আমাদের তারুণ্য সব বাধাকে ধুলোর সঙ্গে মিশিয়ে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখে। কাঙ্ক্ষিত ভোর ছিনিয়ে আনতে চায়। শপথ নেয়, এই তরুণ প্রজন্ম বেঁচে থাকতে কেন দেশ কাঁদবে? কেন না খেয়ে মরবে? কেন বিনা বিচারে অপরাধীরা দিব্যি ঘুরে বেড়াবে? কেন নির্যাতিত অসহায়দের আর্তনাদে আকাশ-বাতাস প্রকম্পিত হবে?
অনলাইন পেজ থেকে অফলাইনে নিজের একটা প্রতিষ্ঠান করব। যেখানে আমার সহযোগী হবে সব মেয়ে। কারণ আমি চাই, মেয়েরা নিজের একটা গল্প তৈরি করুক। সে গল্পের শুরুটা আমার সঙ্গে হলো। আমি আমার স্বপ্নের পথে বহু দূর হেঁটে যেতে চাই।
কর্মক্ষেত্রের বাইরে সচেতনতা তৈরি এবং গবেষণায় শিক্ষার্থীদের আগ্রহী করে তুলতে কাজ করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তুলে ধরেন খাদ্যপণ্যসহ বিভিন্ন বিষয়ের পরীক্ষা-নিরীক্ষার তথ্যচিত্র। এরই মধ্যে কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন সাব্বির।
ক্যাম্পাসের জিরো পয়েন্ট, শহীদমিনার কিংবা লেডিস ঝুপড়িতে প্রায়ই দেখা যায় একজনকে, যিনি খাতা-কলম বিক্রি করেন। ২০ টাকা থেকে শুরু করে ৪০ টাকা পর্যন্ত নানা দামের নানা রকমের খাতা পাওয়া যায়। একই সঙ্গে পরিবেশ-সহায়ক কাগজের কলমও বিক্রি করেন তিনি।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করেছে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। এর মধ্যে অন্যতম ভূমিকা পালন করেছে জেন-জিখ্যাত কিশোর প্রজন্ম। বিশ্ব অবাক হয়েছে বাংলাদেশে তারুণ্যের ঐক্যবদ্ধ শক্তি দেখে। বুলেটের সামনে বুক পেতে দিয়ে বিজয়কে ত্বরান্বিত করেছে তারা।