ক্রীড়া প্রতিবেদক
বাংলাদেশ এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচের শেষটা ছিল নাটকীয়তায় ভরপুর। মাঝারি মানের পুঁজি নিয়েও স্বাগতিকদের বোতলবন্দি করে রেখেছিল লিটন দাসের দল। যদিও রোভম্যান পাওয়েলের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে প্রায় হারতে বসেছিল তারা। শেষ পর্যন্ত পাওয়েল ঝড় থামিয়ে জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে লাল-সবুজের দল।
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৭ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশ। সেন্ট ভিনসেন্টের আর্নোস ভেল স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৭ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ। জবাবে ১৯.৫ ওভারে ১৪০ রানে অলআউট হয় ক্যারিবিয়ানরা।
আর্নোস ভেলের ছোট গ্রাউন্ডে এই পুঁজি নিয়ে জেতার জন্য বোলারদের দারুণ কিছু করার দরকার ছিল। শুরুতে অসাধারণ বোলিং করে জয়ের আশা জাগিয়েছিল শেখ মেহেদি, তাসকিন আহমেদরা। ৬১ রানেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাত ব্যাটসম্যানকে ফেরায় সফরকারীরা। কিন্তু গলার কাটা হয়ে দাঁড়ান পাওয়েল। তানজিম সাকিব, তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেনদের ওপর ঝড় বইয়ে দিয়ে ম্যাচ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেন স্বাগতিক অধিনায়ক। তার আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে প্রায় হারতেই বসেছিল বাংলাদেশ। অবশ্য শেষ ওভারে মাপা বোলিংয়ে অতিথিদের নায়ক বনে যান হাসান মাহমুদ।
জয়ের জন্য শেষ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের দরকার ছিল ১০ রান। হাতে ছিল দুই উইকেট। সে ওভারে এক রান খরচ করেন হাসান। লেগ বাই হিসেবে আরেকটি রান পায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বিনিময়ে পাওয়েল এবং আলজারি জোসেফকে তুলে নিয়ে তাদের অলআউট করেন হাসান। সাজঘরে ফেরার আগে ৩৫ বলে ৬০ রানের ইনিংস খেলেন পাওয়েল।
অষ্টম ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হওয়ার আগে ২২ রান করেন শেফার্ড। এছাড়া ২০ রান আসে ওপেনার জনসন চার্লসের ব্যাট থেকে। বল হাতে বাংলাদেশের জয়ের ভিতটা গড়ে দেন মেহেদি। চার উইকেট নেন এই অফস্পিনার। চার ওভারে মাত্র ১৩ রান খরচ করেন তিনি। তাসকিন ও হাসান মাহমুদের শিকার দুটি করে উইকেট।
এর আগে টস হারা বাংলাদেশের হয়ে এদিন ফরম্যাটের চাহিদা মেনে ব্যাটিং করেছেন কেবল সৌম্য সরকার ও শামিম হোসেন। দুই চার এবং তিন ছয়ের মারে ৩২ বলে ৪৩ রান করেন সৌম্য। শেষ দিকে ১৩ বলের ২৭ রানের ইনিংস খেলেন শামিম। তিন ছয়ের পাশাপাশি একটি চারের সাহায্যে ইনিংটি সাজান এই বাঁহাতি ব্যাটার।
২৭ বলে সমান রান করেন জাকের আলি অনিক। শেখ মেহেদি হাসানের ব্যাট থেকে আসে ২৬ রান। দুই বল কম খেলেন তিনি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল আকিল হোসেইন। ১৩ রানের বিনিময়ে দুই উইকেট নেন এই স্পিনার। সমান দুই উইকেট নিতে ৩০ রান খরচ করেন ওবেদ ম্যাককয়। এছাড়া রোস্টন চেজ ও শেফার্ডের শিকার একটি করে উইকেট।
বাংলাদেশ এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচের শেষটা ছিল নাটকীয়তায় ভরপুর। মাঝারি মানের পুঁজি নিয়েও স্বাগতিকদের বোতলবন্দি করে রেখেছিল লিটন দাসের দল। যদিও রোভম্যান পাওয়েলের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে প্রায় হারতে বসেছিল তারা। শেষ পর্যন্ত পাওয়েল ঝড় থামিয়ে জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে লাল-সবুজের দল।
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৭ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশ। সেন্ট ভিনসেন্টের আর্নোস ভেল স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৭ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ। জবাবে ১৯.৫ ওভারে ১৪০ রানে অলআউট হয় ক্যারিবিয়ানরা।
আর্নোস ভেলের ছোট গ্রাউন্ডে এই পুঁজি নিয়ে জেতার জন্য বোলারদের দারুণ কিছু করার দরকার ছিল। শুরুতে অসাধারণ বোলিং করে জয়ের আশা জাগিয়েছিল শেখ মেহেদি, তাসকিন আহমেদরা। ৬১ রানেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাত ব্যাটসম্যানকে ফেরায় সফরকারীরা। কিন্তু গলার কাটা হয়ে দাঁড়ান পাওয়েল। তানজিম সাকিব, তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেনদের ওপর ঝড় বইয়ে দিয়ে ম্যাচ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেন স্বাগতিক অধিনায়ক। তার আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে প্রায় হারতেই বসেছিল বাংলাদেশ। অবশ্য শেষ ওভারে মাপা বোলিংয়ে অতিথিদের নায়ক বনে যান হাসান মাহমুদ।
জয়ের জন্য শেষ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের দরকার ছিল ১০ রান। হাতে ছিল দুই উইকেট। সে ওভারে এক রান খরচ করেন হাসান। লেগ বাই হিসেবে আরেকটি রান পায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বিনিময়ে পাওয়েল এবং আলজারি জোসেফকে তুলে নিয়ে তাদের অলআউট করেন হাসান। সাজঘরে ফেরার আগে ৩৫ বলে ৬০ রানের ইনিংস খেলেন পাওয়েল।
অষ্টম ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হওয়ার আগে ২২ রান করেন শেফার্ড। এছাড়া ২০ রান আসে ওপেনার জনসন চার্লসের ব্যাট থেকে। বল হাতে বাংলাদেশের জয়ের ভিতটা গড়ে দেন মেহেদি। চার উইকেট নেন এই অফস্পিনার। চার ওভারে মাত্র ১৩ রান খরচ করেন তিনি। তাসকিন ও হাসান মাহমুদের শিকার দুটি করে উইকেট।
এর আগে টস হারা বাংলাদেশের হয়ে এদিন ফরম্যাটের চাহিদা মেনে ব্যাটিং করেছেন কেবল সৌম্য সরকার ও শামিম হোসেন। দুই চার এবং তিন ছয়ের মারে ৩২ বলে ৪৩ রান করেন সৌম্য। শেষ দিকে ১৩ বলের ২৭ রানের ইনিংস খেলেন শামিম। তিন ছয়ের পাশাপাশি একটি চারের সাহায্যে ইনিংটি সাজান এই বাঁহাতি ব্যাটার।
২৭ বলে সমান রান করেন জাকের আলি অনিক। শেখ মেহেদি হাসানের ব্যাট থেকে আসে ২৬ রান। দুই বল কম খেলেন তিনি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল আকিল হোসেইন। ১৩ রানের বিনিময়ে দুই উইকেট নেন এই স্পিনার। সমান দুই উইকেট নিতে ৩০ রান খরচ করেন ওবেদ ম্যাককয়। এছাড়া রোস্টন চেজ ও শেফার্ডের শিকার একটি করে উইকেট।
গোল্ড কিনেনের সমর্থন মাঠে এবং মাঠের বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই আমাদের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের তাড়নাকে শক্তিশালী করবে।
২ ঘণ্টা আগেটান টান উত্তেজনার ম্যাচে মাত্র দুই পয়েন্টের ব্যবধানে বিমান বাহিনীকে হারিয়েছে নৌ বাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেবক্সিং ডে টেস্টে অস্ট্রেলিয়া-ভারতের পাশাপাশি মাঠে নামবে জিম্বাবুয়ে ও আফগানিস্তান। দুই ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্টে আগামীকাল বুলাওয়ের কুইন্স স্পোর্টস ক্লাব মাঠে স্বাগতিকদের বিপক্ষে মাঠে নামবে আফগানরা। যদিও ম্যাচটিতে রশিদ খানকে পাবে না অতিথিরা।
৬ ঘণ্টা আগেবোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির প্রথম তিন টেস্ট শেষে ১-১ সমতায় আছে অস্ট্রেলিয়া ও ভারত। খুব স্বাভাবিকভাবেই চলমান সিরিজের শেষ ম্যাচ দুটি পাচ্ছে বাড়তি গুরুত্ব। যেখানে দায়িত্ব পালন করবেন বাংলাদেশের আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত।
৮ ঘণ্টা আগে