স্পোর্টস রিপোর্টার
দেশের ১৩টি ব্যাংক ঘোষিত দরে চেয়ে বেশি দামে ডলার কেনায় বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাখ্যা তলব করেছে। গত বৃহস্পতিবার ব্যাখ্যা তলব করা হয়। রোববার ব্যাংকগুলো জবাব দেওয়ার কথা থাকলেও তা দেয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ব্যাংকগুলো হলো- জনতা ব্যাংক, রূপালি ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, ব্র্যাক ব্যাংক, শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংক, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, ইউসিবি ব্যাংক, দ্য সিটি ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ইস্টার্ণ ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক এবং মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, ব্যাংকগুলো ঘোষিত রেটের চেয়ে বেশি রেট নিয়ে লেনদেন করেছে। তাই এসব ব্যাংকের কাছে কারণ জানতে চাওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত তারা কোনো জাবাব দেয়নি। কোনো ব্যাংক সন্তোষজনক ব্যাখ্যা দিতে ব্যর্থ হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয় জানতে চাইলে জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মজিবর রহমান আমার দেশকে বলেন, একটি এলসির পেমেন্টের জন্য ডলার প্রয়োজন ছিল। পর্যাপ্ত ডলার না থাকায় বাধ্য হয়ে বেশি দরে কিনতে হয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ করবো না বলে বাংলাদেশ ব্যাংকে জানানো হয়েছে।
দেশের ডলার বাজার গত দুই বছর ধরে অস্থিরতা ছিল। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত চার মাস ধরে স্থিতিশীল ছিল। তবে গত এক সপ্তাহ ধরে আবারও অস্থিরতা শুরু হয়েছে। ব্যাংকগুলো তাদের ঘোষিত দরের চেয়ে বেশি দিয়ে ডলার ক্রয় করেছে।
ব্যাংকাররা জানান, দুটো কারণে ডলারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রথমত, ব্যাংকগুলোর বছর শেষের মাসে ওভারডিউ পরিশোধের চাপ থাকে। যেসব ব্যাংকে রপ্তানি আয় নেই তারাই বেশি দরে ডলার কিনে ওভারডিউ পেমেন্ট দিচ্ছে। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রিজার্ভ রাখতে ব্যাংকগুলো থেকে ডলার কিনেছে। ফলে ব্যাংকগুলোর ওপর চাপ তৈরি হয়েছে।
জানা গেছে, ডিসেম্বরের ব্যাংকগুলো প্রবাসীদের কাছ থেকে প্রতি ডলার কিনত ১২১-১২২ টাকায়। এখন তা বেড়ে ১২৭ টাকা ৫০ পয়সায় উঠেছে। ব্যাংকে নগদ ডলার এখনো ১২৩ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেডিট কার্ডসহ অন্যান্য কার্ডে ডলারের দাম ১২৩ টাকা রাখা হচ্ছে। ব্যাংকে ডলার রেট বৃদ্ধি পাওয়াতে খোলাবাজারেও ডলারের দাম বেড়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেনাবেচা উভয় ক্ষেত্রেই ডলারের দাম অন্তত ৪ টাকা বেড়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীর খোলাবাজারে প্রতি ডলার কেনা হচ্ছে ১২৬ টাকা ৭০ পয়সায়, আর বিক্রি হচ্ছে ১২৭ টাকা ৫০ পয়সায়। মাত্র ১০ দিন আগেও খোলাবাজারে ১২২ টাকা ৫০ পয়সায় ডলার কেনা হয়েছে। তখন ডলার বিক্রি হয়েছে ১২৩ টাকায়।
মূলত দুটো কারণে খোলাবাজারে ডলারের দাম বেড়েছে বলে খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান। প্রথমত, বিদেশগামী যাত্রীদের কাছে ডলারের চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। কারণ, ডিসেম্বরে অনেকেই ছুটি কাটাতে বিদেশে যাচ্ছেন। তাঁদের বাড়তি চাহিদা মেটাতেও ব্যাংকগুলো অতিরিক্ত দামে প্রবাসী আয় কিনছে।
দেশের ১৩টি ব্যাংক ঘোষিত দরে চেয়ে বেশি দামে ডলার কেনায় বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাখ্যা তলব করেছে। গত বৃহস্পতিবার ব্যাখ্যা তলব করা হয়। রোববার ব্যাংকগুলো জবাব দেওয়ার কথা থাকলেও তা দেয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ব্যাংকগুলো হলো- জনতা ব্যাংক, রূপালি ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, ব্র্যাক ব্যাংক, শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংক, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, ইউসিবি ব্যাংক, দ্য সিটি ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ইস্টার্ণ ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক এবং মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, ব্যাংকগুলো ঘোষিত রেটের চেয়ে বেশি রেট নিয়ে লেনদেন করেছে। তাই এসব ব্যাংকের কাছে কারণ জানতে চাওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত তারা কোনো জাবাব দেয়নি। কোনো ব্যাংক সন্তোষজনক ব্যাখ্যা দিতে ব্যর্থ হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয় জানতে চাইলে জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মজিবর রহমান আমার দেশকে বলেন, একটি এলসির পেমেন্টের জন্য ডলার প্রয়োজন ছিল। পর্যাপ্ত ডলার না থাকায় বাধ্য হয়ে বেশি দরে কিনতে হয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ করবো না বলে বাংলাদেশ ব্যাংকে জানানো হয়েছে।
দেশের ডলার বাজার গত দুই বছর ধরে অস্থিরতা ছিল। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত চার মাস ধরে স্থিতিশীল ছিল। তবে গত এক সপ্তাহ ধরে আবারও অস্থিরতা শুরু হয়েছে। ব্যাংকগুলো তাদের ঘোষিত দরের চেয়ে বেশি দিয়ে ডলার ক্রয় করেছে।
ব্যাংকাররা জানান, দুটো কারণে ডলারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রথমত, ব্যাংকগুলোর বছর শেষের মাসে ওভারডিউ পরিশোধের চাপ থাকে। যেসব ব্যাংকে রপ্তানি আয় নেই তারাই বেশি দরে ডলার কিনে ওভারডিউ পেমেন্ট দিচ্ছে। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রিজার্ভ রাখতে ব্যাংকগুলো থেকে ডলার কিনেছে। ফলে ব্যাংকগুলোর ওপর চাপ তৈরি হয়েছে।
জানা গেছে, ডিসেম্বরের ব্যাংকগুলো প্রবাসীদের কাছ থেকে প্রতি ডলার কিনত ১২১-১২২ টাকায়। এখন তা বেড়ে ১২৭ টাকা ৫০ পয়সায় উঠেছে। ব্যাংকে নগদ ডলার এখনো ১২৩ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেডিট কার্ডসহ অন্যান্য কার্ডে ডলারের দাম ১২৩ টাকা রাখা হচ্ছে। ব্যাংকে ডলার রেট বৃদ্ধি পাওয়াতে খোলাবাজারেও ডলারের দাম বেড়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেনাবেচা উভয় ক্ষেত্রেই ডলারের দাম অন্তত ৪ টাকা বেড়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীর খোলাবাজারে প্রতি ডলার কেনা হচ্ছে ১২৬ টাকা ৭০ পয়সায়, আর বিক্রি হচ্ছে ১২৭ টাকা ৫০ পয়সায়। মাত্র ১০ দিন আগেও খোলাবাজারে ১২২ টাকা ৫০ পয়সায় ডলার কেনা হয়েছে। তখন ডলার বিক্রি হয়েছে ১২৩ টাকায়।
মূলত দুটো কারণে খোলাবাজারে ডলারের দাম বেড়েছে বলে খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান। প্রথমত, বিদেশগামী যাত্রীদের কাছে ডলারের চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। কারণ, ডিসেম্বরে অনেকেই ছুটি কাটাতে বিদেশে যাচ্ছেন। তাঁদের বাড়তি চাহিদা মেটাতেও ব্যাংকগুলো অতিরিক্ত দামে প্রবাসী আয় কিনছে।
ডলারের বিনিময় হার আগামী মাসগুলোতে স্থিতিশীল থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর কারওয়ান বাজারে টিসিবি ভবনের সামনে গিয়ে দেখা যায় ভর্তুকি মূল্যের পণ্যবাহী ট্রাকের সামনে নারী-পুরুষের দীর্ঘলাইন। লাইনে দীর্ঘসময় অপেক্ষা করেও পণ্য না পেয়ে কয়েকজন নারী উচ্চস্বরে কথা বলছেন।
৭ ঘণ্টা আগেস্বেচ্ছাসেবী ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০১৪ সালে ‘সূচনা ফাউন্ডেশন’ গড়ে তোলা হয়। সায়মা ওয়াজেদ এটির প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন।
৭ ঘণ্টা আগেব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ ৩০ শতাংশ ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যা ব্যাংকিং খাতের স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ বলে মনে করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ পরিস্থিতিতে ব্যাংক খাতের আস্থা ধরে রাখতে বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
৮ ঘণ্টা আগে