জেলা প্রতিনিধি, গাজীপুর
নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে অবৈধভাবে গভীর রাতে চলে ফসলি জমির মাটি কাটা। এসব মাটি প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে সরবরাহ করা হচ্ছে ইটভাঁটায়। একাধিক প্রশাসনিক সভায় এবিষয়ে দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ও ব্যক্তিবর্গ আশ্বাস দিলেও বন্ধ হচ্ছেনা মাটি কাটা। ব্যাপারে ভুক্তভোগি ও ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী জোর দাবি জানালেও তা কার্যকর হচ্ছে না।
পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ও জেলা প্রশাসনের লাইসেন্সসহ বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে শত শত একর কৃষি জমিতে গড়ে উঠেছে ইটভাটা। ইটভাটায় ফসলি জমি ও এলাকার ছোট-বড় টিলা কেটে মাটি নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে ইট। অনেক সময় জোর জবরদস্তি করে ফসলি জমির মাটি কেটে নিলেও প্রভাবশালী মহলের ভয়ে সাধারণ কৃষকরা মুখ খুলতে পারছে না।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ইটভাটার মালিকরা এ আইন ও নিয়মনীতির কোনো তোয়াক্কাই করছেন না। কাপাসিয়া উপজেলায় প্রায় ৩৪টি ইটভাটা রয়েছে। উপজেলার কাপাসিয়া সদর, দুর্গাপুর, তরগাঁও, কড়িহাতা, সনমানিয়া, ঘাগটিয়া, রায়েদ, সিংহশ্রী ও টোক ইউনিয়নে রয়েছে এসব অবৈধ ইটভাটা। বনাঞ্চলের পাশে, লোকালয়, হাটবাজার ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশেও গড়ে উঠেছে বহু ইটভাটা। এতে করে এলাকার কৃষি জমি নষ্ট হচ্ছে, পরিবেশ দূষিত হচ্ছে ও স্থানীয় রাস্তাঘাটের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। অনেক ইটভাটায় লাকড়ি পোড়ানোর কারণে কালো ধোঁয়ায় এলাকার লোকজনের মধ্যে সর্দি-কাশিসহ বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। পরিবেশ দূষণের কারণে এলাকায় ফসলের উৎপাদনও ব্যাহত হচ্ছে। ইটভাটার আশপাশ এলাকায় নারকেল, সুপারি, কলা, আখসহ নানান ফলদ গাছের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে বলে ভুক্তভোগী কৃষকরা জানিয়েছেন।
টোক ইউনিয়নের পুরস্কার প্রাপ্ত প্রবীণ আদর্শ কৃষক ও শিক্ষক মোঃ কামরুজ্জামান সবুর বলেন, কৃষি জমি থেকে এক মুঠো মাটি কৃষক তার বাড়িতে নেয়ার অধিকার নেই। এই কৃষি জমির মাটি কৃষকের প্রাণ। বিভিন্ন কারণে কৃষি জমির পরিমাণ এমনিতেই কমে যাচ্ছে। তার ওপর মাটি খেকোদের কারণে কৃষি জমি প্রাণহীন হয়ে পড়ছে। কৃষি জমিতে প্রাণ থাকলে কৃষকের প্রাণ বাঁচবে, বাঁচবে দেশের মানুষের প্রাণ। খাদ্যের চাহিদা স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে হলে জমির উর্বর মাটিকে রক্ষা করতে হবে। প্রশাসনকে কৃষি জমি রক্ষার স্বার্থে আরো কঠোর ভাবে আইন প্রয়োগের ব্যবস্থা নেয়া জরুরি।
সম্প্রতি কাপাসিয়া উপজেলায় নবযোগদানকৃত নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) 'তামান্না তাসনীম' এর আমন্ত্রণে এলাকার সুধীজন, রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক ও বিভিন্ন শ্রেণিপেশার লোকজনের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে গাজীপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও কাপাসিয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি শাহ্ রিয়াজুল হান্নান রিয়াজ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে মাটি কাটার মহোৎসব চলছে বলে জানান। পরে ইউএনও তা বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিবেন বলে সবাইকে আশ্বাস প্রদান করেন।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ নূরুল আমিন বলেন, এভাবে জমির মাটি কেটে ফেললে জমির শ্রেণীর পরিবর্তন হয়। এই জমির শ্রেণী পরিবর্তন করতে ভূমি অফিস থেকে পূর্বে অনুমতি নিতে হয়। এই ভূমি আইন না জানার কারণে জমির মাটি কেটে শ্রেণি পরিবর্তন করে ফেলছে। এই মাটিকাটা প্রতিরোধ করতে বিভিন্ন সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে এতেও তাদেরকে প্রতিহত করা যাচ্ছে না। ভূমি মালিকদের বিশেষ করে কৃষকদের সচেতন হতে হবে। এইভাবে জমির থেকে মাটি কাটা আইন বহির্ভূত। ভূমি আইনে তাদের শাস্তির বিধান রয়েছে। এই সকল কাজে জড়িতদের শাস্তির আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। কিন্তু বর্তমানে প্রতিরাতেই উপজেলার বিভিন্ন স্থানে একশ্রেণির মাটি খেকো তা চালিয়ে যাচ্ছে। দৃশ্যত বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট বিগত সরকারের পতনের পর থেকে কার্যত ব্যাপকভাবে মাটি কাটার মহোৎসব চলছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে উপজেলার আড়াল, টোক ও সিংহশ্রী এলাকার কয়েক জন কৃষক বলেন, এই সকল অবৈধ ইটভাটার কারণে এ এলাকার ফসলি জমি ব্যাপক ভাবে হুমকির মুখে পড়েছে। আশপাশের বসতবাড়ির গাছপালা মরে যাচ্ছে। এলাকার শিশু থেকে বৃদ্ধ প্রায় মানুষের মধ্যে শ্বাসকষ্ট রোগ দেখা দিয়েছে। কিন্তু ভাটার মালিকরা খুব প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পাচ্ছে না।
উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) মোঃ মাইন উদ্দিন জানান, গভীর রাতে অবৈধভাবে মাটি কেটে ড্রাম ট্রাক ও অবৈধ ট্রলিতে মাত্রাতিরিক্ত মাটি ভর্তি করে ইটভাটায় সরবরাহ করা হয়। এতে উপজেলার গ্রামীণ সড়কসহ ইউনিয়ন সংযোগ সড়কগুলো ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এইসব অবৈধ ট্রলি গুলো বন্ধ করতে পারলে সড়কগুলোও রক্ষা পাবে।
এ ব্যাপারে কাপাসিয়া উপজেলা ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি ফকির ইস্কান্দার আলম জানু বলেন, কাপাসিয়া উপজেলায় বর্তমানে ৩০টি ইটভাটা চালু আছে। ইট তৈরির প্রধান উপাদান হলো মাটি। সরবরাহকারীরা কীভাবে কোত্থেকে মাটি পৌঁছে দেয়, সেটা তাদের ব্যাপার। সকল ইটভাটার সঠিক কাগজপত্র নেই, তবে প্রায় সবগুলো ইতিমধ্যে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। কিন্তু আমরা এরই মধ্যে অনেক টাকা বিনিয়োগ করে ফেলেছি। গতবছরের তৈরি করা অনেক ইট অবিক্রিত অবস্থায় পড়ে আছে। তাই আমাদের কিছুটা সুযোগ না দিলে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। আমাদের সুযোগ দিলে সরকারের যথাযথ আইন ও নির্দেশনা মেনে আগামীতে সবকিছু ঠিক করে নিতে পারবো।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসন সূত্র জানান, নিয়মনীতি না মেনে গড়ে ওঠা অবৈধ ইটভাটা চিহ্নিত করে সকল অবৈধ ইটভাটা বন্ধ করে দেওয়া হবে। অবৈধভাবে মাটি কাটার ব্যাপারে উপজেলা প্রশাসন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছেন। ইতিমধ্যে বেশ কয়েক স্থানে অভিযান চালিয়ে আটক এবং জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে অবৈধভাবে গভীর রাতে চলে ফসলি জমির মাটি কাটা। এসব মাটি প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে সরবরাহ করা হচ্ছে ইটভাঁটায়। একাধিক প্রশাসনিক সভায় এবিষয়ে দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ও ব্যক্তিবর্গ আশ্বাস দিলেও বন্ধ হচ্ছেনা মাটি কাটা। ব্যাপারে ভুক্তভোগি ও ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী জোর দাবি জানালেও তা কার্যকর হচ্ছে না।
পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ও জেলা প্রশাসনের লাইসেন্সসহ বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে শত শত একর কৃষি জমিতে গড়ে উঠেছে ইটভাটা। ইটভাটায় ফসলি জমি ও এলাকার ছোট-বড় টিলা কেটে মাটি নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে ইট। অনেক সময় জোর জবরদস্তি করে ফসলি জমির মাটি কেটে নিলেও প্রভাবশালী মহলের ভয়ে সাধারণ কৃষকরা মুখ খুলতে পারছে না।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ইটভাটার মালিকরা এ আইন ও নিয়মনীতির কোনো তোয়াক্কাই করছেন না। কাপাসিয়া উপজেলায় প্রায় ৩৪টি ইটভাটা রয়েছে। উপজেলার কাপাসিয়া সদর, দুর্গাপুর, তরগাঁও, কড়িহাতা, সনমানিয়া, ঘাগটিয়া, রায়েদ, সিংহশ্রী ও টোক ইউনিয়নে রয়েছে এসব অবৈধ ইটভাটা। বনাঞ্চলের পাশে, লোকালয়, হাটবাজার ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশেও গড়ে উঠেছে বহু ইটভাটা। এতে করে এলাকার কৃষি জমি নষ্ট হচ্ছে, পরিবেশ দূষিত হচ্ছে ও স্থানীয় রাস্তাঘাটের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। অনেক ইটভাটায় লাকড়ি পোড়ানোর কারণে কালো ধোঁয়ায় এলাকার লোকজনের মধ্যে সর্দি-কাশিসহ বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। পরিবেশ দূষণের কারণে এলাকায় ফসলের উৎপাদনও ব্যাহত হচ্ছে। ইটভাটার আশপাশ এলাকায় নারকেল, সুপারি, কলা, আখসহ নানান ফলদ গাছের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে বলে ভুক্তভোগী কৃষকরা জানিয়েছেন।
টোক ইউনিয়নের পুরস্কার প্রাপ্ত প্রবীণ আদর্শ কৃষক ও শিক্ষক মোঃ কামরুজ্জামান সবুর বলেন, কৃষি জমি থেকে এক মুঠো মাটি কৃষক তার বাড়িতে নেয়ার অধিকার নেই। এই কৃষি জমির মাটি কৃষকের প্রাণ। বিভিন্ন কারণে কৃষি জমির পরিমাণ এমনিতেই কমে যাচ্ছে। তার ওপর মাটি খেকোদের কারণে কৃষি জমি প্রাণহীন হয়ে পড়ছে। কৃষি জমিতে প্রাণ থাকলে কৃষকের প্রাণ বাঁচবে, বাঁচবে দেশের মানুষের প্রাণ। খাদ্যের চাহিদা স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে হলে জমির উর্বর মাটিকে রক্ষা করতে হবে। প্রশাসনকে কৃষি জমি রক্ষার স্বার্থে আরো কঠোর ভাবে আইন প্রয়োগের ব্যবস্থা নেয়া জরুরি।
সম্প্রতি কাপাসিয়া উপজেলায় নবযোগদানকৃত নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) 'তামান্না তাসনীম' এর আমন্ত্রণে এলাকার সুধীজন, রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক ও বিভিন্ন শ্রেণিপেশার লোকজনের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে গাজীপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও কাপাসিয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি শাহ্ রিয়াজুল হান্নান রিয়াজ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে মাটি কাটার মহোৎসব চলছে বলে জানান। পরে ইউএনও তা বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিবেন বলে সবাইকে আশ্বাস প্রদান করেন।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ নূরুল আমিন বলেন, এভাবে জমির মাটি কেটে ফেললে জমির শ্রেণীর পরিবর্তন হয়। এই জমির শ্রেণী পরিবর্তন করতে ভূমি অফিস থেকে পূর্বে অনুমতি নিতে হয়। এই ভূমি আইন না জানার কারণে জমির মাটি কেটে শ্রেণি পরিবর্তন করে ফেলছে। এই মাটিকাটা প্রতিরোধ করতে বিভিন্ন সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে এতেও তাদেরকে প্রতিহত করা যাচ্ছে না। ভূমি মালিকদের বিশেষ করে কৃষকদের সচেতন হতে হবে। এইভাবে জমির থেকে মাটি কাটা আইন বহির্ভূত। ভূমি আইনে তাদের শাস্তির বিধান রয়েছে। এই সকল কাজে জড়িতদের শাস্তির আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। কিন্তু বর্তমানে প্রতিরাতেই উপজেলার বিভিন্ন স্থানে একশ্রেণির মাটি খেকো তা চালিয়ে যাচ্ছে। দৃশ্যত বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট বিগত সরকারের পতনের পর থেকে কার্যত ব্যাপকভাবে মাটি কাটার মহোৎসব চলছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে উপজেলার আড়াল, টোক ও সিংহশ্রী এলাকার কয়েক জন কৃষক বলেন, এই সকল অবৈধ ইটভাটার কারণে এ এলাকার ফসলি জমি ব্যাপক ভাবে হুমকির মুখে পড়েছে। আশপাশের বসতবাড়ির গাছপালা মরে যাচ্ছে। এলাকার শিশু থেকে বৃদ্ধ প্রায় মানুষের মধ্যে শ্বাসকষ্ট রোগ দেখা দিয়েছে। কিন্তু ভাটার মালিকরা খুব প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পাচ্ছে না।
উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) মোঃ মাইন উদ্দিন জানান, গভীর রাতে অবৈধভাবে মাটি কেটে ড্রাম ট্রাক ও অবৈধ ট্রলিতে মাত্রাতিরিক্ত মাটি ভর্তি করে ইটভাটায় সরবরাহ করা হয়। এতে উপজেলার গ্রামীণ সড়কসহ ইউনিয়ন সংযোগ সড়কগুলো ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এইসব অবৈধ ট্রলি গুলো বন্ধ করতে পারলে সড়কগুলোও রক্ষা পাবে।
এ ব্যাপারে কাপাসিয়া উপজেলা ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি ফকির ইস্কান্দার আলম জানু বলেন, কাপাসিয়া উপজেলায় বর্তমানে ৩০টি ইটভাটা চালু আছে। ইট তৈরির প্রধান উপাদান হলো মাটি। সরবরাহকারীরা কীভাবে কোত্থেকে মাটি পৌঁছে দেয়, সেটা তাদের ব্যাপার। সকল ইটভাটার সঠিক কাগজপত্র নেই, তবে প্রায় সবগুলো ইতিমধ্যে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। কিন্তু আমরা এরই মধ্যে অনেক টাকা বিনিয়োগ করে ফেলেছি। গতবছরের তৈরি করা অনেক ইট অবিক্রিত অবস্থায় পড়ে আছে। তাই আমাদের কিছুটা সুযোগ না দিলে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। আমাদের সুযোগ দিলে সরকারের যথাযথ আইন ও নির্দেশনা মেনে আগামীতে সবকিছু ঠিক করে নিতে পারবো।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসন সূত্র জানান, নিয়মনীতি না মেনে গড়ে ওঠা অবৈধ ইটভাটা চিহ্নিত করে সকল অবৈধ ইটভাটা বন্ধ করে দেওয়া হবে। অবৈধভাবে মাটি কাটার ব্যাপারে উপজেলা প্রশাসন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছেন। ইতিমধ্যে বেশ কয়েক স্থানে অভিযান চালিয়ে আটক এবং জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
আমিনুল হক বলেছেন, তরুণ প্রজন্ম নতুন এক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে। তাদের চিন্তা চেতনাকে বিএনপি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে।
৩ মিনিট আগেএবার বান্দরবান জেলার লামা উপজেলার পাঁচটি রাবার বাগান থেকে ২৬ রাবার শ্রমিককে অপহরণ করেছে সশস্ত্র পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা। শনিবার দিনগত রাত দেড়টার দিকে উপজেলার ফাসিয়াখালী ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি মুরুংঝিরি এলাকা থেকে তাদেরকে অপহরণ করা হয়।
৩১ মিনিট আগেপ্রায় এক কিলোমিটার এলাকা নিয়ে তৈরি হয়েছে বর্জ্যের ভাগাড়। বর্জ্যের বেশির ভাগই হাসপাতাল ও ক্লিনিকের বর্জ্য।
২ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দিতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন একজন ও আহত হয়েছেন একজন।
৩ ঘণ্টা আগে