত হাজার হাজার কোটি টাকা দেশে ফিরিয়ে আনা এবং জুলাইয়ের আহত যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারকে আর্থ-সামাজিকভাবে স্বাবলম্বী করে তোলার দাবীতে জনমত ও রাজনৈতিক আন্দোলন গড়ে তোলাকে গ্রহণ করেছে এটি।
এ সময় তিনি আ. লীগ নিষিদ্ধ ও গণহত্যাকারীদের বিচার, জুলাই শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, বাঙালি মুসলমানদের সংস্কৃতি পূর্ণজীবিত করা, সকল ধর্ষণ মামলার দ্রুত বিচার, সীমান্ত সুরক্ষাসহ মোট ১৫টি কাজের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল রাজনৈতিক দল ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানকেন্দ্রিক সকল প্ল্যাটফর্মের সাথে সমন্বয় করে জুলাই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে জনমত গঠন ও রাজনৈতিক আন্দোলন চলমান রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানটিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক বিশ্লেষক, সমাজকর্মী, গবেষক, পিলখানার শহীদ পরিবারবৃন্দ, জুলাইয়ের শহীদ ওয়াসিমের বাবা শফিউল আলমসহ শহীদ পরিবারের সদস্যবৃন্দ, আহত যোদ্ধা ও তরুণ প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। এদিন ১৫টি কাজের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল রাজনৈতিক দল ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানকেন্দ্রিক সকল প্ল্যাটফর্মের সাথে সমন্বয় করে জুলাই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে জনমত গঠন ও রাজনৈতিক আন্দোলন চলমান রাখার কথা জানায় আপ বাংলাদেশ।
আপ বাংলাদেশের ৮২ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যরা হলেন— মোহাম্মদ রিদওয়ান হাসান, আব্দুল আলিম, মোঃ জসিম উদ্দিন, জাহিদুর রহমান, রবিউল করিম, মুরাদ হোসেন, সাজ্জাদ হোসেন, ফায়াজ শাহেদ, কাজী সালমান, আল মাহমুদ, দিলারা খানম, সুলতান মারুফ তালহা, আবরার হামিম, জাহিদ হাসান, মাসুদ রানা, আসমা উল হুসনা, ফারজানা আক্তার, আহম্মদ করিম চৌধুরী, আব্দুল আজিজ ভূঁইয়া, নজরুল ইসলাম, উমার রাজী আল ফারূক, ফারহা জাবীন লিরা, কাজী আহনাফ তাহমিদ, বখতিয়ার মুজাহিদ সিয়াম, আলী আম্মার মুয়াজ, আহছান উল্লাহ, শাহারিন সুলতানা ইরা, তৌসিব মাহমুদ সোহান, মোঃ রায়হানুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম সুজন, আবদুল কাইয়ূম সৌরভ, মুহাম্মদ আল আমিন রিফাত, বদরে আলম শাহীন, মুয়াজ বিন মাহমুদ, ফারহানা শারমিন শুচি, মাসুমা বিল্লাহ (সাবিহা), মুত্তাকী বিন মুনির, মীর ছিবগাতুল্লাহ তকি, মো. দ্বীন ইসলাম, অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ পাটোয়ারী, জি এম ফারুক, মোঃ মোশারফ হোসাইন, অ্যাডভোকেট সাদ্দাম হোসাইন, এম. ওয়ালি উল্লাহ, রাহাত বিন সায়েফ, সাদাব মুবতাসিম প্রান্তিক, তামজীদুল ইসলাম, আরাফাত ই রাব্বি প্রিন্স, রিজওয়ানুল বারী, সরোজ মেহেদী, দেলোয়ার হাসান শিশির, নাঈমুর রহমান দুর্জয়, জায়েদ হাসনাইন, তানভীর আজম, নাহিদা মুসাররাত, শেখ স্বপ্নীল হক আদিবা, আব্দুল্লাহ নাসের, মো: সুয়াইব হাসান, মো: তানভীর আহমেদ, আনিছুর রহমান, হাসান মাহমুদ, মোঃ শাহজালাল, জেরিন তাহসীন, আল ইমরান সুজন, মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, কাউসার আলম, সিরাজুম মনিরা, বোরহান উদ্দিন নোমান, মিনহাজুর রহমান রেজবী, আব্দুল্লাহ আল মিনহাজ, মোস্তফা মাহাথির,সাইফুল্লাহ আল গালিব, মাহমুদুল হাসান বাহার (প্রিয়ত), মিসবাহুর রহমান (আসিম), মহিউদ্দিন হাসান, সাইদুল ইসলাম, নোমান আব্দুল্লাহ, মোহাম্মদ ইমাম উদ্দিন রিয়াদ।
দেশের আলেম-ওলামা ও তৌহিদি জনতা সম্পর্কে বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানের অবমাননাকর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পেশাজীবী মহিলা ফোরামের সহকারী সেক্রেটারি সমাজকর্মী উম্মে খালেদা জাহান বলেন, নারী-পুরুষ মিলিয়েই সভ্যতা। আল্লাহ নারী-পুরুষকে জোড়া-জোড়ায় সৃষ্টি করেছেন। রাসূল (সা.) এমন সমাজ গঠন করেছেন, সেই সমাজে নারীরা ছিল নিরাপদ ও সম্মানিত।
১৩ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন,জীববৈচিত্র ও পরিবেশগত মানকে বিবেচনা না করে এবং প্রাকৃতিক ও মানবিক বিপর্যয়ের সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের মতামতকে অগ্রাহ্য করে ভারতকে কয়েক দিনের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে ফারাক্কা বাঁধ চালুর অনুমতি দেয়।
১৩ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও শিক্ষকগণের ন্যায়সঙ্গত দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা’ছুম।
১৩ ঘণ্টা আগে