Ad

১০ বছরেও সোনাহাটে চালু হয়নি ইমিগ্রেশন

ভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
প্রকাশ : ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১: ৫৫

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় ২০১৩ সালে দেশের ১৮তম স্থলবন্দর হিসেবে যাত্রা শুরু করে সোনহাট স্থলবন্দর। স্থলবন্দরটি রাজস্ব আয়ের বিপুল সম্ভাবনাময় একটি বন্দর হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। এই বন্দরের অবকাঠামো নির্মাণ করা হলেও শুধু ইমিগ্রেশন চালু না থাকায় আমদানি-রফতানির প্রসার ঘটছে না।

দীর্ঘ ১০ বছর অতিবাহিত হলেও ইমিগ্রেশন ব্যবস্থা চালু না হওয়ায় ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব আয়। সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ ইমিগ্রেশন চালুর বিষয়ে বার বার আশ্বাস দিলেওে এখনো চালু হয়নি ইমিগ্রেশন। তাই শীঘ্রই এই বন্দরে ইমিগ্রেশন চালুর দাবী জানিয়েছেন বন্দর কর্মকর্তাসহ স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।

জানা গেছে, ভারতের আসাম, মেঘালয়সহ সেভেন সিষ্টার খ্যাত রাজ্যগুলোর সঙ্গে ভারত ও বাংলাদেশের পণ্য আমদানি ও রফতানির জন্য ২০১৩ সালের ৪ সেপ্টেম্বর সোনাহাট স্থলবন্দর চালু করা হয়। ওই সময়ে সোনাহাট স্থলবন্দরটি চালু হলেও ২০১৬ সালে ১৪ দশমিক ৬৮ একর জমির ওপর বন্দরের অবকাঠামো নির্মাণ শুরু করা হয়।

বন্দর ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, ইমিগ্রেশন চালু না থাকায় ভারতের সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্ক ব্যহত হচ্ছে। পাশাপাশি যোগাযোগের ক্ষেত্রে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। এছাড়া মাঝেমধ্যেই আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ থাকে। এতে প্রায় ৩ হাজার শ্রমিক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক নুসরাত সুলতানা বলেন, সোনাহাট স্থলবন্দরে ইমিগ্রেশন চালুর বিষয়ে আলোচনা চলছে। দুই দেশের মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত হলেই ইমিগ্রেশন চালু করা হবে।

ad
এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত