
সরদার আনিছ

সিন্ডিকেট চক্রের কারসাজিতে বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৭০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে গিয়েছিল গত সপ্তাহে। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে ৭০-৮০ টাকার পেঁয়াজ ১২০ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। এটি ছিল চলতি বছরে নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্যের সর্বোচ্চ দাম। তবে আমদানির খবরে সরবরাহ বেড়ে গত দুদিনে কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কমে বর্তমানে ১০০ থেকে ১১০ টাকায় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে জানান বিক্রেতারা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, আগের কয়েকদিন বাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর ট্যারিফ কমিশনের সুপারিশে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির গুজব ছড়ায়। এরপর শনি-রোববার থেকেই পেঁয়াজের দামে নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ করা গেছে।
গতকাল সোমবার বিকালে কারওয়ানবাজারের ব্যবসায়ী আব্দুল কাদের বলেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে এমন খবরে দাম কিছুটা কমেছে। বেশ কয়েকদিন ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর সরবরাহ বেড়ে আড়তে দাম কমেছে। তাই আমরাও কমেই বিক্রি করছি।
গতকাল কারওয়ানবাজারে ভালো মানের পাবনার পেঁয়াজ ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। সরবরাহ বাড়লে দাম আরো কমতে পারে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। শান্তিনগর, নয়াবাজার, হাতিরপুল ও পলাশীসহ রাজধানীর বিভিন্ন বাজারেও আগের কয়েকদিনের তুলনায় গতকাল ১০০ থেকে ১১০ টাকার মধ্যেই বেচাকেনা হয়েছে।
এদিকে গত রোববার বিকালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে পেঁয়াজের বর্তমান বাজার পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, চলতি সপ্তাহের মধ্যে পেঁয়াজের দাম কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে না কমলে আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, দেশে পেঁয়াজের বাম্পার ফলন হয়েছে। কোনো সংকট নেই, যথেষ্ট মজুত রয়েছে। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসবে। ফলে আগামী চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে বাজার স্বাভাবিক না হলে আমরা আমদানির অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেব।
এ সময় হঠাৎ করে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়া সম্পর্কে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, একাধিক কারণে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। মৌসুমের শেষ, হঠাৎ করে ভারী বৃষ্টি, সংরক্ষণের সময় পেঁয়াজ শুকানোর ফলে ওজন কমে যাওয়া ইত্যাদি দাম বেড়ে যাওয়ার কারণ। হঠাৎ করেই পেঁয়াজের দাম বেড়েছে, আমরা বাজারের নজর রাখছি।
মজুতদার বা সিন্ডিকেটের কারণে দাম বেড়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, আমার কাছে মজুতদারি বা সিন্ডিকেটের খবর নেই। সাময়িক সংকট তৈরি হয়েছে। আশা করি দ্রুত সংকট কেটে যাবে। তিনি আরো বলেন, সীমান্তের ওপারে বাংলাদেশে রপ্তানির জন্য পেঁয়াজ মজুত করা হচ্ছে বলে আমাদের কাছে খবর রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে রোববার রাতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সরেজমিন উইং বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক (মনিটরিং ও বাস্তবায়ন) ড. মো. জামাল উদ্দীন আমার দেশকে বলেন, এ মুহূর্তে দেশে পেঁয়াজের কোনো সংকট নেই। এখনো কৃষকের হাতে তিন লাখ টনের মতো পেঁয়াজ রয়েছে। বাজারে সরবরাহও স্বাভাবিক। কিন্তু অসাধু চক্র কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে আমদানির অনুমতি আদায়ের পাঁয়তারা করছে। এরই মধ্যে পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে, দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে আরো কমে আসবে।
এদিকে বাজারে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়ায় সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনার পর আমদানির জন্য সরকারকে সুপারিশ করে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন (বিটিটিসি)। ট্যারিফ কমিশন বলছে, কেজিপ্রতি পেঁয়াজের দাম সর্বোচ্চ ১১০ টাকা ওঠায় দ্রুত আমদানির অনুমতি দেওয়া যেতে পারে। পেঁয়াজ আমদানির এ সুপারিশ গত বৃহস্পতিবার বাণিজ্য সচিব ও কৃষি সচিবের কাছে সংস্থাটি পাঠানোর পর রোববার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পেঁয়াজের বর্তমান বাজার পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন বাণিজ্য উপদেষ্টা।
ট্যারিফ কমিশনের সুপারিশের বিষয়ে ড. জামাল বলেন, তারা আমদানিকারকদের প্ররোচনায় এ ধরনের সুপারিশ করে থাকতে পারে। বাস্তবে দেশে পেঁয়াজের কোনো সংকট নেই।
এ প্রসঙ্গে রোববার কনজিউমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহসভাপতি এসএম নাজের হোসাইন আমার দেশকে বলেন, ‘বাজারের কারসাজি বন্ধ না করে এ মুহূর্তে বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা হলে কৃষকরা ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হবেন। দেশে ভালো উৎপাদন হলেও কৃত্রিম সংকট তৈরি করে আমদানির পাঁয়তারা করা হচ্ছে।’
নাম পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে রাজধানীর শ্যামবাজারের একজন আড়তদার বলেন, যখনই ভারতে পেঁয়াজের দাম কমে, তখন কিছু ব্যবসায়ী দেশে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ায়। দামের অজুহাতে ভারত থেকে কম দামে আমদানি করে বাংলাদেশে বেশি দামে বিক্রি করে। সরকার যদি আমদানির অনুমতি দেয়, এক শ্রেণির ব্যবসায়ীরা সবচেয়ে বেশি লাভবান হন।
তিনি জানান, বর্তমানে ভারতে পেঁয়াজের দাম ৩০ টাকা। এ পেঁয়াজ আনতে মরিয়া সিন্ডিকেট চক্র। ফলে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করা হচ্ছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মতে, দেশে এবার ৩৫ লাখ টন পেঁয়াজের চাহিদা থাকলেও গত মৌসুমে উৎপাদন হয়েছে প্রায় ৩৮ লাখ টন। এবার উৎপাদন ও সংরক্ষণ দুই-ই ভালো। এমন অবস্থায় নতুন করে বিদেশ থেকে আমদানির প্রয়োজন বোধ করছে না তারা।

সিন্ডিকেট চক্রের কারসাজিতে বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৭০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে গিয়েছিল গত সপ্তাহে। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে ৭০-৮০ টাকার পেঁয়াজ ১২০ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। এটি ছিল চলতি বছরে নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্যের সর্বোচ্চ দাম। তবে আমদানির খবরে সরবরাহ বেড়ে গত দুদিনে কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কমে বর্তমানে ১০০ থেকে ১১০ টাকায় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে জানান বিক্রেতারা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, আগের কয়েকদিন বাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর ট্যারিফ কমিশনের সুপারিশে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির গুজব ছড়ায়। এরপর শনি-রোববার থেকেই পেঁয়াজের দামে নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ করা গেছে।
গতকাল সোমবার বিকালে কারওয়ানবাজারের ব্যবসায়ী আব্দুল কাদের বলেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে এমন খবরে দাম কিছুটা কমেছে। বেশ কয়েকদিন ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর সরবরাহ বেড়ে আড়তে দাম কমেছে। তাই আমরাও কমেই বিক্রি করছি।
গতকাল কারওয়ানবাজারে ভালো মানের পাবনার পেঁয়াজ ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। সরবরাহ বাড়লে দাম আরো কমতে পারে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। শান্তিনগর, নয়াবাজার, হাতিরপুল ও পলাশীসহ রাজধানীর বিভিন্ন বাজারেও আগের কয়েকদিনের তুলনায় গতকাল ১০০ থেকে ১১০ টাকার মধ্যেই বেচাকেনা হয়েছে।
এদিকে গত রোববার বিকালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে পেঁয়াজের বর্তমান বাজার পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, চলতি সপ্তাহের মধ্যে পেঁয়াজের দাম কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে না কমলে আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, দেশে পেঁয়াজের বাম্পার ফলন হয়েছে। কোনো সংকট নেই, যথেষ্ট মজুত রয়েছে। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসবে। ফলে আগামী চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে বাজার স্বাভাবিক না হলে আমরা আমদানির অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেব।
এ সময় হঠাৎ করে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়া সম্পর্কে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, একাধিক কারণে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। মৌসুমের শেষ, হঠাৎ করে ভারী বৃষ্টি, সংরক্ষণের সময় পেঁয়াজ শুকানোর ফলে ওজন কমে যাওয়া ইত্যাদি দাম বেড়ে যাওয়ার কারণ। হঠাৎ করেই পেঁয়াজের দাম বেড়েছে, আমরা বাজারের নজর রাখছি।
মজুতদার বা সিন্ডিকেটের কারণে দাম বেড়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, আমার কাছে মজুতদারি বা সিন্ডিকেটের খবর নেই। সাময়িক সংকট তৈরি হয়েছে। আশা করি দ্রুত সংকট কেটে যাবে। তিনি আরো বলেন, সীমান্তের ওপারে বাংলাদেশে রপ্তানির জন্য পেঁয়াজ মজুত করা হচ্ছে বলে আমাদের কাছে খবর রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে রোববার রাতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সরেজমিন উইং বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক (মনিটরিং ও বাস্তবায়ন) ড. মো. জামাল উদ্দীন আমার দেশকে বলেন, এ মুহূর্তে দেশে পেঁয়াজের কোনো সংকট নেই। এখনো কৃষকের হাতে তিন লাখ টনের মতো পেঁয়াজ রয়েছে। বাজারে সরবরাহও স্বাভাবিক। কিন্তু অসাধু চক্র কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে আমদানির অনুমতি আদায়ের পাঁয়তারা করছে। এরই মধ্যে পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে, দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে আরো কমে আসবে।
এদিকে বাজারে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়ায় সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনার পর আমদানির জন্য সরকারকে সুপারিশ করে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন (বিটিটিসি)। ট্যারিফ কমিশন বলছে, কেজিপ্রতি পেঁয়াজের দাম সর্বোচ্চ ১১০ টাকা ওঠায় দ্রুত আমদানির অনুমতি দেওয়া যেতে পারে। পেঁয়াজ আমদানির এ সুপারিশ গত বৃহস্পতিবার বাণিজ্য সচিব ও কৃষি সচিবের কাছে সংস্থাটি পাঠানোর পর রোববার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পেঁয়াজের বর্তমান বাজার পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন বাণিজ্য উপদেষ্টা।
ট্যারিফ কমিশনের সুপারিশের বিষয়ে ড. জামাল বলেন, তারা আমদানিকারকদের প্ররোচনায় এ ধরনের সুপারিশ করে থাকতে পারে। বাস্তবে দেশে পেঁয়াজের কোনো সংকট নেই।
এ প্রসঙ্গে রোববার কনজিউমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহসভাপতি এসএম নাজের হোসাইন আমার দেশকে বলেন, ‘বাজারের কারসাজি বন্ধ না করে এ মুহূর্তে বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা হলে কৃষকরা ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হবেন। দেশে ভালো উৎপাদন হলেও কৃত্রিম সংকট তৈরি করে আমদানির পাঁয়তারা করা হচ্ছে।’
নাম পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে রাজধানীর শ্যামবাজারের একজন আড়তদার বলেন, যখনই ভারতে পেঁয়াজের দাম কমে, তখন কিছু ব্যবসায়ী দেশে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ায়। দামের অজুহাতে ভারত থেকে কম দামে আমদানি করে বাংলাদেশে বেশি দামে বিক্রি করে। সরকার যদি আমদানির অনুমতি দেয়, এক শ্রেণির ব্যবসায়ীরা সবচেয়ে বেশি লাভবান হন।
তিনি জানান, বর্তমানে ভারতে পেঁয়াজের দাম ৩০ টাকা। এ পেঁয়াজ আনতে মরিয়া সিন্ডিকেট চক্র। ফলে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করা হচ্ছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মতে, দেশে এবার ৩৫ লাখ টন পেঁয়াজের চাহিদা থাকলেও গত মৌসুমে উৎপাদন হয়েছে প্রায় ৩৮ লাখ টন। এবার উৎপাদন ও সংরক্ষণ দুই-ই ভালো। এমন অবস্থায় নতুন করে বিদেশ থেকে আমদানির প্রয়োজন বোধ করছে না তারা।

ঋণ জালিয়াতিতে আলোচিত সাদ মুসা গ্রুপ আর্থিক খাতে আবার সক্রিয় হচ্ছে। অবৈধ সুবিধা নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বিভিন্ন জায়গায় তদবির করছেন গ্রুপের কর্ণধার মুহাম্মদ মোহসিন। রপ্তানিতে কাঁচামাল কেনাবেচা দেখিয়ে ১১ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে প্রায় ২ হাজার ৪৫৯ কোটি টাকার ঋণ নেয় সাদ মুসা। এর বাইরে আরো
৬ ঘণ্টা আগে
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ৩০ অক্টোবর শেষে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে সরকারের নেওয়া নিট ব্যাংকঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৫০ হাজার ৪০১ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের ৩০ জুন শেষে সরকারের নিট ব্যাংকঋণের স্থিতি ছিল পাঁচ লাখ ৫০ হাজার ৯০৪ কোটি টাকা।
৬ ঘণ্টা আগে
ঘনচিনি একটি কৃত্রিম মিষ্টিকারক যা সাধারণ চিনির চেয়ে প্রায় ৩০ থেকে ৫০ গুণ বেশি মিষ্টি। বিভিন্ন ধরনের মিষ্টান্ন, বেকারি আইটেম, আইসক্রিম, বেভারেজ, জুস, চকোলেট, কনডেন্সড মিল্ক এবং শিশু খাদ্য তৈরিতে সাধারণ চিনির পরিবর্তে কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ী মারাত্মক ক্ষতিকারক এই কৃত্রিম উপাদানটি ব্যবহার করে থাকে।
১৯ ঘণ্টা আগে
সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া এক পোস্টে তিনি জানান, বাংলাদেশে একটি দুর্নীতিমুক্ত, উচ্চ কার্যক্ষমতা সম্পন্ন লজিস্টিক নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা দরকার, যাতে দেশের বন্দর কার্যক্রম অন্যান্য দেশের তুলনায় পিছিয়ে না পড়ে।
১৯ ঘণ্টা আগে