বিনোদন ডেস্ক
‘নাই টেলিফোন, নাইরে পিয়ন, নাইরে টেলিগ্রাম’-এর দেশে পাড়ি জমালেন কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার। বৃহস্পতিবার সকাল আটটায় রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন তিনি (ইন্নালিল্লাহি... রাজিউন)। খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন শিল্পীর স্বামী সারওয়ার আলম। তিনি জানান, মরদেহ আজ বারডেম হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হবে। আগামীকাল জুমার নামাজের পর জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে তাকে।
শিল্পীর দুই মেয়ে জারা ও জিশান যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় থাকেন। ইতোমধ্যে তারা ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। আজই ঢাকায় পৌঁছানোর কথা তাদের।
কয়েক বছর ধরে ক্যানসারের সঙ্গে যুদ্ধ করছিলেন পাপিয়া। নভেম্বরে ঢাকার বসুন্ধরায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সর্বশেষ তেজগাঁওয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। সেখানেই শেষ দিন পর্যন্ত চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি।
পাপিয়া সারোয়ারের জন্ম বরিশালে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করেন। ১৯৭৩ সালে ভারতের বৃত্তি নিয়ে শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রসংগীতের ওপর ডিগ্রি নিতে যান। তিনিই প্রথম ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে সেখানে সংগীতে স্নাতক করার সুযোগ পান।
১৯৬৬ সালে ছায়ানটে ওয়াহিদুল হক, সন্জীদা খাতুন ও জাহেদুর রহিমের কাছে এবং পরে বুলবুল ললিতকলা অ্যাকাডেমিতে সংগীতে দীক্ষা নেন পাপিয়া। ১৯৯৬ সালে ‘গীতসুধা’ নামে গানের দল প্রতিষ্ঠা করেন তিনি।
দীর্ঘ সংগীত ক্যারিয়ারে গান গেয়ে কোটি শ্রোতার ভালোবাসা পেয়েছেন পাপিয়া। আধুনিক গানেও সাফল্য আছে তার। বিশেষ করে ‘নাই টেলিফোন’ গানটি কণ্ঠে তুলে দেশজুড়ে জনপ্রিয় হন। ২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার, ২০১৫ সালে বাংলা একাডেমি ফেলোশিপ এবং ২০২১ সালে একুশে পদক পেয়েছেন তিনি।
‘নাই টেলিফোন, নাইরে পিয়ন, নাইরে টেলিগ্রাম’-এর দেশে পাড়ি জমালেন কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার। বৃহস্পতিবার সকাল আটটায় রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন তিনি (ইন্নালিল্লাহি... রাজিউন)। খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন শিল্পীর স্বামী সারওয়ার আলম। তিনি জানান, মরদেহ আজ বারডেম হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হবে। আগামীকাল জুমার নামাজের পর জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে তাকে।
শিল্পীর দুই মেয়ে জারা ও জিশান যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় থাকেন। ইতোমধ্যে তারা ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। আজই ঢাকায় পৌঁছানোর কথা তাদের।
কয়েক বছর ধরে ক্যানসারের সঙ্গে যুদ্ধ করছিলেন পাপিয়া। নভেম্বরে ঢাকার বসুন্ধরায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সর্বশেষ তেজগাঁওয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। সেখানেই শেষ দিন পর্যন্ত চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি।
পাপিয়া সারোয়ারের জন্ম বরিশালে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করেন। ১৯৭৩ সালে ভারতের বৃত্তি নিয়ে শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রসংগীতের ওপর ডিগ্রি নিতে যান। তিনিই প্রথম ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে সেখানে সংগীতে স্নাতক করার সুযোগ পান।
১৯৬৬ সালে ছায়ানটে ওয়াহিদুল হক, সন্জীদা খাতুন ও জাহেদুর রহিমের কাছে এবং পরে বুলবুল ললিতকলা অ্যাকাডেমিতে সংগীতে দীক্ষা নেন পাপিয়া। ১৯৯৬ সালে ‘গীতসুধা’ নামে গানের দল প্রতিষ্ঠা করেন তিনি।
দীর্ঘ সংগীত ক্যারিয়ারে গান গেয়ে কোটি শ্রোতার ভালোবাসা পেয়েছেন পাপিয়া। আধুনিক গানেও সাফল্য আছে তার। বিশেষ করে ‘নাই টেলিফোন’ গানটি কণ্ঠে তুলে দেশজুড়ে জনপ্রিয় হন। ২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার, ২০১৫ সালে বাংলা একাডেমি ফেলোশিপ এবং ২০২১ সালে একুশে পদক পেয়েছেন তিনি।
শ্যাম বেনেগাল কিডনির সমস্যাসহ বিভিন্ন ধরনের রোগে ভুগছিলেন। সপ্তাহে তিনবার ডায়ালাইসিস করার জন্য তাকে হাসপাতালে যেতে হত। একাধিক শারীরিক সমস্যা থাকা সত্ত্বেও তিনি যেভাবে নিজের জীবনে এগিয়ে যাচ্ছিলেন তা প্রশংসাযোগ্য।
১ দিন আগেএকাধিক নারীসঙ্গ প্রমাণিত হওয়ায় সবকিছু থেকেই বঞ্চিত হবেন তিনি। সোহেল এখন কী করবেন
২ দিন আগেসংগীতে বেবী নাজনীন আর চলচ্চিত্রে জয়া আহসান পাচ্ছেন বিশেষ সম্মাননা। এ ছাড়াও আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শফিক রেহমান এবং যমুনা টিভির সিইও ফাহিম আহমেদ।
২ দিন আগেকনসার্টে আগত দর্শকরা জানান, রাহাত ফতেহ আলি খান সংগীত জগতে এক খ্যাতনামা তারকা। তাকে সরাসরি কোনো কনসার্টে পাওয়া যে কারও জন্য সৌভাগ্যের বিষয়। তার ‘জাদুকরী কণ্ঠ’ মন্ত্রমুগ্ধ করে গানপ্রেমীদের। তার গান সরাসরি কোনো কনসার্টে শোনার সুযোগ না-ও হতে পারে। তাই এই সুযোগকে নষ্ট করতে চান না তারা।
৩ দিন আগে