লংমার্চ শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে রিজভী
পুলিশ বাহিনীকে সঠিক দিক নির্দেশনা, পরামর্শ এবং সহায়তা প্রদানের জন্য একটি পুলিশ কমিশন গঠন করা। কমিশনের কার্যক্রমের মধ্যে আছে, পুলিশের জনবান্ধব ও গ্রহণযোগ্য আচরণ নিশ্চিত করা। বাহিনীর কল্যাণ ও উন্নয়নে পদক্ষেপ গ্রহণ।
এ সময় বাংলাদেশে আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার সম্পর্কে খোলামেলা আলোচনা করা হয় এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের বিচার প্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করে সম্পন্ন হবে বলে উভয় পক্ষ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আওয়ামী লীগ বাকশাল করে টিকতে পারেনি, তারপরও দেশকে একদলীয় রাষ্ট্রে পরিণত করাই ছিল তাদের অভিলাষ।
পদযাত্রা শেষে ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের পক্ষ থেকে ভারতীয় হাইকমিশনে একটি স্মারকলিপি প্রদান করার কথা রয়েছে।