জরিপের তথ্য
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের ৪০ শতাংশ নাগরিক বিশ্বাস করেন, দেশটিতে অবৈধভাবে প্রবেশকারী অভিবাসীরা কোনো অপরাধ না করলেও তাদের বহিষ্কার করা উচিত। গত মঙ্গলবার নিউজম্যাক্সের প্রতিবেদনে প্রকাশিত ‘দ্য ইকোনমিস্ট’ ও ‘ইউগভের’ নতুন জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
জরিপে দেখানো হয়েছে, ৩৮ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন অবৈধ অভিবাসীদের কেবল নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করলেই যুক্তরাষ্ট্রের থাকার অনুমতি দেয়া উচিত। আর ১৪ শতাংশ অংশগ্রহণকারী জানিয়েছেন, যে কোনো ধরনের শর্ত ছাড়াই অভিবাসীদের থাকার অনুমতি দেয়া উচিত। অন্যদিকে জরিপে অংশ নেওয়া আট শতাংশ ব্যক্তি এ বিষয়ে কোনো উত্তর দেননি।
জরিপের এই ফলাফলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সীমান্ত এজেন্ডা বাস্তবায়নে অব্যাহত কঠোর নীতির প্রতি জোরালো সমর্থন প্রতিফলিত হয়েছে।
ট্রাম্প সমর্থকদের মধ্যে ৬৭ শতাংশ ব্যক্তি কোনো ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ছাড়াই অবৈধ অভিবাসীদের বহিষ্কারের পক্ষে। এদিকে, সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের সঙ্গে জোটবদ্ধ মার্কিনিদের মাত্র ১৪ শতাংশ এই মতের পক্ষে। অন্যদিকে নির্দলীয়দের মধ্যে ৪১ শতাংশ মার্কিনি নিঃশর্তভাবে অভিবাসী বহিষ্কারের পক্ষে আর ৩৯ শতাংশ শর্তসাপেক্ষে অভিবাসীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকতে দেওয়ার পক্ষে।
ইকোনমিস্ট ও ইউগভের নতুন জরিপে অংশগ্রহণকারীদের তীব্র অর্থনৈতিক হতাশাও প্রকাশ পেয়েছে। মাত্র ১৫ শতাংশ জনগণ বলেছেন, তারা এক বছর আগের তুলনায় আর্থিকভাবে ভালো আছেন। এছাড়া বৈদেশিক নীতির ক্ষেত্রে মাত্র এক-তৃতীয়াংশ উত্তরদাতা ইউক্রেনের জন্য সাহায্য বৃদ্ধির পক্ষে মত দেন, যেখানে অধিকাংশই এই সাহায্য বজায় রাখা কিংবা কমানোর পক্ষে।
যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি সেক্রেটারি ক্রিস্টি নওম গত সোমবার জানিয়েছেন, জানুয়ারিতে ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে দেশব্যাপী চার লাখ ৮০ হাজারেরও বেশি অবৈধ অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ থেকে গত মাসে জানানো হয়, চলতি বছরের ২০ জানুয়ারি থেকে ২০ লাখ অবৈধ অভিবাসী যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করেছেন। ২৫০ দিনেরও কম সময়ে মোট অভিবাসীর মধ্যে প্রায় ১৬ লাখ স্বেচ্ছায় এবং চার লাখের বেশি অভিবাসীকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাসিত করা হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সোমবার তার প্রশাসনের অধীনে এমন আইনি তৎপরতাকে ‘যুগান্তকারী’ বলে বর্ণনা করেছেন। এ সময় তিনি সহিংস অপরাধ দমন, মাদক জব্দ ও শিশু সুরক্ষায় অভিযান নিয়ে এফবিআইয়ের নতুন পরিসংখ্যান তুলে ধরেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ৪০ শতাংশ নাগরিক বিশ্বাস করেন, দেশটিতে অবৈধভাবে প্রবেশকারী অভিবাসীরা কোনো অপরাধ না করলেও তাদের বহিষ্কার করা উচিত। গত মঙ্গলবার নিউজম্যাক্সের প্রতিবেদনে প্রকাশিত ‘দ্য ইকোনমিস্ট’ ও ‘ইউগভের’ নতুন জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
জরিপে দেখানো হয়েছে, ৩৮ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন অবৈধ অভিবাসীদের কেবল নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করলেই যুক্তরাষ্ট্রের থাকার অনুমতি দেয়া উচিত। আর ১৪ শতাংশ অংশগ্রহণকারী জানিয়েছেন, যে কোনো ধরনের শর্ত ছাড়াই অভিবাসীদের থাকার অনুমতি দেয়া উচিত। অন্যদিকে জরিপে অংশ নেওয়া আট শতাংশ ব্যক্তি এ বিষয়ে কোনো উত্তর দেননি।
জরিপের এই ফলাফলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সীমান্ত এজেন্ডা বাস্তবায়নে অব্যাহত কঠোর নীতির প্রতি জোরালো সমর্থন প্রতিফলিত হয়েছে।
ট্রাম্প সমর্থকদের মধ্যে ৬৭ শতাংশ ব্যক্তি কোনো ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ছাড়াই অবৈধ অভিবাসীদের বহিষ্কারের পক্ষে। এদিকে, সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের সঙ্গে জোটবদ্ধ মার্কিনিদের মাত্র ১৪ শতাংশ এই মতের পক্ষে। অন্যদিকে নির্দলীয়দের মধ্যে ৪১ শতাংশ মার্কিনি নিঃশর্তভাবে অভিবাসী বহিষ্কারের পক্ষে আর ৩৯ শতাংশ শর্তসাপেক্ষে অভিবাসীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকতে দেওয়ার পক্ষে।
ইকোনমিস্ট ও ইউগভের নতুন জরিপে অংশগ্রহণকারীদের তীব্র অর্থনৈতিক হতাশাও প্রকাশ পেয়েছে। মাত্র ১৫ শতাংশ জনগণ বলেছেন, তারা এক বছর আগের তুলনায় আর্থিকভাবে ভালো আছেন। এছাড়া বৈদেশিক নীতির ক্ষেত্রে মাত্র এক-তৃতীয়াংশ উত্তরদাতা ইউক্রেনের জন্য সাহায্য বৃদ্ধির পক্ষে মত দেন, যেখানে অধিকাংশই এই সাহায্য বজায় রাখা কিংবা কমানোর পক্ষে।
যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি সেক্রেটারি ক্রিস্টি নওম গত সোমবার জানিয়েছেন, জানুয়ারিতে ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে দেশব্যাপী চার লাখ ৮০ হাজারেরও বেশি অবৈধ অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ থেকে গত মাসে জানানো হয়, চলতি বছরের ২০ জানুয়ারি থেকে ২০ লাখ অবৈধ অভিবাসী যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করেছেন। ২৫০ দিনেরও কম সময়ে মোট অভিবাসীর মধ্যে প্রায় ১৬ লাখ স্বেচ্ছায় এবং চার লাখের বেশি অভিবাসীকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাসিত করা হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সোমবার তার প্রশাসনের অধীনে এমন আইনি তৎপরতাকে ‘যুগান্তকারী’ বলে বর্ণনা করেছেন। এ সময় তিনি সহিংস অপরাধ দমন, মাদক জব্দ ও শিশু সুরক্ষায় অভিযান নিয়ে এফবিআইয়ের নতুন পরিসংখ্যান তুলে ধরেন।
ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে রাশিয়ার বিরুদ্ধে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এই নিষেধাজ্ঞায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে চীন। দেশটি জানিয়েছে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর জন্য নিষেধাজ্ঞায় নয় বরং সংলাপ এবং আলোচনাই কার্যকর উপায়।
২ ঘণ্টা আগেরুশ আগ্রাসনের জবাবে এবার দেশটির জ্বালানি খাতের দুই বৃহৎ প্রতিষ্ঠান রসনেফট ও লুকঅয়েল কোম্পানির ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর প্রভাবে বৃহস্পতিবার বিশ্ববাজারে তেলের দাম এক লাফে ৩ শতাংশ বেড়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগেইতালির প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা ইসরাইলি বসতি সম্প্রসারণ পরিকল্পনার নিন্দা জানিয়েছি এবং কিছু ইসরাইলি কর্মকর্তার সহিংস বক্তব্যকে অগ্রহণযোগ্য মনে করি। তাই ইসরাইলের বিরুদ্ধে ইউরোপীয় নিষেধাজ্ঞামূলক পদক্ষেপে ইতালি সমর্থন দিতে প্রস্তুত।”
২ ঘণ্টা আগেতুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান বৃহস্পতিবার ওমানের সুলতান হাইথাম বিন তারিকের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই নেতা ফিলিস্তিন প্রশ্নে একযোগে অবস্থান নেওয়ার অঙ্গীকার করেন এবং দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের পক্ষে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন।
৩ ঘণ্টা আগে