পীর জুবায়ের
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘মার্চ ফর গাজা’ শীর্ষক কর্মসূচি চলাকালে লাখো মানুষের ‘নারায়ে তাকবীর’ ধ্বনিতে মুখরিত ছিল পুরো এলাকা। লোকে লোকারণ্য উদ্যানের চারপাশেই ছিল ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিভিন্ন স্লোগান। কেউ হাঁটছেন, কেউবা আবার দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে আওয়াজ তুলছেন।
এছাড়াও কারো হাতে ছিল ফিলিস্তিনের ফ্যাস্টুন, মাথায় ছিল ফিলিস্তিনির পতাকা, কপালে ছিল ফিলিস্তিনি ব্যাজ। স্লোগানগুলোর মধ্যে, ‘স্বপ্ন দেখি প্রতিদিন’, ‘স্বাধীন হবে ফিলিস্তিন’, ‘তুমি কে আমি কে’, ‘ফিলিস্তিন ফিলিস্তিন’, ‘গাজা শান্তি চায়’, ‘ইসরাইল নিপাত যাক’, ‘ফিলিস্তিনের শিশুদের রক্ষা করো’, ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন’, ‘গাজা উই আর উইথ ইউ’, ‘স্টপ জেনোসাইড ইন গাজা’। আবার কারো গায়ে ইংরেজিতে ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’ লেখা টি-শার্ট, কারো হাতে ফিলিস্তিনের পতাকা।
বিভিন্ন মাধ্যমে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শেষ সময়েও ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে অংশ নিতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমায়েত ঘটে সাধারণ মানুষের। গতকাল শনিবার গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে তারা এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, শনিবার সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে তাকবীর দিয়ে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে তরুণ, শিক্ষার্থী, বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতাকর্মীদের জমায়েত ঘটে।
টিটিপাড়া থেকে আসা সোহরাওয়ার্দী অভিমুখে মিছিলে অংশগ্রহণকারী নাজমুল হক বলেন, গাজায় যেভাবে হত্যাযজ্ঞ চালানো হচ্ছে তা দেখে আমার স্বাভাবিক জীবন থমকে গেছে। আমি বুঝতে পারি না বিশ্ব মানবতা আজ কোথায়। এ সময় তিনি বলেন, আমরা নারায়ে তাকবীর আল্লাহু আকবার স্লোগান ঈমানি জায়গা থেকে দিচ্ছি।
সায়েদাবাদ থেকে আসা আহমদ ইসলাম বলেন, আমি দল করি না, ধর্মীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িতও নই। কিন্তু একজন মানুষ হিসেবে ফিলিস্তিনের শিশুদের কান্না আমাকে নাড়া দিয়েছে। তাই এখানে এসেছি।
বাড্ডা থেকে আসা জুনায়েদ হাকিম বলেন, আমার পুরো শরীর ফিলিস্তিনের পতাকা দিয়ে ঢেকে রেখেছি। এর মানে কি বুঝেন না, যদি পারতাম তাহলে ফিলিস্তিনে গিয়ে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তাম। এসব হত্যাকাণ্ড মেনে নেওয়া যায় না।
উল্লেখ্য, গতকাল বিকালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির আয়োজন করে ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম। দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত চলে এ কর্মসূচি। ফলে এই আয়োজনে প্রথম দেশের সব রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক সর্বস্তরের মানুষ এক কাতারে এসে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়াতে উপস্থিত হয়ে ফিলিস্তিনি জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে।
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘মার্চ ফর গাজা’ শীর্ষক কর্মসূচি চলাকালে লাখো মানুষের ‘নারায়ে তাকবীর’ ধ্বনিতে মুখরিত ছিল পুরো এলাকা। লোকে লোকারণ্য উদ্যানের চারপাশেই ছিল ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিভিন্ন স্লোগান। কেউ হাঁটছেন, কেউবা আবার দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে আওয়াজ তুলছেন।
এছাড়াও কারো হাতে ছিল ফিলিস্তিনের ফ্যাস্টুন, মাথায় ছিল ফিলিস্তিনির পতাকা, কপালে ছিল ফিলিস্তিনি ব্যাজ। স্লোগানগুলোর মধ্যে, ‘স্বপ্ন দেখি প্রতিদিন’, ‘স্বাধীন হবে ফিলিস্তিন’, ‘তুমি কে আমি কে’, ‘ফিলিস্তিন ফিলিস্তিন’, ‘গাজা শান্তি চায়’, ‘ইসরাইল নিপাত যাক’, ‘ফিলিস্তিনের শিশুদের রক্ষা করো’, ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন’, ‘গাজা উই আর উইথ ইউ’, ‘স্টপ জেনোসাইড ইন গাজা’। আবার কারো গায়ে ইংরেজিতে ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’ লেখা টি-শার্ট, কারো হাতে ফিলিস্তিনের পতাকা।
বিভিন্ন মাধ্যমে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শেষ সময়েও ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে অংশ নিতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমায়েত ঘটে সাধারণ মানুষের। গতকাল শনিবার গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে তারা এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, শনিবার সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে তাকবীর দিয়ে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে তরুণ, শিক্ষার্থী, বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতাকর্মীদের জমায়েত ঘটে।
টিটিপাড়া থেকে আসা সোহরাওয়ার্দী অভিমুখে মিছিলে অংশগ্রহণকারী নাজমুল হক বলেন, গাজায় যেভাবে হত্যাযজ্ঞ চালানো হচ্ছে তা দেখে আমার স্বাভাবিক জীবন থমকে গেছে। আমি বুঝতে পারি না বিশ্ব মানবতা আজ কোথায়। এ সময় তিনি বলেন, আমরা নারায়ে তাকবীর আল্লাহু আকবার স্লোগান ঈমানি জায়গা থেকে দিচ্ছি।
সায়েদাবাদ থেকে আসা আহমদ ইসলাম বলেন, আমি দল করি না, ধর্মীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িতও নই। কিন্তু একজন মানুষ হিসেবে ফিলিস্তিনের শিশুদের কান্না আমাকে নাড়া দিয়েছে। তাই এখানে এসেছি।
বাড্ডা থেকে আসা জুনায়েদ হাকিম বলেন, আমার পুরো শরীর ফিলিস্তিনের পতাকা দিয়ে ঢেকে রেখেছি। এর মানে কি বুঝেন না, যদি পারতাম তাহলে ফিলিস্তিনে গিয়ে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তাম। এসব হত্যাকাণ্ড মেনে নেওয়া যায় না।
উল্লেখ্য, গতকাল বিকালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির আয়োজন করে ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম। দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত চলে এ কর্মসূচি। ফলে এই আয়োজনে প্রথম দেশের সব রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক সর্বস্তরের মানুষ এক কাতারে এসে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়াতে উপস্থিত হয়ে ফিলিস্তিনি জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে।
রাজধানীর পৃথকস্থানে ঝটিকা মিছিল করার দায়ে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের গত ২ দিনে ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। রোববার ৫ জন এবং তার আগের দিন শনিবার ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৪ মিনিট আগেঅসচ্ছল, অসুস্থ, আহত ও সামর্থ্যহীন ক্রীড়াসেবীদের মাঝে ক্রীড়াভাতা বিতরণ করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
৩১ মিনিট আগেস্থানীয় সরকার সচিব জনাব মো. রেজাউল মাকসুদ জাহেদী দাশেরকান্ধি পয়ঃশোধনাগার প্লান্ট পরিদর্শন করেন।
২ ঘণ্টা আগেবেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সক্রিয় কর্মী ও প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলামকে (পারভেজ) নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদে এক্স-জেসিডি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি ইঞ্জিনিয়ার্স এসোসিয়েশন মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে।
২ ঘণ্টা আগে