জসীমউদ্দীন। পল্লীকবি নামেই তিনি পরিচিত। গ্রামবাংলার ঋতুবৈচিত্র্য, জীবনযাপনের ধরন তিনি খুব কাছ থেকে দেখেছিলেন, অনুভব করেছিলেন। এগুলো তাকে প্রভাবিত করেছিল খুব। তাই তার লেখায় আমরা গ্রাম্য জীবনকে নিবিড়ভাবে দেখতে পাই। আর তিনি হয়ে ওঠেন আমাদের পল্লীকবি।
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বাংলা একাডেমিতে সাত দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা শুরু হয়েছে। কারিগরদের হাতে বানানো দেশি কাঁচামালে তৈরি পণ্য মেলায় স্থান পেয়েছে। মাটির তৈরি অনিন্দ্যসুন্দর মৃৎশিল্পের বিভিন্ন ধরনের খেলনা ও শৌখিন জিনিসপত্র পাওয়া যাচ্ছে। তারা সুঁই-সুতা দিয়ে হাতের নিখুঁত কাজ ফুটিয়ে তুলেছেন শাড়ি, সেলোয়ার
বৈশাখ মানেই শিশুদের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। হই-হই রই-রই আনন্দ। একসময় পহেলা বৈশাখ মানেই ছিল বৈশাখী মেলা। সবুজ খোলা মাঠে থরে থরে সাজানো বাতাসা, কদমা, মুড়ালি, গজা, বাদাম টানা, হাওয়াই মিঠাই, মিছরির তৈরি হাতি-ঘোড়া ও বিন্নি।
বাঙালি উৎসবপ্রিয় ও ভোজনরসিক। বাংলা বর্ষবরণের দিন নানা স্বাদের ঝাল-মিষ্টি খাবার তৈরিতে ব্যস্ত থাকেন রন্ধনশিল্পীরা। আমাদের দেশে ভর্তা পছন্দ করেন না এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। দেশের প্রায় প্রতিটি ঘরেই প্রায় প্রতিদিনই নানা রকমের ভর্তা করা হয়।
উপকরণ: কাঁচা আম ৫টি, পানি ১০ কাপ, চিনি স্বাদমতো, বিট লবণ ১ চা চামচ, সরিষাবাটা ১ চা চামচ, কাঁচা মরিচবাটা আধা চা চামচ, পুদিনাপাতা বাটা ১ টেবিল চামচ, লবণ প্রয়োজনমতো।
দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে ব্রিটেনে বাস করছি। বিয়ের আগে একা এবং পরে পরিবার নিয়ে দুনিয়া চষে বেড়িয়েছি। ইউরোপের মধ্যে ব্রিটেনও অনেক সুন্দর। এর অনেক জায়গায় ঘুরেছি; তবে বাদ পড়েছিল কটস্ওয়ল্ডস্। এবার সেই স্বপ্ন পূরণের পালা।
সাজের অন্যতম অনুষঙ্গ গহনা। এটি ছাড়া নারীর সাজ পূর্ণতা পায় না। তা ছাড়া নারীরা সব সময় গহনাপ্রেমী। প্রাচীনকাল থেকে শুরু করে আধুনিক ফ্যাশনপ্রিয় নারীরা বিভিন্ন ধরনের মেটালের তৈরি গহনার প্রতি বেশি আকৃষ্ট।
ঈদ উৎসবে মেহেদির রঙে হাত রাঙাবে না তা কি কখনো হয়! মেহেদির রঙ ছাড়া যেন বাঙালির ঈদের আনন্দ সম্পূর্ণ হয় না। ঈদ উপলক্ষে সাজগোজের আনুষঙ্গিক যত কিছুই কেনা হোক, মেহেদিতে হাত না রাঙালে চলেই না।
ঈদের দিনটিতে কোন পোশাকে কেমন সাজবেন তা নিয়ে চিন্তার শেষ নেই। সব পরিকল্পনাকে ঘিরে যেটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হলো নিজেকে পরিপাটি, উজ্জ্বল, সতেজ ও সুন্দর রাখা। নিজের সৌন্দর্যের মাত্রাকে আরেকটু বাড়িয়ে তুলতে নতুন জামা-কাপড়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সাজিয়ে নিতে হয়।
ঈদ মানেই মজার মজার খাবার রান্না, চাই ভিন্ন স্বাদের তৃপ্তি। ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য খাবার হচ্ছে প্রধান বিষয়। তাই ঈদ উদ্যাপনের অন্যান্য প্রস্তুতির পাশাপাশি গৃহিণীদের চলছে রান্নার প্রস্তুতি।
ঈদের সকালে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো, বাইরে ঘুরতে যাওয়া, রান্নাঘরের কাজ গোছানো এবং মেহমান সামলানোয় ব্যাপৃত থাকতে হয়। এসবের মাঝে আবার সাজপোশাক থাকা চাই ফিটফাট। ঈদকে ঘিরে সাজ নিয়ে মেয়েদের বেশ প্রস্তুতি থাকে। পোশাক বাছাই আর নিত্যনতুন ট্রেন্ডের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হয়।
ঈদ বাঙালি মুসলিমদের জন্য সবচেয়ে বড় উৎসব। সারা বছর মুসলিমরা ঈদের জন্য অপেক্ষায় থাকেন। এ সময় সবাই সাধ্যমতো নিজেদের জন্য কেনাকাটা করেন, প্রিয়জনদের উপহার দেন। এত কেনাকাটা এক দিনে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। বারবার ছুটতে হয় শপিং মলে।
এক মাস সিয়াম সাধনার পরে আসে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর। উৎসবে শুধু নিজেকে সাজালে তো হবে না, সাজাতে হবে ঘরবাড়িও। ঘরবাড়ির সৌন্দর্যের ওপর মনের স্বস্তি ও শান্তি নির্ভর করে। কাজেই ঈদের পবিত্র দিনটিতে বাড়ি সুন্দর থাকুক, সেই সঙ্গে মনও থাকুক ফুরফুরে। তাই ঈদ সামনে রেখে চলছে নানা
ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানেই উৎসব। আমাদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। এই আনন্দের দিনটিকে উদ্যাপনের জন্য সারা বছর ধরে সবাই প্রতীক্ষায় থাকেন। ঈদের পোশাক কেমন করেছে বাংলাদেশের ফ্যাশন হাউসগুলো, তার কটির খোঁজখবর।
মুসলিম নারীদের পরা ছোট্ট এক টুকরো কাপড় আজকাল হয়ে উঠেছে রুচিশীল সম্ভ্রান্ত নারীদের ফ্যাশন বা ট্রেন্ড। নারীর পর্দা ও নিজেকে সমসাময়িক রাখার প্রাসঙ্গিকতায় আজকাল হিজাব এক দারুণ অনুষঙ্গও বটে।
শীত চলে গেলেও বসন্তে থাকে শুষ্ক হাওয়া, ত্বকে খসখসে অনুভূতি ও আর্দ্রতার ঘাটতি। বসন্ত মৌসুমে ত্বকের সঠিক যত্ন না নিলে তা রুক্ষ ও প্রাণহীন হয়ে পড়ে। তাই এ সময়ে ত্বকের সঠিক যত্ন নিতে সঠিক প্রসাধনী ব্যবহার করা জরুরি।
চাকরিজীবী মানুষের জীবনের বেশিরভাগ সময়ই কেটে যায় অফিসে। তাই অফিসের সামগ্রিক পরিবেশ তার জীবনের ওপর প্রভাব ফেলে। সেক্ষেত্রে সুস্থ-সুন্দর জীবনযাপনের প্রয়োজনে অফিসের পরিবেশ এমন হওয়া উচিত, যা কর্মীদের জন্য উৎসাহজনক, স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক ও কার্যকর।