সিরিয়া সংঘাত
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্পের একটি পোস্টের বরাত দিয়েছে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
সিরিয়া সংঘাত থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে দূরত্ব বজায় রাখার পরামর্শ দিয়েছেন নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, এটা আমাদের লড়াই নয়। এই সংঘাতে আমাদের জড়ানো উচিত নয়।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্পের একটি পোস্টের বরাত দিয়েছে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল শনিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী সিরিয়ার সংঘাতে জড়ানো উচিত নয়, সেখানে নাটকীয়ভাবে বিদ্রোহী অভিযান রাজধানী দামেস্কে পৌঁছেছে এবং সিরিয়ার রাশিয়া ও ইরান সমর্থিত প্রেসিডেন্টের শাসনকে হুমকির মুখে ফেলেছে।
বিশ্বনেতারা যখন সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের বিস্ময়কর অগ্রযাত্রা দেখছিলেন, যা মধ্যপ্রাচ্যে ক্ষমতার ভারসাম্যকে পরিবর্তন করতে পারে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা, তখন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা আলাদাভাবে জোর দিয়ে বলেছেন যে, সেখানে বাইডেন প্রশাসনের হস্তক্ষেপের কোনো পরিকল্পনা নেই।
ক্যালিফোর্নিয়ায় এক অনুষ্ঠানে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র...সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে সামরিকভাবে হস্তক্ষেপ করবে না।’
সুলিভান বলেন, যুক্তরাষ্ট্র প্রয়োজন মতো ইসলামিক স্টেট (আইএস) —একটি মারাত্মক পশ্চিম বিরোধী চরমপন্থী গোষ্ঠী, যারা সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের অভিযানে জড়িত না হলেও, সিরিয়ার মরুভূমিতে ‘স্লিপার সেল’ তৈরি করে রেখেছে—তাদের সুযোগের সদ্ব্যবহার করা ঠেকাতে পদক্ষেপ নেবে।
যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ দুই ব্যক্তির এমন বক্তব্য দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর বিদ্রোহীরা দামেস্কে প্রবেশ করে। তারা মাত্র ১০ দিনের মধ্যে দেশের অন্য প্রধান শহরগুলোও দখল করেছে।
বিদ্রোহীরা জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। তাঁর প্রধানমন্ত্রী বিদ্রোহীদের সঙ্গে কাজ করতে সম্মত হয়েছেন।
এদিকে ট্রাম্পের মন্তব্যটি সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের সাম্প্রতিক অগ্রযাত্রা শুরু করার পর প্রথম কোনো বক্তব্য। গতকাল শনিবার তিনি ফ্রান্সে নটর ডেম ক্যাথিড্রাল উন্মুক্তকরণ অনুষ্ঠানে ছিলেন।
পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ক্ষমতা থাকতে মার্কিন সমর্থন পাওয়া যোগ্য নন আসাদ।
আসাদের সরকার রাশিয়া, ইরান, হিজবুল্লাহ এবং অন্যান্য ইরান-সমর্থিত মিলিশিয়াদের সাহায্যে গত ১৩ বছরব্যাপী গৃহযুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন। বিরোধী গোষ্ঠীগুলোকে দমন করে শাসন বজায় রাখার অনেক চেষ্টা তিনি করেছেন। এই যুদ্ধটি শুরু হয় ২০১১ সালে একটি শান্তিপূর্ণ গণ–অভ্যুত্থানের মধ্যে দিয়েছে।
শান্তিপূর্ণ অভ্যুত্থান কঠোর হস্তে দমন করতে গিয়ে দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দেন আসাদ। এই যুদ্ধে এখন পর্যন্ত আড়াই লাখ মানুষ নিহত হয়েছে। সিরিয়ার শাসন ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে গেছে। এই সুযোগ একাধিক বিদেশি সেনাবাহিনী ও মিলিশিয়া সেখানে জড়িয়ে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র প্রথম দিকে সিরিয়ায় তাদের দূতাবাস বন্ধ করে দেয় এবং আসাদের বর্বরতার কারণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
সিরিয়া সংঘাত থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে দূরত্ব বজায় রাখার পরামর্শ দিয়েছেন নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, এটা আমাদের লড়াই নয়। এই সংঘাতে আমাদের জড়ানো উচিত নয়।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্পের একটি পোস্টের বরাত দিয়েছে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল শনিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী সিরিয়ার সংঘাতে জড়ানো উচিত নয়, সেখানে নাটকীয়ভাবে বিদ্রোহী অভিযান রাজধানী দামেস্কে পৌঁছেছে এবং সিরিয়ার রাশিয়া ও ইরান সমর্থিত প্রেসিডেন্টের শাসনকে হুমকির মুখে ফেলেছে।
বিশ্বনেতারা যখন সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের বিস্ময়কর অগ্রযাত্রা দেখছিলেন, যা মধ্যপ্রাচ্যে ক্ষমতার ভারসাম্যকে পরিবর্তন করতে পারে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা, তখন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা আলাদাভাবে জোর দিয়ে বলেছেন যে, সেখানে বাইডেন প্রশাসনের হস্তক্ষেপের কোনো পরিকল্পনা নেই।
ক্যালিফোর্নিয়ায় এক অনুষ্ঠানে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র...সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে সামরিকভাবে হস্তক্ষেপ করবে না।’
সুলিভান বলেন, যুক্তরাষ্ট্র প্রয়োজন মতো ইসলামিক স্টেট (আইএস) —একটি মারাত্মক পশ্চিম বিরোধী চরমপন্থী গোষ্ঠী, যারা সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের অভিযানে জড়িত না হলেও, সিরিয়ার মরুভূমিতে ‘স্লিপার সেল’ তৈরি করে রেখেছে—তাদের সুযোগের সদ্ব্যবহার করা ঠেকাতে পদক্ষেপ নেবে।
যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ দুই ব্যক্তির এমন বক্তব্য দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর বিদ্রোহীরা দামেস্কে প্রবেশ করে। তারা মাত্র ১০ দিনের মধ্যে দেশের অন্য প্রধান শহরগুলোও দখল করেছে।
বিদ্রোহীরা জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। তাঁর প্রধানমন্ত্রী বিদ্রোহীদের সঙ্গে কাজ করতে সম্মত হয়েছেন।
এদিকে ট্রাম্পের মন্তব্যটি সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের সাম্প্রতিক অগ্রযাত্রা শুরু করার পর প্রথম কোনো বক্তব্য। গতকাল শনিবার তিনি ফ্রান্সে নটর ডেম ক্যাথিড্রাল উন্মুক্তকরণ অনুষ্ঠানে ছিলেন।
পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ক্ষমতা থাকতে মার্কিন সমর্থন পাওয়া যোগ্য নন আসাদ।
আসাদের সরকার রাশিয়া, ইরান, হিজবুল্লাহ এবং অন্যান্য ইরান-সমর্থিত মিলিশিয়াদের সাহায্যে গত ১৩ বছরব্যাপী গৃহযুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন। বিরোধী গোষ্ঠীগুলোকে দমন করে শাসন বজায় রাখার অনেক চেষ্টা তিনি করেছেন। এই যুদ্ধটি শুরু হয় ২০১১ সালে একটি শান্তিপূর্ণ গণ–অভ্যুত্থানের মধ্যে দিয়েছে।
শান্তিপূর্ণ অভ্যুত্থান কঠোর হস্তে দমন করতে গিয়ে দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দেন আসাদ। এই যুদ্ধে এখন পর্যন্ত আড়াই লাখ মানুষ নিহত হয়েছে। সিরিয়ার শাসন ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে গেছে। এই সুযোগ একাধিক বিদেশি সেনাবাহিনী ও মিলিশিয়া সেখানে জড়িয়ে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র প্রথম দিকে সিরিয়ায় তাদের দূতাবাস বন্ধ করে দেয় এবং আসাদের বর্বরতার কারণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
বিধ্বস্ত উড়োজাহাজের অন্তত ৩৯ যাত্রীর মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। এছাড়া দুই শিশুসহ ২৮ আরোহীকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। আহত অবস্থায় উদ্ধারের পর তাদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেকাজাখস্তানে একটি যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে বহু যাত্রী হতাহত হয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশটির জরুরি পরিষেবাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানায়, ৬২ জন যাত্রী বহনকারী উড়োজাহাজটি বিধ্বস্ত হয়ে মাটিতে পড়ার পর তাতে আগুন ধরে যায়।
৫ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসীদের আস্তানা লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয় বলে দাবি করেছে পাকিস্তান। এই হামলার জবাব দেয়ার অঙ্গীকার করেছে দেশটির তালেবান সরকার।
১১ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়া হত্যার কথা স্বীকার করেছে ইসরাইল। সোমবার ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী এক বিবৃতিতে ওই হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।
১ দিন আগে