কাতারের হুঁশিয়ারি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় গত ১০ অক্টোবর যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। কিন্তু যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও থেমে থেমে বেসামরিক বাসিন্দাদের লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে ইসরাইলি বাহিনী। এর পরিপ্রেক্ষিতে কাতারের পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে, ইসরাইলি হামলায় গাজায় যুদ্ধ ও শান্তির অচলাবস্থা সৃষ্টি হতে পারে।
শুক্রবার কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি ব্রিটেনের সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানকে এক সাক্ষাৎকারে এ হুঁশিয়ারি জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা যুদ্ধবিহীন-শান্তিহীন পরিস্থিতির দিকে যেতে চাচ্ছি না।’
আল-আনসারি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত গাজায় গিয়ে ক্ষতির পরিমাপ করা, এর পুনর্গঠন কাজ শুরু করা এবং আনুষ্ঠানিকভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আশাবাদী যদি নিরাপত্তা পরিষদের সনদ আমরা পাই এবং গাজায় প্রশাসন ও আন্তর্জাতিক বাহিনীর জন্য ম্যান্ডেট পাই, তবে পরিস্থিতি স্থিতিশীল করা সম্ভব হবে। নীতিগতভাবে আঞ্চলিক ও বিশ্বের দেশগুলো এ বিষয়ে একমত, কিন্তু বাস্তবে এর জন্য শক্তিশালী ম্যান্ডেট প্রয়োজন।
গার্ডিয়ানকে আল-আনসারি বলেন, ‘চুক্তির প্রথম ধাপ বাস্তবায়নের আগে আমাদের অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। মৃত জিম্মিদের লাশ বের করে আনা, তাদের পরিচিতি নিশ্চিত করা এবং যুদ্ধবিরতি ভেঙে প্রতিনিয়ত ইসরাইলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনিদের বিষয় এর মধ্যে রয়েছে।’
গাজায় এখনো ১১ ফিলিস্তিনি জিম্মির লাশ রয়ে গেছে। গত ১০ অক্টোবর যুদ্ধবিরতির পর ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী যোদ্ধারা গাজায় থাকা ২০ ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি দেয়। এ ছাড়া ১৭ জিম্মির লাশও গাজা থেকে ইসরাইলে পাঠানো হয়েছে।
কিন্তু ইসরাইলের পক্ষ থেকে সব জিম্মির লাশ ফেরত দেওয়ার দাবি করা হচ্ছে। ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামীদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ইসরাইলের হামলায় ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কারের সরঞ্জামের অভাবে চাপাপড়া লাশ উদ্ধার ও ফেরতের প্রক্রিয়া দেরি হচ্ছে।
এদিকে ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের রোববারের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, আগের ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি হামলায় চারজন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে একজন আগে আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ ছাড়া আগের হামলায় ধ্বংসস্তূপ থেকে তিনজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে গাজায় দুই বছরের আগ্রাসন ও যুদ্ধবিরতির পর তিন সপ্তাহে সর্বমোট ৬৮ হাজার ৮৬৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় গত ১০ অক্টোবর যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। কিন্তু যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও থেমে থেমে বেসামরিক বাসিন্দাদের লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে ইসরাইলি বাহিনী। এর পরিপ্রেক্ষিতে কাতারের পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে, ইসরাইলি হামলায় গাজায় যুদ্ধ ও শান্তির অচলাবস্থা সৃষ্টি হতে পারে।
শুক্রবার কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি ব্রিটেনের সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানকে এক সাক্ষাৎকারে এ হুঁশিয়ারি জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা যুদ্ধবিহীন-শান্তিহীন পরিস্থিতির দিকে যেতে চাচ্ছি না।’
আল-আনসারি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত গাজায় গিয়ে ক্ষতির পরিমাপ করা, এর পুনর্গঠন কাজ শুরু করা এবং আনুষ্ঠানিকভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আশাবাদী যদি নিরাপত্তা পরিষদের সনদ আমরা পাই এবং গাজায় প্রশাসন ও আন্তর্জাতিক বাহিনীর জন্য ম্যান্ডেট পাই, তবে পরিস্থিতি স্থিতিশীল করা সম্ভব হবে। নীতিগতভাবে আঞ্চলিক ও বিশ্বের দেশগুলো এ বিষয়ে একমত, কিন্তু বাস্তবে এর জন্য শক্তিশালী ম্যান্ডেট প্রয়োজন।
গার্ডিয়ানকে আল-আনসারি বলেন, ‘চুক্তির প্রথম ধাপ বাস্তবায়নের আগে আমাদের অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। মৃত জিম্মিদের লাশ বের করে আনা, তাদের পরিচিতি নিশ্চিত করা এবং যুদ্ধবিরতি ভেঙে প্রতিনিয়ত ইসরাইলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনিদের বিষয় এর মধ্যে রয়েছে।’
গাজায় এখনো ১১ ফিলিস্তিনি জিম্মির লাশ রয়ে গেছে। গত ১০ অক্টোবর যুদ্ধবিরতির পর ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী যোদ্ধারা গাজায় থাকা ২০ ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি দেয়। এ ছাড়া ১৭ জিম্মির লাশও গাজা থেকে ইসরাইলে পাঠানো হয়েছে।
কিন্তু ইসরাইলের পক্ষ থেকে সব জিম্মির লাশ ফেরত দেওয়ার দাবি করা হচ্ছে। ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামীদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ইসরাইলের হামলায় ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কারের সরঞ্জামের অভাবে চাপাপড়া লাশ উদ্ধার ও ফেরতের প্রক্রিয়া দেরি হচ্ছে।
এদিকে ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের রোববারের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, আগের ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি হামলায় চারজন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে একজন আগে আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ ছাড়া আগের হামলায় ধ্বংসস্তূপ থেকে তিনজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে গাজায় দুই বছরের আগ্রাসন ও যুদ্ধবিরতির পর তিন সপ্তাহে সর্বমোট ৬৮ হাজার ৮৬৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, একটি দ্রুতগামী ডাম্পার ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একাধিক গাড়ি ও মোটরসাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা খায়। এরপর ট্রাকটি রাস্তার ডিভাইডারে ধাক্কা লেগে উল্টে যায় এবং নিচে থাকা কয়েকটি গাড়িকে পিষে দেয়।
৩ ঘণ্টা আগে
জরিপগুলো বলছে জোহরানের সমর্থন তরুণ ও কৃষ্ণাঙ্গ ভোটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। অন্যদিকে কুমোর সমর্থন কিছুটা কমেছে। স্লিওয়া প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে না দাঁড়ানোয় কুমোর সম্ভাবনা কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
৩ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, তুরস্ক ইতোমধ্যে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনার আয়োজন করেছিল এবং ল্যান্ডমার্ক ব্ল্যাক সি গ্রেন ইনিশিয়েটিভের মাধ্যমে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে সহায়তা করেছিল। তারা আবারো একটি বৃহত্তর বহুজাতিক শান্তিরক্ষা মিশনের মধ্যস্থতাকারী হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে
তালিকা অনুসারে, ড. ইউনূস বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী মুসলিম ব্যক্তিত্বদের মধ্যে ৫০তম স্থানে রয়েছেন, এখানে তাকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। তার অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান এবং বৈশ্বিক সমস্যা সমাধানে নেতৃত্ব তাকে এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে।
৮ ঘণ্টা আগে