স্টাফ রিপোর্টার
আনন্দঘন পরিবেশে দৈনিক আমার দেশ'এর অনলাইন সংস্করণ উদ্বোধন করা হয়েছে। রোববার আমার দেশ'এর নব অভিযাত্রার প্রথমদিনে কারওয়ান বাজারে প্রধান কার্যালয়ে এ সংস্করণ উদ্বোধন করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন আমার দেশ'এর সম্পাদক ও প্রকাশ মাহমুদুর রহমান, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ।
আমার দেশ কার্যালয় পরিদর্শন শেষে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, আমাদের সরকার সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। দেশের মানুষ সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। বর্তমান সরকারের সময়ে আমার দেশ যে নব অভিযাত্রা শুরু করেছে তা খুবই আনন্দদায়ক ঘটনা।
তিনি বলেন, আগে আমার দেশ পড়তাম, বন্ধ হওয়ার আগে মনে আছে এটি খুবই পাঠক প্রিয় ছিলো। ফ্যাসিস্ট সরকার বাংলাদেশে ফ্যাসিজম চালু করেছিলো তার পিছনে সংবাদ পত্রের মধ্যে সবচেয়ে বড় শত্রু মনে করতো মাহমুদুর রহমান ভাইকে এবং আমার দেশ'কে। আমি প্রথমেই দৈনিক আমার দেশ পূনঃপ্রকাশে ব্যক্তিগতভাবে আনন্দিত।
একই সময় গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেন, গত সাড়ে ১৫ বছর ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় মত প্রকাশের স্বাধীনতা ছিলো না। যখন আমার দেশ বন্ধ হয়েছিলো তখন গণমাধ্যমের কাউকে প্রতিবাদের জায়গায় দেখিনি। আমরা যারা মানুষের জন্য সংগ্রাম করেছি, নির্যাতনের শিকার হয়েছি, জেলে গিয়েছি তাদের মধ্য আমার দেশ' এর সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বেশি দিন জেলে ছিলেন এবং বেশি নির্যাতিত হয়েছেন।
গণপূর্ত উপদেষ্টা বলেন, আমার প্রত্যাশা আমার দেশ সেই আগের নৈতিকতা ও প্রতিবাদের ধারা বজায় রাখবে। আমরা আশা করবো আমার দেশ নির্যাতিত মানুষদের মুখপত্র হয়ে তার আগের অবস্থান ধরে রাখবে।
এসময় আমার দেশ'এর সম্পাদক ও প্রকাশক মাহমুদুর রহমান বলেন, আমাদের নিউজে কেউ ছাড় পাবে না। আজকের দিনটি আমার দেশ পরিবারের জন্য অতি আনন্দঘন মুহুর্ত। গত সাড়ে ১১ বছর আমাদেরকে কোন কথা বলতে দেয়নি। আমার উপর যে নির্যাতন হয়েছে তা আমার আগে আমার দুই ছোট ভাই বর্তমান সরকারের উপদেষ্টা বলে গেছে। আমি আগেও বলেছি এখন আবার বলছি এটি আমার জীবনের শেষ ইনিংস। আর তা আমি মিডিয়াতেই কাটাতে চাই। মিডিয়ার মাধ্যমেই প্রমাণ করতে চাই যে বাংলাদেশেই একটি আন্তর্জাতিক মানের পত্রিকা তৈরি করা সম্ভব। অনুসন্ধানী রিপোর্টের কথা যদি বলি তাহলে বলবো, আমরা স্কাইপ কেলেঙ্কারি নিয়ে প্রতিবেদন করেছিলাম, তা বাংলাদেশ ছাড়া যদি পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে প্রকাশ হতো তাহলে পুলিৎজার পুরস্কার পেতো। এতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু আমরা পুরষ্কার হিসাবে পেয়েছি তিরষ্কার, জেল, জুলুম, নির্যাতন।
সম্পদক মাহমুদুর রহমান বলেন, এত বড় একটা অনুসন্ধানী রিপোর্ট আমি একমাত্র ওয়াটার গেট কেলেঙ্কারি ছাড়া এই ৫০ বছরে আর একটিও দেখিনি। আমাদের কণ্ঠ রোধ করা হয়েছে। দূর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যারা এই বাংলাদেশের ধারক বাহক মনে করেন তাদের কাউকে তখন প্রতিবাদ করতে দেখা যায়নি। বরং কেউ কেউ হয়তো আনন্দিতও হয়েছিলো।
তিনি পাঠকদের উদ্দেশ্য বলেন, আপনারা এটা নিশ্চিত থাকেন গত ১৫ বছরে যা পান নাই জুলাই বিপ্লবের পর থেকে আপনারা যে পত্রিকা দেখেছেন আজ থেকে আমার দেশের পার্থক্য সেখানে দেখতে পারবেন। আজকে আমরা অনলাইন ওপেন করে দিলাম। এবং আমরা কথা দিলাম বস্তুনিষ্ঠতার সাথে আমরা নিউজ প্রকাশ করবো। আপনাদেরকে আরেকটা কথা বলি, একপাক্ষিক নিউজ যেমন জঙ্গিবাদ। এই জঙ্গিবাদ নিয়ে আমরা যে গাল-গল্প শুনে এসেছি সেখানে কোথাও কোনো ভিকটিমের বক্তব্য নাই। পুলিশ যেটা বলেছে, র্যাব যেটা বলেছে, সরকার যেটা বলেছে গণমাধ্যম ছাপিয়ে দিয়েছে। কিন্তু সংবাদ পত্রের নিয়মটা হলো আপনি অপরপক্ষের বক্তব্য নিবেন। কিন্তু আমরা কোথাও সেই বক্তব্য খুঁজে পাই নাই। তবে আমার দেশ'এর নিউজে আপনারা এটা পাবেন না আমি কথা দিলাম। এমনকি অভিযোগ শব্দও ব্যবহার করতে আমি মানা করেছি। আমি বলে দিয়েছি হয় একজন অপরাধী না হয় নিরঅপরাধী। মাঝামাঝি থাকার কোনো সুযোগ নাই।
এসময় সরকারের দু'উপদেষ্টা ছাড়াও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা শুভেচ্ছা জানাতে আসেন আমার দেশ'এর কার্যালয়ে। এছাড়া কার্যালয়ে আসেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও সংগঠনের নেতারা। আগত অতিথি বিশিষ্টজনেরা এসময় পত্রিকাটির সাফল্য কামনা করেন।
আপনার সদয় অবগতির জন্য দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ও ফেসবুক সহ অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমের সামগ্রিক তথ্য নিচে দেওয়া হলো:
Website: www.dailyamardesh.com
E-Paper: www.eamardesh.com
Social Media
https://www.youtube.com/@dailyamardeshnews
https://www.facebook.com/groups/dailyamardesh
https://www.facebook.com/dailyamardesh
https://www.linkedin.com/company/dailyamardesh
https://x.com/daily_amardesh
https://www.instagram.com/amardeshnews/
https://www.tiktok.com/@amardesh_news
https://whatsapp.com/channel/0029Vau6rkK3WHTQdDHbt81N
https://www.pinterest.com/dailyamardesh/
আনন্দঘন পরিবেশে দৈনিক আমার দেশ'এর অনলাইন সংস্করণ উদ্বোধন করা হয়েছে। রোববার আমার দেশ'এর নব অভিযাত্রার প্রথমদিনে কারওয়ান বাজারে প্রধান কার্যালয়ে এ সংস্করণ উদ্বোধন করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন আমার দেশ'এর সম্পাদক ও প্রকাশ মাহমুদুর রহমান, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ।
আমার দেশ কার্যালয় পরিদর্শন শেষে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, আমাদের সরকার সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। দেশের মানুষ সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। বর্তমান সরকারের সময়ে আমার দেশ যে নব অভিযাত্রা শুরু করেছে তা খুবই আনন্দদায়ক ঘটনা।
তিনি বলেন, আগে আমার দেশ পড়তাম, বন্ধ হওয়ার আগে মনে আছে এটি খুবই পাঠক প্রিয় ছিলো। ফ্যাসিস্ট সরকার বাংলাদেশে ফ্যাসিজম চালু করেছিলো তার পিছনে সংবাদ পত্রের মধ্যে সবচেয়ে বড় শত্রু মনে করতো মাহমুদুর রহমান ভাইকে এবং আমার দেশ'কে। আমি প্রথমেই দৈনিক আমার দেশ পূনঃপ্রকাশে ব্যক্তিগতভাবে আনন্দিত।
একই সময় গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেন, গত সাড়ে ১৫ বছর ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় মত প্রকাশের স্বাধীনতা ছিলো না। যখন আমার দেশ বন্ধ হয়েছিলো তখন গণমাধ্যমের কাউকে প্রতিবাদের জায়গায় দেখিনি। আমরা যারা মানুষের জন্য সংগ্রাম করেছি, নির্যাতনের শিকার হয়েছি, জেলে গিয়েছি তাদের মধ্য আমার দেশ' এর সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বেশি দিন জেলে ছিলেন এবং বেশি নির্যাতিত হয়েছেন।
গণপূর্ত উপদেষ্টা বলেন, আমার প্রত্যাশা আমার দেশ সেই আগের নৈতিকতা ও প্রতিবাদের ধারা বজায় রাখবে। আমরা আশা করবো আমার দেশ নির্যাতিত মানুষদের মুখপত্র হয়ে তার আগের অবস্থান ধরে রাখবে।
এসময় আমার দেশ'এর সম্পাদক ও প্রকাশক মাহমুদুর রহমান বলেন, আমাদের নিউজে কেউ ছাড় পাবে না। আজকের দিনটি আমার দেশ পরিবারের জন্য অতি আনন্দঘন মুহুর্ত। গত সাড়ে ১১ বছর আমাদেরকে কোন কথা বলতে দেয়নি। আমার উপর যে নির্যাতন হয়েছে তা আমার আগে আমার দুই ছোট ভাই বর্তমান সরকারের উপদেষ্টা বলে গেছে। আমি আগেও বলেছি এখন আবার বলছি এটি আমার জীবনের শেষ ইনিংস। আর তা আমি মিডিয়াতেই কাটাতে চাই। মিডিয়ার মাধ্যমেই প্রমাণ করতে চাই যে বাংলাদেশেই একটি আন্তর্জাতিক মানের পত্রিকা তৈরি করা সম্ভব। অনুসন্ধানী রিপোর্টের কথা যদি বলি তাহলে বলবো, আমরা স্কাইপ কেলেঙ্কারি নিয়ে প্রতিবেদন করেছিলাম, তা বাংলাদেশ ছাড়া যদি পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে প্রকাশ হতো তাহলে পুলিৎজার পুরস্কার পেতো। এতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু আমরা পুরষ্কার হিসাবে পেয়েছি তিরষ্কার, জেল, জুলুম, নির্যাতন।
সম্পদক মাহমুদুর রহমান বলেন, এত বড় একটা অনুসন্ধানী রিপোর্ট আমি একমাত্র ওয়াটার গেট কেলেঙ্কারি ছাড়া এই ৫০ বছরে আর একটিও দেখিনি। আমাদের কণ্ঠ রোধ করা হয়েছে। দূর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যারা এই বাংলাদেশের ধারক বাহক মনে করেন তাদের কাউকে তখন প্রতিবাদ করতে দেখা যায়নি। বরং কেউ কেউ হয়তো আনন্দিতও হয়েছিলো।
তিনি পাঠকদের উদ্দেশ্য বলেন, আপনারা এটা নিশ্চিত থাকেন গত ১৫ বছরে যা পান নাই জুলাই বিপ্লবের পর থেকে আপনারা যে পত্রিকা দেখেছেন আজ থেকে আমার দেশের পার্থক্য সেখানে দেখতে পারবেন। আজকে আমরা অনলাইন ওপেন করে দিলাম। এবং আমরা কথা দিলাম বস্তুনিষ্ঠতার সাথে আমরা নিউজ প্রকাশ করবো। আপনাদেরকে আরেকটা কথা বলি, একপাক্ষিক নিউজ যেমন জঙ্গিবাদ। এই জঙ্গিবাদ নিয়ে আমরা যে গাল-গল্প শুনে এসেছি সেখানে কোথাও কোনো ভিকটিমের বক্তব্য নাই। পুলিশ যেটা বলেছে, র্যাব যেটা বলেছে, সরকার যেটা বলেছে গণমাধ্যম ছাপিয়ে দিয়েছে। কিন্তু সংবাদ পত্রের নিয়মটা হলো আপনি অপরপক্ষের বক্তব্য নিবেন। কিন্তু আমরা কোথাও সেই বক্তব্য খুঁজে পাই নাই। তবে আমার দেশ'এর নিউজে আপনারা এটা পাবেন না আমি কথা দিলাম। এমনকি অভিযোগ শব্দও ব্যবহার করতে আমি মানা করেছি। আমি বলে দিয়েছি হয় একজন অপরাধী না হয় নিরঅপরাধী। মাঝামাঝি থাকার কোনো সুযোগ নাই।
এসময় সরকারের দু'উপদেষ্টা ছাড়াও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা শুভেচ্ছা জানাতে আসেন আমার দেশ'এর কার্যালয়ে। এছাড়া কার্যালয়ে আসেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও সংগঠনের নেতারা। আগত অতিথি বিশিষ্টজনেরা এসময় পত্রিকাটির সাফল্য কামনা করেন।
আপনার সদয় অবগতির জন্য দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ও ফেসবুক সহ অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমের সামগ্রিক তথ্য নিচে দেওয়া হলো:
Website: www.dailyamardesh.com
E-Paper: www.eamardesh.com
Social Media
https://www.youtube.com/@dailyamardeshnews
https://www.facebook.com/groups/dailyamardesh
https://www.facebook.com/dailyamardesh
https://www.linkedin.com/company/dailyamardesh
https://x.com/daily_amardesh
https://www.instagram.com/amardeshnews/
https://www.tiktok.com/@amardesh_news
https://whatsapp.com/channel/0029Vau6rkK3WHTQdDHbt81N
https://www.pinterest.com/dailyamardesh/
নিখোঁজের চারদিন পর সুস্থ অবস্থায় হলে ফিরেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহ-সমন্বয়ক খালেদ হাসান। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টায় তাকে ফিরে পেতে হল প্রাধ্যক্ষের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে হলের শিক্ষার্থীরা।মিছিল শেষ হওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যে হলে ফেরেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেতিনি আরো বলেন, আমরা সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। আমরা সেই সাংবাদিকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই, যারা আন্দোলনের সময় হাসিনার নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে শহীদ হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেউপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসনের ৫০ শতাংশ কোটা ইস্যুতে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরীকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন (বাসা)।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ড. মো. আনোয়ার উল্ল্যাহ্ এর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন -বিসিএস (প্রশাসন) কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি এ বি এম আব্দুস সাত্তার ও বাসা মহাসচিব মাহবুবুর রহমান।
৮ ঘণ্টা আগে