
স্পোর্টস রিপোর্টার, সিলেট থেকে

দ্বিতীয় দিনশেষে ১৬৯ রানে অপরাজিত ছিলেন মাহমুদুল হাসান জয়। তৃতীয় দিনের শুরুতে সবার আশা ছিল ক্যারিয়ারের প্রথম দ্বিশতকটা পূর্ণ করেই ফেলবেন। কিন্তু দিনের শুরুতে মাত্র দুই রান যোগ করে আউট মাহমুদুল হাসান জয়। তাতে ডাবল সেঞ্চুরি মিসের আফসোস সঙ্গী হয়েছে তার। তবে এই আফসোসের দীর্ঘশ্বাস লম্বা করতে চান না। বরং, এর মধ্যেই খুঁজে নিয়েছেন খুশি! কারণ, শেষ ১৭ ইনিংসে ছিল না কোনো ফিফটি প্লাস ইনিংস। ফলে বাদ পড়েছিলেন দল থেকে এবং প্রত্যাবর্তন ম্যাচে তার ব্যাটে এসেছে বড় রান। তাই তো সংবাদ সম্মেলনে জয়ের চোখে-মুখে ছিল খানিকটা স্বস্তির ছোঁয়া।
দ্বিশতকের আশায় যখন দর্শকরা, তখন ব্যারি ম্যাকার্থির বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ তুলে ফেরেন মাহমুদুল হাসান জয়। যখন আউট হয়ে ফিরছিলেন প্যাভিলিয়নে, তখন তার চোখেমুখে ছিল খানিকটা হতাশা। এ নিয়ে জয় বলেন, ‘অবশ্যই একটু হতাশ, কারণ আমার জীবনে প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি হতো যদি আমি ক্যারি করতে পারতাম। আমি বলবো যে একটু ডিসঅ্যাপয়েন্টেড যে ক্যারি করতে পারিনি শেষ পর্যন্ত।’
তবে রানের ফিরতে পেরেছেন- এটাও তার জন্য স্বস্তির কারণ। ক্যারিয়ারের চতুর্থ ইনিংসে পাওয়া সেঞ্চুরির পর যে দ্বিতীয়টার জন্য তাকে অপেক্ষা করতে হয়েছে তিন বছর ৭ মাস ও ৩০ ইনিংস। এই লম্বা অপেক্ষার কারণে খানিকটা খুশিও ছিল তার মধ্যে। এ নিয়ে জয়ের ভাষ্য, ‘সবমিলিয়ে বললে আমি খুশি। কারণ বেশ কয়েকদিন পর আমি দলে এসেছি এবং বেশ কয়েকদিন পর একটা ম্যাচ আমি জাতীয় দলের হয়ে বল ইনিংসে খেলতে পারছি। আর বলবো যে আমি খুব হ্যাপি, বাট আগের তো বললাম যে যদি ডাবল হান্ড্রেড হতো আরেকটু ভালো হতো। একটু ডিসঅ্যাপয়েন্টেড ওই দিক থেকে।’
জয়কে নিয়ে যখন চারদিকে এমন উল্লাস আর প্রশংসা। তখন পেছনের কথা ভুলে গেলেও চলবে না। কারণ, সবশেষ তিন বছরে যে বলার মতো কোনো পারফরম্যান্স আসেনি তার ব্যাটে। তখন তাকে ঘিরে ছিল তুমুল সমালোচনা। পুরোনো সবকিছু ভুলে এখন ভবিষ্যতে ভালো খেলার দিকে তাকিয়ে আছেন জয়। তার কথায়, ‘যেটা চলে গেছে এটা নিয়ে তেমন চিন্তা করছি না। যেটা সামনে আছে সেটা নিয়ে চিন্তা করছি। কারণ অতীত অতীতই। এখন আরো কীভাবে উন্নতি করা যায়। ভালো করছি, এটা কীভাবে চালিয়ে যাওয়া যায় ওই চেষ্টা করব।’ তিনি আরো যোগ করেন, ‘খুব বড় পরিকল্পনা এখনো করিনি। এই সিরিজের মধ্যেই আছি এখন। ২-৩ বছর অনেক বড় সময়। এত বড় পরিকল্পনা করতে গেলে দেখা গেল সামনের সিরিজগুলোতে এত ভালো পারফর্ম হবে না।’

দ্বিতীয় দিনশেষে ১৬৯ রানে অপরাজিত ছিলেন মাহমুদুল হাসান জয়। তৃতীয় দিনের শুরুতে সবার আশা ছিল ক্যারিয়ারের প্রথম দ্বিশতকটা পূর্ণ করেই ফেলবেন। কিন্তু দিনের শুরুতে মাত্র দুই রান যোগ করে আউট মাহমুদুল হাসান জয়। তাতে ডাবল সেঞ্চুরি মিসের আফসোস সঙ্গী হয়েছে তার। তবে এই আফসোসের দীর্ঘশ্বাস লম্বা করতে চান না। বরং, এর মধ্যেই খুঁজে নিয়েছেন খুশি! কারণ, শেষ ১৭ ইনিংসে ছিল না কোনো ফিফটি প্লাস ইনিংস। ফলে বাদ পড়েছিলেন দল থেকে এবং প্রত্যাবর্তন ম্যাচে তার ব্যাটে এসেছে বড় রান। তাই তো সংবাদ সম্মেলনে জয়ের চোখে-মুখে ছিল খানিকটা স্বস্তির ছোঁয়া।
দ্বিশতকের আশায় যখন দর্শকরা, তখন ব্যারি ম্যাকার্থির বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ তুলে ফেরেন মাহমুদুল হাসান জয়। যখন আউট হয়ে ফিরছিলেন প্যাভিলিয়নে, তখন তার চোখেমুখে ছিল খানিকটা হতাশা। এ নিয়ে জয় বলেন, ‘অবশ্যই একটু হতাশ, কারণ আমার জীবনে প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি হতো যদি আমি ক্যারি করতে পারতাম। আমি বলবো যে একটু ডিসঅ্যাপয়েন্টেড যে ক্যারি করতে পারিনি শেষ পর্যন্ত।’
তবে রানের ফিরতে পেরেছেন- এটাও তার জন্য স্বস্তির কারণ। ক্যারিয়ারের চতুর্থ ইনিংসে পাওয়া সেঞ্চুরির পর যে দ্বিতীয়টার জন্য তাকে অপেক্ষা করতে হয়েছে তিন বছর ৭ মাস ও ৩০ ইনিংস। এই লম্বা অপেক্ষার কারণে খানিকটা খুশিও ছিল তার মধ্যে। এ নিয়ে জয়ের ভাষ্য, ‘সবমিলিয়ে বললে আমি খুশি। কারণ বেশ কয়েকদিন পর আমি দলে এসেছি এবং বেশ কয়েকদিন পর একটা ম্যাচ আমি জাতীয় দলের হয়ে বল ইনিংসে খেলতে পারছি। আর বলবো যে আমি খুব হ্যাপি, বাট আগের তো বললাম যে যদি ডাবল হান্ড্রেড হতো আরেকটু ভালো হতো। একটু ডিসঅ্যাপয়েন্টেড ওই দিক থেকে।’
জয়কে নিয়ে যখন চারদিকে এমন উল্লাস আর প্রশংসা। তখন পেছনের কথা ভুলে গেলেও চলবে না। কারণ, সবশেষ তিন বছরে যে বলার মতো কোনো পারফরম্যান্স আসেনি তার ব্যাটে। তখন তাকে ঘিরে ছিল তুমুল সমালোচনা। পুরোনো সবকিছু ভুলে এখন ভবিষ্যতে ভালো খেলার দিকে তাকিয়ে আছেন জয়। তার কথায়, ‘যেটা চলে গেছে এটা নিয়ে তেমন চিন্তা করছি না। যেটা সামনে আছে সেটা নিয়ে চিন্তা করছি। কারণ অতীত অতীতই। এখন আরো কীভাবে উন্নতি করা যায়। ভালো করছি, এটা কীভাবে চালিয়ে যাওয়া যায় ওই চেষ্টা করব।’ তিনি আরো যোগ করেন, ‘খুব বড় পরিকল্পনা এখনো করিনি। এই সিরিজের মধ্যেই আছি এখন। ২-৩ বছর অনেক বড় সময়। এত বড় পরিকল্পনা করতে গেলে দেখা গেল সামনের সিরিজগুলোতে এত ভালো পারফর্ম হবে না।’

আবারও শেষ মুহূর্তে গোল হজম করল বাংলাদেশ। আবারও রচিত হলো সেই হতাশার গল্প। আজ নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ২-১ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর শেষ পর্যন্ত ২-২ ব্যবধানে ড্র করে বাংলাদেশ।
২৯ মিনিট আগে
আগামী ১৮ নভেম্বর এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বে ভারতের বিপক্ষে হোম ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। এ ম্যাচের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে নেপালের বিপক্ষে আজ একটি প্রীতি ম্যাচ খেলে বাংলাদেশ। জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচের প্রথমার্ধেই গোল হজম করে বসে বাংলাদেশ। ২৯ মিনিটে নেপালের রোহিত চাঁদ গোল উপহার দেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাবা শেখ খালেদ ব্রেন স্ট্রোক করে চার বছর ধরে বিছানায়। বড় বোনের বিয়ে হয়ে গেছে। পরিবারে দুই বোন, এক ভাই ও বাবা-মা। পাঁচজনের সংসারে আশার আলো বন্যা আক্তার, বর্তমানে পরিবারের উপার্জনের একমাত্র মাধ্যম। কাঁধে পরিবারের ভার তুলে নেওয়া ফরিদপুরের মেয়ে বন্যা এবার তুললেন দেশের পতাকার ভার।
৩ ঘণ্টা আগে
রিভিউ শেষে অনফিল্ড আম্পায়ার যখন আঙুল তুলে হ্যারি টেক্টরকে আউট ঘোষণা করেনÑতখন বোলার তাইজুল ইসলামকে ঘিরে স্বাভাবিক উদযাপণেই ব্যস্ত ছিলেন বাংলাদেশি ক্রিকেটাররা। হ্যারি টেক্টরকে এলবিডব্লিউ করার মধ্যে দিয়েই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে নিজের ৫০০তম উইকেট শিকার করেন। তৃতীয় বাংলাদেশি বোলার হিসেবে এই কীর্তি গড়লেন
৩ ঘণ্টা আগে