আমরা আশা করছি— তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে নির্বাচন ব্যবস্থা থাকলে ২-৩ টার্মেই মানুষ তাতে অভ্যস্ত হয়ে উঠবে। তখন সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যবস্থা একটি নিয়মিত অভ্যাসে পরিণত হবে। সেই আকাঙ্ক্ষা থেকেই এই সংস্কারের প্রস্তাব করা হচ্ছে।
জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, জাতির স্বার্থে নির্বাচনের জন্য ধৈর্য ধরতে হবে। আমরা সাড়ে ১৭ বছর ধৈর্য ধরেছি। আমরা যেনতেন নির্বাচন চাই না। নির্বাচনের জন্য যুগ যুগ অপেক্ষাও করতে চাই না।
এনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চেয়েছে—এমন এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, নির্বাচনী রোডম্যাপ খুব স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। যদি কম সংস্কার হয় তাহলে ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে।
দুই মাস পর আমাদের হাতে একটি নতুন চূড়ান্ত ভোটার তালিকা আসবে। এরপর বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করব।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে নির্বাচন নিয়ে একটি ধারণা দিয়েছেন, কিন্তু সুনির্দিষ্ট কোনো দিন তারিখ উল্লেখ করেননি।