জেলা প্রতিনিধি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে ছুরিকাঘাতে নিহত দুই শিক্ষার্থী ছাত্রলীগের কর্মী নয় বলে দাবি করেছে নিহতদের পরিবার। একই সাথে ভারতীয় মিডিয়ার নিহতের পরিচয় নিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচারের নিন্দা জানিয়েছেন তারা।
মঙ্গলবার দুপুরে নাচোল বাজারে ইলামিত্র গণপাঠাগার ও সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র সংবাদ সম্মেলনে নিহত দুই শিক্ষার্থীর পরিবার এ দাবি জানান।
এসময় নিহত রাইহান ও মাসুদের স্বজনরা বলেন,নাচোল উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের খলসী ও মল্লিকপুর গ্রামের দুই কিশোর গ্রুপের মধ্যে পূর্বের একটি বিরোধ ছিল। এরই সূত্র ধরে বিজয় দিবসের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গেলে মল্লিকপুর গ্রামের ছেলেরা তাঁদের দুজনকে কুপিয়ে হত্যা করে।
এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবি করেন তারা। পাশাপাশি কোন নিরপরাধ ব্যক্তিকে যাতে হয়রানি করা না হয়, সে বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদেরকে সতর্ক থাকার আহৃবান জানান তারা।
নিহত রাইহানের ভাই ও মাসুদের বাবা আরও বলেন, এ ঘটনার পর থেকেই আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের ভ্যারিফাইড পেজ ও নেতাকর্মীদের ফেসবুক পোস্ট এবং ভারতীয় কিছু মিডিয়া তাদের দুজনকে ছাত্রলীগের কর্মী পরিচয় দেয়। কিন্তু তা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট।
এরমধ্যে নিহত রাইহান পঞ্চম শ্রেণীতে পড়াশোনা করতো। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ে কিভাবে ছাত্রলীগের কর্মী হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, নিহত রাইহানের ভাই আলী আকবর, বাবা আব্দুর রহিম, নিহত মাসুদের বাবা এজাবুল হক, ভাই জাহাঙ্গীর আলমসহ অন্যান্যরা।
গত ১৭ ডিসেম্বর রাত ১১টার দিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার মল্লিকপুর বাজারে ছুরিকাঘাতে এই নিহতের ঘটনা ঘটে। পাশাপাশি আরও ৪ জন কিশোর এ ঘটনায় আহত হয়। নিহত মাসুদ চাঁপাইনবাবগঞ্জ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অষ্টম সেমিস্টারে ও রাইহান পঞ্চম শ্রেণীতে পড়াশোনা করতেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুলিশ সুপার রেজাউল করিম জানান, দুই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নাচোল থানায় মামলাদারের পর পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে মোট তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। অন্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে ছুরিকাঘাতে নিহত দুই শিক্ষার্থী ছাত্রলীগের কর্মী নয় বলে দাবি করেছে নিহতদের পরিবার। একই সাথে ভারতীয় মিডিয়ার নিহতের পরিচয় নিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচারের নিন্দা জানিয়েছেন তারা।
মঙ্গলবার দুপুরে নাচোল বাজারে ইলামিত্র গণপাঠাগার ও সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র সংবাদ সম্মেলনে নিহত দুই শিক্ষার্থীর পরিবার এ দাবি জানান।
এসময় নিহত রাইহান ও মাসুদের স্বজনরা বলেন,নাচোল উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের খলসী ও মল্লিকপুর গ্রামের দুই কিশোর গ্রুপের মধ্যে পূর্বের একটি বিরোধ ছিল। এরই সূত্র ধরে বিজয় দিবসের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গেলে মল্লিকপুর গ্রামের ছেলেরা তাঁদের দুজনকে কুপিয়ে হত্যা করে।
এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবি করেন তারা। পাশাপাশি কোন নিরপরাধ ব্যক্তিকে যাতে হয়রানি করা না হয়, সে বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদেরকে সতর্ক থাকার আহৃবান জানান তারা।
নিহত রাইহানের ভাই ও মাসুদের বাবা আরও বলেন, এ ঘটনার পর থেকেই আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের ভ্যারিফাইড পেজ ও নেতাকর্মীদের ফেসবুক পোস্ট এবং ভারতীয় কিছু মিডিয়া তাদের দুজনকে ছাত্রলীগের কর্মী পরিচয় দেয়। কিন্তু তা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট।
এরমধ্যে নিহত রাইহান পঞ্চম শ্রেণীতে পড়াশোনা করতো। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ে কিভাবে ছাত্রলীগের কর্মী হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, নিহত রাইহানের ভাই আলী আকবর, বাবা আব্দুর রহিম, নিহত মাসুদের বাবা এজাবুল হক, ভাই জাহাঙ্গীর আলমসহ অন্যান্যরা।
গত ১৭ ডিসেম্বর রাত ১১টার দিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার মল্লিকপুর বাজারে ছুরিকাঘাতে এই নিহতের ঘটনা ঘটে। পাশাপাশি আরও ৪ জন কিশোর এ ঘটনায় আহত হয়। নিহত মাসুদ চাঁপাইনবাবগঞ্জ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অষ্টম সেমিস্টারে ও রাইহান পঞ্চম শ্রেণীতে পড়াশোনা করতেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুলিশ সুপার রেজাউল করিম জানান, দুই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নাচোল থানায় মামলাদারের পর পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে মোট তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। অন্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় পুড়িয়ে ফেলা নারীর লাশের পরিচয় মিলেছে। তিনি মো: নুরুল ইসলামের স্ত্রী মোছা. শারমিন বেগম (৫০)। নিহতের মেয়েরা ছবি দেখে শনাক্ত করেছে। তাকে গলা কেটে হত্যার পর আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়। তবে মাথাটি আলাদা ছিল। এ ঘটনায় শাহনেওয়াজ ভূইয়ার ছেলে ফারহান রনি (৩০)কে আটক করেছে পুলিশ।
১২ ঘণ্টা আগেচুরি যাওয়া রাজহাঁস খুঁজতে এসে যুবলীগ নেতার বাড়িতে পরিত্যক্ত টিনের ভাঙ্গা ঘর থেকে ধোঁয়ার গন্ধ পান। তারা ঘরের ভেতরে যেতে চাইলে ফারহান ক্ষুব্দ হয়ে তাদেরকে মারার হুমকি দেয়। এতে সন্দেহ হলে গ্রামের লোকজন গর্তে পুড়তে থাকা লাশ দেখতে পেয়ে রনিকে বেঁধে রেখে পুলিশকে খবর দেয়।
১৩ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আকস্মিক অগ্নিকাণ্ডে ৬ শতাধিক বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ওই সময় এক শিশুসহ দুইজনের মৃত্যু হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছে। বাতাসের কারণে চারদিকে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল। আগুন লাগার কারণ এখনো জানা যায়নি।
১৬ ঘণ্টা আগে