রেকর্ড তাপমাত্রা
আমার দেশ অনলাইন
ইউরোপে গত বছর গরমের তীব্রতা যেন অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। গ্রীষ্মকালে তীব্র গরমে প্রাণ হারিয়েছেন ৬২ হাজারেরও বেশি মানুষ। ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোপার্নিকাস ক্লাইমেট সার্ভিসের তথ্য অনুসারে ২০২৪ সালের গ্রীষ্মকাল ছিল ইউরোপের রেকর্ডতম উষ্ণতমÑযা ইউরোপের ইতিহাসে ছিল বিস্ময়কর।
আন্তর্জাতিক সাময়িকী নেচার মেডিসিনের করা এক নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২৪ সালের মাত্র চার মাসে তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ৬২ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছে। যাদের মধ্যে বয়স্ক ও নারীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
গবেষকরা বলছেন, তাপমাত্রার এমন বৃদ্ধি মহাদেশজুড়ে জনস্বাস্থ্যের জন্য জরুরি অবস্থা তৈরি করছে।
স্পেনভিত্তিক গবেষণা সংস্থা বার্সেলোনা ইনস্টিটিউট ফর গ্লোবাল হেলথ পরিচালিত জরিপেও বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের রেকর্ড গরমে ইউরোপে ৬০ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। জরিপটি ৩২ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মৃত্যুর পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে করা হয়েছে। জরিপের সময়কাল ছিল ১ জুন থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এ সংখ্যা ২০২৩ সালের তুলনায় প্রায় ২৫ শতাংশ বেশি। আর ২০২২ সালের তুলনায় অনেক কম। ২০২২, ২০২৩ এবং ২০২৪ সালের গ্রীষ্মকালে তীব্র তাপপ্রবাহে এক লাখ ৮১ হাজারেও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করা হয়। সে সময় উষ্ণ জলবায়ু ও বয়স্ক জনসংখ্যার দক্ষিণ ইউরোপ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
ইউরোপ এর আগেও মারাত্মক তাপপ্রবাহের মুখোমুখি হয়েছিল। ২০০৩ সালে মহাদেশজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহে ৭০ হাজারেও বেশি মানুষ মারা গিয়েছিল। রাশিয়ায় ২০১০ সালের তাপ ও দাবানলে আরো হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয় এবং ২০১৯ সালে প্যারিস ও বার্লিনে তীব্র তাপদাহে আবারও রেকর্ড সৃষ্টি হয়। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছিলেন যে, এগুলো কী ঘটতে চলেছে, তার পূর্বাভাস গত তিনটি গ্রীষ্মে প্রতিফলিত হয়েছিল।
২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল ইতালি। ওই বছর ১৯ হাজারেও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। স্পেনে মারা যান ছয় হাজার ৭০০ এরও বেশি, জার্মানিতে প্রায় ছয় হাজার ৩০০, গ্রিসে প্রায় ছয় হাজায় এবং রোমানিয়ায় প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ মারা গিয়েছিল। দেশের জনসংখ্যা বিবেচনায় নিলে সর্বোচ্চ হারে মৃত্যু হয়েছে গ্রিসে, প্রতি ১০ লাখে ৫৭৪ জন। এরপরই রয়েছে সার্বিয়া ও বুলগেরিয়া।
ইউরোপে গত বছর গরমের তীব্রতা যেন অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। গ্রীষ্মকালে তীব্র গরমে প্রাণ হারিয়েছেন ৬২ হাজারেরও বেশি মানুষ। ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোপার্নিকাস ক্লাইমেট সার্ভিসের তথ্য অনুসারে ২০২৪ সালের গ্রীষ্মকাল ছিল ইউরোপের রেকর্ডতম উষ্ণতমÑযা ইউরোপের ইতিহাসে ছিল বিস্ময়কর।
আন্তর্জাতিক সাময়িকী নেচার মেডিসিনের করা এক নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২৪ সালের মাত্র চার মাসে তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ৬২ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছে। যাদের মধ্যে বয়স্ক ও নারীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
গবেষকরা বলছেন, তাপমাত্রার এমন বৃদ্ধি মহাদেশজুড়ে জনস্বাস্থ্যের জন্য জরুরি অবস্থা তৈরি করছে।
স্পেনভিত্তিক গবেষণা সংস্থা বার্সেলোনা ইনস্টিটিউট ফর গ্লোবাল হেলথ পরিচালিত জরিপেও বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের রেকর্ড গরমে ইউরোপে ৬০ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। জরিপটি ৩২ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মৃত্যুর পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে করা হয়েছে। জরিপের সময়কাল ছিল ১ জুন থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এ সংখ্যা ২০২৩ সালের তুলনায় প্রায় ২৫ শতাংশ বেশি। আর ২০২২ সালের তুলনায় অনেক কম। ২০২২, ২০২৩ এবং ২০২৪ সালের গ্রীষ্মকালে তীব্র তাপপ্রবাহে এক লাখ ৮১ হাজারেও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করা হয়। সে সময় উষ্ণ জলবায়ু ও বয়স্ক জনসংখ্যার দক্ষিণ ইউরোপ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
ইউরোপ এর আগেও মারাত্মক তাপপ্রবাহের মুখোমুখি হয়েছিল। ২০০৩ সালে মহাদেশজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহে ৭০ হাজারেও বেশি মানুষ মারা গিয়েছিল। রাশিয়ায় ২০১০ সালের তাপ ও দাবানলে আরো হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয় এবং ২০১৯ সালে প্যারিস ও বার্লিনে তীব্র তাপদাহে আবারও রেকর্ড সৃষ্টি হয়। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছিলেন যে, এগুলো কী ঘটতে চলেছে, তার পূর্বাভাস গত তিনটি গ্রীষ্মে প্রতিফলিত হয়েছিল।
২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল ইতালি। ওই বছর ১৯ হাজারেও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। স্পেনে মারা যান ছয় হাজার ৭০০ এরও বেশি, জার্মানিতে প্রায় ছয় হাজার ৩০০, গ্রিসে প্রায় ছয় হাজায় এবং রোমানিয়ায় প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ মারা গিয়েছিল। দেশের জনসংখ্যা বিবেচনায় নিলে সর্বোচ্চ হারে মৃত্যু হয়েছে গ্রিসে, প্রতি ১০ লাখে ৫৭৪ জন। এরপরই রয়েছে সার্বিয়া ও বুলগেরিয়া।
ভারতের উত্তর প্রদেশের একটি শিল্পনগরী এলাকা কানপুর। গত ৪ সেপ্টেম্বর কানপুরের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা সৈয়দ নগরে ঈদে মিলাদুন্নবি উদ্যাপন উপলক্ষে সন্ধ্যায় একটি সাইনবোর্ড টাঙানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি বায়ু দূষণ কমানোর জন্য রাজধানীতে পেট্রোলচালিত মোটরবাইকের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ভিয়েতনাম প্রশাসন। যা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। তবে, পরিকল্পিত এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ৪.৬ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারাবে বলে আশঙ্কা করছে জাপান সরকার এবং দেশের কিছু শীর্ষস্থানীয় নির্মাতা।
১ ঘণ্টা আগেগাজায় সাফল্য অর্জনের জন্য যে অনুকূল পরিস্থিতি পেয়েছিল ট্রাম্পের প্রধান কূটনৈতিক মধ্যস্থতাকারী স্টিভ উইটকফ ও তার দল, সেটা ইউক্রেন যুদ্ধের ক্ষেত্রে তৈরি করা কঠিন হতে পারে, কারণ এই যুদ্ধ প্রায় চার বছর ধরে চলছে।
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের সেনাবাহিনী জানিয়েছে যে, তারা মঙ্গলবার গভীর রাতে ব্রায়ানস্ক সীমান্ত অঞ্চলে একটি রাশিয়ান রাসায়নিক কারখানায় যুক্তরাজ্যের সরবরাহকৃত স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগে