স্টাফ রিপোর্টার
১৯৫৭ সালে কাগমারী সম্মেলনে পাকিস্তানিদের উদ্দেশ্যে ‘আস্সালামু আলাইকুম’ বলে স্বাধীনতার বীজবপন করেছিলেন মাওলানা ভাসানী বলে মন্তব্য করেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
তিনি বলেন, মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী একজন দূরদর্শী রাজনীতিক। ১৯৫৭ সালে তিনি কাগমারী সম্মেলনে পাকিস্তানিদের উদ্দেশ্যে ‘আস্সালামু আলাইকুম’ বলে তাদের থেকে আলাদা হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। এর ধারাবাহিকতায় একাত্তর সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও আমাদের গৌরবময় স্বাধীনতা অর্জন।
কাগমারী সম্মেলন দিবস উপলক্ষ্যে রোববার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
নজরুল ইসলাম খান মনে করেন, মওলানা ভাসানী বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সংরক্ষণ, দেশের জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও জাতীয় ঐক্যের যে বাণী রেখে গেছেন তা আমাদের জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।
সভাপতির বক্তব্যে ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, মওলানা ভাসানী আমাদের মহান স্বাধীনতা ও মুক্তির সংগ্রামের অবিসংবাদিত নেতা। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার তার অবদান মুছে ফেলে ইতিহাস বিকৃতি করেছে। মওলানা ভাসানীর জীবন ও কর্ম যথাযথভাবে নতুন প্রজন্মের কাছে উপস্থাপন করলে জাতি উপকৃত হবে।
শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, জাতীয় পার্টি (জাফর) চেয়ারম্যান সাবেক মন্ত্রী মোস্তফা জামাল হায়দার, ভাসানী অনুসারী পরিষদের উপদেষ্টা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. জসীমউদ্দিন আহমদ, নারী নেত্রী সোনিয়া আক্তার প্রমুখ।
এমএস
১৯৫৭ সালে কাগমারী সম্মেলনে পাকিস্তানিদের উদ্দেশ্যে ‘আস্সালামু আলাইকুম’ বলে স্বাধীনতার বীজবপন করেছিলেন মাওলানা ভাসানী বলে মন্তব্য করেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
তিনি বলেন, মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী একজন দূরদর্শী রাজনীতিক। ১৯৫৭ সালে তিনি কাগমারী সম্মেলনে পাকিস্তানিদের উদ্দেশ্যে ‘আস্সালামু আলাইকুম’ বলে তাদের থেকে আলাদা হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। এর ধারাবাহিকতায় একাত্তর সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও আমাদের গৌরবময় স্বাধীনতা অর্জন।
কাগমারী সম্মেলন দিবস উপলক্ষ্যে রোববার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
নজরুল ইসলাম খান মনে করেন, মওলানা ভাসানী বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সংরক্ষণ, দেশের জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও জাতীয় ঐক্যের যে বাণী রেখে গেছেন তা আমাদের জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।
সভাপতির বক্তব্যে ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, মওলানা ভাসানী আমাদের মহান স্বাধীনতা ও মুক্তির সংগ্রামের অবিসংবাদিত নেতা। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার তার অবদান মুছে ফেলে ইতিহাস বিকৃতি করেছে। মওলানা ভাসানীর জীবন ও কর্ম যথাযথভাবে নতুন প্রজন্মের কাছে উপস্থাপন করলে জাতি উপকৃত হবে।
শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, জাতীয় পার্টি (জাফর) চেয়ারম্যান সাবেক মন্ত্রী মোস্তফা জামাল হায়দার, ভাসানী অনুসারী পরিষদের উপদেষ্টা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. জসীমউদ্দিন আহমদ, নারী নেত্রী সোনিয়া আক্তার প্রমুখ।
এমএস
আমরা সংস্কারের ব্যাপারে কথা বলেছি। একটা ফেয়ার নির্বাচনের বিষয়ে বলেছি, টেকসই গণতন্ত্র ও জাতীয় ঐক্যের ব্যাপারে কথা বলেছি। জাতিসংঘের মহাসচিব আমাদের অধিকাংশ বক্তব্য সমর্থন করে বলেছেন, বাংলাদেশের সিদ্ধান্তের কাজে আমাদের সহযোগিতা করবেন এবং সুষ্ঠু নির্বাচন আমরা নিয়ে আশাবাদী।
১ ঘণ্টা আগেডা. শফিকুর রহমান বলেন, ৯০ দিনের মধ্যে বিচার ও রায় কার্যকর দেখতে চাই, ৯১ দিন যেন পার না হয়।
২ ঘণ্টা আগেমৌলিক সংস্কারের ভিত্তি এই সরকারের সময়েই তৈরি করতে হবে এবং সকল রাজনৈতিক দল মিলে একটি ঐক্যমত্য পোষণ করতে হবে জুলাই সনদে স্বাক্ষরের মাধ্যমে বলে মন্তব্য করেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের মহাসচিব সংস্কার বিষয়ে কোন মন্তব্য করেছেন কি না জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, জাতিসংঘ মহাসচিব এই ব্যাপারে কোন কথা বলেননি, এটা আমাদের আভ্যন্তরীণ বিষয়। এই গোলটেবিল টা কেন, আমি আসলে বুঝিনি আর কী।
২ ঘণ্টা আগে