
আমার দেশ অনলাইন

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারাকে হত্যার জন্য ইসলামিক স্টেট (আইএস) এর দুটি পৃথক ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করেছে বলে দাবি করেছে দেশটির জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা কর্মকর্তারা। দীর্ঘদিনের সংঘাতে জর্জরিত দেশে ক্ষমতা সুসংহত করার চেষ্টা চলার মধ্যেই এই হুমকি উঠে এসেছে, যা আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যুক্তরাষ্ট্রনেতৃত্বাধীন জোটে সিরিয়ার যোগদানের পরিকল্পনায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
সোমবার মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম আল-আরাবিয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
একজন সিরিয়ান নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও একজন আঞ্চলিক কর্মকর্তা জানান, গত কয়েক মাসে আল-শারার উপর একাধিক হামলার পরিকল্পনা ব্যর্থ করা হয়েছে। এক ষড়যন্ত্রে লক্ষ্য ছিল আল-শারার নির্ধারিত একটি সরকারি অনুষ্ঠানে হামলা চালানো। বিষয়টির সংবেদনশীলতার কারণে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
সিরিয়ার তথ্য মন্ত্রণালয় মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানালেও জানিয়েছে, আইএসআইএস এখনও “সিরিয়া ও পুরো অঞ্চলের জন্য একটি বাস্তব নিরাপত্তা হুমকি।” গত ১০ মাসে দেশজুড়ে আইএসের বেশ কয়েকটি হামলার চেষ্টা ব্যর্থ করা হয়েছে বলে মন্ত্রণালয় জানায়।
এই খবর প্রকাশিত হয়েছে এমন সময়ে, যখন প্রেসিডেন্ট আল-শারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ওয়াশিংটনে ঐতিহাসিক বৈঠকে অংশ নিতে যাচ্ছেন— যা সিরিয়ার কোনো রাষ্ট্রপ্রধানের জন্য প্রথম। ধারণা করা হচ্ছে, সিরিয়ার আইএস-বিরোধী জোটে আনুষ্ঠানিক যোগদানের ঘোষণা সেই বৈঠকেই আসতে পারে।
গত ডিসেম্বরে বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করে আল-শারার নেতৃত্বে নতুন সরকার গঠিত হয়। এরপর থেকে সিরিয়া ধীরে ধীরে পশ্চিমা ও আরব মিত্রদের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্গঠনের চেষ্টা করছে।
সরকারি সূত্রে জানা গেছে, সপ্তাহান্তে সিরিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেশব্যাপী আইএস সেলগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে অন্তত ৭০ জন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, “এই অভিযান শুধু নিরাপত্তা নয়, এটি একটি বার্তা— সিরিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা আইএসের নেটওয়ার্কে গভীরভাবে প্রবেশ করেছে।”
আল-শারা একসময় হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস)-এর নেতা ছিলেন, যা আগে আল-কায়েদার সহযোগী সংগঠন ছিল। ২০১৬ সালে তিনি আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন এবং আইএসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেন।

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারাকে হত্যার জন্য ইসলামিক স্টেট (আইএস) এর দুটি পৃথক ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করেছে বলে দাবি করেছে দেশটির জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা কর্মকর্তারা। দীর্ঘদিনের সংঘাতে জর্জরিত দেশে ক্ষমতা সুসংহত করার চেষ্টা চলার মধ্যেই এই হুমকি উঠে এসেছে, যা আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যুক্তরাষ্ট্রনেতৃত্বাধীন জোটে সিরিয়ার যোগদানের পরিকল্পনায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
সোমবার মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম আল-আরাবিয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
একজন সিরিয়ান নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও একজন আঞ্চলিক কর্মকর্তা জানান, গত কয়েক মাসে আল-শারার উপর একাধিক হামলার পরিকল্পনা ব্যর্থ করা হয়েছে। এক ষড়যন্ত্রে লক্ষ্য ছিল আল-শারার নির্ধারিত একটি সরকারি অনুষ্ঠানে হামলা চালানো। বিষয়টির সংবেদনশীলতার কারণে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
সিরিয়ার তথ্য মন্ত্রণালয় মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানালেও জানিয়েছে, আইএসআইএস এখনও “সিরিয়া ও পুরো অঞ্চলের জন্য একটি বাস্তব নিরাপত্তা হুমকি।” গত ১০ মাসে দেশজুড়ে আইএসের বেশ কয়েকটি হামলার চেষ্টা ব্যর্থ করা হয়েছে বলে মন্ত্রণালয় জানায়।
এই খবর প্রকাশিত হয়েছে এমন সময়ে, যখন প্রেসিডেন্ট আল-শারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ওয়াশিংটনে ঐতিহাসিক বৈঠকে অংশ নিতে যাচ্ছেন— যা সিরিয়ার কোনো রাষ্ট্রপ্রধানের জন্য প্রথম। ধারণা করা হচ্ছে, সিরিয়ার আইএস-বিরোধী জোটে আনুষ্ঠানিক যোগদানের ঘোষণা সেই বৈঠকেই আসতে পারে।
গত ডিসেম্বরে বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করে আল-শারার নেতৃত্বে নতুন সরকার গঠিত হয়। এরপর থেকে সিরিয়া ধীরে ধীরে পশ্চিমা ও আরব মিত্রদের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্গঠনের চেষ্টা করছে।
সরকারি সূত্রে জানা গেছে, সপ্তাহান্তে সিরিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেশব্যাপী আইএস সেলগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে অন্তত ৭০ জন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, “এই অভিযান শুধু নিরাপত্তা নয়, এটি একটি বার্তা— সিরিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা আইএসের নেটওয়ার্কে গভীরভাবে প্রবেশ করেছে।”
আল-শারা একসময় হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস)-এর নেতা ছিলেন, যা আগে আল-কায়েদার সহযোগী সংগঠন ছিল। ২০১৬ সালে তিনি আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন এবং আইএসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেন।

আমেরিকার নিউ ইয়র্ক সিটির মেয়র পদে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন ডেমোক্র্যাট জোহরান মামদানি। আগামী বছরের ১ জানুয়ারি মেয়র হিসেবে শপথ নেবেন তিনি। তার এই বিজয় দেশটির ইহুদি ডেমোক্র্যাট ভোটারদের মধ্যে ফাটল সৃষ্টি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
দুবছরেরও বেশি সময় ধরে গাজায় নির্মম আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরাইলি বাহিনী। নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছে হাজারো বেসামরিক নাগরিককে। যাদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যাই বেশি। এই হত্যাকাণ্ডে অবাধে গুলি চালিয়েছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী।
১ ঘণ্টা আগে
২০১৩ সালের দিকে আল-বাগদাদীর সঙ্গে মতবিরোধের পর আল-শারা নিজের পথ বদলান। ধীরে ধীরে তিনি সিরিয়ার অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহী শক্তির অন্যতম নেতা হয়ে ওঠেন। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে বাশার আল-আসাদকে উৎখাত করে তিনি রাষ্ট্রপতির আসনে বসেন, যা সিরিয়ার পাঁচ দশকের স্বৈরশাসনের অবসান ঘটায়।
৪ ঘণ্টা আগে
এছাড়াও বিস্ফোরণের পর দেশটির রাজধানীসহ দেশজুড়ে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। দিল্লির গুরুত্বপূর্ণ স্থান, মেট্রো স্টেশন, বিমানবন্দর ও সরকারি ভবনে উচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। একই সঙ্গে মুম্বাই, কলকাতা, উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানাতেও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে