
আমার দেশ অনলাইন

গাজায় ব্যবহৃত হতে পারে এমন অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা বজায় রেখেছে কানাডা। শনিবার দেশেটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অনিতা আনন্দ এক বিবৃতিতে একথা জানান। তিনি বলেন, কানাডা একটি কঠোর সীমারেখা টেনেছে এবং তা বজায় রাখা হবে। খবর বার্তা সংস্থা আনাদোলুর।
এরআগে গত ২৯ জুলাইয়ের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছিল, কানাডা থেকে এখনো ইসরাইলে সামরিক সরঞ্জাম যাচ্ছে। এমন দাবিও প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে বিবৃতিতে। প্রতিবেদনটিকে বিভ্রান্তিকর উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্তী বলেন, এতে প্রকৃত তথ্যকে মারাত্মকভাবে বিকৃত করা হয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘কানাডা কঠোর অবস্থান নিয়েছে এবং ভবিষ্যতেও রাখবে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে গাজায় ব্যবহারের জন্য কোন সামরিক সরঞ্জাম বিক্রিতে নতুন অনুমোদ দেওয়া হয়নি।’
তিনি জানান, ‘আমরা আরো একধাপ এগিয়ে গেছি, ২০২৪ সালের মধ্যে যে পুরনো অনুমোদনগুলোর মাধ্যমে গাজায় সামরিক যন্ত্রাংশ পাঠানো সম্ভব ছিল, সেগুলোকেও স্থগিত করা হয়েছে এবং তা এখনো স্থগিতই রয়েছে।’
অনিতা আনন্দ বলেন, দেশের আইনে স্পষ্ট বলা আছে, বৈধ অনুমোদনপত্র ছাড়া কোনো কোম্পানি যেন নিয়ন্ত্রিত সামগ্রী রপ্তানি করতে না পারে। এই আইন ভঙ্গ করলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে, যার মধ্যে থাকবে অর্থদণ্ড, জব্দকরণ ও ফৌজদারি অভিযোগ।
তিনি আরো বলেন, ‘কানাডায় তৈরি অস্ত্র এই সংঘর্ষে কোনোভাবেই ব্যবহৃত হোক, আমরা কখনোই এমন অনুমতি দেব না।’
কানাডানার পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, ‘কানাডিয়ান কোনো প্রস্তুতকারক ২০২৪ সালে অনুমোদন স্থগিত হওয়ার পর থেকে সরাসরি বা পরোক্ষভাবে ইসরাইলে কোনো মর্টার পাঠায়নি।’
২৯ জুলাইয়ের ওই প্রতিবেদনে চারটি এনজিও, ওয়ার্ল্ড বিয়ন্ড ওয়ার, প্যালেস্টাইন ইয়ুথ মুভমেন্ট, কানাডিয়ানস ফর জাস্টিস অ্যান্ড পিস ইন দ্য মিডল ইস্ট, এবং ইন্ডিপেনডেন্ট জিউইশ ভয়েসেস একত্রে গবেষণা করে দাবি করে, ইসরাইলের ট্যাক্স অথরিটির ডেটা থেকে দেখা গেছে, কানাডা থেকে এখনো কিছু সামগ্রী ‘মিলিটারি ওয়েপন পার্টস’ এবং ‘অ্যামুনিশন’ হিসেবে সেখানে প্রবেশ করছে।
আরএ

গাজায় ব্যবহৃত হতে পারে এমন অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা বজায় রেখেছে কানাডা। শনিবার দেশেটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অনিতা আনন্দ এক বিবৃতিতে একথা জানান। তিনি বলেন, কানাডা একটি কঠোর সীমারেখা টেনেছে এবং তা বজায় রাখা হবে। খবর বার্তা সংস্থা আনাদোলুর।
এরআগে গত ২৯ জুলাইয়ের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছিল, কানাডা থেকে এখনো ইসরাইলে সামরিক সরঞ্জাম যাচ্ছে। এমন দাবিও প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে বিবৃতিতে। প্রতিবেদনটিকে বিভ্রান্তিকর উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্তী বলেন, এতে প্রকৃত তথ্যকে মারাত্মকভাবে বিকৃত করা হয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘কানাডা কঠোর অবস্থান নিয়েছে এবং ভবিষ্যতেও রাখবে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে গাজায় ব্যবহারের জন্য কোন সামরিক সরঞ্জাম বিক্রিতে নতুন অনুমোদ দেওয়া হয়নি।’
তিনি জানান, ‘আমরা আরো একধাপ এগিয়ে গেছি, ২০২৪ সালের মধ্যে যে পুরনো অনুমোদনগুলোর মাধ্যমে গাজায় সামরিক যন্ত্রাংশ পাঠানো সম্ভব ছিল, সেগুলোকেও স্থগিত করা হয়েছে এবং তা এখনো স্থগিতই রয়েছে।’
অনিতা আনন্দ বলেন, দেশের আইনে স্পষ্ট বলা আছে, বৈধ অনুমোদনপত্র ছাড়া কোনো কোম্পানি যেন নিয়ন্ত্রিত সামগ্রী রপ্তানি করতে না পারে। এই আইন ভঙ্গ করলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে, যার মধ্যে থাকবে অর্থদণ্ড, জব্দকরণ ও ফৌজদারি অভিযোগ।
তিনি আরো বলেন, ‘কানাডায় তৈরি অস্ত্র এই সংঘর্ষে কোনোভাবেই ব্যবহৃত হোক, আমরা কখনোই এমন অনুমতি দেব না।’
কানাডানার পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, ‘কানাডিয়ান কোনো প্রস্তুতকারক ২০২৪ সালে অনুমোদন স্থগিত হওয়ার পর থেকে সরাসরি বা পরোক্ষভাবে ইসরাইলে কোনো মর্টার পাঠায়নি।’
২৯ জুলাইয়ের ওই প্রতিবেদনে চারটি এনজিও, ওয়ার্ল্ড বিয়ন্ড ওয়ার, প্যালেস্টাইন ইয়ুথ মুভমেন্ট, কানাডিয়ানস ফর জাস্টিস অ্যান্ড পিস ইন দ্য মিডল ইস্ট, এবং ইন্ডিপেনডেন্ট জিউইশ ভয়েসেস একত্রে গবেষণা করে দাবি করে, ইসরাইলের ট্যাক্স অথরিটির ডেটা থেকে দেখা গেছে, কানাডা থেকে এখনো কিছু সামগ্রী ‘মিলিটারি ওয়েপন পার্টস’ এবং ‘অ্যামুনিশন’ হিসেবে সেখানে প্রবেশ করছে।
আরএ

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির লাল কেল্লার কাছে গতকাল সোমবার প্রাণঘাতী বিস্ফোরণের ঘটনায় দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র।
১৫ মিনিট আগে
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির লাল কেল্লার কাছে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত আটজন নিহত এবং ২০ জন আহত হয়েছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার উচ্চপর্যায়ের নিরাপত্তা পর্যালোচনা বৈঠক ডেকেছেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
১ ঘণ্টা আগে
বক্তব্য ভুলভাবে সম্পাদনার ঘটনায় এবার বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তথ্যচিত্রটি ‘পূর্ণ ও ন্যায্যভাবে প্রত্যাহার’ করার জন্য বিবিসিকে ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্টের আইনজীবীরা।
২ ঘণ্টা আগে
আমেরিকার নিউ ইয়র্ক সিটির মেয়র পদে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন ডেমোক্র্যাট জোহরান মামদানি। আগামী বছরের ১ জানুয়ারি মেয়র হিসেবে শপথ নেবেন তিনি। তার এই বিজয় দেশটির ইহুদি ডেমোক্র্যাট ভোটারদের মধ্যে ফাটল সৃষ্টি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে