‘ইকোস অব রেভ্যুলুশন’ কনসার্ট
রাফিউজ্জামান লাবীব
সুরের ইন্দ্রজাল ছড়িয়ে ঢাকার তরুণ-তরুণীকে মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছিলেন বিশ্বখ্যাত পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী রাহাত ফতেহ আলি খান। গতকাল শনিবার রাজধানী ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে ‘ইকোস অব রেভ্যুলুশন’ কনসার্টে সংগীত পরিবেশন করেন তিনি।
জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও আহতদের পরিবারকে সহায়তার জন্য আর্মি স্টেডিয়ামে ‘ইকোস অব রেভ্যুলুশন’ কনসার্টের আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম ‘স্পিরিট অব জুলাই’। কনসার্ট থেকে পাওয়া অর্থ দেওয়া হবে জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনে।
রাহাত ফতেহ আলি খান ছাড়াও কনসার্টে পরিবেশনা করে আরও ছয়টি দেশীয় ব্যান্ড। গান ছাড়াও অনুষ্ঠানে ছিল জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিতি প্রদর্শনী, মঞ্চনাটকের প্রদর্শনী, মুগ্ধ ওয়াটার জোনসহ বিভিন্ন কর্নার। বিকাল ৪টায় আয়োজন শুরু হলেও দর্শকদের জন্য গেট খুলে দেওয়া হয় দুপুর ২টায়।
কনসার্টে দর্শকদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। সময় গড়ার সঙ্গে সঙ্গে দর্শকদেরও চাপ বাড়তে থাকে। সন্ধ্যায় কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় পুরো স্টেডিয়াম।
কনসার্টে ধারাবাহিকভাবে পারফর্ম করে সিলসিলা, হান্নান, র্যাপার সেজান, আফটারম্যাথ, চিরকুট ও আর্টসেল ব্যান্ড। সর্বশেষ রাত ৯টা ৩৯ মিনিটে মঞ্চে আসেন রাহাত ফতেহ আলি খান। জুলাই বিপ্লবে শহীদ-আহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালনের পর ‘আস পাস হ্যায় খুদা’ গানটির মাধ্যমে নিজের পরিবেশনা শুরু করেন তিনি। রাতের শীতল হাওয়ায় নিজের জাদুকরী কণ্ঠে দর্শকদের মোহিত করেন রাহাত ফতেহ আলি খান।
জুলাই বিপ্লবের শহীদ ও আহতদের সহায়তার জন্য আয়োজিত এই কনসার্টে বিনা পারিশ্রমিকে গেয়েছেন তিনি।
কনসার্টে আগত দর্শকরা জানান, রাহাত ফতেহ আলি খান সংগীত জগতে এক খ্যাতনামা তারকা। তাকে সরাসরি কোনো কনসার্টে পাওয়া যে কারও জন্য সৌভাগ্যের বিষয়। তার ‘জাদুকরী কণ্ঠ’ মন্ত্রমুগ্ধ করে গানপ্রেমীদের। তার গান সরাসরি কোনো কনসার্টে শোনার সুযোগ না-ও হতে পারে। তাই এই সুযোগকে নষ্ট করতে চান না তারা।
কনসার্টের এক ফাঁকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধের ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ ও বিএএফ শাহীন কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী আহনাফ আহম্মেদের মা, পুলিশের গুলিতে শহীদ মাহামুদুর রহমান সৈকতের বোন সাবরিনা আফরোজ সেবন্তি ও জুলাই আন্দোলনে আহত আতিকুল গাজী বক্তব্য দেন। এ সময় তারা শেখ হাসিনার শাস্তির দাবি জানান। পাশাপাশি জুলাইয়ের ‘স্পিরিট’-কে ধারণ করে দেশের সংস্কার প্রক্রিয়ায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টায় ঢাকায় পৌঁছান রাহাত ফতেহ আলি খান।
কনসার্টটি উপলক্ষে ঢাকায় অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রচারিত এক ভিডিও বার্তায় রাহাত ফতেহ আলি খান জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পরিবারগুলোর জন্য তহবিল সংগ্রহের প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে কনসার্টে আসার কথা জানান।
সুরের ইন্দ্রজাল ছড়িয়ে ঢাকার তরুণ-তরুণীকে মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছিলেন বিশ্বখ্যাত পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী রাহাত ফতেহ আলি খান। গতকাল শনিবার রাজধানী ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে ‘ইকোস অব রেভ্যুলুশন’ কনসার্টে সংগীত পরিবেশন করেন তিনি।
জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও আহতদের পরিবারকে সহায়তার জন্য আর্মি স্টেডিয়ামে ‘ইকোস অব রেভ্যুলুশন’ কনসার্টের আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম ‘স্পিরিট অব জুলাই’। কনসার্ট থেকে পাওয়া অর্থ দেওয়া হবে জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনে।
রাহাত ফতেহ আলি খান ছাড়াও কনসার্টে পরিবেশনা করে আরও ছয়টি দেশীয় ব্যান্ড। গান ছাড়াও অনুষ্ঠানে ছিল জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিতি প্রদর্শনী, মঞ্চনাটকের প্রদর্শনী, মুগ্ধ ওয়াটার জোনসহ বিভিন্ন কর্নার। বিকাল ৪টায় আয়োজন শুরু হলেও দর্শকদের জন্য গেট খুলে দেওয়া হয় দুপুর ২টায়।
কনসার্টে দর্শকদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। সময় গড়ার সঙ্গে সঙ্গে দর্শকদেরও চাপ বাড়তে থাকে। সন্ধ্যায় কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় পুরো স্টেডিয়াম।
কনসার্টে ধারাবাহিকভাবে পারফর্ম করে সিলসিলা, হান্নান, র্যাপার সেজান, আফটারম্যাথ, চিরকুট ও আর্টসেল ব্যান্ড। সর্বশেষ রাত ৯টা ৩৯ মিনিটে মঞ্চে আসেন রাহাত ফতেহ আলি খান। জুলাই বিপ্লবে শহীদ-আহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালনের পর ‘আস পাস হ্যায় খুদা’ গানটির মাধ্যমে নিজের পরিবেশনা শুরু করেন তিনি। রাতের শীতল হাওয়ায় নিজের জাদুকরী কণ্ঠে দর্শকদের মোহিত করেন রাহাত ফতেহ আলি খান।
জুলাই বিপ্লবের শহীদ ও আহতদের সহায়তার জন্য আয়োজিত এই কনসার্টে বিনা পারিশ্রমিকে গেয়েছেন তিনি।
কনসার্টে আগত দর্শকরা জানান, রাহাত ফতেহ আলি খান সংগীত জগতে এক খ্যাতনামা তারকা। তাকে সরাসরি কোনো কনসার্টে পাওয়া যে কারও জন্য সৌভাগ্যের বিষয়। তার ‘জাদুকরী কণ্ঠ’ মন্ত্রমুগ্ধ করে গানপ্রেমীদের। তার গান সরাসরি কোনো কনসার্টে শোনার সুযোগ না-ও হতে পারে। তাই এই সুযোগকে নষ্ট করতে চান না তারা।
কনসার্টের এক ফাঁকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধের ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ ও বিএএফ শাহীন কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী আহনাফ আহম্মেদের মা, পুলিশের গুলিতে শহীদ মাহামুদুর রহমান সৈকতের বোন সাবরিনা আফরোজ সেবন্তি ও জুলাই আন্দোলনে আহত আতিকুল গাজী বক্তব্য দেন। এ সময় তারা শেখ হাসিনার শাস্তির দাবি জানান। পাশাপাশি জুলাইয়ের ‘স্পিরিট’-কে ধারণ করে দেশের সংস্কার প্রক্রিয়ায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টায় ঢাকায় পৌঁছান রাহাত ফতেহ আলি খান।
কনসার্টটি উপলক্ষে ঢাকায় অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রচারিত এক ভিডিও বার্তায় রাহাত ফতেহ আলি খান জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পরিবারগুলোর জন্য তহবিল সংগ্রহের প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে কনসার্টে আসার কথা জানান।
শ্যাম বেনেগাল কিডনির সমস্যাসহ বিভিন্ন ধরনের রোগে ভুগছিলেন। সপ্তাহে তিনবার ডায়ালাইসিস করার জন্য তাকে হাসপাতালে যেতে হত। একাধিক শারীরিক সমস্যা থাকা সত্ত্বেও তিনি যেভাবে নিজের জীবনে এগিয়ে যাচ্ছিলেন তা প্রশংসাযোগ্য।
১ দিন আগেএকাধিক নারীসঙ্গ প্রমাণিত হওয়ায় সবকিছু থেকেই বঞ্চিত হবেন তিনি। সোহেল এখন কী করবেন
২ দিন আগেসংগীতে বেবী নাজনীন আর চলচ্চিত্রে জয়া আহসান পাচ্ছেন বিশেষ সম্মাননা। এ ছাড়াও আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শফিক রেহমান এবং যমুনা টিভির সিইও ফাহিম আহমেদ।
৩ দিন আগেচলচ্চিত্র শিল্পের উন্নয়নে সরকার পৃষ্ঠপোষকতা করবে। চলচ্চিত্র জগতের দীর্ঘদিনের স্থবিরতা দূর করতেও সরকার কাজ করছে।
৪ দিন আগে