চলতি বছর অক্টোবর মাসে ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন হয়েছে ৪০ হাজার ৩৮৪ কোটি টাকা, যা সেপ্টেম্বর ছিল ৩৭ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা। এক মাসে লেনদেন বেড়েছে ২ হাজার ৭৫৮ কোটি টাকা বা ৭.৩৩ শতাংশ।
স্টাফ রিপোর্টার
ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন বেড়েছে। সেপ্টেম্বর মাসে কার্ডের মাধ্যমে যে লেনদেন হয়েছিল, তারচেয়ে প্রায় সাড়ে ৭ শতাংশ বেশি হয়েছে অক্টোবর মাসে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
খাত সংশ্লিষ্ট বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট অস্থিরতার প্রভাবে গত জুলাই ও আগস্টে ক্রেডিট কার্ডের লেনদেন কমে গিয়েছিল। কারণ আন্দোলন চলাকালে তৎকালীন হাসিনা সরকার বেশ কয়েক দিন বন্ধ রেখেছিল ইন্টারনেট। কয়েক দফায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়। ফলে ব্যাংকসহ অফিস-আদালতের কার্যক্রম থেমে গিয়েছিল। ব্যবসা-বাণিজ্যও স্থবির হয়ে পড়ে। ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। এরপর থেকে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সবকিছু স্বাভাবিক হতে শুরু করে। অর্থনৈতিক কার্যক্রম বৃদ্ধির ফলে লেনদেন বাড়ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেন অনুযায়ী, চলতি বছর অক্টোবর মাসে ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন হয়েছে ৪০ হাজার ৩৮৪ কোটি টাকা, যা সেপ্টেম্বর ছিল ৩৭ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা। এক মাসে লেনদেন বেড়েছে ২ হাজার ৭৫৮ কোটি টাকা বা ৭.৩৩ শতাংশ। এটিএম, সিআরএম, পয়েন্ট অব সেলস ও ই-কমার্স কেনাকাটায় এসব লেনদেন হয়েছে।
অক্টোবরে ডেবিট কার্ডে লেনদেন হয়েছে ৩৭ হাজার ২৩২ কোটি টাকা। বর্তমানে ডেবিট কার্ডের গ্রাহক রয়েছে ৪ কোটি ২৫ লাখ ৪৭ হাজার ৮৮৩ জন। আর ক্রেডিট কার্ডে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ১৯২ কোটি টাকা। ক্রেডিট কার্ডের গ্রাহক সংখ্যা অক্টোবর শেষ দাঁড়িয়েছে ৫২ লাখ ৮২ হাজার ১৫৯ জন।
তথ্য অনুযায়ী, গত অক্টোবরে দেশের অভ্যন্তরে কার্ডে লেনদেন হয়েছে ৪০ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৩৭ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়। দেশের বাইরে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭২৭ কোটি টাকা, যা সেপ্টেম্বর মাসে ছিল ৬২৫ কোটি টাকা।
ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন বেড়েছে। সেপ্টেম্বর মাসে কার্ডের মাধ্যমে যে লেনদেন হয়েছিল, তারচেয়ে প্রায় সাড়ে ৭ শতাংশ বেশি হয়েছে অক্টোবর মাসে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
খাত সংশ্লিষ্ট বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট অস্থিরতার প্রভাবে গত জুলাই ও আগস্টে ক্রেডিট কার্ডের লেনদেন কমে গিয়েছিল। কারণ আন্দোলন চলাকালে তৎকালীন হাসিনা সরকার বেশ কয়েক দিন বন্ধ রেখেছিল ইন্টারনেট। কয়েক দফায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়। ফলে ব্যাংকসহ অফিস-আদালতের কার্যক্রম থেমে গিয়েছিল। ব্যবসা-বাণিজ্যও স্থবির হয়ে পড়ে। ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। এরপর থেকে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সবকিছু স্বাভাবিক হতে শুরু করে। অর্থনৈতিক কার্যক্রম বৃদ্ধির ফলে লেনদেন বাড়ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেন অনুযায়ী, চলতি বছর অক্টোবর মাসে ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন হয়েছে ৪০ হাজার ৩৮৪ কোটি টাকা, যা সেপ্টেম্বর ছিল ৩৭ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা। এক মাসে লেনদেন বেড়েছে ২ হাজার ৭৫৮ কোটি টাকা বা ৭.৩৩ শতাংশ। এটিএম, সিআরএম, পয়েন্ট অব সেলস ও ই-কমার্স কেনাকাটায় এসব লেনদেন হয়েছে।
অক্টোবরে ডেবিট কার্ডে লেনদেন হয়েছে ৩৭ হাজার ২৩২ কোটি টাকা। বর্তমানে ডেবিট কার্ডের গ্রাহক রয়েছে ৪ কোটি ২৫ লাখ ৪৭ হাজার ৮৮৩ জন। আর ক্রেডিট কার্ডে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ১৯২ কোটি টাকা। ক্রেডিট কার্ডের গ্রাহক সংখ্যা অক্টোবর শেষ দাঁড়িয়েছে ৫২ লাখ ৮২ হাজার ১৫৯ জন।
তথ্য অনুযায়ী, গত অক্টোবরে দেশের অভ্যন্তরে কার্ডে লেনদেন হয়েছে ৪০ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৩৭ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়। দেশের বাইরে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭২৭ কোটি টাকা, যা সেপ্টেম্বর মাসে ছিল ৬২৫ কোটি টাকা।
দেশে গত দুই বছর ডলারের বাজারে অস্থিরতা ছিল। আন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত চার মাসে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। গত সপ্তাহে হঠাৎ করে ডলারের বাজার অস্থির হতে শুরু করে। কিছু ব্যাংক ১২৬-১২৭ টাকায় ডলার কিনেছিল। যদিও রেমিট্যান্স কেনার সর্বোচ্চ রেট ছিল ১২০ টাকা।
১৪ ঘণ্টা আগেআয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় আরও এক মাস বাড়িয়ে আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বা এনবিআর। মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে এনবিআর।
১৪ ঘণ্টা আগেএক হাজারের বেশি বেনামি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ঋণ। বিপুল ঋণের বিপরীতে নেই জামানত।
১৫ ঘণ্টা আগেব্যাংকটি সহকারী মহাব্যবস্থাপক,সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার, প্রিন্সিপাল অফিসার, সিনিয়র অফিসার ও অফিসার পদে পদোন্নতি প্রদান করে। কিছুদিন আগে মমহাব্যবস্থাপক ও উপ মহাব্যবস্থাপক পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
১ দিন আগে