স্টাফ রিপোর্টার
জাতীয়তাবাদী শক্তি দেশ ও জনগণের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ বলে মন্তব্য করেছেন যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না। বুধবার দুপুরে ভৈরব মোড়ে এক পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মুন্না বলেন, জাতীয়তাবাদী শক্তি দেশ ও জনগণের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ। বাংলাদেশ ভূখণ্ডের প্রতিটি অংশ অমূল্য সম্পদ। বাংলাদেশের স্বার্থরক্ষায় দেশের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে মাঠে থাকবো।
এই লংমার্চ শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, আমরা ভারতের উগ্রবাদী গোষ্ঠীর মতো আচরণ করতে মাঠে নামিনি। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। জেনেভা কনভেনশন অনুযায়ী ৬ জন প্রতিনিধি দিয়ে স্মারকলিপি দিয়ে এসেছি।
স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী বলেন, ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমরা লংমার্চ করছি। ভারত নিজেদের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র দাবি করে, অথচ বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের আশ্রয় দিয়েছে। এটি শেখ হাসিনার বাংলাদেশ না। এটি শহীদ জিয়ার, খালেদা জিয়ার ও তারেক রহমানের বাংলাদেশ।
ভারতের সমালোচনা করে জিলানী বলেন, ভারত বাংলাদেশের বন্ধু নয়। যেখানে শেখ হাসিনা থাকে, বাংলাদেশের শত্রুরা থাকে, সেই ভারত বাংলাদেশের বন্ধু হতে পারে না।
ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, বাংলাদেশ নিয়ে যদি ভারত কখনো ষড়যন্ত্র করে, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নিয়ে ষড়যন্ত্র করে, তাহলে ছাত্রদল দুর্বার আন্দোলন করবে। সেই আন্দোলনকে মোকাবিলা করার শক্তি কারো থাকবে না।
যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন বলেন, ভারত-বাংলাদেশ পাশাপাশি রাষ্ট্র। ভারত বন্ধুরাষ্ট্র, কিন্তু সেখানে আমাদের সহকারী হাইকমিশনে হামলা হয়েছে, পতাকা পুড়িয়েছে। সীমান্তে বাংলাদেশিদের গুলি করে মারছে। ফেলানিকে হত্যা করে কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রেখেছে। এসব কোনো বন্ধুরাষ্ট্রের কাজ হতে পারে না।
নয়ন বলেন, ভারত আধিপত্যবাদী রাষ্ট্র। তাদের আশীর্বাদে এ দেশে স্বৈরাচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এখন হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে। আমাদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার চেষ্টা করছে তারা।
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা, জাতীয় পতাকা অবমাননা ও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধানোর ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাকা থেকে আগরতলা অভিমুখে লংমার্চে ভৈরবে এ পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল এই লংমার্চ করছে।
এর আগে, সকাল ৯টায় রাজধানীর নায়াপল্টনের বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে লংমার্চ শুরু হয়। লংমার্চ শুরুর আগে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
জাতীয়তাবাদী শক্তি দেশ ও জনগণের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ বলে মন্তব্য করেছেন যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না। বুধবার দুপুরে ভৈরব মোড়ে এক পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মুন্না বলেন, জাতীয়তাবাদী শক্তি দেশ ও জনগণের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ। বাংলাদেশ ভূখণ্ডের প্রতিটি অংশ অমূল্য সম্পদ। বাংলাদেশের স্বার্থরক্ষায় দেশের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে মাঠে থাকবো।
এই লংমার্চ শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, আমরা ভারতের উগ্রবাদী গোষ্ঠীর মতো আচরণ করতে মাঠে নামিনি। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। জেনেভা কনভেনশন অনুযায়ী ৬ জন প্রতিনিধি দিয়ে স্মারকলিপি দিয়ে এসেছি।
স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী বলেন, ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমরা লংমার্চ করছি। ভারত নিজেদের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র দাবি করে, অথচ বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের আশ্রয় দিয়েছে। এটি শেখ হাসিনার বাংলাদেশ না। এটি শহীদ জিয়ার, খালেদা জিয়ার ও তারেক রহমানের বাংলাদেশ।
ভারতের সমালোচনা করে জিলানী বলেন, ভারত বাংলাদেশের বন্ধু নয়। যেখানে শেখ হাসিনা থাকে, বাংলাদেশের শত্রুরা থাকে, সেই ভারত বাংলাদেশের বন্ধু হতে পারে না।
ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, বাংলাদেশ নিয়ে যদি ভারত কখনো ষড়যন্ত্র করে, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নিয়ে ষড়যন্ত্র করে, তাহলে ছাত্রদল দুর্বার আন্দোলন করবে। সেই আন্দোলনকে মোকাবিলা করার শক্তি কারো থাকবে না।
যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন বলেন, ভারত-বাংলাদেশ পাশাপাশি রাষ্ট্র। ভারত বন্ধুরাষ্ট্র, কিন্তু সেখানে আমাদের সহকারী হাইকমিশনে হামলা হয়েছে, পতাকা পুড়িয়েছে। সীমান্তে বাংলাদেশিদের গুলি করে মারছে। ফেলানিকে হত্যা করে কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রেখেছে। এসব কোনো বন্ধুরাষ্ট্রের কাজ হতে পারে না।
নয়ন বলেন, ভারত আধিপত্যবাদী রাষ্ট্র। তাদের আশীর্বাদে এ দেশে স্বৈরাচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এখন হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে। আমাদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার চেষ্টা করছে তারা।
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা, জাতীয় পতাকা অবমাননা ও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধানোর ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাকা থেকে আগরতলা অভিমুখে লংমার্চে ভৈরবে এ পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল এই লংমার্চ করছে।
এর আগে, সকাল ৯টায় রাজধানীর নায়াপল্টনের বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে লংমার্চ শুরু হয়। লংমার্চ শুরুর আগে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী বানানোর জন্য বিএনপি রাজনীতি করে না। জনগণের অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে।
৩ ঘণ্টা আগেআগামী ২৮ ডিসেম্বর ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খেলাফত মজলিসের সাধারণ পরিষদের দ্বাদশ অধিবেশন হবে। সেই অধিবেশনে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল গুলশানে যান।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীতে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে সেলাই মেশিন ও শীতবস্ত্র বিতরণ করেছে হাতিরঝিল পশ্চিম থানা জামায়াতে ইসলামী। আজ বুধবার সকালে মগবাজার রমনা মডেল স্কুল প্রাঙ্গণে এই বিতরণ করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ঢাকা মহানগরের ১১ ইউনিটের কমিটি ঘোষণার পর থেকে রাজধানীজুড়ে পদবঞ্চিতরা বিক্ষোভ মিছিল করেছে। এর মধ্যে সন্ধ্যায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পদবঞ্চিতরা প্রত্যাশিত পদ না পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের সড়কে অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করে।
৭ ঘণ্টা আগে