
আমার দেশ অনলাইন

উপদেষ্টা পরিষদের নীতিগত অনুমোদনের পর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করেছে আইন মন্ত্রণালয়। ফলে জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থীকে জোটে গেলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট করতে হবে।
২০১৪ সালের নির্বাচনে বিনা ভোটে ১৫৪ জন নির্বাচিত হয়েছিলেন, এই ধরনের নির্বাচন যেন না হয়। অর্থাৎ যেই নির্বাচনে একজন প্রার্থী থাকবে সেখানে যারা ভোটার আছে তারা ‘না’ ভোট দিতে পারবেন। ‘না ভোট’ বেশি হলে ওই এলাকায় নতুন করে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া কোনো প্রার্থী যদি মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করতে চান, তাহলে আপিলের নির্ধারিত সময় শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিংবা আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত কাউকেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা যাবে না। এমন বিধান রেখে ‘গণপ্রতিনিধিত্ব (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ জারি করেছে সরকার।
সোমবার রাতে আইন মন্ত্রণালয় লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ থেকে গণপ্রতিনিধিত্ব (আরপিও) অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি এ অধ্যাদেশ জারি করেছেন। এর আগে অধ্যাদেশের খসড়া উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে অনুমোদন দেওয়া হয়।
অধ্যাদেশ অনুযায়ী, যাচাই-বাছাই ও প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পর যদি কোনো নির্বাচনি এলাকায় কেবল একজন প্রার্থী অবশিষ্ট থাকেন, তাহলে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ওই প্রার্থী ও ‘না ভোট’-এর মধ্যে। যদি প্রার্থী প্রাপ্ত ভোট ‘না ভোট’-এর চেয়ে বেশি হয়, তাহলে রিটার্নিং অফিসার তাকে নির্বাচিত ঘোষণা করবেন। তবে ‘না ভোট’ বেশি হলে ওই এলাকায় নতুন করে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
আরও বলা হয়েছে, যদি প্রথম নির্বাচনে ‘না ভোট’ বেশি হয় এবং পরবর্তী নির্বাচনে আবারও একজন প্রার্থী বৈধভাবে মনোনীত থাকেন, তাহলে রিটার্নিং অফিসার তাকে নির্বাচিত ঘোষণা করবেন। তবে কোনো প্রার্থী যদি মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করতে চান, তাহলে আপিলের নির্ধারিত সময় শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিংবা আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত কাউকেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা যাবে না।
এদিকে নির্বাচন কমিশন (ইসি) আগে সর্বোচ্চ কোনো কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল করতে পারতো। তবে এবার অনিয়ম হলে ইসি পুরো নির্বাচনি এলাকার ফলাফল বাতিল করতে পারবে।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এমন বিধান রেখেই গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংশোধন অধ্যাদেশ-২০২৫ জারি করেছে সরকার।
অনুচ্ছেদ ৯১ এ বলা হয়েছে, অনিয়মের জন্য কেন্দ্রের ভোট বাতিলের পাশাপাশি প্রয়োজন হলে পুরো নির্বাচনি এলাকার ফল বাতিলের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে ইসিকে। আচরণবিধি লঙ্ঘনে সর্বোচ্চ ছয় মাসের দণ্ডের পাশাপাশি সর্বোচ্চ দেড় লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। দলের ক্ষেত্রেও জরিমানার বিধান রয়েছে।

উপদেষ্টা পরিষদের নীতিগত অনুমোদনের পর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করেছে আইন মন্ত্রণালয়। ফলে জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থীকে জোটে গেলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট করতে হবে।
২০১৪ সালের নির্বাচনে বিনা ভোটে ১৫৪ জন নির্বাচিত হয়েছিলেন, এই ধরনের নির্বাচন যেন না হয়। অর্থাৎ যেই নির্বাচনে একজন প্রার্থী থাকবে সেখানে যারা ভোটার আছে তারা ‘না’ ভোট দিতে পারবেন। ‘না ভোট’ বেশি হলে ওই এলাকায় নতুন করে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া কোনো প্রার্থী যদি মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করতে চান, তাহলে আপিলের নির্ধারিত সময় শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিংবা আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত কাউকেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা যাবে না। এমন বিধান রেখে ‘গণপ্রতিনিধিত্ব (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ জারি করেছে সরকার।
সোমবার রাতে আইন মন্ত্রণালয় লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ থেকে গণপ্রতিনিধিত্ব (আরপিও) অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি এ অধ্যাদেশ জারি করেছেন। এর আগে অধ্যাদেশের খসড়া উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে অনুমোদন দেওয়া হয়।
অধ্যাদেশ অনুযায়ী, যাচাই-বাছাই ও প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পর যদি কোনো নির্বাচনি এলাকায় কেবল একজন প্রার্থী অবশিষ্ট থাকেন, তাহলে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ওই প্রার্থী ও ‘না ভোট’-এর মধ্যে। যদি প্রার্থী প্রাপ্ত ভোট ‘না ভোট’-এর চেয়ে বেশি হয়, তাহলে রিটার্নিং অফিসার তাকে নির্বাচিত ঘোষণা করবেন। তবে ‘না ভোট’ বেশি হলে ওই এলাকায় নতুন করে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
আরও বলা হয়েছে, যদি প্রথম নির্বাচনে ‘না ভোট’ বেশি হয় এবং পরবর্তী নির্বাচনে আবারও একজন প্রার্থী বৈধভাবে মনোনীত থাকেন, তাহলে রিটার্নিং অফিসার তাকে নির্বাচিত ঘোষণা করবেন। তবে কোনো প্রার্থী যদি মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করতে চান, তাহলে আপিলের নির্ধারিত সময় শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিংবা আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত কাউকেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা যাবে না।
এদিকে নির্বাচন কমিশন (ইসি) আগে সর্বোচ্চ কোনো কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল করতে পারতো। তবে এবার অনিয়ম হলে ইসি পুরো নির্বাচনি এলাকার ফলাফল বাতিল করতে পারবে।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এমন বিধান রেখেই গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংশোধন অধ্যাদেশ-২০২৫ জারি করেছে সরকার।
অনুচ্ছেদ ৯১ এ বলা হয়েছে, অনিয়মের জন্য কেন্দ্রের ভোট বাতিলের পাশাপাশি প্রয়োজন হলে পুরো নির্বাচনি এলাকার ফল বাতিলের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে ইসিকে। আচরণবিধি লঙ্ঘনে সর্বোচ্চ ছয় মাসের দণ্ডের পাশাপাশি সর্বোচ্চ দেড় লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। দলের ক্ষেত্রেও জরিমানার বিধান রয়েছে।

বাংলাদেশের বিমান খাতে নিজেদের প্রভাব বিস্তারে এবার কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু করেছে ইউরোপের বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস। এ লক্ষে ইউরোপীয় ইউনিয়নের চার প্রভাবশালীদের দেশের শীর্ষ কূটনীতিকরা একযোগে বাংলাদেশের এভিয়েশান হাব গড়তে এয়ারবাসের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
২ ঘণ্টা আগে
দেশের চিকিৎসা শিক্ষায় বেসিক সাবজেক্টের শিক্ষক সংকট দূরীকরণে সব সরকারি মেডিকেল কলেজে বেসিক সাবজেক্টের শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ হারে প্রণোদনা দেয়া হবে। ৮টি বেসিক সাবজেক্ট ছাড়াও আরও দুটি বিষয়ের শিক্ষকদের ক্ষেত্রেও এই প্রণোদনা কার্যকর করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
জালিয়াতি করে প্রায় ৫ কোটি টাকা অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাবেক সহকারী পরিচালক (অর্থ) সৈয়দ শরীফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গতকাল সোমবার গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে, সেখানে একগুচ্ছ পরিবর্তনের পাশাপাশি যোগ হয়েছে নতুন বিধানও। এই সংশোধিত আরপিও ধরেই শিগগিরই দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা চূড়ান্ত করবে নির্বাচন কমিশন।
৩ ঘণ্টা আগে