
আমার দেশ অনলাইন

মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। শনিবার পাকিস্তানে সরকারি সফরে পাকিস্তান মুসলিম লিগের নেতা নওয়াজ শরিফের সাথে বৈঠকে তিনি এ আহ্বান জানান। খবর বার্তা সংস্থা তাসনিমের।
বৈঠকে বিজ্ঞান, শিল্প ও কৃষিক্ষেত্রে মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য ও সহযোগিতার আহ্বান জানান ইরানি প্রেসিডেন্ট। যাতে পারস্পরিক চাহিদা কার্যকরভাবে পূরণ এবং বহিরাগত চাপের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারে মুসলিম দেশগুলো।
লাহোরে নওয়াজ শরিফের সাথে বৈঠকে তিনি বলেন, ‘আমাদের বিজ্ঞান, শিল্প ও কৃষিক্ষেত্রে সক্ষমতা ভাগ করে নিতে হবে এবং একটি ঐক্যবদ্ধ ব্লক গঠন করে মুসলিম সম্প্রদায়ের চাহিদা পূরণের জন্য একসাথে কাজ করতে হবে।’
প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ইসরাইলের চাপিয়ে দেওয়া ১২ দিনের যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের জনগণের সমর্থন ও সংহতির প্রতি তার কৃতজ্ঞতা পুনর্ব্যক্ত করেন পেজেশকিয়ান। বলেন, ‘যদি সারাবিশ্বের মুসলমানরা ঐক্যবদ্ধ হয়, তাহলে ইহুদিবাদী শাসনব্যবস্থা আর স্বাধীন জাতিগুলোকে আলাদাভাবে লক্ষ্যবস্তু করতে পারবে না।’
নওয়াজ শরিফ ইসরাইলি আক্রমণের মুখে ইরানি জনগণের ভূমিকার প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা ইরানের সঙ্গে দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে আছি এবং ভবিষ্যতে আমরা আগের চেয়েও শক্তিশালী হয়ে দাঁড়াবো।’
তিনি বলেন, ‘ইরানি জনগণ তাদের দৃঢ় প্রতিরোধের মাধ্যমে কেবল তাদের মাতৃভূমিকে রক্ষা করেনি বরং ইরানের একটি গর্বিত এবং নতুন ভাবমূর্তিও প্রদর্শন করেছে।’
তার মতে, এই প্রতিরোধ কেবল কোন শাসনব্যবস্থার বিরোধিতা ছিল না; এটি বিশ্ব শক্তির সঙ্গে একটি সাহসী লড়াইয়ের প্রতিনিধিত্ব করে।
নওয়াজ শরিফ আরো বলেন, ‘ইরানের জনগণ তাদের অটল সাহসের মাধ্যমে হাজার হাজার বছরের গৌরবময় ইতিহাস পুনরুজ্জীবিত করেছে। পাকিস্তানে, আমরা এই প্রতিরোধকে মর্যাদা এবং গর্বের উৎস হিসেবে বিবেচনা করি।’
আরএ

মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। শনিবার পাকিস্তানে সরকারি সফরে পাকিস্তান মুসলিম লিগের নেতা নওয়াজ শরিফের সাথে বৈঠকে তিনি এ আহ্বান জানান। খবর বার্তা সংস্থা তাসনিমের।
বৈঠকে বিজ্ঞান, শিল্প ও কৃষিক্ষেত্রে মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য ও সহযোগিতার আহ্বান জানান ইরানি প্রেসিডেন্ট। যাতে পারস্পরিক চাহিদা কার্যকরভাবে পূরণ এবং বহিরাগত চাপের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারে মুসলিম দেশগুলো।
লাহোরে নওয়াজ শরিফের সাথে বৈঠকে তিনি বলেন, ‘আমাদের বিজ্ঞান, শিল্প ও কৃষিক্ষেত্রে সক্ষমতা ভাগ করে নিতে হবে এবং একটি ঐক্যবদ্ধ ব্লক গঠন করে মুসলিম সম্প্রদায়ের চাহিদা পূরণের জন্য একসাথে কাজ করতে হবে।’
প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ইসরাইলের চাপিয়ে দেওয়া ১২ দিনের যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের জনগণের সমর্থন ও সংহতির প্রতি তার কৃতজ্ঞতা পুনর্ব্যক্ত করেন পেজেশকিয়ান। বলেন, ‘যদি সারাবিশ্বের মুসলমানরা ঐক্যবদ্ধ হয়, তাহলে ইহুদিবাদী শাসনব্যবস্থা আর স্বাধীন জাতিগুলোকে আলাদাভাবে লক্ষ্যবস্তু করতে পারবে না।’
নওয়াজ শরিফ ইসরাইলি আক্রমণের মুখে ইরানি জনগণের ভূমিকার প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা ইরানের সঙ্গে দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে আছি এবং ভবিষ্যতে আমরা আগের চেয়েও শক্তিশালী হয়ে দাঁড়াবো।’
তিনি বলেন, ‘ইরানি জনগণ তাদের দৃঢ় প্রতিরোধের মাধ্যমে কেবল তাদের মাতৃভূমিকে রক্ষা করেনি বরং ইরানের একটি গর্বিত এবং নতুন ভাবমূর্তিও প্রদর্শন করেছে।’
তার মতে, এই প্রতিরোধ কেবল কোন শাসনব্যবস্থার বিরোধিতা ছিল না; এটি বিশ্ব শক্তির সঙ্গে একটি সাহসী লড়াইয়ের প্রতিনিধিত্ব করে।
নওয়াজ শরিফ আরো বলেন, ‘ইরানের জনগণ তাদের অটল সাহসের মাধ্যমে হাজার হাজার বছরের গৌরবময় ইতিহাস পুনরুজ্জীবিত করেছে। পাকিস্তানে, আমরা এই প্রতিরোধকে মর্যাদা এবং গর্বের উৎস হিসেবে বিবেচনা করি।’
আরএ

২০১৩ সালের দিকে আল-বাগদাদীর সঙ্গে মতবিরোধের পর আল-শারা নিজের পথ বদলান। ধীরে ধীরে তিনি সিরিয়ার অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহী শক্তির অন্যতম নেতা হয়ে ওঠেন। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে বাশার আল-আসাদকে উৎখাত করে তিনি রাষ্ট্রপতির আসনে বসেন, যা সিরিয়ার পাঁচ দশকের স্বৈরশাসনের অবসান ঘটায়।
৩ ঘণ্টা আগে
একজন সিরিয়ান নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও একজন আঞ্চলিক কর্মকর্তা জানান, গত কয়েক মাসে আল-শারার উপর একাধিক হামলার পরিকল্পনা ব্যর্থ করা হয়েছে। এক ষড়যন্ত্রে লক্ষ্য ছিল আল-শারার নির্ধারিত একটি সরকারি অনুষ্ঠানে হামলা চালানো। বিষয়টির সংবেদনশীলতার কারণে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে
এছাড়াও বিস্ফোরণের পর দেশটির রাজধানীসহ দেশজুড়ে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। দিল্লির গুরুত্বপূর্ণ স্থান, মেট্রো স্টেশন, বিমানবন্দর ও সরকারি ভবনে উচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। একই সঙ্গে মুম্বাই, কলকাতা, উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানাতেও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট চেনি মূলত ছিলেন একজন যুদ্ধের স্থপতি। বুশের সময় যুক্তরাষ্ট্রের কথিত সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের মূল স্থপতি হয়ে উঠেন তিনি। যার মধ্যে ছিল ২০০২ সালের আফগানিস্তানে আক্রমণ, ২০০৩ সালে ইরাকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ এবং ব্যাপক গোয়েন্দা নজরদারি এবং নির্যাতন কর্মসূচি।
১১ ঘণ্টা আগে