টানা ৪০ বছর ধরে ব্যবসা। হাজার হাজার শিক্ষার্থীর সঙ্গে পরিচয়। দেশ এবং দেশের বাইরে থাকা শিক্ষার্থীদের ভালোবাসা তাকে মুগ্ধ করে। জানালেন, দেশের কোনো জায়গায় গেলে সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাউকে পেয়ে গেলে আর কথা নেই। একা থাকতে তো হয়ই না, সব ব্যবস্থা তারাই করে দেন। ঢাকা থেকে এখনো প্রায় ফোন আসে যেন ঢাকা গেলে তাদেরকে জানাই।
রুমান হাফিজ
চায়ের দোকান দিয়ে শুরু। পরের বছর থেকে খাবার বিক্রি। তখন দোকানের ভাড়া একশত টাকা। ছোট্ট দোকান এখন অনেক বড় হয়েছে। বদলেছে দোকানের ঠিকানাও। এরই মধ্যে পেরিয়ে গেছে ৪০ বছর। বলছি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) খাবারের দোকান ‘ঢাকা হোটেল অ্যান্ড বিরিয়ানি হাউস’ এর মালিক শাহ আলম ব্যাপারীর কথা।
এক ছেলে আর এক মেয়ে নিয়ে ছোট সংসার। মেয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে চতুর্থ বর্ষে আর ছেলে উচ্চ মাধ্যমিকে অধ্যয়নরত।
চবিতে আসার গল্পটা জানাতে গিয়ে শাহ আলম ব্যাপারী বলেন, আমার বোনের স্বামী তখন বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মচারী হিসেবে চাকরি করতেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে তার কাছে অনেকবার আসা হয়েছে। তবে ১৯৮৩ সালের অক্টোবরে ব্যবসার উদ্দেশ্যে আমি আর মেজো ভাই আসি। চায়ের দোকান দিয়ে শুরু। পরের বছর ভর্তি পরীক্ষার সময় থেকে খাবার বিক্রি শুরু করি। শুরুতে দোকান ভাড়া ১০০ টাকা ছিল। করোনার আগ পর্যন্ত এক দোকানেই ছিলাম। করোনা পরবর্তী সময়ে নতুন এই দোকানে আসি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ আমানত হলের সামনে হোটেলের অবস্থান। নামকরণের বিষয়ে বলেন, শুরুতে দোকানের কোনো নাম ছিল না। খাবার বিক্রি শুরু হলে শিক্ষার্থীরাই বেশি আসত। আমার বাড়ি ঢাকা বলে সবাই ঢাকার হোটেল বলত। এরপর থেকে এই নামেই পরিচিতি লাভ করে। পরবর্তীতে নাম দিলাম ‘ঢাকা হোটেল’।
ব্যবসা সম্পর্কে শাহ আলম ব্যাপারী বলেন, আল্লাহর রহমতে দীর্ঘদিন ধরে এই ব্যবসা করেই ভালোভাবে চলছি। ব্যবসায় ভালো এবং মন্দ সময় থাকাটা স্বাভাবিক। করোনার সময় খানিকটা ঘাটতি দেখা দেয়। তবে পরবর্তীতে তা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে। দোকান ভাড়া, আটজন কর্মচারীর খরচ, পরিবার সব মিলিয়ে ভালোই চলতে পারছি। বিগত বছরগুলোতে সব জিনিসপত্রের দাম দ্বিগুণ হয়েছে, লাভ আর বিক্রি অনেকাংশেই সমান হচ্ছে। তবুও শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে অতিরিক্ত দাম কিংবা মানে কখনও কমতি রাখি না।
অনেক সময় খেয়ে বাকি রাখা আবার না দিয়ে চলে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। শাহ আলম ব্যাপারী বলেন, শিক্ষার্থী হিসেবে তাদের কাছে টাকা থাকবে আবার কখনো থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। আমরা তো বুঝতে পারি। সব জেনেই তাদেরকে সুযোগ দিই। অনেকে যাওয়ার সময় কিংবা যাওয়ার অনেক দিন পর পাওনা টাকার চেয়ে বেশি পাঠিয়ে দেন। বিশেষ করে নব্বইয়ের দশকে বাকির খাতায় প্রচুর টাকা জমেছিল। সেগুলো এভাবে একেক সময় একেকজন পাঠিয়ে দিয়েছে। অনেককে চিনতেই পারিনি। কল করে বলে আপনার অ্যাকাউন্ট নম্বর দেন। পরে দেখি কেউ ১০ কেউবা ২০ হাজার টাকা পাঠিয়েছে। এরকম বহু ঘটনা আছে।
চবি শিক্ষার্থীদের কাছে ঢাকা হোটেল যেন প্রশান্তির নাম। দূরদূরান্ত থেকে আসা শিক্ষার্থীদের মানসম্মত খাবারে প্রথম পছন্দ এই হোটেল। দামের সঙ্গে খাবারের মান এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় সন্তুষ্ট সবাই। সকালের নাশতা, দুপুর কিংবা রাতের খাবার, প্রতিবেলাতেই ক্রেতাদের ভিড় দেখা যায়। শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং দর্শনার্থীরাও খেতে আসেন এখানে।
নিয়মিত খাবার গ্রহণ করেন বাংলা বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী নবাব আব্দুর রহিম। তিনি বলেন, দ্বিতীয় বর্ষ থেকে ক্যাম্পাসে থাকছি। তখন থেকেই ঢাকা হোটেলে খাওয়াদাওয়া করি। দূরে কোথাও গেলেও এখানে এসে খেতে চেষ্টা করি। এখানকার মালিক এবং কর্মচারীদের ব্যবহার বেশ ভালো।
হোটেলে প্রবেশের সময় শাহ আলম ব্যাপারীর মুচকি হাসির অভ্যর্থনা সহজে ভুলার মতো নয়। দীর্ঘ ব্যাবসায়িক জীবনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তার ভালো ব্যবহারের সুনাম ছড়িয়ে আছে সবার কাছে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, ক্যাম্পাস জীবনের শেষ সময়টাতে হলে নিয়মিত থাকার সুবাদে বেশিরভাগ সময় ঢাকা হোটেলে খাওয়া হতো। শাহ আলম আংকেল যেমন সুন্দর আচরণ করেন তেমনি উনার হোটেলের কর্মচারীরাও অমায়িক। বিশেষ করে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য এবং খাবারের মানের জন্য ঢাকা হোটেলে বেশি খাওয়া হতো। এ সুবাদে আংকেলের সঙ্গে একটা হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠেছে।
টানা ৪০ বছর ধরে ব্যবসা। হাজার হাজার শিক্ষার্থীর সঙ্গে পরিচয়। দেশ এবং দেশের বাইরে থাকা শিক্ষার্থীদের ভালোবাসা তাকে মুগ্ধ করে। জানালেন, দেশের কোনো জায়গায় গেলে সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাউকে পেয়ে গেলে আর কথা নেই। একা থাকতে তো হয়ই না, সব ব্যবস্থা তারাই করে দেন। ঢাকা থেকে এখনো প্রায় ফোন আসে যেন ঢাকা গেলে তাদেরকে জানাই। কিন্তু একা মানুষ, দোকান রেখে চাইলেও যেতে পারি না। বিশ্ববিদ্যালয়ে দোকানদারি করে যে সম্মান পাচ্ছি তা বলে শেষ করার মতো নয়।
সেই ছোট্টবেলা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে ব্যবসা শুরু। জীবনের ৪০ টি বছর কাটিয়ে দিয়েছেন এখানে। চুলদাড়িতে পাক ধরেছে তার। দেখেছেন কত হাজারো মানুষের আসা-যাওয়া। সাক্ষী হয়ে আছেন নানা ঘটনার। কারও উত্থান কারও পতন হয়েছে তার চোখের সামনে। সামনের দিনগুলোর কথা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যতদিন শরীর ঠিক আছে ততদিন ব্যবসা করে যাব। এখন তো আর অন্য কিছু করতে পারব না। ছেলেও বড় হচ্ছে তার একটা ভবিষ্যৎ আছে। বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে আর কোথাও যেতে চাই না। জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত এখানেই থাকতে চাই।
চায়ের দোকান দিয়ে শুরু। পরের বছর থেকে খাবার বিক্রি। তখন দোকানের ভাড়া একশত টাকা। ছোট্ট দোকান এখন অনেক বড় হয়েছে। বদলেছে দোকানের ঠিকানাও। এরই মধ্যে পেরিয়ে গেছে ৪০ বছর। বলছি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) খাবারের দোকান ‘ঢাকা হোটেল অ্যান্ড বিরিয়ানি হাউস’ এর মালিক শাহ আলম ব্যাপারীর কথা।
এক ছেলে আর এক মেয়ে নিয়ে ছোট সংসার। মেয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে চতুর্থ বর্ষে আর ছেলে উচ্চ মাধ্যমিকে অধ্যয়নরত।
চবিতে আসার গল্পটা জানাতে গিয়ে শাহ আলম ব্যাপারী বলেন, আমার বোনের স্বামী তখন বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মচারী হিসেবে চাকরি করতেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে তার কাছে অনেকবার আসা হয়েছে। তবে ১৯৮৩ সালের অক্টোবরে ব্যবসার উদ্দেশ্যে আমি আর মেজো ভাই আসি। চায়ের দোকান দিয়ে শুরু। পরের বছর ভর্তি পরীক্ষার সময় থেকে খাবার বিক্রি শুরু করি। শুরুতে দোকান ভাড়া ১০০ টাকা ছিল। করোনার আগ পর্যন্ত এক দোকানেই ছিলাম। করোনা পরবর্তী সময়ে নতুন এই দোকানে আসি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ আমানত হলের সামনে হোটেলের অবস্থান। নামকরণের বিষয়ে বলেন, শুরুতে দোকানের কোনো নাম ছিল না। খাবার বিক্রি শুরু হলে শিক্ষার্থীরাই বেশি আসত। আমার বাড়ি ঢাকা বলে সবাই ঢাকার হোটেল বলত। এরপর থেকে এই নামেই পরিচিতি লাভ করে। পরবর্তীতে নাম দিলাম ‘ঢাকা হোটেল’।
ব্যবসা সম্পর্কে শাহ আলম ব্যাপারী বলেন, আল্লাহর রহমতে দীর্ঘদিন ধরে এই ব্যবসা করেই ভালোভাবে চলছি। ব্যবসায় ভালো এবং মন্দ সময় থাকাটা স্বাভাবিক। করোনার সময় খানিকটা ঘাটতি দেখা দেয়। তবে পরবর্তীতে তা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে। দোকান ভাড়া, আটজন কর্মচারীর খরচ, পরিবার সব মিলিয়ে ভালোই চলতে পারছি। বিগত বছরগুলোতে সব জিনিসপত্রের দাম দ্বিগুণ হয়েছে, লাভ আর বিক্রি অনেকাংশেই সমান হচ্ছে। তবুও শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে অতিরিক্ত দাম কিংবা মানে কখনও কমতি রাখি না।
অনেক সময় খেয়ে বাকি রাখা আবার না দিয়ে চলে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। শাহ আলম ব্যাপারী বলেন, শিক্ষার্থী হিসেবে তাদের কাছে টাকা থাকবে আবার কখনো থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। আমরা তো বুঝতে পারি। সব জেনেই তাদেরকে সুযোগ দিই। অনেকে যাওয়ার সময় কিংবা যাওয়ার অনেক দিন পর পাওনা টাকার চেয়ে বেশি পাঠিয়ে দেন। বিশেষ করে নব্বইয়ের দশকে বাকির খাতায় প্রচুর টাকা জমেছিল। সেগুলো এভাবে একেক সময় একেকজন পাঠিয়ে দিয়েছে। অনেককে চিনতেই পারিনি। কল করে বলে আপনার অ্যাকাউন্ট নম্বর দেন। পরে দেখি কেউ ১০ কেউবা ২০ হাজার টাকা পাঠিয়েছে। এরকম বহু ঘটনা আছে।
চবি শিক্ষার্থীদের কাছে ঢাকা হোটেল যেন প্রশান্তির নাম। দূরদূরান্ত থেকে আসা শিক্ষার্থীদের মানসম্মত খাবারে প্রথম পছন্দ এই হোটেল। দামের সঙ্গে খাবারের মান এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় সন্তুষ্ট সবাই। সকালের নাশতা, দুপুর কিংবা রাতের খাবার, প্রতিবেলাতেই ক্রেতাদের ভিড় দেখা যায়। শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং দর্শনার্থীরাও খেতে আসেন এখানে।
নিয়মিত খাবার গ্রহণ করেন বাংলা বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী নবাব আব্দুর রহিম। তিনি বলেন, দ্বিতীয় বর্ষ থেকে ক্যাম্পাসে থাকছি। তখন থেকেই ঢাকা হোটেলে খাওয়াদাওয়া করি। দূরে কোথাও গেলেও এখানে এসে খেতে চেষ্টা করি। এখানকার মালিক এবং কর্মচারীদের ব্যবহার বেশ ভালো।
হোটেলে প্রবেশের সময় শাহ আলম ব্যাপারীর মুচকি হাসির অভ্যর্থনা সহজে ভুলার মতো নয়। দীর্ঘ ব্যাবসায়িক জীবনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তার ভালো ব্যবহারের সুনাম ছড়িয়ে আছে সবার কাছে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, ক্যাম্পাস জীবনের শেষ সময়টাতে হলে নিয়মিত থাকার সুবাদে বেশিরভাগ সময় ঢাকা হোটেলে খাওয়া হতো। শাহ আলম আংকেল যেমন সুন্দর আচরণ করেন তেমনি উনার হোটেলের কর্মচারীরাও অমায়িক। বিশেষ করে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য এবং খাবারের মানের জন্য ঢাকা হোটেলে বেশি খাওয়া হতো। এ সুবাদে আংকেলের সঙ্গে একটা হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠেছে।
টানা ৪০ বছর ধরে ব্যবসা। হাজার হাজার শিক্ষার্থীর সঙ্গে পরিচয়। দেশ এবং দেশের বাইরে থাকা শিক্ষার্থীদের ভালোবাসা তাকে মুগ্ধ করে। জানালেন, দেশের কোনো জায়গায় গেলে সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাউকে পেয়ে গেলে আর কথা নেই। একা থাকতে তো হয়ই না, সব ব্যবস্থা তারাই করে দেন। ঢাকা থেকে এখনো প্রায় ফোন আসে যেন ঢাকা গেলে তাদেরকে জানাই। কিন্তু একা মানুষ, দোকান রেখে চাইলেও যেতে পারি না। বিশ্ববিদ্যালয়ে দোকানদারি করে যে সম্মান পাচ্ছি তা বলে শেষ করার মতো নয়।
সেই ছোট্টবেলা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে ব্যবসা শুরু। জীবনের ৪০ টি বছর কাটিয়ে দিয়েছেন এখানে। চুলদাড়িতে পাক ধরেছে তার। দেখেছেন কত হাজারো মানুষের আসা-যাওয়া। সাক্ষী হয়ে আছেন নানা ঘটনার। কারও উত্থান কারও পতন হয়েছে তার চোখের সামনে। সামনের দিনগুলোর কথা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যতদিন শরীর ঠিক আছে ততদিন ব্যবসা করে যাব। এখন তো আর অন্য কিছু করতে পারব না। ছেলেও বড় হচ্ছে তার একটা ভবিষ্যৎ আছে। বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে আর কোথাও যেতে চাই না। জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত এখানেই থাকতে চাই।
খোলা আকাশের নিচে অর্ধশতাধিক মাটির চুলায় বানানো হয় বাহারি সব পিঠা। স্থানীয় কিছু ব্যক্তি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এসব দোকানের উদ্যোক্তা। কারিগর স্থানীয় নারীরা।
৩ দিন আগেশীত আমাদের প্রকৃতির বৈচিত্র্যময় রূপের একটি। রাতে পাতায় পাতায় কুয়াশা পড়ে। গাম্ভীর্যময় বৈশিষ্ট্যের জন্য শীতের সকাল বছরের অন্য ঋতুর থেকে স্বতন্ত্র। তাইতো কবি সুকান্ত বলেছেন, ‘শীতের সকাল/দরিদ্রের বস্ত্রের আকাল/শীতের সকাল/অসাম্যের কাল/ধনীর সুখ আর আনন্দ/ শ্রেণি সংগ্রাম এ নিয়ে চলে দ্বন্দ্ব।’
৯ দিন আগেবিজয় মানে নয়তো বিরোধ প্রফুল্ল এক মন, উঁচু নিচু নয় ভেদাভেদ সবাই আপন জন।
৯ দিন আগে