খোলা আকাশের নিচে অর্ধশতাধিক মাটির চুলায় বানানো হয় বাহারি সব পিঠা। স্থানীয় কিছু ব্যক্তি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এসব দোকানের উদ্যোক্তা। কারিগর স্থানীয় নারীরা।
টানা ৪০ বছর ধরে ব্যবসা। হাজার হাজার শিক্ষার্থীর সঙ্গে পরিচয়। দেশ এবং দেশের বাইরে থাকা শিক্ষার্থীদের ভালোবাসা তাকে মুগ্ধ করে। জানালেন, দেশের কোনো জায়গায় গেলে সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাউকে পেয়ে গেলে আর কথা নেই। একা থাকতে তো হয়ই না, সব ব্যবস্থা তারাই করে দেন। ঢাকা থেকে এখনো প্রায় ফোন আসে যেন ঢাকা গেলে তাদেরকে জানাই।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ আমানত হলের সামনে হোটেলের অবস্থান। নামকরণের বিষয়ে বলেন, শুরুতে দোকানের কোনো নাম ছিল না। খাবার বিক্রি শুরু হলে শিক্ষার্থীরাই বেশি আসত। আমার বাড়ি ঢাকা বলে সবাই ঢাকার হোটেল বলত। এরপর থেকে এই নামেই পরিচিতি লাভ করে। পরবর্তীতে নাম দিলাম ‘ঢাকা হোটেল’।